সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিশ্ববাজারের চেয়ে দেশে জিনিসপত্রের দাম বেশি: সিপিডি

বিশ্ব বাজারের তুলনায় বাংলাদেশে চাল, ডাল, তেল, চিনিসহ প্রায় সব পণ্যের দাম বেশি। সুশাসনের অভাব ও বাজার কারসাজির কারণে এই অবস্থা হয়েছে। এ বাড়তি দামের চাপ মানুষের উপর পড়ছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশে গরীব মানুষের সংখ্যা বাড়তেই থাকবে।

রবিবার (২০ মার্চ) বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ ( সিপিড) এর পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে অর্থনীতির এ চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।

রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডির সম্মেলন কক্ষে এ ব্যাপারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন। আলোচক ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সম্মানিত ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান, বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেনসহ অন্যরা।

পরিবর্তিত বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অর্থনীতি কোন পথে শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, কোভিড-১৯ অতিমারী বৈশ্বিক অর্থনীতিকে বিভিন্ন মাত্রার চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি করেছে। সামাজিক দুরত্বসহ জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকি বিবেচনা করে নেওয়া পদক্ষেপগুলি অর্থনীতির চাহিদা এবং যোগান উভয় দিককেই দুর্বল করে তুলেছে। এই করোনার সঙ্গে ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের তাপেও দেশে বিভিন্ন জিনিসের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুশাসনের অভাব ও বাজার সিন্ডিকেটে বাড়াচ্ছে দাম। যা বিশ্বের তুলনায় অনেক বেশি। অথচ আমাদের চেয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের গড় আয় অনেক বেশি।
ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, দেশে একদিকে নিত্যপণ্যের আকাশ চুম্বি দাম, অন্যদিকে, মুল্যস্ফীতি স্থিতিশীল। এটা আশ্চর্যের বিষয়। কারণ সারা বিশ্বে মুল্যস্ফীতি বাড়ছে, এটা আকাশ চুম্বি। অথচ আমাদের দেশে ৬ শতাংশের বেশি না। এটা বাজারের সঠিক চিত্র প্রকাশ করে না। কারণ কোনো কোনো পণ্যের দাম ১৫ থেকে সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ বেড়েছে। চাল, ডাল পেঁয়াজ তেলের দাম দ্বিগুণ থেকে তিন গুণ হয়েছে। তারপরও মুল্যস্ফীতি স্থিতিশীল দেখা যায। মানুষের আয় বাড়লেও প্রকৃত আয় কম হওয়ায় ক্রয় ক্ষমতা কমেছে দেশে।’

সিপিডি বলছে, ‘গত এক বছরে দেশে প্রায় ৮৪ শতাংশ জ্বালানি তেলের দাম বেড়েছে। যেখানে বিশ্ব বাজারে এর দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ। জ্বালানির এই বাড়তি দাম মেটাতে দেশকে চাপে পড়তে হবে।


ফাহমিদা বলেন, ‘ খাদ্য ও খাদ্য বহিভূত মিলে মনে হচ্ছে মূল্যস্ফীতি তেমন বাড়ছে না। কিন্তু আসলে সব জিনিসের দাম তো বাড়ছে। তাহলে মোটের উপর মূল্যস্ফীতি আরও বেশি । তাইতো মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। মিনিকেট, পাইজাম ও ইরি-বোরোর আবাদ বাড়ছে। দেশে উৎপাদন ভালো হলেও চালের দাম কমছে না। দেখা যায় ২০২১ সালের ৩ জানুয়ারিতে মিনিকেট চালের দাম ৬০ থেকে ৬৫ টাকা কেজি ছিলো। সেই চাল গত জানুয়ারিতে বেড়ে ৭০ টাকা কেজি হয়েছে। ৪৮ টাকা পাইজাম হয়েছে ৫৭ টাকা কেজি। আর ৩৯ টাকার ইরি-বোরো হয়েছে ৪৫ টাকা। এভাবে প্রায় চালের দাম অনেকে বেড়েছে। অথচ ভিয়েতনাম ও থাইল্যান্ডে বেড়েছে সর্বোচ্চ ৫ শতাংশ। খাদ্যের মধ্যে প্যাকেট আটার কেজিতে ৩৫টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা কেজি। খোলা আটার দামও একইভাবে বেড়েছে।’


ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ বাজারে দাম বাড়ার তালিকায় দেশে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হচ্ছে- ভোজ্যতেল। ২০২০ সালের মার্চ মাসে যে তেলের লিটার ১৪০ টাকা ছিলো, বছরের ব্যবধানে এই মার্চে প্রতি লিটার তেলের দাম হয়েছে ১৭০ টাকার বেশি। যা বিশ্বে ১২০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ১৪০ টাকা। মাংসের দামও বছরের দাম ৫৮০ থেকে বেড়ে হয়েছে ৬৭০ টাকা কেজি। যেখানে আন্তর্জাতিক বাজারে ৪০০ থেকে হয়েছে ৫০০ টাকা কেজি।


তিনি আরও বলেন, খাদ্যের মধ্যে চিনির দাম ৬৭ টাকা থেকে হয়েছে ৭৭ টাকা কেজি। যা বিশ্বে ৩০ থেকে বেড়ে ৪০ টাকা কেজি হয়েছে। এমনি কি দেশে অনেক উৎপাদন হয়ে বছরের ব্যবধানে ডিমের দামও বেড়েছে অনেক। দেশে এক ডজন ডিমের দাম ১১১ টাকা হয়েছে। যা মালেয়েশিয়ায় ৮৬ টাকা ডজন। অথচ ওই দেশের মাসিক আয় আমাদের চেয়ে ৪২০ ডলার বেশি। কারণ আমাদের দেশে মাসিক আয় ১৪৯ ধরা হলেও তাদের আয় ৬৬৯ ডলার। আর যুক্তরাষ্ট্রে মাসিক গড় আয় ৩ হাজার ৯৫৫ ডলার হলেও ১০৩ টাকা ডজন ডিম কিনতে হয় ভোক্তাদের। তাদের আয় অনেক বেশি হলেও কম দামে এসব পণ্য কিনতে পারছে তারা।’

শুধু তাই নয়, মসলা জাতীয় পণ্যের মধ্যে সম্প্রতি পেঁয়াজের দামও অনেক বেড়েছে। ফাহমিদা বলেন, ‘বছরের ব্যবধানে ৩৫ টাকার পেঁয়াজ ৫৫ থেকে বেড়ে এই মার্চে ৭০ টাকা কেজি হয়েছে। অথচ আমাদের মাসে গড় আয় ১৪৯ ডলার। যেখানে বেলগ্রেড ও সার্বিয়াতে মাসে আয় ৩৩৫ ডলার। কিন্তু তাদের ৪০ টাকা কেজি পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে। গুড়া দুধসহ অন্যান্য খাদ্য পণ্যেরও একই চিত্র।
ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘সব মিলে বলা যায়, বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশে পণ্যের দাম বেশি। বাজারে কারসাজি রয়েছে। সুশাসনের অভাবও রয়েছে। এরফলে সুযোগ সন্ধানীরা বেশি সুযোগ নিচ্ছে। এসব নিয়ন্ত্রণ করে বাজার তদারকি ও নিয়ন্ত্রণ করা একান্ত দরকার। সরবরাহ যাতে যথেষ্ট থাকে সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে, দক্ষতা ও সুচারুভাবে ব্যবস্থাপনায় আনতে হবে বাজার ব্যবস্থা।

সিপিডির সম্মানিত ফেলো অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান, ‘সম্প্রতি বিভিন্ন কারণে বৈদেশিক লেনদেনের (ব্যালান্স অপ পেমেন্ট) ভারসাম্যে খুবই ফারাক দেখা দিয়েছে। গত জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত এই ৭ মাসে মাইনাস বা ঋনাত্বক হয়েছে ২ বিলিয়ন (২০০ কোটি ) ডলার। যেখানে গত বছরের একই সময়ে ৬ বিলিয়ন ডলার প্লাসে ছিলো। এরফলে রিজার্ভেও প্রভাব পড়েছে। কারণ ঘাটতি বলা যায় ৮ বিলিয়ন ডলার। রেমিটেন্স দিয়েও এই ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব না। কারণ ইনফরম্যাল চ্যানেলে রেমিটেন্স আসছে দেশে। আবার ইনভয়েস ও ওভার ভয়েসের মাধ্যমেও টাকা চলে যাচ্ছে বাইরে। কাজেই খুবই সর্তকতার সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি দেখা দরকার সরকারকে। এটা একটা অভিঘাত, অর্থনীতিতে প্রভাব পড়বে।’

 

জেডএ/এসএ/

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ

টিউলিপ সিদ্দিক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে ক্রেমলিন অর্থায়নে পরিচালিত পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প থেকে প্রায় ৪ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগে যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিক ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আর এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে টিউলিপকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন যুক্তরাজ্যের মন্ত্রিপরিষদ অফিসের ন্যায় ও নৈতিকতা দলের কর্মকর্তারা। স্থানীয় সময় রোববার (২২ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, টিউলিপকে গত বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সেখানে নিজের অবস্থান তুলে ধরেন তিনি। যদিও টিউলিপ নিজে জিজ্ঞাসাবাদের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে মন্ত্রিসভা অফিসের এক মুখপাত্র বলেছেন, অর্থ আত্মসাতের সঙ্গে জড়িত থাকার দাবি অস্বীকার করেছেন তিনি।

অভিযোগ উঠেছে, রাশিয়ার সঙ্গে ২০১৩ সালে যখন রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে আলোচনা হয়, তখন এতে মধ্যস্থতা করেন টিউলিপ। যদিও ওই সময় তিনি ব্রিটেনের কোনো সরকারি দায়িত্বে ছিলেন না।

সূত্র জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে টিউলিপ জানানা যে তিনি এক দশকেরও বেশি সময় আগে তাঁর খালার সঙ্গে দেখা করতে মস্কো গিয়েছিলেন। কারণ বাংলাদেশের চেয়ে রাশিয়ায় যাওয়া তাঁর জন্য সহজ ছিল।

টিউলিপ ব্রিটেনের লেবার মন্ত্রিসভার সদস্য। তিনি ইকোনমিক সেক্রেটারি টু দ্য ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর কাজ যুক্তরাজ্যের অর্থবাজারের ভেতরের দুর্নীতি সামাল দেওয়া।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ডাউনিং স্ট্রিটের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, টিউলিপের ওপর প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের আস্থা আছে এবং দুর্নীতিবিরোধী পদক্ষেপগুলোর দেখাশোনো করার ক্ষেত্রে তাঁর দায়িত্ব অব্যাহত থাকবে। তিনি তাঁর মন্ত্রীর দায়িত্ব অব্যাহত রাখবেন।

Header Ad
Header Ad

বিমান বিধ্বস্ত হয়ে একই পরিবারের ১০ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ব্রাজিলে একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে পাইলটসহ একই পরিবারের ১০ জন মারা গেছেন। রোববার (২৩ ডিসেম্বর) দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের রিও গ্রান্দে দো সুল রাজ্যের গ্রামাডোয় এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর বিবিসির

ব্রাজিলের ব্যবসায়ী লুইজ ক্লাউডিও গালেজ্জি উড়োজাহাজটি চালাচ্ছিলেন। তার স্ত্রী, তিন কন্যা এবং পরিবারের অন্য সদস্যসহ ১০ জন ওই উড়োজাহাজে ছিলেন। দুর্ঘটনায় তারা সবাই মারা যান।

রিও গ্রান্দে দো সুল রাজ্যের গভর্নর এদোয়ার্দো লেইতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বলেন, দুর্ভাগ্যবশত উড়োজাহাজটির আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই বলে প্রাথমিক প্রতিবেদনে জানা গেছে।

রাজ্যের জননিরাপত্তা অফিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হওয়ার পর ঘটনাস্থলে আগুন ধরে যায়। আগুনে ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েন সেখানে থাকা অনেকে। তাদের মধ্যে অন্তত ১৫ জনকে গ্রামাদোর একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

জানা গেছে, উড়োজাহাজটি প্রথমে একটি ভবনের চিমনিতে আঘাত করে। পরে সেটি আছড়ে পড়ে আরেকটি বাড়ির দ্বিতীয় তলায়। এরপর আসবাবের একটি দোকানের ভেতরে গিয়ে সেটি বিধ্বস্ত হয়। উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ ছিটকে কাছের একটি হোটেলের কাছে চলে যায়।

রিও গ্রান্দে দো সুল রাজ্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন শহর গ্রামাদো। পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত এই শহর চলতি বছরের শুরুর দিকে নজিরবিহীন এক বন্যার কবলে পড়েছিল। এতে বেশ কয়েকজন প্রাণ হারান। ধ্বংস হয়ে যায় শহরটির অনেক স্থাপনা। অর্থনৈতিক ক্ষতিও হয়।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক

উপদেষ্টা হাসান আরিফ। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এবং অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমি, বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টা এএফ হাসান আরিফের মৃত্যুতে আজ সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দেশজুড়ে রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে।

আজ সকাল ১০টায় মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হবে বলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আবদুর রশীদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

আজ রাষ্ট্রীয় শোক পালনে দেশের সব সরকারি, আধা সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সরকারি ও বেসরকারি ভবন এবং বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রয়েছে।

এছাড়া মরহুমের রুহের মাগফেরাতের জন্য দেশের সব মসজিদে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হচ্ছে। অন্যান্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে তার আত্মার শান্তির জন্য বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, গত শুক্রবার রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় ৮৫ বছর বয়সী হাসান আরিফের।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
বিমান বিধ্বস্ত হয়ে একই পরিবারের ১০ জন নিহত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
গাজায় হাসপাতাল-স্কুল ও ‘সেফ জোনে’ ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৫০
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক বন্ধ থাকবে
৯ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচে টটেনহ্যামকে হারাল লিভারপুল
লাইভে ‘জুবায়েরপন্থী’ বলায় টাঙ্গাইলে সাংবাদিকের ওপর হামলা, আহত ৬
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত শিশু আরাফাত মারা গেছে
আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা