রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বাংলাদেশে ৫০০ সিসির মোটরসাইকেল তৈরি করবে কাওয়াসাকি

বাংলাদেশে জাপানি ব্র্যান্ড কাওয়াসাকি মোটরসাইকেলের পরিবেশক এশিয়ান মোটরবাইকস লিমিটেডকে রবিবার (২০ মার্চ) স্থানীয়ভাবে ৫০০ কিউবিক সেন্টিমিটার (সিসি) পর্যন্ত মোটরসাইকেল তৈরি করার অনুমতি দিয়েছে শিল্প মন্ত্রণালয়।

এশিয়ান মোটরসাইকেল লিমিটেডের হেড অব অপারেশনস সাফাত ইশতিয়াক বুধবার (২৩ মার্চ) ঢাকাপ্রকাশ-কে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

দেশে বড় মোটরসাইকেল উৎপাদন কারখানা স্থাপনের জন্য শিল্প মন্ত্রণালয় এই নিয়ে দ্বিতীয় অনুমোদন দিল। এর আগে গত বছরের অক্টোবরে ইফাদ মোটরসকে রয়্যাল এনফিল্ড মোটরসাইকেল তৈরির অনুমোদন দেয় সরকার।

শক্তিশালী মোটরসাইকেলের জন্য বাজারের ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং মোটরসাইকেল বিনিয়োগকারীদের ক্রমবর্ধমান আগ্রহের কারণেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে৷ একইসাথে সরকার তার আমদানি নীতি আদেশও সংশোধন করছে বলে জানা গেছে।

বর্তমানে ১৬৫ সিসির বেশি ইঞ্জিনের মোটরসাইকেল এবং তাদের যন্ত্রাংশ বা কাঁচামাল আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তবে এক সূত্রে জানা গেছে সংশোধিত আদেশের খসড়া অনুযায়ী, স্থানীয়ভাবে ৫০০ সিসি পর্যন্ত মোটরসাইকেল তৈরির কাঁচামাল ও যন্ত্রাংশ দেশে আমদানি করা যাবে। তবে, ১৬৫ সিসির অধিক ধারনক্ষমতা সম্পন্ন ইঞ্জিনের মোটরসাইকেল সম্পূর্ণরূপে নির্মিত অবস্থায় আমদানি করা যাবে না।

দেরিতে হলেও মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ক্ষমতার উপর উদ্ভট এই নিষেধাজ্ঞা থেকে সরে আসার পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছে মোটরসাইকেল নির্মাতারা। বাংলাদেশ ছাড়া কেবল শ্রীলঙ্কাতেই এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা প্রচলিত আছে। কিন্তু, ৫০০ সিসি মোটরসাইকেলের জন্য স্থানীয় রোড পারমিট নিয়ে বিভ্রান্তি রয়ে গেছে এবং যা এখনও সংস্কার করা হয়নি।

সাফাত ইশতিয়াক বলেন, আমরা কাওয়াসাকির সঙ্গে ফ্যাক্টরি করার জন্য অনেক দূর এগিয়ে গেছি। আমরা উৎপাদনের অনুমতি পাচ্ছি চমৎকার। বাংলাদেশে কারখানা করার একটাই কারণ, দেশের ভেতরে মার্কেট বড় হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, আমদানি নীতির আদেশ খসড়ায় যদি সরকার অটল থাকে তাহলে অনুমোদিত কোম্পানিগুলো স্থানীয়ভাবে তৈরি উচ্চতর সিসির মোটরসাইকেল বাজারে আনতে পারলে স্থানীয় বাজারে বিক্রি সম্ভব।

তিনি আরও বলেন, স্থানীয় রোড পারমিট সম্পর্কে সরকারের কাছ থেকে প্রচুর আশ্বাস পেয়ে আমরা কারখানায় বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছি যেখানে জাপানের কাওয়াসাকির ভারী শিল্প প্রযুক্তির সমন্বয় ও সহযোগিতা থাকবে।

সাফাত বলেন, আমরা খসড়া আমদানি নীতি আদেশ চূড়ান্ত এবং প্রকাশের জন্য অপেক্ষা করছি।

তার মতে, আমদানি নীতি আদেশই মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন ক্ষমতা, রেজিস্ট্রেশন এবং রোড পারমিট সম্পর্কিত কর্তৃপক্ষের অবস্থানকে নির্দেশ করার চাবিকাঠি।

মোটরসাইকেল শিল্প সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, শুধুমাত্র রপ্তানির জন্য উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন মোটরসাইকেল উৎপাদনে বিনিয়োগ বাংলাদেশে সম্ভব নয় কারণ ভারত, থাইল্যান্ড এবং ইন্দোনেশিয়াসহ অনেক দেশই দীর্ঘ বছর ধরে এই রপ্তানির সাথে জড়িত এবং বাংলাদেশ এখনও এই বাজারের প্রতিযোগিতায় অনেক পিছিয়ে। তাদের দাবি, বাংলাদেশের কারখানাগুলো স্থানীয় বাজারে উন্নতি লাভ করলেই বিশ্ব বাজারে প্রতিযোগিতা করার সক্ষমতা অর্জন করতে পারবে।

এশিয়ান মোটরবাইকস লিমিটেড জানিয়েছে, তারা ২০২৩ সালে সম্পূর্ণ উৎপাদন শুরুর পরিকল্পনা করছে। প্রতিষ্ঠানটি চট্টগ্রামের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে ১০ একর শিল্প এলাকায় কারখানা শুরু করছে।

এদিকে আগামী বছরের মধ্যে উৎপাদন শুরু করার লক্ষ্য নিয়ে ইফাদ মোটরস বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প নগরে তাদেরর রয়্যাল এনফিল্ড উৎপাদন কারখানাও নির্মাণ করছে। পাশাপাশি সুজুকি, রানারসহ বেশ কয়েকটি ব্র্যান্ড বাংলাদেশে তাদের উচ্চতর সিসি মোটরসাইকেল নিয়ে আসতে চায়।

/এএস

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও