রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

খুচরায় এখনো কমেনি সয়াবিন তেলের দাম

কয়েক মাস থেকে সয়াবিন তেলে নৈরাজ্য চলতে থাকায় ব্যাপকভাবে হইচই পড়েছে দেশে। দফায় দফায় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই থেকে শুরু করে বাণিজ্যমন্ত্রণালয় এমনকি মন্ত্রিপরিষদেও ব্যাপকভাবে আলোচনা হয়েছে। এরপর উৎপাদন ও ভোক্তা পর্যায়ে জুন পর্যন্ত কমানো হয়েছে ভ্যাট। জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তর থেকেও তীর, রূপপাঁদা, পুষ্টি, মেঘনা মিলে অভিযানও শুরু হয়েছে। এর প্রভাবে পাইকারি পর্যায়ে কিছুটা দাম কমতে শুরু করেছে। কিন্তু এখনো খুচরা পর্যায়ে তেমন প্রভাব পড়েনি। খুচরা পর্যায়ে ২ লিটার ৩৩৫ টাকা, ৫ লিটার তেল ৭৯৫ থেকে ৮০০ টাকায় কিনতে হচ্ছে ভোক্তাদের।

বুধবার (১৬ মার্চ) রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ঘুরে এবং সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে।

সরেজমিনে গেলে বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজারের ব্যবসায়ীরা বলেন, যে দামে কেনা সেই দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে সয়াবিন তেল। কারওয়ান বাজারের ইউসুফ জেনারেল স্টোরের ইউসুফ ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ৫ লিটার পুষ্টি ৭৯৫ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। ৫ লিটার তীর ৭৯৫ টাকা, আর ২ লিটার ৩৩০ থেকে ৩৩৫ টাকা। অন্যান্য কোম্পানির তেলও নির্ধারিত দামে বিক্রি করা হচ্ছে। কোনো লাভ তেমন হচ্ছে না।

ভ্যাট কমার প্রভাবে কোনো দাম কমেছে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকার দুই থেকে তিন দিন আগে কমিয়েছে ভ্যাট। এর প্রভাব এখনো পাবে না ভোক্তারা। কারণ মিলমালিকরা তো আর কম দামে এ মুহূর্তে আমাদের তেল দিচ্ছে না। পাইকারি বাজারে যে দামে কেনা বলা যায় সেই দামে খুচরা বিক্রি করা হচ্ছে। কারণ কোম্পানির লোক তো কম দামে দেয়নি। তারা কম দামে বিক্রি করলে আমরাও কম দামে বিক্রি করতে পারব। অন্যান্য খুচরা ব্যবসায়ীদেরও একই কথা। ভোক্তা পর্যায়ে এখনো সুযোগ আসছে না।

ভোজ্যতেলের দাম নিয়ে দেশে হই-চই পড়লে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অফ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেছেন, ‘ভোজ্যতেলের দাম নিয়ন্ত্রণে ভ্যাট প্রত্যাহার করা উচিত। আর অসৎ ব্যবসায়ীদের সতর্ক করে মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘উৎসবে বিশ্বে পণ্যের দাম কমানো হলে ভোক্তারা বেশি করে কিনেন। আর আমাদের দেশে চিত্র ভিন্ন। উৎসবে ব্যবসায়ীরা মজুদ করতে করতে দাম বাড়ায়। এফবিসিসিআই এর দায় নিবে না।’

আর জাতীয় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেছেন, ‘খোলা তেল ১৪৩ টাকা লিটার বিক্রি হচ্ছে। এর সঙ্গে বোতলের দাম ১৫ টাকা যোগ করে ১৫৮ টাকা লিটার বিক্রি করতে হবে। মিল মালিকরা বলছে তেল আছে, ব্যবসায়ীরা বলছে পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু কোনো লাভ হবে না। মিলে মিলে অভিযান হবে। আগামী ২৪ মার্চের মধ্যে আগের সব এসও ক্লিয়ার করতে হবে।’

তারই অংশ বিশেষ ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পরিচালক ও উপ-সচিব মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ারের নেতৃত্বে মিলে শুরু হয়েছে অভিযান। মিলমালিকদের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত তেল সরবরাহ ও পাইকারি ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে তেল না পাওয়া পাল্টাপাল্টি অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ভোক্তা অধিদপ্তর থেকে দেশের সব মিল অভিযানে গিয়ে উৎপাদন ও সরবরাহের বাস্তব চিত্র দেখতে বিভিন্ন মিলে অভিযান শুরু হয়েছে।

মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ারের ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘অসাধু চক্রের কারসাজির পরিপ্রেক্ষিতে তেলের দাম হু হু করে বেড়ে যাচ্ছে। এ বিষয়ে আমরা তথ্য নিচ্ছি। অসাধুতা আশ্রয় নিলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। মিলে মিলে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার তীর ও রুপচাঁদা মিলে অভিযান করা হয়েছে। এস আলম গ্রুপের মিলে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। বুধবারও (১৬ মার্চ) মেঘনা গ্রুপের তেলমিলে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। এ সময় গত তিন মাসের উৎপাদন ও সরবরাহ দেখা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে জানুয়ারির চেয়ে ফেব্রুয়ারিতে সরবরাহ কমেছে। এমনকি ডিসেম্বর মাসের এসওতে এখনো তেল দেওয়া হয়নি।

মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার আরও বলেন, ‘নিয়মের ব্যত্যয় হয়েছে কিনা আরও কিছু পর্যালোচনা করে বলা যাবে। কারণ তারা তিন মাসের উৎপাদন ও সরবরাহের তথ্য দিয়েছে। তা পর্যালোচনা করা হচ্ছে। তারই অংশ বিশেষ এসব মিলে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। আগামীতেও বাকি মিলে অভিযান পরিচালনা করা হবে। এসব অভিযানের কারণে পাইকারি বাজারে তেলের দাম কমতে শুরু করেছে। মৌলভীবাজারে লিটারে দুই থেকে ৫ টাকা কমেছে। খুচরা বাজারেও কমবে।’

এদিকে তেলের দাম প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকায় সোমবার (১৪ মার্চ) মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে মন্ত্রিসভা সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম ভ্যাট কমানো কথা জানিয়েছেন। তারপরই জাতীয় রাজস্ব বোড থেকে এসআরও জারি করে সমুদয় মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) হতে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট ১৫ শতাংশ কমানো হয়েছে। মঙ্গলবারও উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ থেকে ভ্যাট তুলে নিয়েছে ১০ শতাংশ।

দাম কমার ব্যাপারে জানতে চাইলে বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মাওলা ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘ মিলে অভিযানের কারণে বাজারে কমতে শুরু করেছে তেলের দাম। বুধবার সরকারে চেয়ে নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কম দামে ১৪১ দশমিক ৫০ টাকা লিটার বিক্রি করা হয়েছে সেলস অর্ডার (এসও)। এটা ডিলাররা কিনে মিলে তেল নিতে পারবে। সরকার নির্ধারণ করেছে ১৪৩ টাকা লিটার।’

ভ্যাটের প্রভাবের ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘খুচরা বাজারে কি বলতে পারব না, তবে পাইকারি বাজারে কমেছে খোলা তেলের দাম। এটা ভালো প্রভাব বলা যায়। আর কতো কমবে? কারণ বিশ্ববাজারে বাড়তি দাম। মিলমালিকদের বেশি চিপলে অনেকে এই ব্যবসা ছেড়ে দিতে পারে। তখন হিতের বিপরীত হতে পারে।’

 

 

জেডএ/

 

 

 

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক