শনিবার, ৪ জানুয়ারি ২০২৫ | ২০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইসকনের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ২৩৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা, অনুসন্ধান শুরু  

ছবি: সংগৃহীত

ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন) বা আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের ২০২টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সন্ধান পেয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। যেখানে ২৩৬ কোটি ৪২ লাখ টাকা জমা দেওয়া হয়েছিল।

এর মধ্যে গত ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত উত্তোলন করা হয়েছে ২২৩ কোটি ৭৩ লাখ টাকা। ব্যাংক হিসাবগুলোতে জমা রয়েছে ১২ কোটি ৯৪ লাখ টাকা।

পাশাপাশি ইসকনের বিতর্কিত নেতা চন্দন কুমার ধর ওরফে চিন্ময় কুমার দাসের নামে ৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা জমা হয়েছিল। যার প্রায় পুরো অর্থই উত্তোলন করা হয়েছে। এসব অ্যাকাউন্টে কারা অর্থ জমা দিয়েছিল ও জমাকৃত অর্থের উৎসের সন্ধানে কাজ শুরু হয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থার সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

গত ৩০ নভেম্বর চিন্ময় কুমার দাসসহ ইসকনের ১৭ জনের ব্যাংক হিসাবে লেনদেন ৩০ দিন স্থগিতের নির্দেশ দিয়েছিল বিএফআইইউ। ওই দিনই বিএফআইইউ এসব ব্যাংক হিসাবে লেনদেন স্থগিতের এ নির্দেশনা দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে পাঠিয়েছিল।

যাদের ব্যাংক হিসাবে লেনদেন স্থগিত করা হয়, তারা হলেন, চন্দন কুমার ধর ওরফে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, কার্তিক চন্দ্র দে, অনিক পাল, সরোজ রায়, সুশান্ত দাস, বিশ্ব কুমার সিংহ, চণ্ডীদাস বালা, জয়দেব কর্মকার, লিপি রানী কর্মকার, সুধামা গৌর দাস, লক্ষণ কান্তি দাশ, প্রিয়তোষ দাশ, রূপন দাস, রূপন কুমার ধর, আশীষ পুরোহিত, জগদীশ চন্দ্র অধিকারী ও সজল দাস। এর আগে ২৮ নভেম্বর বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও পুণ্ডরিক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ ইসকন বাংলাদেশের ১৭ সদস্যের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে বিএফআইইউ।

Header Ad
Header Ad

পঞ্চগড়ে বইছে মৃদু শৈতপ্রবাহ, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহের দাপটে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। কনকনে ঠান্ডা বাতাস আর ঘন কুয়াশায় এই অঞ্চলের নিম্ন আয়ের মানুষদের জীবনে নেমে এসেছে চরম দুর্ভোগ। শনিবার (৪ জানুয়ারি) ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

একই দিন সকাল ৯টায় তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি। এর আগে ৩ জানুয়ারি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়। আবহাওয়াবিদদের মতে, তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রির মধ্যে থাকলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইতে থাকে, যা গত দুই দিন ধরে পঞ্চগড় জেলায় বিরাজ করছে।

বরফের মতো ঠান্ডা বাতাসে কাবু হয়ে পড়েছে পঞ্চগড়ের মানুষ। বিশেষ করে নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষগুলো শীত নিবারণের জন্য খড়কুটো জ্বালিয়ে দিন কাটাচ্ছেন। সন্ধ্যার পর থেকেই তীব্র ঠান্ডা আর কুয়াশার কারণে যানবাহন চলছে ধীরগতিতে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া সাধারণ মানুষ ঘর থেকে বের হচ্ছেন না।

এদিকে, শীতের তীব্রতার কারণে শিশু ও বৃদ্ধদের মধ্যে শীতজনিত রোগ বাড়ছে। হাসপাতালগুলোতে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ।

তবে ভোরের কুয়াশা কেটে গেলে ঝলমলে রোদ উঠার ফলে জনজীবনে সাময়িক স্বস্তি ফিরেছে। কর্মজীবী মানুষরা শীতের পোশাক গায়ে দিয়ে কাজের উদ্দেশ্যে বের হয়েছেন। কেউ নদীতে পাথর তুলছেন, কেউ সবজি ক্ষেতের পরিচর্যায় ব্যস্ত, আবার কেউ কাজ করছেন চা বাগানে।

তেঁতুলিয়ার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের সহকারী কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় গণমাধ্যমকে বলেন, ‘হিমালয় পর্বতের কাছাকাছি হওয়ায় উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়ার কারণে তীব্র ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়। আজ সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাণ ছিল ৯৯ শতাংশ।’

পঞ্চগড়ের হতদরিদ্র মানুষের শীতকাল কাটছে সংগ্রামের মধ্য দিয়ে। তাপমাত্রা কম থাকায় সন্ধ্যার পর হাটবাজারগুলো ফাঁকা হয়ে গেছে। ছিন্নমূল মানুষেরা আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা চালাচ্ছেন। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো পর্যাপ্ত শীতবস্ত্র বিতরণ শুরু হয়নি বলে জানা গেছে।

উত্তরের এ প্রান্তিক জেলায় শীতের এমন বৈরিতা প্রতিবছরই আসে, তবে এবার তীব্রতা বেশি। সরকারি উদ্যোগে দ্রুত শীতবস্ত্র বিতরণ এবং শীতজনিত রোগের চিকিৎসায় বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।

Header Ad
Header Ad

এবার প্রশিক্ষণরত ২২ কনস্টেবলকে অব্যাহতি

ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমি ও টাঙ্গাইলের মির্জাপুর মহেড়া পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে প্রশিক্ষণরত ২২ কনস্টেবলকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় সারদায় অব্যাহতি পাওয়া কনস্টেবলরা একাডেমি ছেড়েছেন।

অব্যাহতি পাওয়া আট কনস্টেবল হলেন– মো. শাকিব, মো. অন্তর, ফজলে রাব্বি, বিক্রম কুমার, নূর আজম, রিয়াজ আলী, আল মামুন ও কিংকর।

একাডেমি সূত্র মতে, গত ২৪ জুন থেকে সারদা পুলিশ একাডেমিতে ৩৪৭ জন টিআরসি কনস্টেবল ছয় মাস মেয়াদি মৌলিক প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন। এর মধ্য থেকে আটজনকে শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে শুক্রবার দুপুরে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

প্রশিক্ষণরত কনস্টেবলদের প্রশিক্ষণের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান গত ১৯ ডিসেম্বর নির্ধারিত ছিল। কিন্তু অনিবার্য কারণবশত তা স্থগিত করে আগামী ১২ জানুয়ারি পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে তিন ধাপে ৩২১ জন উপপরিদর্শকে (এসআই) মাঠে ও ক্লাসে বিশৃঙ্খলার অভিযোগে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া এলোমেলো হাঁটার অভিযোগে গত ১৬ ডিসেম্বর প্রশিক্ষণরত ২৫ এএসপিকে শোকজ করা হয়েছে। তবে সারদা পুলিশ একাডেমিতে এবারই প্রথম আট কনস্টেবলকে অব্যাহতি দেওয়া হলো।

এদিকে, টাঙ্গাইলের মির্জাপুর মহেড়া পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে প্রশিক্ষণরত ১৪ কনস্টেবলকে শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গত বৃহস্প‌তিবার টাঙ্গাইল পু‌লিশ ট্রেনিং সেন্টারের অতিরিক্ত ডিআইজি মাহফুজুর রহমানের স্বাক্ষরিত আদে‌শে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়।

আদে‌শে বলা হ‌য়ে‌ছে, শৃঙ্খলা ভঙ্গজনিত কারণে ২ জানুয়া‌রি বিকেল থেকে স্থায়ীভাবে অব্যাহতি দেওয়া হলো।

অব্যাহতি পাওয়া ফরিদপুর জেলার আলফাডাঙ্গা উপজেলার পানাইল গ্রামের রমজান মিয়া বলেন, ‘প্রশিক্ষণ প্রায় শেষ পর্যায়ে। সমাপনী কুচকাওয়াজের আগে আমাদের এভাবে অব্যাহতি দেওয়া হলো। এটা দুঃখজনক। আমাদের অপরাধ কী তাই আমরা জানি না।’

মহেড়া পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২৪ জুন টাঙ্গাইলের মহেড়া পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ৫৪তম ব্যাচের ৭৯৩ জনের ছয় মাস মেয়াদি মৌলিক প্রশিক্ষণ শুরু হয়। এদের মধ্যে ছয়জন অসুস্থ হওয়ায় বাদ পড়েন। বাকি ৭৮৭ কনস্টেবল প্রশিক্ষণ নিচ্ছিলেন। ১৯ ডিসেম্বর প্রশিক্ষণরত ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবলের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান হওয়ার কথা থাকলেও সেটি বাতিল করে ১২ জানুয়ারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

বেনাপোল বন্দর থেকে বিপুল পরিমাণ সার্জিক্যাল ও ঔষধ সামগ্রী জব্দ

বেনাপোল কাস্টম হাউস। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

যশোরের শার্শার বেনাপোল বন্দরের ৩৫ নম্বর শেডে পণ্য খালাসের সময় ঘোষণা বহির্ভূত মেডিকেল ইকুভমেন্ট, সানগ্লাস, সার্জিক্যাল গুডস ও বিভিন্ন ধরনের উন্নতমানের ঔষধ ভর্তি একটি ট্রাক আটক করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত ১১ টার দিকে পণ্য চালানটি বন্দর থেকে বের হওয়ার সময় আহাদ পার্সেলের যশোর ট-১১-৪৯২১ নম্বরের কাভার্ডভ্যানটি আটক করা হয়। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বেনাপোল কাস্টমস হাউসের চেকপোস্ট বাঁশকলে স্থলবন্দর হতে লোড হয়ে আসা আমদানিকৃত পণ্য বোঝাই ট্রাকটি জব্দ করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। পণ্য চালানটি আটকের সত্যতা নিশ্চিত করেন বেনাপোল কাস্টমস হাউসের সহকারী কমিশনার আবু সালেহ অব্দুন নূর।

তিনি জানান, আগে থেকে খবর পায় বন্দরের ৩৫ নম্বর শেড থেকে কাস্টমস এবং বন্দরের সমস্ত কার্যক্রম শেষ করে ঘোষণা বহির্ভূত মেডিকেল ইকুভমেন্ট, সানগ্লাস সার্জিক্যাল গুডস ও বিভিন্ন ধরনের উন্নতমানের মেডিসিনসহ পণ্য বোঝায় চালানটি কাস্টমস হাউসের চেকপোস্টে আসছে। সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্ব ফাঁকির পণ্য চালানটি বাঁশকল চেকপোস্টে আসামাত্র সন্দেহজনক আটক করা হয়। আটককৃত পণ্য চালানের পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। পরবর্তীতে সঠিক হিসাব নিকাশ করে গণমাধ্যমকর্মীদের আটকের বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।

দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দর বেনাপোল বন্দরে শুল্ক ফাঁকির ঘটনা নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। একের পর এক পণ্য চালান আটক হওয়ায় বন্দরের ব্যবস্থাপনা ও শেড ইনচার্জদের কর্মকাণ্ড নিয়ে এবং বেনাপোল স্থলবন্দরের পণ্যগার হতে খালাস নেওয়া পণ্য চালানে কীভাবে ঘোষণা বহির্ভূত পণ্য ঢুকছে বা এ কাজে কারা জড়িত জনমনে এমন প্রশ্নও ঘুরপাক খাচ্ছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে।

স্থানীয়রা জানায়, গত কয়েক মাস যাবৎ বেনাপোলের একটি চক্র সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে বৈধ পণ্যর সাথে স্থলবন্দরের অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশে আমদানি নিষিদ্ধ অবৈধ পণ্য আমদানি করে সরকারের কোটি কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে আসছে। আর এসব শুল্ক ফাঁকি দিয়ে অসাধু আমদানি কারক এবং সিঅ্যান্ডএফ ব্যবসায়ীরা ও রাতারাতি আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে যাচ্ছেন।

বেনাপোল কাস্টমস সূত্র থেকে জানা যায়, ভারত হতে আমদানিকৃত ১২ টন ওজনের ২৩৫ প্যাকেজের এই পণ্য চালানটি গত সপ্তাহে বন্দরে প্রবেশ করে। আমদানিকারকের পক্ষে কাস্টমস থেকে পণ্য চালানটি ছাড় করণের জন্য কাস্টমস হাউসে কাগজপত্র দাখিল করেন বেনাপোলের “মেসার্স আলতাফ এন্ড সন্স” নামের একটি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রতিষ্ঠান। এ বিষয়ে জানতে বেনাপোল স্থলবন্দরের ৩৫ নম্বর শেড ইনচার্জ আব্দুল্লাহ আল কাফির মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিয়েও সংযোগ না পাওয়াই বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।

বেনাপোল কাস্টমস হাউসের সহকারী কমিশনার আবু সালেহ অব্দুন নূর জাহান, আটককৃত পণ্য চালানে ঘোষণা বহির্ভূত পণ্য টাকায় পন্য চালানটি আটক করা হয়েছে। পণ্য চালানে কি পরিমাণ শুল্ক ফাঁকি দেয়া হয়েছিল তার জন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। পরবর্তীতে সঠিক হিসাব নিকাশ করে গণমাধ্যমকর্মীদের বিস্তারিত জানানো হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পঞ্চগড়ে বইছে মৃদু শৈতপ্রবাহ, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
এবার প্রশিক্ষণরত ২২ কনস্টেবলকে অব্যাহতি
বেনাপোল বন্দর থেকে বিপুল পরিমাণ সার্জিক্যাল ও ঔষধ সামগ্রী জব্দ
ঢালিউডের প্রখ্যাত চিত্রনায়িকা অঞ্জনা আর নেই
গাবতলীতে ২০ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
বিপিএলে ঢাকা ক্যাপিটালসের টানা তৃতীয় হার
সাকিবকে ফেরাতে শেষ চেষ্টা করবে বিসিবি  
৬টি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়াল অন্তর্বর্তী সরকার
বগুড়ায় প্রতি কেজি ফুলকপি ২ টাকা! বিপাকে কৃষক  
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বাংলাদেশের অধিনায়ক শান্ত  
আওয়ামী লীগের কপালে আগামী নির্বাচন নেই: জামায়াতের আমির
শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে নোট পেয়েছি, এর বেশি তথ্য নেই: জয়সওয়াল  
গুচ্ছতেই থাকছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
ভারতের ভূখণ্ড নিয়ে নতুন দুই প্রশাসনিক অঞ্চল ঘোষণা চীনের!  
কনকনে শীতে কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড়
শেখ হাসিনা ফাঁসিতে ঝোলার জন্য দেশে আসবেন: রেজাউল করিম  
টাঙ্গাইল জেলা গণঅধিকার পরিষদের কমিটি গঠন, নেতৃত্ব পেলেন যারা  
তরুণ প্রজন্মের ত্যাগ স্বীকারকে বৃথা হতে দেওয়া যাবে না: এম সাখাওয়াত
মুক্তিযুদ্ধকে ৭২ এর সংবিধানের পক্ষে ঢাল বানানো হচ্ছে : আখতার  
এক যুগেরও অধিক সময় পর বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী