রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বৃহস্পতিবারের বাজারদর

কোথায় গেল সয়াবিন তেল: প্রশ্ন ব্যবসায়ীদের 

রমজান মাসের আগে থেকেই সয়াবিন তেল নিয়ে বাজারে চলে নৈরাজ্য। সরকার বাধ্য হয়ে ট্যাক্স ও ভ্যাট কমিয়েছে। খুচরা ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকার মিলমালিকদের সঙ্গে দফায় দফায় মিটিং করে মিলে পর্যন্ত অভিযান চালিয়েছে। তারা পর্যাপ্ত তেল দিচ্ছে বললেও বর্তমানে বাজারে তেল পাওয়া যাচ্ছে না। ১ লিটার, ২ লিটার তেল হাওয়া হয়ে গেছে। দবে ১০৬০ টাকা দিলে ৫ লিটার তেল মিলছে। তাদের প্রশ্ন কোথায় এতো তেল। তাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে পাইকারি ব্যবসায়ীরাও বলছেন, আমরাও পাচ্ছি না তেল। মিল থেকে কেউ দিচ্ছে না।

এদিকে রমজানের প্রথমে বাজারে হঠাৎ করে বেগুন, মরিচ, শসার কেজি ও লেবুর ডজন সেঞ্চুরি ছাড়িয়ে গেলেও বর্তমানে এসব পণ্যের দাম স্বাভাবিক পর্যায়ে চলে এসেছে। আলু, পেঁয়াজ, চাল, ডাল, আদা, রসুন, ভোজ্যতেল, চিনি, মাছ, মাংস ও ডিম আগের সপ্তাহের মতো স্থিতিশীল রয়েছে। বিক্রেতারা বলছেন, রমজান মাস শেষে ঈদ ঘনিয়ে আসছে। চাহিদা কমতে শুরু করেছে। এ জন্য একটু স্বস্তি ফিরে এসেছে বাজারে। বৃহস্পতিবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর কারওয়ান বাজার ঘুরে বিভিন্ন পণ্যের দামের এমনই চিত্র পাওয়া গেছে।

হাওয়া ভোজ্যতেল

সরকারের ভ্যাট কমানো ও বাজার মনিটরিংয়ের প্রভাবে সয়াবিন তেলের দাম কিছুটা কমলেও কয়েক দিন থেকে বাজারে একেবারে পাওয়া যাচ্ছে না। কারওয়ান বাজারের কিচেন মার্কেটের ইউসুফ জেনারেল স্টোরের ইউসুফ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘কোনো তেল নেই। কয়েক দিন থেকে পাইকারি বাজারে পাওয়া যায় না। তাই দোকানে কোনো তেল নেই। এ জন্য আমারাও বিক্রি করতে পারছি না।’ শুধু ওই ইউসুফই নয়, হাজী মিজান এন্টারপ্রাইজের মালিক মিজানও বলেন, ‘আগের প্যাকেটজাত এক লিটার তেল ১৫৮ টাকা, ২ লিটার ৩১৫ টাকা, ৫ লিটার ৭৫০ থেকে ৭৬০ টাকা বিক্রি করা হলেও কয়েক দিন থেকে কোনো তেল নেই।’ তবে মায়ের দোয়া স্টোরের মালিক জসিম বলেন, ‘এক লিটার, দুই লিটারের কোনো তেল নেই। তবে ৫ লিটার নিলে ১০৬০ টাকা লাগবে। এতে সরিষার তেল এক লিটার আছে। এটা কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা কি করব? পাইকারি বাজারে মিলুসহ অন্যরা এভাবে আমাদের দিচ্ছে। আমরাও তা নিয়ে বিক্রি করছি। শুধু তাই নয়, সরিষার দরকার না হলেও ৪০ পিস সয়াবিন তেলে ৪৮ পিস সরিষার তেল নিতে হয়েছে।’

তবে ছোলার কেজি কমে বর্তমানে ৭০ টাকা, মসুর ডাল ১০০ থেকে ১৩০ টাকা, খেসারি ডাল ৮০ টাকা। চিনির কেজি ৭৮ টাকা ও প্যাকেট চিনি ৮৫ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। এসব জিনিসের দাম আগের চেয়ে কমতে শুরু করেছে।

আগের দামেই পেঁয়াজ

দেশে প্রচুর পেঁয়াজের উৎপাদন হওয়ায় রমজান মাসে ব্যাপক চাহিদার পরও আগের সপ্তাহের মতো ২৬ থেকে ৩০ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করা হচ্ছে বলে ব্যবসায়ীরা জানান। মেসার্স মাতৃভান্ডারের কালাম শেখ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘বর্তমানে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২৫ থেকে সর্বোচ্চ ৩০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। আদার দামও কমে ৮০ থেকে ১২০ টাকা, রসুন ৬০ থেকে ১২০ কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

এছাড়া আগের মতোই আড়তে ১৩ থেকে ১৬ টাকা কেজি আলু। খুচরায় ২০ থেকে ২৫ টাকা কেজি, টমেটোর দাম কমে ২০ থেকে ২৫ টাকা। তবে বেগুনের দাম কমে ৪০ থেকে ৬০ টাকা, শসার কেজি ১৫ থেকে ৩০ টাকা, গাঁজর ৩০ টাকা, শাকের আঁটি ৮ থেকে ১০ টাকা, চাল কুমড়া ৪০ থেকে ৬০ টাকা পিস বিক্রি করা হচ্ছে। একইভাবে মরিচের দামও কমে বর্তমানে কেজি ৪০ থেকে ৬০ টাকা, করলা ৬০ থেকে ৭০ টাকা, ঢেড়স ৪০ টাকা, পটল ৪০ থেকে ৫০, সজনে ডাঁটা ৬০ থেকে ৭০ টাকা বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।

আগের দামে চাল

সারাদেশে বোরো ধান এখনো উঠেনি ক্ষেত থেকে। তাই কমেনি চালের দাম। তবে কয়েক দিনের নতুন ধান উঠলে কমবে বলে ব্যবসায়ীরা জানান। বর্তমানে আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে চাল। কারওয়ান বাজারের কুমিল্লা রাইস এজেন্সির মো. আবুল কাসেম ও হাজী ইসমাইল এন্টারপ্রাইজের মো. জসিম ঢাকাপ্রকাশ-কে জানান, ‘আগের সপ্তাহের মতো মিনিকেট ৬৪ থেকে ৬৬ টাকা কেজি, বিআর-২৮ চাল ৪৭ থেকে ৫০ টাকা, পারিজা ৪২ থেকে ৪৪ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।’

স্থিতিশীল মাছের দাম

এদিকে রমজানের প্রথম দিকের মতো শেষ সময়েও আগের সপ্তাহের মতো বর্তমানে মাছের বাজার স্থিতিশীল বলে বিক্রেতারা জানান। কারওয়ান বাজারের মাছ ব্যবসায়ী তালেব বলেন, ‘আকারভেদে রুই ও কাতলা ২০০ থেকে ৪৩০ টাকা কেজি, চিংড়ি আকারভেদে ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, চাষের শিং মাছ কেজি ৩০০ টাকা, দেশি শিং ৬০০-৭০০ টাকা, চাষের কই ৩০০ টাকা ও দেশি ৫০০ টাকা, দেশি শৈল মাছ ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, ট্যাংরা ৪০০ থেকে ৭০০ টাকা, আইড় ৪০০ থেকে ১২০০ টাকা, কাচকি ৫০০, বাতাসি ৪৫০ কেজি বিক্রি হচ্ছে। তবে বৈশাখের ঝাঁজ কমলেও আগের মতো ছোট ইলিশ ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা কেজি, বড়টা ১২০০ থেকে ১৩০০ টাকা কেজি টাকা বিক্রি করা হচ্ছে বলে ব্যবসায়ীরা জানান।

স্থিতিশীল গরু-খাসি মাংস

আগের সপ্তাহের মতোই গরুর মাংস ৬৩০ থেকে সর্বোচ্চ ৬৫০ টাকা কেজি, খাসির মাংস ৯০০ থেকে ৯৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে ব্যবসায়ীরা জানান। জনপ্রিয় মাংস বিতানের নুরুল ইসলাম বলেন, ‘আগের সপ্তাহের মতো ব্রয়লার ১৬৫ থেকে ১৭০ টাকা কেজি, পাকিস্তানি কর্ক ২৭০ থেকে ২৯০ টাকা, দেশি মুরগি ৫৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। আর আগের সপ্তাহের মতোই ডিমের ডজন ৯৫ থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, বর্তমানে ঈদ ঘনিয়ে অসায় অনেকেই ঢাকা ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। তাই চাহিদা কমতে শুরু করেছে। এজন্য দামও কিছুটা কমছে।

জেডএ/

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক