রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নিত্যপণ্যের বাড়তি দামে বাজারে অসহায় ক্রেতারা

বাজারে তিন নিত্যপণ্য- পেঁয়াজ, আলু ও ডিমের বাড়তি দরে রীতিমতো অসহায় ভোক্তা। কয়েক মাস ধরেই এসব পণ্যের দাম ঊর্ধ্বগতি। বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের পক্ষ থেকে মূল্য নির্ধারণ করা হলেও ব্যবসায়ীরা তা মানছে না। বরং নীতিনির্ধারকদের এক প্রকার বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে আরেক দফা বাড়ানো হয়েছে দাম।

প্রায় এক মাস পার হলেও ডিম, আলু ও পেঁয়াজের নির্ধারিত দাম কার্যকরে ব্যর্থ হয়েছে বাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থাগুলো। উল্টো প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে এই তিন পণ্যের দাম। যা এ সপ্তাহের শেষে এসে আরও চড়া হয়েছে। অন্যদিকে সরবরাহ সংকটের অজুহাতে দীর্ঘ দিন ধরে চড়া সবজির দাম আরও বেড়েছে। এছাড়াও আগের চড়া দাম অব্যাহত রয়েছে আদা-রসুনসহ সব ধরনের মসলা, মুুদি পণ্যে ও মাছের বাজারে।

আলু: একই অবস্থা আলুর বাজারেও। এদিন মানভেদে আলুর কেজি বিক্রি হয়েছে ৫৫ থেকে ৫৮ টাকা দরে। সপ্তাহ ব্যবধানে প্রতি কেজিতে দাম বেড়েছে ৫ থেকে ৭ টাকা এবং দুই সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে প্রায় ১০ টাকা। অর্থাৎ সরকার নির্ধারিত দাম থেকে প্রায় দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে বাজারে। পাইকারি ব্যবসায়ীরা জানান, কোল্ড স্টোরেজ থেকে যে দামে আলু কিনতে হয় সে হিসেবেই খুচরায় বিক্রি হয়। যদিও নির্ধারণের সময় বলা হয়েছিল, সরকার নির্ধারিত দাম থেকে কোল্ড স্টোরেজে বেশি দাম নেয়া হলে পণ্য নিলামে বিক্রি করা হবে। কিন্তু এই আইন এখন পর্যন্ত প্রয়োগ করা হয়নি। তাদের মতে, বাজারে নতুন আলু না আসা পর্যন্ত দাম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই।

পেঁয়াজ: ব্যাপকহারে আমদানি, শুল্ক সুবিধা ও প্রশাসনিক পর্যায়ে তদারকি বাড়ানো সত্তে¡ও বাজারে পেঁয়াজের নির্ধারিত দাম কার্যকর করা যায়নি। শুক্রবার রাজধারীর বাজারগুলোতে ভালো মানের বাছাইকৃত দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১শ টাকা কেজি দরে এবং অবাছাইকৃত পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৯০ টাকার উপরে। অন্যদিকে আমদানিকৃত ভারতীয় পেঁয়াজ মানভেদে বিক্রি হয়েছে ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে উভয় পেঁয়াজে দাম বেড়েছে অন্তত ১৫ টাকা। যা নির্ধারিত দামের প্রায় দ্বিগুণ।

বিক্রেতারা জানান, ভালো মানের না হওয়ায় গত বছর বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজের চাহিদা খুবই কম ছিল। এমনকি দু’মাস আগেও এই পেঁয়াজের চাহিদা ছিল না। এছাড়াও এই পেঁয়াজ বেশি দিন সংরক্ষণ করা যায় না, তাই ক্রেতারা পরিমাণে কম কিনতেন। কিন্তু এখন এই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকার উপরে। অন্যদিকে দেশি পেঁয়াজের মধ্যে সবসময়ই পাবনা অঞ্চলের পেঁয়াজের দাম বেশি থাকে। আকার ও রঙে একই সমান হওয়া এর চাহিদাও বেশি।

ডিম:আলু-পেঁয়াজের মতো নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি ডিমের দামও। ১০ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি ও আড়তে আড়তে অভিযান পরিচালনা সত্তে¡ বাড়তিই রয়েছে এই অতি প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের দাম। দাম নির্ধারণের চতুর্থ সপ্তাহে এসে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হয়েছে ১৫৫ টাকার উপরে। অর্থাৎ সপ্তাহ ব্যবধানে ডজনে দাম বেড়েছে ৭ টাকা। অন্যদিকে সুপার শপগুলোতে বিভিন্ন কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের বাইছাইকৃত বড় আকারে ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকা থেকে শুরু করে ৩শ টাকা এবং খোলা ডিম ১৬০ টাকা দরে। তবে ডিমের বাজার কারসাজির দায়ে বেশ কয়েকটি কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানকে বড় অংকের জরিমানা করেছে প্রতিযোগিতা কমিশন।

সবজি: পেঁপে ছাড়া ৮০ টাকার নিচে মিলছে না কোনো সবজি : শুক্রবার খুচরা বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে সব ধরনের সবজির সরবরাহ থাকলেও দাম আকাশছোঁয়া। সপ্তাহের ব্যবধানে বেশকিছু সবজির দাম কেজিতে ১০-২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। সেক্ষেত্রে বাজারে প্রতি কেজি গোল বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১২০-১৪০ টাকা, লম্বা বেগুন ৮০-১০০ টাকা। প্রতি কেজি করলা, কচুমুখি, বরবটি, টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১০০-১২০ টাকা। আর ঢেঁড়স, পটোল, ঝিঙা, চিচিঙ্গা ৮০-১০০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। তবে তুলনামূলক কম দামের মধ্যে মুলার কেজি ৫০-৬০ টাকা আর পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকায়।

মাছ : গত সপ্তাহের চড়া দাম অব্যাহত আছে মাছ বাজারেও। তবে নিষেধাজ্ঞার কারণে বাজারে ইলিশ মাছ বিক্রি বন্ধ রয়েছে। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, ইলিশ না থাকায় বাজারে অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের চাহিদা বেড়েছে, ফলে কেজিতে এসব মাছের দাম ৫০ থেকে দেড়শ’ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।

মাঝারি আকারের রুইয়ের কেজি বিক্রি হয়েছে ৪৫০ টাকা, বড় কাতল ৫শ’, বড় পাঙ্গাশ আড়াইশ, চাষের কই (ছোট) ৩৭০, তেলাপিয়া ৩শ’ ও শিং মাছ ৬শ’ টাকা, শোল মাছ ৮শ’, পাবদা ৬শ’ থেকে ৭শ’, ট্যাংরা মাছের কেজি আকার ভেদে ৮শ’ থেকে ১ হাজার, মলা মাছ ৬শ’, বাইলা ১ হাজার, পোয়া মাছ ৪শ, মাঝারি আকারে বোয়াল ৭শ থেকে ৮শ’, গুঁড়ামাছ ৪শ, ছোট চিংড়ি ৫শ’, গলদা ৭শ’ এবং বাগদা ৮শ’ থেকে ৯শ’ ও রূপচাঁদা ১ হাজার টাকা দরে।

মাংস: অন্যদিকে প্রায় ২ মাস ধরে স্থিতিশীল থাকা মুরগির বাজার গত দুই সপ্তাহ ধরে কিছুটা বাড়তির দিকে রয়েছে। যা এ সপ্তাহেও অপরিবর্তিত রয়েছে। এদিন সোনালি মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৩৩০, ব্রয়লার বিক্রি হয়েছে ২শ’ থেকে ২১০ দরে এবং লেয়ার বিক্রি হয়েছে ৩৫০ টাকা দরে। তবে কিছুটা কমে গরুর মাংশ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৭৪০ টাকায়।

 

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক