রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘আমি ব্যবসায়ী সন্দেহ নেই, কিন্তু এ ধরনের ব্যবসা আমি করি না’

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ‘দেখেন আমি তো ব্যবসায়ী। তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমার চরিত্র , আমার পরিচয় তো বদলানো যাবে না। কিন্তু এ ধরনের ব্যবসা আমি করি না।’

তিনি আরও বলেন, ‘যা করি তা সরকারের সঙ্গে...আমি অ্যাবসুলেটলি গার্মেন্টস পণ্য এক্সপোর্ট করি। দ্যাট’স মাই বিজনেস। তবে এটুক যখন দেখছেন সঙ্গে এটাও বলেন যে ৫১ মিলিয়ন ডলারের টার্গেট ফিক্সআপ করছি, সেটা অর্জন করতে যাচ্ছি। সে সফলতার কথাও বলেন। শুধুমাত্র এইটা বলবেন, ওইটা বলবেন না এটা কিন্তু ঠিক হবে না।’

রবিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে বের হয়ে যাওয়ার সময় বাণিজ্যমন্ত্রীর কাছে ঢাকাপ্রকাশের প্রশ্ন ছিল সাধারণ মানুষ বলছেন বাণিজ্যমন্ত্রী একজন ব্যবসায়ী। এ কারণে তিনি সব সময় ব্যবসায়ীদের স্বার্থ দেখছেন, তিনি জনমানুষের স্বার্থ দেখছেন না। জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ভোজ্য তেলের মূল্য বৃদ্ধি সম্পর্কে জানতে চাইলে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তেলের ব্যাপারটা আপনারা সবাই জানেন যে, আন্তর্জাতিক বাজারে যেটা ছিল আজ থেকে এক বছর আগে এখন সেটা ডাবলেরও বেশি। এখন যদি আমরা না বাড়াই বা বাড়তে পারবে না বলি তাহলে তারা (ব্যবসায়ীরা) ইমপোর্ট করবে না। আর ইমপোর্ট যদি না করে তাহলে আরও বড় ক্রাইসিস হয়ে যাবে। এখন সত্যি কথা যে মানুষের তো কষ্ট হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজারে তো সেটা বেড়ে যাওয়ার কারণে আমাদের তো কোনো পথ নেই।’

আপনি বললেন দাম না বাড়ালে ব্যবসায়ীরা যদি ইমপোর্ট বন্ধ করে দেয় তাহলে কী হবে? প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে ব্যবসায়ীরা কি সরকার থেকে শক্তিশালী?

বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কখনো না। সরকার থেকে শক্তিশালী হবে কেন। সরকার তো ব্যবসা করে না। ব্যবসায়ীরাই ব্যবসা করবেন। আমরা দেখব যেটা সেটা হচ্ছে তাদের প্রাইস যথার্থ কি না। সেটা আমরা চেষ্টা করি। তারপরও যে কোথাও না কোথাও ব্যত্যয় হচ্ছেনা তা কিন্ত নয়।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের দায়িত্ব, ভোক্তা অধিকারসহ সরকারি সংস্থা দিয়ে সেটা কন্ট্রোল করা। আর সরকার নিজে এসে বাজারে বিক্রি করবে তাতো সম্ভব নয়। তারপরও সরকার টিসিবির মাধ্যমে দিচ্ছে। সেটা কিন্তু সরকার ইমপোর্ট করছে। ভুর্তুকি দিয়ে দিচ্ছে।’

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘না, ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করবে। আমাদের দেখা দরকার সে ন্যায্য ব্যবসা করছে কি না। ব্যবসায়ীরা দেখে যদি সে এনে লোকসান করবে তাহলে তো তাকে দিয়ে আমরা ব্যবসা করাতে পারব না। তারা তাদের লাভ নেবে। সেটা রিজনেবল কি না, আমাদের দেখার বিষয়। অসাহায়ত্বের কোনো ব্যাপার নয়।’

ভোজ্য তেলের দাম নির্ধারণের পর দিনই নতুন দামের ট্যাগ লাগানো তেল বাজারে গেল, সেটা কীভাবে গেল?

এমন প্রশ্নর জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেখেন একটা বিষয় বলি। এই ব্যবসায়ীরা আরও ১৫ দিন আগে তেলের দাম বাড়ানোর জন্য আমাদেরকে চাপ দিচ্ছিল। আমরা কিন্তু বাড়াইনি। আমি বলছি বাড়াব না। কিন্তু তারা এই দাম মাথায় রেখে নিজেরা সেই দাম বাড়িয়ে দিয়েছিল। কিন্তু আমরা বলেছি যত লেভেলই লাগান না কেন, দাম ফিক্সড করার আগে এই দামে বিক্রি করতে পারবেন না। এঁরা ১৫ দিন আগে দাম বাড়িয়ে রেখে দিয়েছিল।’

টিপু মুনশি বলেন, ‘আমরা যেটা পারি, পারছি বা চেষ্টা করছি সেটা হল সরকারের তরফ থেকে সাবসিডাইস (ভুর্তুকি) দিয়ে সাধারণ মানুষেকে পণ্য দেওয়া হচ্ছে। আমরা চিন্তা করেছিলাম যে, চারশ ট্রাকে টিসিবির মাধ্যমে সারাদেশে নিত্যপণ্য দিচ্ছি সেটা দরকার হলে ৮০০ ট্রাক করে দেব।

এরপর আমরা চিন্তা করলাম রমজান মাস সামনে রেখে ৫০ লাখ মানুষকে দেওযা যায় কি না। সেটা অবশ্য ট্রাকের মাধ্যমে নয়। আমাদের তৃণমূলে যে সরকার আগে যাদের আড়াই হাজার করে টাকা দিয়েছিল তাদের কাছে পৌঁছে দেব। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন ৫০ লাখ নয়, এক কোটি মানুষকে সেটা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হোক। সরকারিভাবে আমরা চেষ্টা করছি রমজান মাসকে সামনে রেখে সেই এক কোটি মানুষকে নিত্য পণ্য দেব সাশ্রয়ী মূল্যে।

এক কোটি মানুষের কাছে কিভাবে সেটা পৌঁছে দেওয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মেকানিজমটা হচ্ছে আগের সিস্টেমটা তো আছে। আগে যেভাবে আমরা টাকা পাঠিয়েছি সেই লিস্টটা তো আছে। প্রত্যন্ত অঞ্চলে প্রতিটা ইউনিয়নে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য পাঠানো হবে। সেখান থেকে তারা কালেক্ট করে নিবে।

বর্তমানে যে চারটি পণ্য দেওয়া হচ্ছে তার সঙ্গে আরও দুটি পণ্য যোগ হবে। এগুলো হচ্ছে-তেল, ডাল, চিনি, পেঁয়াজ। এরসঙ্গে যুক্ত হবে খেজুর ও ছোলা।

কি পরিমান পণ্য দেবেন-এমন প্রশ্নের জবাব বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এখন যেভাবে দেওযা হচ্ছে সেই পরিমানই দেওয়া হবে। তবে ১৫ দিন পর পর মাসে দুই বার দেওয়া হবে।

পেঁয়াজের দাম একদিনে কেন ২৫ টাকা বাড়ল কেন এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি যদি উল্টো প্রশ্নটা করি পেঁয়াজের দাম ২৫ টাকা হয়ে গেল কেন?’

কৃষকরা বলছে, তারা কিন্তু পেঁয়াজ রাস্তায় ফেলে দেবে। ‘এটা সাপ্লাই এর ব্যাপার... এটা কাঁচামাল তো বুঝতে হবে ট্রান্সপোর্ট কোনো কারণে বন্ধ থাকে, দুইদিন যদি মাল না আসতে পারে কাঁচামালের দাম কিন্তু বেড়ে যাবে।’

‘আমাদের একটা কষ্ট কৃষি মন্ত্রণালয় দিয়েছে যে, প্রতি কেজিতে ১৮ থেকে ২০ টাকা কৃষকদের খরচ জায়গা ভেদে। অন্তত ২৫ টাকা দরে তাদেরকে বিক্রি করতে হবে। ২৫ টাকা দরে যদি কৃষকরা কুষ্টিয়া, রাজবাড়ি বা ফরিদপুরে বিক্রি করে তাহলে হাত ঘুরে সেটা ঢাকায় এসে ৪০ টাকা হবে। এখন সেটা কমে গিয়ে যখন ঢাকাতে ২৫ টাকা হয়েছিল তখন কৃষিমন্ত্রী আমাকে বললেন, আমরা সমস্ত ইমপোর্ট বন্ধ করে দেব, কৃষকরা তো কান্নাকাটি শুরু করে দিয়েছে। এইটা হচ্ছে গিয়ে আমাদের সমস্যা।

তিনি বলেন, ‘যখন কমে যায় তখন কৃষকরা বলে আমাদের কী হবে? আবার যখন বেড়ে যায় তখন ভোক্তারা বলে আমাদের দাম বেড়ে গেছে। তবে হঠাৎ করে যে অন্যায্য দাম বেড়ে যায় সেটা ঠিক নয়।’

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক