রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

হোটেলে খাবারের দাম বাড়ায় দিশেহারা নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ

ঢাকার ছোট-বড় সব হোটেলগুলোতে খাবারের দাম বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। আর এ কারণে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। মধ্যবিত্তরাও হিমশিম খাচ্ছেন।

বর্তমানে ১৫ টাকার ডাল বিক্রি করা হচ্ছে ২০ টাকায়। এ হিসাবে দাম বাড়ানো হয়েছে ৩৩ শতাংশ। কারওয়ান বাজারের ‘হোটেল হাজীর বিরিয়ানি’র সুমন এমনটিই জানালেন।

এই এলাকার নামকরা হোটেল সুপার স্টারে ডালের দাম বাড়ানো হয়েছে ২৩ শতাংশ। অর্থাৎ ৩০ টাকার ডাল বিক্রি করা হচ্ছে ৩৭ টাকায়। শুধু তাই নয়, তন্দুরি রুটিতে বাড়ানো হয়েছে ৪০ শতাংশ। সে হিসাবে ১০ টাকার রুটির দাম হয়েছে ১৪ টাকা পিস। ৪২ টাকার ভাজি বিক্রি করা হচ্ছে ৫৪ টাকা। এ হিসাবে দাম বেড়েছে ২৯ শতাংশ।

অন্যদিকে, ৩০ টাকা প্লেটের শাকের দাম রাখা হচ্ছে ৩৫ টাকা অর্থাৎ দাম বাড়ানো হয়েছে ১৭ শতাংশ। প্রতি পিস ডিম পোচ বা ভাজিতে বেড়েছে ১০ শতাংশ। অর্থাৎ ২০ টাকার ডিম রাখা হচ্ছে ২২ টাকা। তবে উচ্চবৃত্তের পছন্দের কাচ্চি বিরিয়ানি, বাসমতির কাচ্চির দাম বেড়েছে প্লেটপ্রতি মাত্র ৫ থেকে ৭ শতাংশ। 

শুধু এই দুটি নয়, মোহাম্মদপুরের নাহিদ হোটেলসহ রাজধানীর ছোট-বড় প্রায় সব হোটেলে রমজান মাসের আগেই নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্তের খাবারের দাম ইচ্ছামতো বাড়িয়েছেন কোনো কোনো হোটেল মালিকরা। হোটেল সুপার স্টার তিন মাসে দুইবার দাম বাড়িয়েছে। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানোর অজুহাতে তারা এভাবে দাম বাড়িয়েছেন। কিন্তু সরকারের কড়াকড়িতে সম্প্রতি তেল থেকে শুরু করে পেঁয়াজ, আদা রসুনের দাম কমতে শুরু করলেও হোটেলের খাবারের দাম কমবে না বলে বিভিন্ন হোটেল মালিক এমনকি বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ সমিতির পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘বর্তমানে মুক্তবাজার অর্থনীতিতে সবাই নিজের মতো করে ব্যবসা করছে। কাজেই একেক জন একেক রকম পণ্যের দাম নিবে এটাই স্বাভাবিক। ছোট হোটেলের চেয়ে বড় হোটেলে বেশি দাম আদায় করছে মালিকরা।

এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বড় হোটেলে কর্মচারীসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অপারেটিং কস্ট (পরিচালনা খরচ) বেশি। তাই হোটেল সুপার স্টার লিমিটেডসহ অনেকে এ বছরই হয়ত দুই বার পণ্যের দাম বাড়িয়েছে। তবে খাবারের দাম সহনশীল রাখার জন্য হোটেল মালিকদের আহবান জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, ‘এখন তেল, গরুর মাংসসহ সব কিছুর দামই বাড়ছে। কীভাবে খাবারের মান ধরে রাখব তা জানি না। বাধ্য হয়ে আমরা যেসব নিত্যপণ্যের দাম অনেক বেড়েছে তা টিসিবি’র মাধ্যমে নেওয়ার জন্য সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে। আমরা নিজেরা একটা মিটিং করে হয়তো মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করে সরকারের কাছে নিত্যপণ্যের দাম কমানোর দাবি করা হবে।’

রাজধানীর নামকরা হোটেল সুপার স্টারে সরেজমিনে দেখা যায়, ২০ মার্চ থেকে প্রতি পিস তন্দুরি রুটি বিক্রি করা হচ্ছে ১৪ টাকা, যা গত ৯ জানুয়ারি থেকে বিক্রি করা হতো ১০ টাকা, বেড়েছে ৪০ শতাংশ। ১৫ টাকার পাতলা নান রুটি হয়েছে ২২ টাকা, বেড়েছে ৪৬ শতাংশ। ২০ টাকার স্পেশাল পরাটা ২৭ টাকা, বেড়েছে ৩৫ শতাংশ। ১০ টাকার ডালপুরি ১২ টাকা, বেড়েছে ২০ শতাংশ। এ ছাড়া ৩০ টাকার শাক হয়েছে ৩৫ টাকা, বেড়েছে ১৭ শতাংশ। ৩০ টাকার লাউ হয়েছে ৩৫ টাকা। ৩২ থেকে ১৬ টাকার মসুরির ডাল ৪০ থেকে ২০ টাকা প্লেট বিক্রি করা হচ্ছে। ৫২ টাকার কফি ৬০ টাকা, ২১ টাকার চা ২৫ টাকা কাপ, ১৮০ টাকার লাচ্চি লিটার ২০০ টাকা, ৫২ টাকার মোগলাই পরাটা ৬০ টাকা পিস বিক্রি করা হচ্ছে। এভাবে ওই হোটেলের পণ্য তালিকার ৯২টি পণ্যের মধ্যে প্রায় সব পণ্যের দাম বাড়িয়েছে।

তিন মাসে দুই বার দাম বাড়ানোর ব্যাপারে জানতে চাইলে হোটেল সুপার স্টার লিমিটেডের কারওয়ান বাজার শাখার ক্যাশিয়ার আরিফ ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘আগের তালিকা নেই। তা দেওয়া সম্ভব নয়। তবে ২০ মার্চ থেকে যে খাবারের তালিকা তৈরি করা হয়েছে তার মূল্য উল্লেখ করা হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, আমরা কর্মচারি, তাই এর বাইরে কিছু বলা যাবে না। বেশি কিছু জানতে চাইলে পুরান ঢাকায় হেড অফিসে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন তিনি। তবে কারো কোনো ফোন নম্বর তিনি দিতে অপরাগতা প্রকাশ করেন।

এদিকে কারওয়ান বাজারের চারুলতা রেস্তোরাঁর ম্যানেজার মাহবুব আলম ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘তিন বছর থেকে এ হোটেলে কোনো জিনিসের দাম বাড়ানো হয়নি। অপরদিকে কয়েক মাস থেকে সব জিনিসের দাম বেড়েছে। তাই গত ডিসেম্বর থেকে কোনো কোনো জিনিসের দাম বাড়ানো হয়েছে। কাচ্চি বিরিয়ানি, চিকেন বিরিয়ানিতে ১০ টাকা করে বাড়িয়ে ১৭০ টাকা ও ১৪০ টাকা প্লেট বিক্রি করা হচ্ছে। গরুর খিচুরি ও চিকেন খিচুরিতে ১০ টাকা বাড়িয়ে ১৬০ টাকা ও ১৪০ টাকা প্লেট বিক্রি করা হচ্ছে। তবে ৮ টাকার তন্দুর রুটি বর্তমানে ১০ টাকা পিস, ২৫ টাকার নান রুটির পিস ২৫ টাকা, ২০ টাকার সবজি ২৫ টাকা প্লেট, ১৫ টাকার ডাল ২০ টাকা প্লেট বিক্রি করা হচ্ছে। এসব পণ্যে ১০ থেকে ২৫ শতাংশ বেড়েছে।

এটা অনেক বেশি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘২২০০ টাকার আটার বস্তা হয়েছে ৩৬০০ টাকা, এখনো প্রতি লিটার ১৫০ টাকার কমে পামওয়েল পাওয়া যায় না। একই সঙ্গে বিভিন্ন মসলার দামও বেড়েছে। তাহলে কিভাবে কমবে দাম। যেভাবে বিভিন্ন জিনিসের দাম বেড়েছে সেভাবে বাড়ানো হয়নি আমাদের হোটেলে পণ্যের দাম।’

বাড়তি দামের ব্যাপারে কথা হয় আহসান হাবীব নামের এক সবজি ব্যবসায়ীর সঙ্গে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘খাবারের দাম এতবেশি বেড়েছে যে আমাদের আর বেঁচে থাকার উপায় নেই। বাজারে সরকারের হস্তক্ষেপে ভোজ্যতেল, পেঁয়াজসহ নিত্যপণ্যের দাম কমলেও খাবার দোকানগুলোতে এর তেমন কোনো ইতিবাচক প্রভাব নেই।’

দেশের মানুষ যাবে কোথায়? যেন এগুলো দেখার কেউ নেই, যোগ করেন তিনি।

জেডএ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক