রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দাম বেশি হওয়ায় ঈদ ঘনিয়ে এলেও ক্রেতা কম

করোনার কারণে গত দুই বছর বাজারে ঈদের ছোঁয়া খুব একটা লাগেনি। কিন্তু এবার পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় সরকার সব কিছু খুলে দিয়েছে। তাই ব্যবসায়ীরাও আশায় বুক বাঁধে।

সাধ্য অনুযায়ী ফুটপাত থেকে শুরু করে দেশীদশ, আড়ং, জেন্টেলপার্ক, চৈতি, মনেরেখ শাড়িজসহ নামীদামি বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান নিত্য নতুন মালামাল উঠিয়েছে। রমজানের প্রথম থেকে মোটামুটি বিক্রিও শুরু হয়েছে। তবে গত দুই দিন থেকে তা একেবারেই কমে গেছে।

বিক্রেতারা বলছেন, দুপুর গড়িয়ে গেলেও ক্রেতা নেই। অথচ আগে এই সময়ে কথা বলার মতো সময় থাকত না। এভাবে চলতে থাকলে যে মাল উঠানো হয়েছে তা গোডাউনে তালাবদ্ধ করে রাখতে হবে।

ক্রেতারা বলছেন, কোনো কোনো জিনিসের দাম এতবেশি যে মাথা ঘুরার মতো। তাদের অভিযোগকে স্বীকার করে বিক্রেতারাও বলছেন, সব জিনিসের দাম অনেক বেড়েছে। তাই ঈদের পোশাক থেকে জুতা স্যান্ডেল, পাঞ্জাবি, শাড়িসহ প্রায় সব পণ্যের দাম বেড়েছে।

বুধবার (২৭ এপ্রিল) সরেজমিনে রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি, নিউমার্কেট, মোহাম্মদপুরের টোকিও স্কোয়ার, মিরপুরের ফুটপাত থেকে ছোট মার্কেট, নামীদামি বড় মার্কেটে এই চিত্র দেখা গেছে।

ঈদ ঘনিয়ে আসছে। আর মাত্র চার বা পাঁচ দিন বাকি রয়েছে। বৃহস্পতিবার শেষ কর্ম দিবস। তাই অনেকেই সুযোগ মতো একটু শপিং করে নিচ্ছেন। শাড়ি, পাঞ্জাবি থেকে শুরু করে থ্রিপিস, বাচ্চাদের পোশাক, জুতা, স্যান্ডেলের মতো কসমেটিক্স প্রণ্যের ব্যাপাক চাহিদা থাকে। বিক্রেতারাও সেভাবে তৈরি করে এসব পণ্য বিক্রির জন্য।

কেমন জমেছে ঈদের বাজার-জানতে চাইলে বসুন্ধরা সিটির জেন্টেলপার্কের সেলসম্যান শাহাদত হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘গত দুই বছর বাদই দিলাম। অর্থাৎ ২০২০-২১ সাল বাদ দিলাম করোনায় সব বন্ধ থাকায়। কিন্তু ২০১৯ সালে যেভাবে বিক্রি হতো তার চেয়ে অনেক কম এবার। একেবারে খারাপ অবস্থা। প্রথম দিকে একটু বেচাবিক্রি হলেও কয়েক দিন থেকে একেবারে কমে গেছে। বসুন্ধরায় চারটা শো-রুম আছে। সবগুলোর খারাপ অবস্থা।’

দামের ব্যাপারে জানতে চাইলে প্রথমবারের মতো আসা রেজা নামে একজন ক্রেতা বলেন, ‘তুলনামুলক সব পণ্যের বেশি দাম।’ এটা স্বীকার করে বিক্রেতা শাহাদত হোসেন, ‘হ্যাঁ ডিজাউন ঠিক করতে গিয়ে কিছু কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে।’

ঈদ তো সামনে চলে এসেছে। ক্রেতা কেমন জানতে চাইলে ওই মার্কেটের বেবিস গ্যালারির বিক্রেতা রুবিন জানান, ‘দুই বছর বন্ধ থাকার পর এবার আশা করে বেশি মালামাল উঠানো হয়েছে। তবে যেভাবে বিক্রি হওয়ার কথা ছিল, যে আশা করেছিলাম সেভাবে হচ্ছে না। দেখেন আজ ২৫ রমজান, সামনে মাত্র চার বা পাঁচটা রোজা বাকি আছে। অনেকে শহর থেকে গ্রামে চলে যাচ্ছেন। তারপরও আগে যা হতো তা থেকে বিক্রি কমে গেছে। এভাবে বিক্রি হতে থাকলে গোডাউনেই মাল থেকে যাবে। মালিকরা বিভিন্নভাবে এবার অর্থ সংগ্রহ করে মালপত্র উঠিয়েছেন।’

একই কথা জানান, যাযাবরের নাইমুল। তিনি বলেন, ‘গত দুই দিন একেবারে বিক্রি কমে গেছে। অথচ আগে এই সময়ে দাঁড়াবার জায়গা থাকত না। এভাবে বিক্রি হলে ঈদের মাল থেকে যাবে।’

দেশীদশেরও একই দশা। অনেক দামি দামি শাড়ি, পাঞ্জাবি, থ্রিপিস উঠানো হয়েছে। কিন্তু বেশি দামের কারণে অনেকেই এটা সেটা দেখে চলে যাচ্ছেন।

এ সময় শাহনাজ নামে একজন বলেন, এখানে সব পণ্যের দাম বেশি। তা দেখে মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার মতো। তবে বিক্রেতারা বলছেন, সব পণ্যের দাম বেড়েছে। আমাদেরও বেড়েছে। যার পছন্দ হবে সে এমনই কিনবে।

একই চিত্র দেখা গেছে বসুন্ধরা সিটির চৈতি, মনেরেখ শাড়ীজ শোরুমে। বিক্রেতারা বলছেন, দুপুর গড়িয়ে গেলেও দর্শনার্থী ক্রেতা নেই। শুধু অভিজাত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে নয়, ফুটপাতেও দর্শনার্থী ও ক্রেতা কম। পান্থপথের জিহাদ, আলমসহ অনেকেই বলছেন, বেচা বিক্রি অর্ধেকের অর্ধেক, খুব খারাপ অবস্থা। যা আশা করা হয়েছে, তার ধারে কাছে নেই বিক্রি। অথচ তারা ভালো করে শার্ট, প্যান্ট, পাঞ্চাবি, গেঞ্জি থরে থরে সাজিয়ে ক্রেতাদের ডাকছেন।

পাইকারি বাজারেও কমে গেছে বিক্রি। তারাও বলছেন, এবার আশা করা হয়েছিল বেশি বিক্রি হবে। কিন্তু তা হচ্ছে না।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আহসান মঞ্জিল মার্কেটের মদিনাতুল টেক্সটাইলের রিফাত ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘গত দুই বছর তো করোনার লকডাউনে সব কিছু বন্ধ ছিল। এবার সরকার সবকিছু খুলে দিয়েছে। আমরাও আশা করে মালামাল উঠিয়েছি। সারা দেশে যাবে মাল। কিন্তু বেচা কেনা একটু কম। আগের মতো এখনো জমে উঠেনি। অন্যবছর এই সময়ে ঘুরে তাকার সময় থাকত না। কিন্তু দেখতে পাচ্ছেন, একজন আসছেন। অনেক পর আরেক জন আসছেন।

একই কথা জানান এসএন ট্রেডার্সের নুরুল ইসলাম। তিনি ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘বর্তমানে মোটামুটি হচ্ছে বেচাবিক্রি। তা আগের মতো না। কারণ করোনার আগে এই সময়ে ক্রেতাদের ধুম লেগে থাকত। সারাদেশের পাইকাররা অনেক মালামাল কিনত। কিন্তু এবার সেই চিত্র নেই।’

এদিকে মোহাম্মদপুরের আল্লাহ করিম মার্কেট, টোকিও স্কোয়ার, পল্লবী প্লাজা, বেনারসি পল্লী, মিরপুর নিউমার্কেট, মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট ও মিরপুর শপিং সেন্টারেরও একই চিত্র। অন্য সময়ে ছুটির দিনে বেচাকেনা হলেও রমজানে প্রতিদিন বেশি বেচাকেনা হয়। কিন্তু সেই চিত্র নেই এসব মার্কেটে। তবে শেষ সময়ে বেচাকেনার আশায় তারা বুক বেঁধে আছেন।

জেডএ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক