শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

রপ্তানিকারক বাংলাদেশ এখন চায়ের বড় আমদানিকারক

ছবি: সংগৃহীত

গত বছর চা উৎপাদনে নতুন রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশ। ছোঁয় ১০ কোটি কেজি চা উৎপাদনের মাইলফলক, যা ১৮৪ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এ বছরও উৎপাদনে প্রবৃদ্ধি ভালো। রেকর্ড উৎপাদনের পর যেখানে রপ্তানি বাড়ার কথা, সেখানে দেখা যাচ্ছে উল্টো চিত্র। রপ্তানি কমে বরং আমদানি বাড়ছে।

তথ্য বলছে, একসময় বাংলাদেশের দ্বিতীয় প্রধান রপ্তানি পণ্য ছিল চা। পাটের পরেই ছিল চায়ের অবস্থান। এখন সেই চিত্র আর নেই। সময়ের পরিক্রমায় রপ্তানিকারক দেশটি পরিণত হয়েছে চায়ের বড় আমদানিকারকে।

২১ মে পালিত হচ্ছে বিশ্ব চা দিবস। এই সময়ে এসে বাংলাদেশের উৎপাদন বাড়ায় বাড়তি চা রপ্তানিতে নজর দিতে তাগিদ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, রপ্তানি বাড়াতে চায়ের গুণগতমান আরও বাড়ানো প্রয়োজন। তাহলে রপ্তানি বাজারও সম্প্রসারিত হবে।

চা বোর্ডের তথ্য বলছে, দেশে চায়ের চাহিদা ৯ কোটি ২০ থেকে ৩০ লাখ কেজি। উৎপাদন বাড়ায় এখন বাড়তি চা রপ্তানি সম্ভব। গত বছর ১০ লাখ ৪০ হাজার কেজি চা রপ্তানি হয়েছে। তবে ২০২০ সালে ২১ লাখ ৭ হাজার কেজি চা রপ্তানি হয়েছিল। এরপর দুই বছর টানা কমেছে রপ্তানি। ২০২১ সালে রপ্তানির পরিমাণ কমে দাঁড়ায় ৬ লাখ ৮ হাজার কেজি এবং ২০২২-এ ৭ লাখ ৮ হাজার কেজি। পরের বছর রপ্তানি কিছুটা বাড়ে। তবে মাত্র তিন বছর আগের তুলনায় এখনো রপ্তানি অর্ধেক।

ঠিক উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে আমদানিতে। ২০২০ সালে দেশে ৬ লাখ ৮০ হাজার কেজি চা আমদানি করা হয়। এরপর তা ক্রমে বেড়ে ২০২১ সালে ৭ লাখ ৪০ হাজার কেজি এবং ২০২২ সালে ১০ লাখ কেজিতে এবং শেষ ২০২৩ সালে প্রায় ১২ লাখ কেজি চা আমদানি হয়। এ বছর আমদানি আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

কৃষি অর্থনীতিবিদ ড. জাহাঙ্গীর আলম খান বলেন, ‘আমরা যেভাবে উৎপাদনে ভালো করছি, সেভাবে রপ্তানিতে এগিয়ে যেতে পারছি না। সেটা দুঃখজনক। বরং আমদানি বাড়ছে, তাতে অর্থ (বৈদেশিক মুদ্রা) খরচের চাপ বাড়ছে, সেটা ভালো নয়।’

তিনি বলেন, ‘আমদানি নিরুৎসাহিত করতে চায়ের ওপর উচ্চ শুল্ক আরোপ করা আছে। তারপরও কিছু চা আসছে। কারণ কিছু ভালো মানের চা আমদানি হয়। সেগুলো খুবই উচ্চমানের চা, এর ভোক্তা উচ্চস্তরের। তবে সেখানেও আমাদের কাজ করতে হবে। মানোন্নয়ন করতে হবে। রপ্তানির চাগুলোও আরও ভালোমানের করতে হবে।’

চা ব্যবসায়ীরা অবশ্য বলছেন, চায়ের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়ায় দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানির জন্য খুব বেশি চা অবশিষ্ট থাকছে না। আর যে ধরনের চা বাংলাদেশে আমদানি হচ্ছে তার বেশির ভাগ ভিন্ন পদের। যেগুলো বাংলাদেশে উৎপাদন হচ্ছে না।

টি ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান শাহ মঈনুদ্দিন হাসান বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি বড় হওয়ার প্রেক্ষাপটে নগরায়ন বেড়েছে, যে কারণে বাড়ছে চায়ের ভোক্তা। অভ্যন্তরীণ বাজারেও চাহিদা উৎপাদন হারের মতোই বাড়ছে। যে কারণে বিশ্ব বাজারের চেয়ে অভ্যন্তরীণ বাজারেই ভালো দাম মিলছে চায়ের। ফলে রপ্তানিতে মনোযোগ কম।’

গত কয়েক বছর দেশের চায়ের ভোগ ক্রমে বাড়ছে। ২০১৫ সালে দেশে চায়ের ভোগের পরিমাণ ছিল ৬ কোটি ৭০ লাখ কেজি। ২০২০ সালে এসে দাঁড়ায় ৮ কোটি ৬৬ লাখ কেজি এবং গত বছর ছিল সাড়ে ৯ কোটি কেজি।

তবে চা বাগান মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশীয় চা সংসদের চেয়ারম্যান কামরান তানভীরুর রহমান বলেন, ‘দেশে ভোগ বাড়লেও চা রপ্তানির বিকল্প নেই। শুধু উৎপাদন বাড়ালেই হবে না, পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ বাজারের চাহিদা মাথায় রেখে রপ্তানি বাড়াতে হবে। তবে এ শিল্পের টেকসই উন্নয়ন হবে। দেশে উৎপাদিত চায়ের ভালো দাম পাওয়া যাবে।’

তিনি বলেন, ‘চা রপ্তানি করতে হলে মান বাড়াতে হবে। চট্টগ্রাম ও সিলেটের চায়ের মান ভালো হলেও উত্তরাঞ্চলে ক্ষুদ্র চাষ থেকে যে চা আসছে, সেগুলো খুব নিম্নমানের। এই নিম্নমানের চা নিলাম বাজারে দামের ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।’

চা বোর্ডের সদস্য (অর্থ ও বাণিজ্য) মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরী বলেন, ‘চা রপ্তানি বাড়াতে ৪ শতাংশ ক্যাশ ইনসেনটিভ দেওয়া হচ্ছে। বিদেশিদের সঙ্গে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছি। যাতে তাদের চাহিদা অনুযায়ী মানসম্পন্ন চা বাগানে উৎপাদন হয়। অপরদিকে চা আমদানিতে উচ্চ শুল্ক রাখা হয়েছে। বর্তমানে চা আমদানিতে ৮৯ দশমিক ৩২ শতাংশ শুল্ক নির্ধারিত আছে। বলা যায়, চা আমদানি বন্ধ করতেই এত বেশি হারের শুল্ক স্তর। তারপরেও চাহিদার ভিন্নতার কারণে চা আমদানি বাড়ছে।’

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) হিসাবে, বিশ্বে ৪৭টি দেশে চা উৎপাদিত হয়। লন্ডনভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল টি কমিটির সবশেষ হিসাব অনুযায়ী, চা উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে অষ্টম। এক দশক আগে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল দশম। বিশ্বব্যাপী চা উৎপাদনের ৩ শতাংশ বাংলাদেশে হয়।

ওয়ার্ল্ডস্টপ এক্সপোর্টস অনুযায়ী, বিশ্ব রপ্তানিতে বাংলাদেশ বর্তমানে ৫৭তম। উৎপাদনে কাছাকাছি থাকলেও শ্রীলঙ্কা, কেনিয়া চা রপ্তানিতে বাংলাদেশের তুলনায় বিশ্ব বাজারে শক্ত অবস্থান সৃষ্টি করেছে। এখন চীন, জাপান, পাকিস্তান, ভারত, সৌদি আরব, কুয়েত, কাতার, আমেরিকা, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সসহ ২৩টি দেশে বাংলাদেশের চা যাচ্ছে। অর্থাৎ, বৈশ্বিক অবস্থানেও উৎপাদনের তুলনায় রপ্তানিতে অনেক পিছিয়ে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশে চায়ের চাষাবাদ প্রথম শুরু হয় ১৮৪০ সালে। চট্টগ্রামে কুণ্ডদের বাগান (বর্তমান চট্টগ্রাম ক্লাব সংলগ্ন এলাকা) নামে সেই চা বাগান অবশ্য সফলতার মুখ দেখেনি। এরপর ১৮৫৪ সালে সিলেটের মালনিছড়ায় প্রথম বাণিজ্যিক চা বাগান প্রতিষ্ঠা করা হয়। তিন বছর পর সেই বাগান থেকে প্রথম বাণিজ্যিক ভাবে চায়ের উৎপাদন শুরু হয়।

চা বোর্ড সূত্রে জানা যায়, নব্বইয়ের দশকে চা রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল পঞ্চম। দেশীয় চায়ের গুণগত মান ভালো হওয়ায় বিদেশি ক্রেতাদের কাছে চায়ের চাহিদা ছিল বেশি। তাই তখন এ দেশের রপ্তানি পণ্যের তালিকায় ওপরের দিকেই ছিল চা।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা

আজিনুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাটের পাটগ্রাম সীমান্তে ফের উত্তেজনা। সীমান্ত এলাকায় ভুট্টাক্ষেতে কাজ করার সময় ভারতের কয়েকজন নাগরিক এক বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গিয়ে সোপর্দ করেছেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হাতে। এ ঘটনায় উদ্বেগ ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মাঝে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে পাটগ্রাম উপজেলার বাউড়া ইউনিয়নের জমগ্রাম ডাঙ্গার পার এলাকায় আন্তর্জাতিক সীমান্ত পিলার ৮০১-এর ১০/১১ নম্বর সাব-পিলারের কাছে এই ঘটনা ঘটে।

ধৃত যুবকের নাম আজিনুর রহমান (২৬)। তিনি ওই ইউনিয়নের জমগ্রাম ১নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা নুর হোসেনের ছেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রতিদিনের মতো আজিনুর তার মায়ের সঙ্গে ভুট্টা জমিতে পাতা সংগ্রহ করতে গিয়েছিলেন। তখন ভারতের কোচবিহার জেলার ছোট কুচলীবাড়ি এলাকার অন্তত ১০-১২ জন ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশ সীমান্তে অনুপ্রবেশ করে আজিনুরকে জোরপূর্বক ধরে নিয়ে যায়।

এরপর তাকে বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয় বলে দাবি করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বিজিবির ঠ্যাংঝাড়া ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার রফিকুল ইসলাম বলেন, "আমাদের প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, আজিনুরকে ভারতীয় নাগরিকরা ধরে নিয়ে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করেছে। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি এবং বিএসএফের সঙ্গে পতাকা বৈঠকের চেষ্টা করছি।"

তিনি আরও জানান, ঘটনার বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। দ্রুত আজিনুরকে দেশে ফেরত আনার চেষ্টা চলছে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে শনিবার (১৯ এপ্রিল) বৈঠকে বসছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব মুশফিক উস সালেহীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মুশফিক উস সালেহীন জানান, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এনসিপির প্রতিনিধি দল অংশ নেবে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘদিন পর অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খুলেছে পাকিস্তান। ইসলামাবাদ জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সদ্য অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনের বিষয়ে যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এই বৈঠকটি হয়েছে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও গঠনমূলক পরিবেশে। আলোচনায় উঠে এসেছে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষাগত এবং কৌশলগত সহযোগিতার নানা দিক।

বৈঠকে দুই দেশ বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষা এবং পারস্পরিক সংযোগ বৃদ্ধিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দ্রুত চূড়ান্ত করা হবে বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও।

পাকিস্তান তাদের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে, বাংলাদেশ মৎস্য ও সামুদ্রিক খাতে কারিগরি প্রশিক্ষণ দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে।

দুই দেশ চট্টগ্রাম-করাচি রুটে সরাসরি নৌ চলাচল চালুর ব্যাপারে একমত হয়েছে। পাশাপাশি ঢাকা-ইসলামাবাদ সরাসরি ফ্লাইট পুনরায় চালুর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভ্রমণ ও ভিসা সহজীকরণের ক্ষেত্রেও অগ্রগতির প্রশংসা করে উভয়পক্ষ।

বৈঠকে শিক্ষাখাতে গভীর সহযোগিতা ও পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তির প্রস্তাবের জন্য বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। গণমাধ্যম, সংস্কৃতি ও ক্রীড়াক্ষেত্রে পারস্পরিক অংশীদারিত্ব বাড়াতে সম্ভাব্য সমঝোতা স্মারক নিয়েও আলোচনা হয়।

সার্ক বিষয়েও উভয়পক্ষ একমত হয় যে, আঞ্চলিক এই জোটকে পুনরুজ্জীবিত করা দরকার এবং তা যেন রাজনৈতিক বিবেচনার বাইরে থাকে।

বৈঠকে গাজায় ইসরায়েলের হামলা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা জানায় দুই দেশ। কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ সমাধানের ওপর জোর দেয়।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশে অবস্থানকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পররাষ্ট্রসচিব তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, দুই দেশের মধ্যে পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক ২০২৬ সালে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে বিএসএফের হাতে তুলে দিল ভারতীয়রা
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো
পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত
দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি