রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

চিন্তা করতে হবে কীভাবে খরচ না বাড়িয়ে ব্যবসা ভালো করা যায়

করোনা মোকাবিলায় সরকার চলতি অর্থবছরে প্রণোদনাসহ বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে ব্যবসায়ীদের টিকিয়ে রেখেছে। তারপরও খেলাপি ঋণ বেড়েছে। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় ব্যবসায়ীরা আবার ঘুরে দাঁড়াতে চেষ্টা করছে। ব্যবসা-বাণিজ্য কিভাবে চাঙ্গা হবে-এর বিভিন্ন দিক নিয়ে ঢাকাপ্রকাশ এর সঙ্গে কথা বলেছেন নিটল নিলয় গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি আব্দুল মাতলুব আহমাদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ঢাকাপ্রকাশ-এর সিনিয়র রিপোর্টার জাহাঙ্গীর আলম

 

ঢাকাপ্রকাশ: করোনার ধকল কাটিয়ে ব্যবসা কেমন যাচ্ছে?

আব্দুল মাতলুব আহমাদ: আমরা করোনা পরবর্তী সময়ে ব্যবসার যে চিত্র দেখতে পাচ্ছি তাতে খুবই আনন্দিত। আমরা দেখতে পাচ্ছি ব্যবসা বিশালভাবে বাড়ছে। এই বাড়ার পিছনের মূল কারণ হচ্ছে করোনায় দুই বছর ব্যবসা ছিলো না। তার গ্যাপ পূরণের জন্য মানুষ আসছে, আশা দেখাচ্ছে। কিন্তু ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ কষ্ট অফ প্রডাকশন (উৎপাদন খরচ) বেড়ে গেছে। মার্কেট প্রাইস (বাজার মূল্য) বেড়ে গেছে। তাই দাম না বাড়িয়ে কষ্ট কমানো দরকার। সেটা করতে পারলে গুড (ভালো)। না হলে মাঝামাঝি জায়গায় আমাদের ব্যবসাকে সঠিক জায়গায় নিতে যেতে হবে। পথ দেখাতে হবে। এক কথায় ব্যবসার পরিধি বেড়ে গেছে। তাই চিন্তা করতে হবে কিভাবে খরচ না বাড়িয়ে ব্যবসা ভালো করা যায়।

ঢাকাপ্রকাশ: আগামী বাজেট কেমন হওয়া দরকার?

আব্দুল মাতলুব আহমাদ: করোনাকালের এই বাজেট বিগত দিনের মতো হওয়া দরকার। যেভাবে চলতি বাজেটে সরকার প্রণোদনা দিয়েছিলো, আমরা যাতে করোনা পরবর্তীতে ব্যবসা-বাণিজ্য করে টিকে থাকতে পারি। সেই আগের মতো ব্যবসাবান্ধব বাজেট চাই। বরাবর এটা পেয়েছি। বিশেষ করে যারা প্রণোদনা নিয়েছে, কিন্তু দিতে পারছে না। কারণ ফ্রেইড কষ্ট (জাহাজ ভাড়া) বেড়ে গেছে। ডিউটি (শুল্ক) যাতে একটু কমানো যায়। এগুলো বিবেচনা করে সরকার আমাদের জন্য এবারও বাজেট দিবে। আমাদের কাছে নেওয়ার জন্য নয়, দেওয়ার বাজেট দিবে। আশা করি সরকার এবার আর একটা বছর দেওয়ার বাজেট দিবে।

ঢাকাপ্রকাশ: প্রণোদনায় অনেকের ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছে, আবার কি এটা দরকার?

আব্দুল মাতলুব আহমাদ: আর প্রণোদনার দরকার নেই। তবে যারা আগের প্রণোদনা ফেরত দেওয়ার জন্য যারা কষ্ট পাচ্ছে, দিতে পারছে না তাদেরকে একটু সময় দেওয়া দরকার। বিশেষ করে আমরা যারা প্রডাকশনে (উৎপাদন) আছি, এক্সপোর্টে (রপ্তানি) আছি। তাদের জন্য একটু ডিউটি (শুল্ক) কমিয়ে দেওয়া দরকার। অ্যাডভ্যান্স ইনকাম ট্যাক্স কমিয়ে দেওয়া দরকার। আমাদের কষ্ট বন্ধ করা দরকার। তবেই আমরা এগিয়ে যাব।

ঢাকাপ্রকাশ: অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন আর খেলাপি ঋণ বাড়বে না। প্রণোদনা দেওয়ার পর কেন বাড়ছে?

আব্দুল মাতলুব আহমাদ: এই সেই করে শ্রীলঙ্কা ডুবে গেছে। পাকিস্তান ডুবে ড়েছে। বিশ্বে বহু দেশ ডুবে গেছে। কিন্তু বাংলাদেশে সবাই খেলাপি হচ্ছে না। খেলাপিদের দুইটা ভাগ আছে। ইচ্ছাকৃত ও অনিচ্ছাকৃত খেলাপি। অনিচ্ছাকৃত খেলাপিদের আরও সাহায্য করতে হবে। খেলাপি খেলাপি করে চিল্লাচিল্লি করে কোনো লাভ হবে না। খেলাপির সলুশন (সমাধান) আনতে হবে। ইচ্ছাকৃত খেলাপিকে আলাদা করতে হবে। অনিচ্ছাকৃত খেলাপিদের আলাদা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেক বিচক্ষণ মানুষ। অবশ্যই উনি আমাদের একটা পথ দেখাবেন। যাতে আমরা খেলাপি হতে মুক্ত হতে পারি।

ঢাকাপ্রকাশ: নিটল নিলয় গ্রুপের পরিবহন ব্যবসা সম্প্রসারণ কোন পর্যায়ে আছে?

আব্দুল মাতলুব আহমাদ: ১৯৮১ সালে নিটল মটরসের যাত্রা শুরু করে বর্তমানে দেশেই গাড়ি তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ভারতের বিখ্যাত মোটর গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টাটা মোটরসের সঙ্গে যৌথভাবে কারখানা স্থাপন করা হচ্ছে। এ কোম্পানি কিশোরগঞ্জে ইতিমধ্যে মিনি ট্রাক তৈরির কারখানা স্থাপনের কাজ শুরু করেছে। নিটল-নিলয় গ্রুপের উদ্যোগে ৯১ একর জমিতে স্থাপিত কিশোরগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চলে এ কারখানা স্থাপনের প্রক্রিয়া চলছে। দেশের বাজার আর গাড়ি আমদানি নির্ভর থাকবে না। এখন দেশে তৈরি গাড়ি স্থানীয় বাজারের চাহিদা মিটিয়ে রফতানি করা হবে।

ঢাকাপ্রকাশ: দেশে তৈরি কার, পিকআপ, ট্যাক্সির দাম কেমন হবে?

আব্দুল মাতলুব আহমাদ: পিকআপ তৈরির পাশাপাশি পরিবেশবান্ধব ব্যাটারিচালিত ব্যক্তিগত গাড়ি তৈরি হবে। এছাড়া কারখানায় গাড়ির যন্ত্রাংশ, বডিসহ সব কিছুই দেশে তৈরি করা হবে। চার চাকার প্রাইভেট কার, পিকআপ, ট্যাক্সিও করা হবে নিটল কোম্পানিতে। লাগালের মধ্যে ১০ লাখ টাকায় পাওয়া যাবে। বেশি নেওয়া হবে না। মোবাইলের মতো চার্জ সিস্টেমে চলবে এই গাড়ি। দেশের বিভিন্ন জায়গায় ২০০টি চার্জ স্টেশন বসানো হবে। কম শুল্কে বাইরে থেকে পণ্য এনে লাভ নেই। দেশেই পার্টস তৈরি করতে হবে। সরকারকে নতুনভাবে সুবিধা দিতে হবে। কম সুদে ঋণ দিতে হবে। বাইরে থেকে মাল এনে মেড ইন বাংলাদেশ হবে না। সরকারের পলিসি পাওয়ার পর ২২টি পণ্য দেশে উৎপাদন করা হচ্ছে। তাই সরকার আরও সুবিধা দিলে মেড ইন বাংলাদেশ অসম্ভব হবে না।

 

জেডএ/

 

 

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক