মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজস্ব ফাঁকি: কাস্টমস কর্মকর্তাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

 

ভুয়া বন্ড লাইসেন্স তৈরি করে ৯টি এলসির বিপরীতে সরকারের ১ কোটি ৮৫ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগে ১০ কাস্টমস কর্মকর্তাসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আসামিরা সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের সাভার শাখায় ৯টি এলসি খুলে চট্টগ্রাম বন্দর এবং নারায়ণগঞ্জ আদমজী ইপিজেড থেকে পণ্য আমদানির মাধ্যমে ওই রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে। যেখানে কাস্টমসের কর্মকর্তারা প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করেছেন বলে দুদকের অনুসন্ধানে প্রমাণিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) দুদক উপপরিচালক মঈনুল হাসান রওশনী এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এরআগে গতকাল বুধবার (৫ এপ্রিল) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে ওই অভিযোগপত্র অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

শিগগিরই দুদক উপপরিচালক মঈনুল হাসান রওশনী আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করবেন বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির উপপরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক।

তিনি বলেন, অনুমোদিত অভিযোগপত্রে আসামিরা হলেন- রাজশাহী কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা রতন কুমার মৈত্র, চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা এ কে এম মজিবুর রহমান, রেজাউল করিম ও কেরামত আলী ফকির, চট্টগ্রাম কাস্টমস বন্ড কমিশনারেটের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মোছাম্মৎ রুখসানা বেগম, কাস্টমস, এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেটে ঢাকা দক্ষিণের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. সেলিম চৌধুরী, মূসক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ফরিদ উদ্দীন, নারায়ণগঞ্জের আদমজী ইপিজেড কাস্টমস হাউসের সাবেক সহকারী রাজম্ব কর্মকর্তা বেনু রঞ্জন পাল, বেনাপোল কাস্টমস হাউসের রাজস্ব কর্মকর্তা খন্দকার গোলাম মোর্তজা ও সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম এবং মেসার্স এস এম পলি কার্টুন অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের মালিক ফরহাদ ইবনে জামান, কুমিল্লা শিপিং এজেন্সির পরিচালক মো. আলাউদ্দীন ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট মেসার্স ইসলাম অ্যাসোসিয়েটসের মালিক মো. খাইরুল ইসলাম।

তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, ভুয়া বন্ড লাইসেন্স তৈরি করে মেসার্স পলি কার্টুন অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের মালিক ফরহাদ ইবনে জামান ২০১৩ সালের ১ জুন থেকে ১৬ জুন পর্যন্ত সময়ের মধ্যে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের সাভার শাখায় ৪টি এলসি দ্বারা চট্টগ্রাম বন্দর থেকে এবং ৫টি এলসি দ্বারা নারায়ণগঞ্জ আদমজী ইপিজেড থেকে পণ্য আমদানি করা হয়। জাল বন্ড লাইসেন্স ব্যবহার করে মোট ৯টি বিল অব এন্ট্রির বিপরীতে চট্টগ্রাম বন্দর ও আদমজী ইপিজেড থেকে শুল্কমুক্তভাবে পণ্য খালাস করে মোট ১ কোটি ৮৫ লাখ ৬০ হাজার ৬৭৭ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, আসামি ফরহাদ ইবনে জামানের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট কুমিল্লা শিপিং এজেন্সির পরিচালক আলাউদ্দিন ভুয়া বন্ড লাইসেন্স ব্যবহার করে পণ্য খালাস করে। ৪ এলসির বিপরীতে সরকারের মোট ৫৫ লাখ ৬১ হাজার ৬৩৩ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিতে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করেছেন। অন্যদিকে আত্মসাত করা ওই রাজস্বের মধ্যে ২০১৩ সালের ১১ আগস্ট ১২ লাখ ৭১ হাজার ৩৮০ টাকা ফাঁকি দিতে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা রতন কুমার মৈত্র ও মুজিবর রহমানের সরাসরি সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। অনুরূপভাবে একই বছরের ২২ জুন ১০ লাখ ১৯ হাজার ৩৯৩ টাকা, ৬ অক্টোবর ১২ লাখ ৫২ হাজার ৮৮ টাকা ও ৬ অক্টোবর ২০ লাখ ২৬ হাজার ৭৭২ টাকার রাজস্ব ফাঁকিতে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা রেজাউল করিম, কেরামত আলী ফকির, মোহাম্মৎ রুখসানা বেগম ও সেলিম চৌধুরীর সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে দুদক।

তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে আরও জানা যায়, আসামি ফরহাদ ইবনে জামানের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ইসলাম অ্যাসোসিয়েশনের মালিক মো. খাইরুল ইসলাম ৫টি এলসির দ্বারা আমদানি করা পণ্য ভুয়াভাবে সৃষ্ট বন্ড লাইসেন্স ব্যবহার করে সরকারের ১ কোটি ২৯ লাখ ৯১ হাজার ৪৪ টাকা রাজস্ব ফাঁকি দিতে সক্রিয় সহযোগিতা করেছেন। ৫টি এলসির বিপরীতে আমদানি করা পণ্য ভুয়াভাবে সৃষ্ট বন্ড লাইসেন্সের সঠিকতা যাচাই-বাছাই না করে উদ্দেশ্যমূলকভাবে স্বীয় স্বার্থ সিদ্ধির জন্য কাস্টমস কর্মকর্তারা সহযোগিতা করেছেন। যেখানে সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ফরিদ উদ্দীন, বেনু রঞ্জন পাল, খন্দকার গোলাম মোর্তজা ও জাহাঙ্গীর আলমের সরাসরি সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে দুদকের তদন্ত কর্মকর্তা।

এভাবে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের সাভার শাখা হতে ৯টি এলসি দ্বারা পণা আমদানি করার ভুয়া বন্ড লাইসেন্স দেখিয়ে চট্টগ্রাম বন্দর ও নারায়ণগঞ্জ আদমজি ইপিজেড হতে শুল্কমুক্তভাবে পণ্য খালাস করে মোট ১ কোটি ৮৫ লাখ ৬০ হাজার ৬৭৭ টাকা রাজস্ব ফাঁকির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাত করে। আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪২০/৪০৯/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগপত্র অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

কেএম/এসএন

Header Ad
Header Ad

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের শাসনামলে বিদ্যুৎ খাতকে কেন্দ্র করে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। দ্রুত সরবরাহ আইন (কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্ট আইন) প্রণয়ন করে দায়মুক্তি দেওয়ার মাধ্যমে এই খাতে লুটপাটের মডেল তৈরি হয়। গত ১৫ বছরে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও পরিচালনায় ঘুষ, কমিশন, এবং অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতার কারণে জনগণের ওপর ৭২ হাজার কোটি টাকার বোঝা চাপানো হয়েছে।

২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা ৫,৭০০ মেগাওয়াট থেকে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৩২,০০০ মেগাওয়াটে পৌঁছেছে। এ সময়ে শতাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে বেশিরভাগ প্রকল্প দ্রুত সরবরাহ আইনের আওতায় অনুমোদন পাওয়ায় উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার সুযোগ বন্ধ ছিল।

বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে ৩০ থেকে ৩৩ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে, যার মধ্যে প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতির মাধ্যমে লুট হয়েছে।

মহাপরিকল্পনায় ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুতের চাহিদা ৩০,০০০ মেগাওয়াট ধরা হলেও, পরে এই লক্ষ্যমাত্রা ৪০,০০০ মেগাওয়াটে উন্নীত করা হয়। চাহিদার চেয়ে বেশি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করায় অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা তৈরি হয়। এই অতিরিক্ত সক্ষমতার জন্য ক্যাপাসিটি পেমেন্ট বাবদ প্রায় ৩ বিলিয়ন ডলার অপচয় হয়েছে।

বিশেষজ্ঞ ম. তামিম বলেছেন, “উচ্চমাত্রার লক্ষ্য নির্ধারণ করে নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করা হয়। এর ফলে জনগণের কাঁধে ভাড়া ও অন্যান্য ব্যয়ের বোঝা চেপেছে।”

শতভাগ বিদ্যুতায়নের লক্ষ্যে সঞ্চালন ও বিতরণ লাইন নির্মাণ এবং মিটার কেনাকাটায় বিপুল অর্থ ব্যয় করা হয়েছে। তবে এসব খাতে দুর্নীতির বিস্তারিত চিত্র এখনও স্পষ্ট নয়।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, বিদ্যুৎ খাতে এ ধরনের দুর্নীতি অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সরকারের উচ্চাভিলাষী প্রকল্পের ফলে জনগণকে অযৌক্তিকভাবে অতিরিক্ত ব্যয় বহন করতে হয়েছে।

প্রস্তাবিত সমাধান:

- বিদ্যুৎ খাতে দুর্নীতি কমাতে উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার ভিত্তিতে প্রকল্প অনুমোদন।
- দায়মুক্তি আইন বাতিল করে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।
- শ্বেতপত্রে বিস্তারিত তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতির চিত্র প্রকাশ।
- অপ্রয়োজনীয় সক্ষমতা বন্ধ এবং বিদ্যুতের চাহিদা অনুযায়ী পরিকল্পনা গ্রহণ।

বিদ্যুৎ খাতের এই সংকট উত্তরণে জনসাধারণ, বিশেষজ্ঞ এবং গণমাধ্যমের সমন্বিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মো. নাজির উদ্দিন কার্তিক (২৫) আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) বিজিবি সদস্যরা গোমস্তাপুর উপজেলার কেতাব বাজার এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করেন।

আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ১৬ বিজিবির গণমাধ্যম শাখা থেকে পাঠানো এক হোয়াটসঅ্যাপ বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

নওগাঁ ব্যাটালিয়নের (১৬ বিজিবি) অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ সাদিকুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার বাংগাবাড়ি বিজিবির নিয়মিত টহল দল মঙ্গলবার সকালে সীমান্ত পিলার ২০৪/এমপি হতে আনুমানিক ১ কিলোমিটার বাংলাদেশের অভ্যান্তরে কেতাব বাজার এলাকায় টহল পরিচালনা করছিলেন। টহল দেওয়ার সময় একজন ব্যক্তির গতিবিধি সন্দেহজনক মনে হলে বিজিবির সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি অসংলগ্ন বক্তব্য দিতে থাকেন। পরে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদে ওই ব্যক্তি স্বীকার করেন তিনি ভারতীয় নাগরিক। ওই ব্যক্তির ভাষ্যমতে তাঁর নাম, নাজির উদ্দিন কার্তিক। তিনি ভারতের বিহার রাজ্যের কাঠিয়ার জেলার আবাদপুর থানার গাবিন্দপুর গ্রামের বাসিন্দা। তল্লাশী করে ওই ব্যক্তির কাছ ভারতীয় ১০ রুপি এবং বাংলাদেশী ২৫০ টাকা পাওয়া গেছে। তাঁর কাছ থেকে কোনো পাসপোর্ট বা বৈধ ডকুমেন্ট পাওয়া যায়নি।

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ওই ব্যক্তিকে আটক পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জিজ্ঞাসাবাদ কার্যক্রম চলমান আছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলায় ভ্রমণ ও চিকিৎসার কাজে যাওয়া বাংলাদেশিরা সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপক হয়রানির শিকার হচ্ছেন। চলমান উত্তেজনাকর পরিস্থিতি এবং বিজেপি সমর্থকদের লংমার্চ কর্মসূচি ঘিরে এই হয়রানির মাত্রা বেড়ে গেছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) থেকে আগরতলায় হোটেল ভাড়া না পেয়ে বাংলাদেশি পর্যটকরা চরম বিপাকে পড়েছেন। কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা ফরিদ মিয়া জানান, হোটেল ভাড়া নেওয়ার পর মুসলিম এবং বাংলাদেশি হওয়ায় তাকে এক ঘণ্টার মধ্যেই হোটেল থেকে বের করে দেওয়া হয়। টাকা ফেরত না পেয়ে তিনি বাধ্য হয়ে শহরের বাইরে আত্মীয়ের বাড়িতে রাত কাটান এবং পরদিন দেশে ফিরে আসেন।

আগরতলা ইন্টিগ্রেটেড চেকপোস্টে বাঁশের বেড়া দিয়ে চলাচলে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সীমান্ত পারাপারের সময় বাংলাদেশিদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করা হচ্ছে। আখাউড়া স্থলবন্দরে ফিরে আসা যাত্রীরা জানিয়েছেন, সীমান্তে বাংলাদেশিদের হুমকি ও হয়রানির মুখোমুখি হতে হচ্ছে।

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের ব্যবসায়ী মুজিবুর রহমান শিলচরে ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড ফেয়ারে জামদানি শাড়ির একটি স্টল দিয়েছিলেন। সেখানে একদল যুবক "জয় শ্রী রাম" স্লোগান দিয়ে তার দোকানে হামলা চালায়। হামলাকারীরা দোকান ভাঙচুর করে এবং সমস্ত টাকা-পয়সা লুটপাট করে নিয়ে যায়।

এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিজিবি অতিরিক্ত সতর্ক অবস্থান নিয়েছে। বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জাবের বিন জব্বার জানিয়েছেন, সীমান্তে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা এড়াতে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশিরা এমন হয়রানি ও বৈষম্যমূলক আচরণের নিন্দা জানিয়ে অবিলম্বে এর সমাধানের জন্য দুই দেশের সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সীমান্ত এলাকায় উত্তেজনা নিরসনে কূটনৈতিক পদক্ষেপ অত্যন্ত জরুরি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিদ্যুৎ খাতে ১৫ বছরে ৭২ হাজার কোটি টাকার লুটপাট
সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক আটক
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশি জানলেই হয়রানি
প্রতিবেশী রাষ্ট্রের গোলামি করতে স্বাধীনতা অর্জন করিনি: সোহেল তাজ
মাইক্রোসফটের সমীক্ষায় ভুয়া খবর ছড়ানোর শীর্ষে ভারত
আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে কনস্যুলার সেবা বন্ধ
একটি ইস্যু দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক মূল্যায়ন করা যাবে না : ভারতীয় হাইকমিশনার
জাতীয় ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ
শান্তিরক্ষী বাহিনীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
যমুনার চর কেটে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
২০২৩ সালে সর্বোচ্চ দুর্নীতি পাসপোর্ট, বিআরটিএ ও আইনশৃঙ্খলায়
শেখ হাসিনার পতন কোনোভাবেই মানতে পারছেন না ভারত : রিজভী
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে জরুরি তলব
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, এসএসসি পাসেই আবেদনের সুযোগ
এস আলম পরিবারের ৩৫০ ব্যাংক হিসাবের সন্ধান
২৮ বিয়ে প্রসঙ্গে যা বললেন নায়িকা রোমানা
বাংলাদেশিদের সেবা দেবে না ত্রিপুরার কোনো হোটেল–রেস্তোরাঁ
ভারত সফরে আসছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন
‘বাংলাদেশি কনস্যুলেটে হামলা প্রতিবেশীদের মধ্যে বিবাদের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে’
বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলায় ৩ পুলিশ বরখাস্ত, গ্রেপ্তার ৭