রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বার্জার-ফসরক আধুনিক কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্ট উদ্বোধন করেছে

২৩ মার্চ ঢাকা বিভাগের বন্দরনগরী নারায়ণগঞ্জে বার্জার ফসরক লিমিটেড আধুনিক কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্ট বা ‘বার্জার ফসরক লিমিটেড ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাসিলিটি’ উদ্বোধন করেছেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. এ. মান্নান এমপি। তার সঙ্গে ছিলেন বাংলাদেশে ব্রিটিশ হাইকমিশনার এইচ. ই. রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন, বার্জার পেইন্টস গ্রুপের চেয়ারম্যান কুলদীপ সিং ধিংরা, জেএমএইচ গ্রুপ চেয়ারম্যান ড. জেমস এম. হে. ও ফিতরিয়ানি হে, প্রধান নির্বাহী ইয়ান ওয়াট, নায়ায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব নজরুল ইসলাম বাবু, বার্জার বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী। ছিলেন বার্জার-ফসরক’র অন্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. এ. মান্নান বলেছেন, ‌‘বাংলাদেশে ক্রমবর্ধমান অবকাঠামোর চাহিদা বৃদ্ধিতে নির্মাণসহ সংশ্লিষ্ট শিল্পে আগামী কয়েক বছরে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি ঘটবে। বার্জার-ফসরক লিমিটেডের আধুনিক কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্টটি সর্বোচ্চ মানের অবকাঠামো পণ্যের জন্য সবচেয়ে ভালো সমাধান প্রদান করবে বলে আমি আশা করি।’

বার্জার পেইন্টস চেয়ারম্যান কুলদীপ সিং ধিংরা বলেছেন, “বাংলাদেশের ক্রেতাদের সুবিধা বিবেচনা করে সবসময় নির্মাণ শিল্পে অবদান রাখার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছি আমরা। নারায়ণগঞ্জে বার্জার-ফসরক লিমিটেড কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্টের উদ্বোধন এজন্য একটি অসাধারণ উদ্যোগ হয়েছে। নিঃসন্দেহে, নির্মাণ শিল্পের সব ক্ষেত্রে ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনবে।”

জেএমএইচ গ্রুপ চেয়ারম্যান ড. জেমস এম. হে. বলেছেন, “আমরা বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জে কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল প্ল্যান্টটি উদ্বোধন করতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছি। নতুন কারখানাটি অবকাঠামোগত প্রকল্পে টেকসই মান নিশ্চিতে ‘গঠনমূলক সমাধান’ প্রদানে কাজ করবে ও এই দেশের কনস্ট্রাকশন কেমিক্যালের চাহিদা পূরণে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।”
বার্জার বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রূপালী চৌধুরী বলেছেন, ‘নতুন এই প্ল্যান্টটি বাংলাদেশে বহুমুখী সম্ভাবনাকে উন্মোচিত করবে। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন পণ্যের মাধ্যমে আমাদের কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল খাতেও ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে। আধুনিক প্ল্যান্টটি উদ্বোধন করতে পেরে আমরা আনন্দিত। এই উদ্যোগে জেএমএইচ গ্রুপকে পাশে পেয়ে গর্বিত।’

উল্লেখ্য, বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড ও ফসরক ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগ ‘বার্জার-ফসরক লিমিটেড’। ২৫০ বছরের বেশি সময় ধরে বিশ্বজুড়ে সুনাম অটুট রেখেছে বার্জার পেইন্টস। ফসরক ইন্টারন্যাশনাল জেএমএইচ গ্রুপের ফ্ল্যাগশিপ প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির ৮০ বছর ৭০টির বেশি দেশে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। তাদের নির্মাণ খাতের চাহিদা পূরণে দুটি প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগে দেশে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির কারখানাটি চালু করা হয়েছে। আধুনিক সিমেন্ট গ্রাইন্ডিং এইডস, অ্যাডমিক্সচার প্রডাক্ট ও জয়েন্ট সিল্যান্টসহ বিভিন্ন নতুন পণ্য ও প্রযুক্তির সঙ্গে বার্জার-ফসরক লিমিটেড বাংলাদেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং অগ্রগতি অর্জনে আরো দৃঢ়প্রতিজ্ঞ থাকবে কারখানাটি মাধ্যমে।

অবকাঠামো উন্নয়ন, বিল্ডিং সেগমেন্ট, পাওয়ার প্ল্যান্ট ও পরিবহনসহ নির্মাণ শিল্পখাতের সব ক্ষেত্রে বার্জার-ফসরক লিমিটেড নির্মাণগত সম্পূর্ণ সমাধান ও প্রযুক্তিগত সেবা প্রদান করবে। আন্তর্জাতিক মানের মেশিনারিজে সজ্জিত কারখানাটি স্থাপনের উদ্ভাবনী উদ্যোগ বার্জার-ফসরককে ভৌগলিক কাভারেজ বাড়াতে, সেবার মান বৃদ্ধি ও বিশ্বমানের কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল ব্যবহারে সহায়তা করবে। নারায়ণগঞ্জে এই আধুনিক স্থাপনার মাধ্যমে সারা বাংলাদেশের অসংখ্য গ্রাহক এই সুবিধাগুলো উপভোগ করতে পারবেন।
ওএস।

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও