রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মধ্যবিত্তরাও এখন টিসিবির লাইনে

‘প্রায় এক ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। জীবনে প্রথম আসা। তারপর ১৮ নম্বর সিরিয়াল (ক্রমিক নম্বর) পেয়ে আড়াইটায় পেলাম টিসিবির পেঁয়াজ, চিনি, তেল ও ডাল। ব্যাগে ভরে নিচ্ছি। কারণ অফিস হয়ে বাসায় যাব।’ প্রচণ্ড রোদে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকায় পিপাসা লেগেছে। তাই পানি পান করতে করতে এভাবেই ট্রাকসেলের পাশে বসে মনির হোসেন কম দামের পণ্য কেনার তিক্ত অভিজ্ঞতার কথা জানান। আর ৯৪ নম্বর সিরিয়াল পাওয়া শাহজাহান বলেন, ‘অনেক লম্বা লাইন। পাব তো? দোকান বন্ধ করে এসেছি। তেলের দাম এতো বেশি যে বাইরে কেনা সম্ভব না। তাই বাধ্য হয়ে লাইনে দাঁড়িয়েছি।’ বেসিক ব্যাংকের মো. শহিদুল ইসলামেরও একই শঙ্কা। বলেন, প্রায় এক ঘণ্টা থেকে লাইনে দাঁড়িয়ে আছি, শেষে পাব তো?

মতিঝিলের শাপলা চত্বরে ট্রাকসেল থেকে টিসিবির পণ্য কিনতে শুধু এই তিন জনই নয়, সোমবার ( ৭ মার্চ) টিসিবির পণ্য পেতে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ট্রাকসেলের একই দশা চোখে পড়ে। তবে ডিলাররা বলছেন, টিসিবি থেকে যা দেওয়া হয়েছে, তা শেষ হয়ে গেলে আমরা চলে যাব। আবার কালকে আসব। কেউ না পেলে আমাদের করার কিছু নেই।

সারা দেশে নিত্যপণ্যের দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যাওয়ায় ব্যাপকভাবে বেড়েছে টিসিবির পণ্যের চাহিদা। মাঝপথে ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে সাত দিন বন্ধ থাকার পর রবিবার ( ৬ মার্চ) থেকে আবার শুরু হয়েছে পণ্য বিক্রি। কিন্তু দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়েও অনেকে পণ্য পাচ্ছেন না। জীবনে প্রথমবারের মতো এসেও অনেকে খালি হাতে ফিরে যাচ্ছেন।

সার্বিক ব্যাপারে জানতে চাইলে টিসিবির মুখপাত্র মো. হুমায়ন কবির ঢাকাপ্রকাশকে জানান, ‘সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী সারাদেশে এক কোটি পরিবারকে এই নিত্যপণ্য দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাজারের চেয়ে টিসিবির পণ্যের অনেক কম দাম। তাই ব্যাপক চাহিদা। কিন্তু আমাদের সিস্টেমে এসব পণ্য দেওয়া হচ্ছে। এর বেশি দেওয়া এ মুহূর্তে সম্ভব নয়।

লাইনে দাঁড়ানো মানুষদের হাতে সিরিয়ল দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা টিসিবি থেকে নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। তবে বিশৃঙ্খলা এড়াতে হয়ত কোনো কোনো ডিলার এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছেন।’ এটা ভালো দিক উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘গত রোজার চেয়ে এবার তিন গুণ বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে। আগে না থাকলেও এবার শুধু ঢাকা শহরের দুই সিটিতে ১৫০টি ট্রাকসেলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর ঢাকার বাইরে জেলা প্রশাসনের তালিকা অনুযায়ী ডিলারের মাধ্যমে ৮৮ লাখ পরিবারকে তেল, ডাল, চিনি, পেঁয়াজ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’

টিসিবি বলছে, সকাল ১০টার পর থেকেই নির্ধারিত স্থানে ১৫০টি ট্রাকসেলে ডিলাররা সরকারি প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্য বিক্রি করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। গোডাউন থেকে মালামাল তুলে তারা বিক্রি করবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। সকাল ১০টা থেকে কম দামে কয়েকটি পণ্য নেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়ালেও দেখা মেলে না ট্রাকের। নিম্ন আয়ের সঙ্গে মধ্যবিত্তরাও অফিসের এক ফাঁকে লাইনে দাঁড়াচ্ছেন। তারপরও পাচ্ছেন না তেল, ডাল, চিনি পেঁয়াজ।

মতিঝিলের শাপলা চত্বরে বেসিক ব্যাংকের মো. শহিদুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘জীবনে এই প্রথম এসেছি। বাজারে চিনি, পেঁয়াজ, তেল, ডালের দাম অনেক বেড়ে গেছে। তাই কম দামে পাওয়ার আশায় লাইনে দাঁড়িয়েছি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত পাব কিনা শঙ্কায় আছি।’

একই কথা বলেন, রুপনগর থেকে আসা চায়ের দোকানদার শাহজাহান। তিনি বলেন, ‘বেশি দামে তেল কেনা সম্ভব নয়। তাই দোকান বন্ধ করে লাইনে দাঁড়িয়েছি। ৪৭ নম্বর সিরিয়াল পেয়েছি। পাইলে তো ভালো, না পেলে সব বরবাদ হয়ে যাবে।’

শুধু পুরুষই নয়, সময় বুঝে কম দামে পণ্য পেতে মহিলারাও দাঁড়াচ্ছেন লাইনে। কমলাপুর থেকে আসা তানজিলা আক্তার বলেন, ‘স্বামী বেকার। ২ ছেলে-মেয়ে রেখে কম দামে পাব বলে লাইনে দাঁড়িয়েছি। সামনে অনেক ভিড়। সিরিয়াল দিয়েও অনেকে উঁকি দিচ্ছেন। তাই ভয়ে আছি পাব কি না?

ঠিক সময়ে না আসার কথা স্বীকার করে শাপলা চত্বরে মিন্জু এন্টারপ্রাজের বিক্রয়কর্মী হাসান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, দুপুর ১টার সময় এসেছি। এটা সেটা করতে গিয়ে দেরি হয়ে গেছে। লাইনে অনেক মানুষ। সবাইকে দেওয়া সম্ভব নাও হতে পারে। আবার কালকে আসব।’

কম দামে পণ্য পেতে প্রেসক্লাব, মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ড, কৃষি মার্কেটসহ বিভিন্ন জায়গায় একই চিত্র দেখা গেছে। সকাল ১০টা থেকেই লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন ভোক্তারা। কিন্তু ঠিক সময়ে আসে না ট্রাক। কোথায়ও ১২টা, কোথায় আবার ১টার পর আসছে ট্রাক। এ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষ হুড়োহুড়ি করছেন। অনেকে সিরিয়াল নম্বর নিয়েও চেষ্টা করছেন কীভাবে আগে নেওয়া যায়।

আসন্ন রমজান মাস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় এক কোটি নিম্ন আয়ের পরিবারকে দুবার করে কম দামের পণ্য দেওয়ার জন্য রবিবার থেকে (৬ মার্চ) ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে বিক্রয় কার্যক্রম শুরু করেছে টিসিবি। রাজধানীতে ১৫০টি ট্রাকে এই পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়া সারাদেশে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে তালিকা করে ২৪ মার্চ পর্যন্ত চলবে। তবে শুক্রবার বন্ধ থাকবে। এরপর দুই দিন বন্ধ থাকার পর ২৭ মার্চ থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত আবারও এসব পণ্য বিক্রি করা হবে রাজধানীতে। আর ঢাকার বাইরে শুরু হবে ১৫ মার্চ থেকে।

টিসিবি জানায়, এবার একজন ভোক্তা ৩০ টাকা কেজি দরে দুই কেজি পেঁয়াজ, ৫৫ টাকা কেজি দরে দুই কেজি করে চিনি, ১১০ টাকা দরে দুই লিটার তেল এবং ৬০ টাকা দরে এক কেজি মশুর ডাল কিনতে পারবেন। প্রতি ট্রাকে ৫০০ থেকে এক হাজার কেজি চিনি, ডাল, পেঁয়াজ বরাদ্দ দেওয়া হবে। এছাড়া সয়াবিন তেল ৫০০ থেকে এক হাজার লিটার বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে ডিলারদের।

জেডএ/আরএ/

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক