রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বৃষ্টির পানি সংরক্ষণে বিজিএমইএ, ওয়াটারএইড কাজ করছে

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের শিল্পকারখানাগুলোতে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা চালু করে সবুজ পরিবেশনীতি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তাতে নেতৃত্ব দিচ্ছে তৈরি পোশাক কারখানা ও টেক্সটাইল শিল্পখাত।

ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে পানির ব্যবস্থাপনায় তাদের টেকসই পদ্ধতি পরিবেশে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে-রাজধানীতে আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে উল্লেখ করেছেন বক্তারা।

তারা বলেছেন, বাংলাদেশে ভূগর্ভস্থ পানির ওপর নির্ভরতায় শিল্পখাতে এভাবে অনেক বেশি পানির ব্যবহার পরিবেশের জন্য অত্যন্ত উদ্বেগজনক ও ক্ষতিকর হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধিতে প্রয়োজনীয় পানি সরবরাহের দীর্ঘমেয়াদী টেকসই উন্নয়ন ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

‘শিল্পখাতে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ-পানি ব্যবস্থাপনায় টেকসই পদক্ষেপ’ শীর্ষক গোলটেবিলটি ‘ওয়াটারএইড বাংলাদেশ’ ও ‘বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারারস অ্যান্ড এক্সপোর্টারস অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ)’ যৌথভাবে আয়োজন করেছে। ওয়েস্টিন ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনায় শিল্প ও ব্যবসায়িক খাতে টেকসই পানি ব্যবস্থাপনার আলোচনাটি এভাবে সারা দেশে শুরু করতে বৈঠকটি আয়োজন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা। পানির টেকসই সাপ্লাই চেইন ও পরিবেশগত প্রভাবে সম্ভাব্য সুযোগ এবং চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন বক্তারা। পাশাপাশি, পোশাক কারখানায় বৃষ্টির পানি সংগ্রহের সর্বোত্তম অনুশীলনগুলো উদাহরণ হিসেবে তুলে ধরেছেন।

‘শিল্পখাতে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ-পানি ব্যবস্থাপনায় টেকসই পদক্ষেপ’ গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথি বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান।

‘গেস্ট অব অনার’ ছিলেন ওয়াটারএইডের বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর হাসিন জাহান।

গোলটেবিলে সভাপতিত্ব ও স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন-ওয়াটারএইড বাংলাদেশের পলিসি অ্যান্ড অ্যাডভোকেসি শাখার পরিচালক পার্থ হেফাজ শেখ।

অতথিদের মধ্যে ছিলেন-বাংলাদেশ অ্যাপারেল ইয়ুথ লিডারস অ্যাসোসিয়েশনের (বায়লা) সভাপতি আবরার হোসেন সায়েম।

বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান বলেছেন, ‘প্রগতিশীল মালিকদের সংগঠন হিসেবে বিজিএমইএ টেকসই পানি ব্যবস্থাপনায় বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণে বাংলাদেশের গার্মেন্ট কারখানাগুলোকে সক্রিয়ভাবে উৎসাহিত করে চলেছে। এই খাতের শিল্পকারখানাগুলোতে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের বিষয়ে ব্যাপারে ব্যবসায়িকভাবে গুরুত্বারোপ করা প্রয়োজন এবং মাটির নীচের পানির ওপর নির্ভরতা কমাতে কাজ করা উচিত। বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনে সরকারী, বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ও উন্নয়ন সংস্থাগুলোকে প্রয়োজনীয় সহায়তা করা উচিত।’

ওয়াটারএইড বাংলাদেশের দেশীয় প্রতিনিধি হাসিন জাহান বলেছেন, ‘ভূগর্ভস্থ পানি কমে যাওয়ায় সারা দেশে পানি নিয়ে আসন্ন সঙ্কট সমাধানে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ নিয়ে সবার কাজ করা উচিত।’

তিনি আরো জানান, ‘শিল্পখাতের কারখানাগুলোর ছাদের ওপর পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে, যেগুলো সহজেই বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণাগার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এই কাযকর উদ্যোগ ব্যবসায় ক্রমবর্ধমান পানির প্রয়োজন ও সংশ্লিষ্ট সমস্যা মিটিয়ে এই খাতে টেকসই উন্নয়ন সমাধান নিয়ে আসতে পারে।’

হাসিন জাহান বিজিএমইএকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, ‘বাংলাদেশের গামেন্ট কারখানার মালিকদের বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সরক্ষণ ব্যবস্থা গ্রহণে উৎসাহিত করে আমাদের পানি সম্পদ রক্ষায় সহায়তায় অনন্য নজির স্থাপন করায় বিজিএমইএকে ধন্যবাদ।’

তিনি বলেছেন, ‘পানি ও পরিবেশ সুরক্ষায় বিভিন্ন প্রচেষ্টা জোরদার করতে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোসহ বেসরকারি খাতের সঙ্গে কাজ করতে ওয়াটারএইড বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

‘বাংলাদেশ অ্যাপারেল ইয়ুথ লিডারস অ্যাসোসিয়েশন (বায়লা)’র সভাপতি আবরার হোসেন সায়েম বলেছেন, ‘টেকসই ব্যবস্থাপনা ও পানি সংরক্ষণ প্রক্রিয়ায় শিল্পখাতের অনেক স্মার্ট প্রতিষ্ঠান কাজ করা শুরু করেছে। আমাদের ভবিষ্যৎ বিপর্যয় প্রতিহত করতে ভূগর্ভের পানির ওপর নির্ভরতা কমাতেই হবে। তাই শিল্পখাতের প্রতিষ্ঠানগুলোকে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সরক্ষণ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি গ্রহণ করছে।’

তিনি আরো বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতিতে সম্ভাব্য চালিকাশক্তি তরুণ প্রজন্ম। তাই, তরুণদের মাঝে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ নিয়ে উন্নয়নধর্মী আধুনিক প্রচারণা চালানো অত্যন্ত জরুরী। তাতে তারা যেন অ্যাডভোকেসি করতে পারেন ও ভবিষ্যত পানি সঙ্কট হ্রাসে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারেন-নিশ্চিত করতে হবে।’

‘শিল্পখাতে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ - পানি ব্যবস্থাপনায় টেকসই পদক্ষেপ’ গোলটেবিলটিতে অতিথি, উন্নয়ন সহযোগী, জাতীয় পর্যায়ের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ও সাপ্লাই চেইন সংশ্লিষ্ট অংশীজনরা; গণমাধ্যম এবং শিক্ষা ক্ষেত্রের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেছেন।

ওয়াটারএইড বাংলাদেশের দেশীয় প্রতিনিধি হাসিন জাহানের কাছে বিজিএমইএ’র ‘সাসটেইনেবিলিটি প্রতিবেদন’ হস্তান্তর এবং ওয়াটারএইড ও আইটিএন-বুয়েটের অংশীদারিত্বে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সংশ্লিষ্ট পেশাদারদের মধ্যে বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও সংরক্ষণ সনদগুলো বিতরণের করে জনগুরুত্বসম্পন্ন ও অত্যন্ত মূল্যবান এই আলোচনা অনুষ্ঠানটি শেষ হয়েছে।

ওএস।

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক