রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

চা শ্রমিক নারীদের জন্য সিটি গ্রুপের সঙ্গে কাজ করবে ওয়াটার এইড

বাংলাদেশের ৩ কোটি ৭৯ লাখ মানুষ পরিস্কার পানি পাবার সার্বজনীন অধিকার লাভ করেন না। সুপেয় পানির অভাবে ভুগছেন তারা। পরিচ্ছন্ন পায়খানা ব্যবহার করতে পারেন না বা মানসম্পন্ন টয়লেট নেই মোট ৭৫ লাখ ৪০ হাজারের। প্রতি বছর গড়ে ১ হাজার শিশু দেশে খারাপ জল ও ভালো স্যানিটেশন ব্যবস্থার অভাবে ডায়রিয়া রোগে ভুগে মারা যাচ্ছে। এসব অত্যন্ত পিছিয়ে থাকা মানুষের জীবনমান বদলে দিতে কাজ করছে ‘ওয়াটার এইড বাংলাদেশ’, বিশ্বের প্রধান পানি নিয়ে কাজ করা বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার বাংলাদেশ অফিস।

আমাদের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়িক গ্রুপ ‘সিটি গ্রুপ’। দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় চাল কলের মালিক ও ভোজ্য, পণ্যদ্রব্য খাতের অন্যতম কম্পানি। ঢাকার গেন্ডারিয়ায় আজগর আলী হাসপাতাল তাদের মালিকানাধীন। ‘জীবন’ নামের পরিশোধিত ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের বোতলের পানি তারা পরিবেশন করেন। ‘তীর’ নামের তেল বিক্রি করেন। আরো ব্যবসা আছে এবারের করোনাভাইরাসের আক্রমণে ‘কভিড ১৯’ রোগের বিপক্ষে টিসিবিতে সরকারীভাবে কম দামে তেল বিক্রি করা শিল্প উদ্যোক্তা ফজলুর রহমানের ব্যবসায়িক গ্রুপটির।

দুটি প্রতিষ্ঠানের সমঝোতা স্বারক চুক্তিটি হয়েছে ৩ মার্চ, ২০২২। ফলে সিটি গ্রুপের মালিকাধীন চা বাগানগুলোতে নিরাপদ পানি, ভালো স্যানিটেশন ও হাইজেনিক ব্যবস্থার উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদের সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন ও উন্নয়ন কাজে পরামর্শ, কারিগরি সাহায্য প্রদান করবে ওয়াটার এইড।

তাদের দেশীয় প্রতিনিধি হাসিন জাহান বলেছেন, ‘চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়নে পানীয় ব্যবস্থায় আমরা উদ্ভাবনী কৌশলগুলো গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করব। টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা (এসডিজি-ছয়) ‘কাউকে পিছিয়ে রাখব না’র আওতায় চা শ্রমিকদের জীবনের উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাগুলো অর্জনে সিটি গ্রুপের সঙ্গে এখন থেকে আমরা কাজ করব।”

ওয়াটার এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর জানিয়েছেন, অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো বাংলাদেশের বৃহৎ শিল্প গ্রুপটির সঙ্গে তারা অর্ন্তভুক্তিমূলক পদ্ধতিতে নিজেদের ‘টেকসই ওয়াশ কর্মসূচি’ বাস্তবায়ন করবেন। সেই কাজে দীর্ঘমেয়াদের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে ও সেগুলো বাস্তবায়নে কাজ করা হবে, জানিয়েছে সিটি গ্রুপ।

ওয়াটার এইড বাংলাদেশ চা-বাগানের নারী শ্রমিক ও তাদের পরিবারগুলোর সার্বিক পরিচ্ছন্নতা ও পানীয় জল প্রাপ্তির চরম খারাপ পরিস্থিতির উন্নয়নে সুপেয়, নিরাপদ পানীয় জল সরবরাহ করতে কাজ করবে। তাদের সবার স্যানিটেশনের টেকসই ডিজাইন তৈরিতে সহায়তা প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও কারিগরি সহায়তা প্রদান করবে।

চা-বাগানের ওয়াশ কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য বাগান মালিক সিটি গ্রুপের প্রতিনিধি, পাড়ার পঞ্চায়েত প্রধান, কর্মরত শ্রমিক, তাদের সবার জীবনমান উন্নয়নের জন্য ওয়াটার এইড দীর্ঘমেয়াদে কাজ করবে।

সিটি গ্রুপের কারিগরি ও ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের ওয়াটার এইড তার সহযোগী সংস্থাগুলোকে নিয়েও চা শ্রমিকদের সমন্বয়ে ‘চা-বাগান ওয়াশ পরিচালনা কমিটি’ গঠন করবে। তাদের সক্রিয় করতে প্রশিক্ষণসহ প্রয়োজনীয় সকল সহযোগিতা প্রদান করবে সিটি গ্রুপের সাহায্যে।

চা-শ্রমিক প্রতিনিধিদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হবে, তাদের কমিটিগুলোর সদস্যদের প্রয়োজনীয় দক্ষতা উন্নয়নে ‘ওয়াশ ম্যানুয়াল নির্দেশিকা’ তৈরি করা হবে। সেটি বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে বলে জানিয়েছেন হাসিন জাহান।

ঢাকার গুলশান-২’র প্রধান কাযালয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশের সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুর রহমান নিজে উপস্থিত ছিলেন। তাকে পুরো বিষয়টি ওয়াটার এইডের বাংলাদেশ প্রতিনিধি হাসিন জাহান জানিয়েছেন।

‘সিটি গ্রুপ টি-এস্টেট অপারেশন’ মহাব্যবস্থাপক সাহ্জাদ সারওয়ার হাসিন জাহানের সঙ্গে সমঝোতা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছেন।

এরপর সিটি গ্রুপের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান বলেছেন, ‘এই চক্তিতে আমি অত্যন্ত আনন্দিত। আমরা যদি শ্রমিকদের উন্নত স্বাস্থ্য ও ভালোভাবে জীবনধারণ নিশ্চিত করতে পারি, তাহলে তারা আরো দক্ষ হবেন। তাদের কর্মদক্ষতা আরো বাড়াতে হবে। ফলে আমাদের শিল্প গ্রুপ ওয়াটার এইডের যৌথ প্রয়াস চা বানানোর প্রাণ নারী শ্রমিকদের নিরাপদ পানি, ভালো স্যানিটেশন ও হাইজিন জীবন প্রাপ্তির বিষয়টি নিশ্চিত করবে। তাদের প্রাপ্য অধিকার ও চাহিদা প‚রণ করতে সাহায্য হবে।’

গ্রুপের উপদেষ্টা পবন চৌধুরী এবং ওয়াটার এইড বাংলাদেশের কর্মসূচী পরিচালক হোসেন ইশরাত আদিব, প্রকল্প পরিচালক ইমামুর রহমান, নীতিকৌশল উপদেষ্টা সফিকুল ইসলাম ও অ্যাডভোকেসি বিভাগের স্পেশালিস্ট রঞ্জন ঘোষ উপস্থিত ছিলেন।

চুক্তির পর হাসিন জাহান বলেন, ‘পানীয় জলের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রাগুলো অর্জনে বাংলাদেশের সিটি গ্রুপের মতো বেসরকারি খাতের বৃহৎ শিল্প কম্পানির বিশাল ভূমিকা রয়েছে। কেননা জনাব ফজলুর রহমানের প্রতিষ্ঠানটি মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতির সঙ্গে, সঙ্গে তাদের জীবনমানের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে প্রত্যক্ষ ও ইতিবাচক প্রভাব রাখেন।’

তিনি বলেছেন, ‘সিটি গ্রুপের সাথে যৌথভাবে আমরা যে কর্মসূচিগুলো গ্রহণ করেছি, তাতে প্রান্তিক ও অতি দরিদ্র, শিক্ষার আলো না পাওয়া বিদেশের চা শ্রমিকরা একেবারে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী হিসেবে নিরাপদ পানি, ভালো স্যানিটেশন ও মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যবিধিতে আসবেন। তাদের সার্বিক জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারবে বলে সিটি গ্রুপের মতো ওয়াটার এইড অত্যন্ত আনন্দিত।’

তিনি বলেছেন, তাদের জন্য কাজ করতে এই ব্যবসায়িক গ্রুপের সহায়তা নিশ্চয়ই সম্ভাবনার নতুন মাত্রা তৈরি করবে।

ছবি : ফায়হাম ইবনে শরীফ।

ওএস।

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক