দ্বিতীয় বার্ষিক মহাসভার উদ্বোধন করলো আইইবি
আজ শুক্রবার, ২৯ জুলাই, প্রকৌশলীদের একমাত্র প্লাটফর্ম, ঢাকার রমনার ‘ দি ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ’ বা ‘আইইবি’র সদর দপ্তরে ‘ফিফথ অ্যানুয়াল পেপার মিট অ্যান্ড সেকেন্ড সিভিল ইঞ্জিনিয়ার্স কংগ্রেস’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয়েছে।
নকশা এবং নিমার্ণ প্রকৌশলীদের দ্বিতীয় মহাসভার উদ্বোধনে প্রধান অতিথি ছিলেন সরকারের গৃহায়ন ও গণপূত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ এমপি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বুয়েট (বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়)’র উপাচার্য, ইঞ্জিনিয়ার ড. সত্যপ্রসাদ মজুমদার।
বিশেষ অতিথি সরকারের গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শহীদ উল্লাহ খন্দকার।
সভাপতি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক প্রকৌশলী ড. মুনাজ আহমেদ নূর।
অন্যতম অতিথির বক্তব্য দিয়েছেন রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান ও আইইবির প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. নূরুল হুদা।
বিশেষ অতিথি ছিলেন আইইবির সাবেক প্রেসিডেন্ট ও আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর।
ছিলেন আইইবির সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী কবির আহমেদ ভূঁইয়া।
অতিথি ছিলেন বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান ও আইইবি টেকনিক্যাল কমিটির প্রধান অধ্যাপক প্রকৌশলী ড. মো. দেলোয়ার হোসেন।
ছিলেন আইইবির ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী খন্দকার মনজুর মোর্শেদ।
স্বাগত বক্তব্য দিয়েছেন আইইবির সম্মানী সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী শাহাদাত হোসেন।
উপস্থাপনা করেছেন পুরকৌশল শাখার প্রধান প্রকৌশলী অমিত কুমার চক্রবর্তী।
ছিলেন আইইবির এইচআরডি কমিটির উপ-প্রধান প্রকৌশলী মো. নূরুজ্জামান।
বিপুল সিভিল ইঞ্জিনিয়ার তাদের এই আয়োজনে অংশ নিয়েছেন। তারা সবাই সবাইকে পেয়ে অত্যন্ত খুশি হয়েছেন।
তাদের জীবন ও পেশাগঠনে নানা ধরণের দিক নিদেশনামূলক বক্তব্য, আলোচনা ও অনুষ্ঠানের আয়োজন হয়েছে।
অতিথিরা প্রাসঙ্গিকভাবে বলেছেন, ‘এক সময় বাংলাদেশের পদ্মা সেতু নিয়েও বিস্তর গবেষণা হবে। অন্যান্য দেশ থেকে আমাদের সবচেয়ে বড় নদীর ওপর দীর্ঘতম সেতুটি দেখতে আসবেন তারা, গবেষণা ও কাজ করবেন। বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নের এই ধারা মালয়শিয়া, সিঙ্গাপুরের চেয়েও ভাল। অন্যতম কারিগর সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা।’
তারা জানিয়েছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকারের মেট্রো রেল, পদ্মা বহুমুখী সেতু ইত্যাদি মেগা প্রকল্পগুলো সফলভাবে তৈরিতে আমাদের সকলের অবদান অনস্বীকার্য।’
তারা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মত বন্যা, জলোচ্ছ্বাস ও ঘূর্ণিঝড়প্রবণ দেশে অত্যন্ত টেকসই স্থাপনা-সতু, কালভার্ট নির্মাণ খুব প্রয়োজন।’
‘এখানে বড় ভবন বানানো দারুণ চ্যালেঞ্জ।’
নতুন বাংলাদেশের রূপকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় মেয়ে, প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের ‘ভিশন-২০৪১’ ও ‘ডেল্টা প্ল্যান-২১০০’ দেশের পুরকৌশলীদের অগ্রণী ভূমিকাগুলোও উপস্থাপন করেছেন তারা।
ওএফএস।