শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিশেষ সাক্ষাৎকার

‘অনেক ক্ষেত্রে চীনের চেয়েও এগিয়ে বাংলাদেশ’

পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম

যুদ্ধ বিধ্বস্ত ও ধ্বংস স্তুপের বাংলাদেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করে বিশ্বকে তাক লাগিয়েছে। কীভাবে এটা সম্ভব হয়েছে বিশেষ সাক্ষাৎকারে তার আদ্যপান্ত জানান পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম। তার সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ঢাকাপ্রকাশ-এর সিনিয়র রিপোর্টার জাহাঙ্গীর আলম।

ঢাকাপ্রকাশ: ১৯৭২ সালের বাংলাদেশ ও আজকের বাংলাদেশকে আপনি কীভাবে মূল্যায়ন করেন?

ড. শামসুল আলম: স্বাধীনতার সময় দখলদার বাহিনীরা বাংলাদেশের অবকাঠামোসহ সব জায়গা ধ্বংস করে দেয়। তাই যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে পুনরুদ্ধার করতে অল্প সময়ে পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা করেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বিধ্বস্ত বাংলাদেশে ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে এসে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য দেশ পুনর্গঠনে যুদ্ধের ২১ দিনের মধ্যে পরিকল্পনা কমিশন তৈরি করেন । অত্যন্ত শক্তিশালী পরিকল্পনা কমিশন করেছিলেন অর্থনীতিবিদদের নিয়ে। যা ভারত ৩ বছর পর, পাকিস্তান ৬ বছর পর করেছিল। তিনি কতটা গুরুত্ব দিয়েছিলেন এটা দেখলেই বুঝা যায়। সংবিধান তৈরি, নির্বাচন প্রদান, বিএডিসি, রাইস রিসার্চ ইনস্টিটিউটসহ অনেক প্রতিষ্ঠান সাড়ে তিন বছরে গড়ে তুলেছিলেন তিনি। কৃষিক্ষেত্রে যে বিপ্লব, তার ভিত্তি বঙ্গবন্ধুই গড়েছিলেন।

কাজেই সে সময়ের তুলনায় আমূল পরিবর্তন আসে বাংলাদেশে। মাথাপিছু আয় ৯০ ডলার থেকে ২৫৫৪ ডলারে এসে গেছে। দরিদ্রতার হার ৮৪ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নেমে এসেছে। দরিদ্র দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হয়েছে। তার মধ্যে গত ১৩ বছরে যে অর্জন তা উল্লেখযোগ্য। অনেক দূর এগিয়েছে দেশ। অগ্রগতির কাল বলা যায় একে। কারণ, ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। কাজেই ৭২ সালের বাংলাদেশ আর আজকের বাংলাদেশ এক নয়। এক কথায় সব সূচকে অগ্রগতি হয়েছে দেশের। দক্ষিণ এশিয়ায় প্রথম হয়েছে।

ঢাকা প্রকাশ: যুদ্ধ পরবর্তী একটি দেশ অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে যেসব প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয় আমরা তার কতটুকু পেরেছি?

ড. শামসুল আলম: অত্যন্ত বলিষ্ঠভাবে প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশকে এগিয়ে নিতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ৫টি মৌলিক অধিকারকে গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে ছিলেন তিনি। কিন্তু ১৯৭৫ সালে তাকে হত্যা করে সবকিছু তছনছ করে দেয় ষড়যন্ত্রকারীরা।

তার ফলে আবার থমকে যায় দেশ। তখন পরিকল্পনা হতো কিন্তু বাস্তবায়ন হতো না। এর ফলে মাথাপিছু আয় ২৩৮ ডলার থেকে আবার নেমে যায়। যা ৮৮ সালে আবার সে জায়গায় আসে। বিদেশিদের সঙ্গে সমঝোতা ও আনুকূল্যে তারা দেশ পরিচালনা করত। ১৯৭৫ থেকে শুরুটা হয়েছে অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনকভাবে। স্বৈরশাসনসহ বিভিন্ন কারণে ৮০ এর দশকে সাড়ে ৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এরপর বিভিন্ন ঘটনার পটপরিবর্তনে ৯০ এর দশকে তার ধারাবাহিকতা থেকে যায়। কিন্তু ১৯৯৫ সালের আগে কোন পঞ্চবাষিকী পরিকল্পনা হয়নি। অর্থনীতিতে কাঠামোগত পরিবর্তন আনে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ-এর প্রেসক্রিপশন দিয়ে। বলা যায় তেমন পরিকল্পনা ছিল না। কিন্তু শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৫ম পঞ্চবাষিকী আমরা পাই ১৯৯৬ সালে। বাড়তে থাকে উন্নয়নের ধারা। অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত হতে থাকে। এর পর আসে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। কিন্তু তারা বিতর্কিত ছিল।

২১ শতকেও অস্থিতিশীল আধা-সামরিক সরকারের আমল শুরু হয়। ২০০২ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা ছিল না। কারণ, সংবিধানের ব্যত্যয় ঘটিয়ে সময় পার করা হয়েছ সে সময়। দেশ উদ্দেশ্যহীন ছিল। কিন্তু ২০০৮ সালে শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি ও অন্তর্দৃষ্টির নেতৃত্বের ফলে বলা যায় প্রথম পঞ্চবার্ষিকী আনা হয়। নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ, প্রেক্ষিত ২০২১ প্রণয়ন করেন। দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা নেওয়া হয়। ২০১০ সালেই বলা হয়েছিল বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে। সাড়ে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি বেড়ে হয়েছে ৭ শতাংশ ।

ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (২০১১-১৫) অনুযায়ী জিডিপির প্রবৃদ্ধি, শিক্ষার হার বৃদ্ধি, বেশি বিদ্যুৎ উৎপদান, বিদেশে লোক পাঠানোসহ সব ক্ষেত্রে উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেটা বাস্তবে রূপ নিয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে প্রথম হয়েছে প্রবৃদ্ধিতে, ৮ দশমিক ১৫ শতাংশ অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। পরিকল্পনার সঙ্গে মিল রেখে উদ্যোগ নেওয়ায় পাঁচ লাখের টার্গেট ধরা হলেও সাত লাখ করে বিদেশে লোক পাঠানো হয়েছে। রিজার্ভ হুহু করে বেড়েছে, করোনার আগে ৪৩ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর দূরদৃষ্টির জন্য এই সাফল্য অর্জন সম্ভব হয়েছে। এর ফলে করোনার আঘাত মোকাবেলা করে আবারও প্রবৃদ্ধির গতি বাড়ানো সম্ভব হয়েছে। উৎপাদনে আঘাত হানেনি। আমেরিকা, ইউরোপ ও ভারতে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি হলেও বাংলাদেশে এর প্রভাব পড়েনি।

ঢাকা প্রকাশ: বিশ্বের অন্যান্য যেসব দেশ রোল মডেল তাদের সঙ্গে তুলনা করলে আমরা কি তাদের মতোই এগিয়েছি?

ড. শামসুল আলম: পৃথিবীতে উন্নয়নের রোল মডেল বাংলাদেশ। ভিয়েতনামের সঙ্গে কিছুটা তুলনা করতে পারি। রফতানিতে এগিয়ে আছে। তবে জিডিপিতে বাংলাদেশের কাছেও নেই। অনেক উন্নত হলেও চীনকেও এর সঙ্গে আনা যায় না। কারণ, প্রকাশ্যে জনমত প্রকাশের সামান্যতম সুযোগ নেই সে দেশে। যা বাংলাদেশে সম্ভব হয়েছে। গণতান্ত্রিকভাবে সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে। যেটা চীন ও ভিয়েতনামে সুযোগ নেই। বর্তমানে বাংলাদেশকে অনেকে অনুসরণ করছে।

ঢাকা প্রকাশ: স্বাধীনতার ৫০ বছর পর অর্থনীতিতে বাংলাদেশের অগ্রগতির খাত গুলো কী কী?

ড. শামসুল আলম: প্রবৃদ্ধির অনেক অগ্রগতি হয়েছে। কারিগরি শিক্ষার অগ্রগতি হয়েছে, ১০৮টি বিশ্ববিদ্যালয় হয়েছে। মুত্যৃ হার কমেছে। নারী শিক্ষার হারও বেড়েছে। বিশাল অগ্রগতি হয়েছে। ছাত্রী বেশি মাধ্যমিকে। মাথাপিছু আয় আড়াই গুণ হয়েছে গত ১৩ বছরে। সামজিক নিরাপত্তার ক্ষেত্রেও গুরুত্ব দেওয়ায় ব্যাপক অগ্রহতি হয়েছে।

ঢাকা প্রকাশ: দারিদ্র বিমোচন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে ৫০ বছরে আমাদের প্রাপ্তি কতটুকু?

ড. শামসুল আলম: ২০০৫ সালে দারিদ্রের হার ৪০ শতাংশ থাকলেও বর্তমানে তা ২০ শতাংশে নেমে এসেছে। হত দরিদ্রও অর্ধেক কমে ১০ শতাংশে এসেছে। রিজার্ভ বেড়েছে অনেক, ৫০ বিলিয়ন ডলার ছুঁইছুঁই করছে। সব মিলে বলা যায় বাংলাদেশ বিশ্বে বিস্ময়।

ঢাকা প্রকাশ: স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক মুক্তির বিষয়ে আপনার মন্তব্য কী?

ড. শামসুল আলম: আমরা থেমে নেই। উন্নয়নের জন্য কাজ করা হচ্ছে। রূপকল্প-২০২১ প্রণয়ন করে ২০৩১ মধ্যে উচ্চ মধ্যম আয়ের দেশ ও ২০৪১ সালে উন্নত দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশ। ১০০ বছরের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে 'বদ্বীপ' পরিকল্পনায়। কাজেই বলা যায় ২০২৫ সালে দুই অংকের অর্থ্যাৎ ১০ শতাংশের প্রবৃদ্ধিতে পৌঁছতে পারবে বাংলাদেশ।

 

জেডেএ/এমএমএ/

 

 

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন