সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৩ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বংশালের নাজির বাজার বালিকা বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ও সহকারী প্রধান শিক্ষক নেবে

বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নাম : নাজির বাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
ঠিকানা : ৮৪ কাজি আলাউদ্দিন রোড, বংশাল (পুরোনো) ঢাকা-১০০০।
ধরণ : সরকারী স্বীকৃতিপ্রাপ্ত-এমপিওভুক্ত।

১. পদের নাম : প্রধান শিক্ষক।
নিয়োগ দেওয়া হবে : শূণ্য পদে, স্থায়ীভাবে।
অগ্রাধিকার : দক্ষ, অভিজ্ঞদের।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো বিষয়ে যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স। শিক্ষাজীবনের কোনো পাবলিক পরীক্ষায় একটির বেশি তৃতীয় শ্রেণী বা সমমানের জিপিএ ও সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য নয়।
কর্মযোগ্যতা : বিএড, এমএড ডিগ্রিধারী হতে হবে। ছাত্রীবান্ধব, প্রশাসনিক ও শিক্ষকতায় দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতাধারী হতে হবে।
আবেদনের নিয়ম : একটি পূর্ণ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে নিজের হাতে ইংরেজিতে। আবেদনে দুই কপি পাসপোর্ট আকারের সত্যায়িত রঙিন ছবি যুক্ত করতে হবে। আবেদনে সব শিক্ষাগত, কর্ম ও প্রশিক্ষণ এবং বিশেষ ডিগ্রি (বিএড, এমএড) উল্লেখ করতে হবে ধারাবাহিকভাবে পূর্ণ রূপে। সব শিক্ষাগত, কম ও প্রশিক্ষণ যোগ্যতা এবং ডিগ্রির সত্যায়িত সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে। সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ, উদ্দীপ্তকরণ এবং পরিচালনা বিশেষ যোগ্যতা হিসেবে বিবেচনা করা হবে। ফলে সহ-শিক্ষা কার্যক্রমের বিস্তারিত উল্লেখ করতে হবে ও প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেটগুলো থেকে থাকলে সত্যায়িত আকারে প্রদান করতে হবে। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য প্রদান করা যাবে না। নারী প্রধান শিক্ষক নিয়মানুসারে ও বিদ্যালয়ের ধরণে নিয়োগে প্রাধান্য লাভ করবেন। মোবাইল, মেইল, যোগাযোগ, স্বামীর নাম আবেদনপত্রে উল্লেখ করতে হবে। যেকোনো ব্যাংকের বংশাল শাখার মাধ্যমে ১ হাজার টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সেটের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। এছাড়াও আবেদনপত্র তৈরি করে বিদ্যালয় অফিসে ১ হাজার টাকা নগদ প্রদান করে আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে।
বেতন, ভাতা : সরকারী নিয়মে ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির বিবেচনায় ভালো বেতন, ভাতা আলোচনা সাপেক্ষে প্রদান করা হবে। প্রধান শিক্ষকের সকল সুযোগ-সুবিধা ও ভাতা প্রদান করা হবে।
আবেদনের ঠিকানা : ফেরৎ খামে আবেদন করতে হবে অব্যবহৃত ডাকটিকেট যুক্ত করে সরাসরি বা বিদ্যালয়ের ঠিকানায়, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বরাবর নাজির বাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ৮৪ কাজি আলাউদ্দিন রোড, বংশাল (পুরোনো) ঢাকা-১০০০। খামের ওপর নিজের নাম, পদ, মোবাইল, যোগাযোগের ঠিকানা ও মেইল আইডি প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ : ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে।
উল্লেখ : লিখিত, মৌখিক ও ডেমোনেস্ট্রেশনের জন্য কোনো টিএ বা ডিএ প্রদান করা হবে না। আগে যারা আবেদন করেছেন তাদের আর আবেদনের প্রয়োজন নেই। লিখিত ও অন্য সব পরীক্ষার সময় এবং তারিখ মোবাইলে এসএমএস ও চিঠির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

২. পদের নাম : সহকারী প্রধান শিক্ষক।
নিয়োগ দেওয়া হবে : শূণ্য পদে, স্থায়ীভাবে।
অগ্রাধিকার : দক্ষ, অভিজ্ঞদের।
পদের সংখ্যা : একটি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো বিষয়ে যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স। শিক্ষাজীবনের কোনো পাবলিক পরীক্ষায় একটির বেশি তৃতীয় শ্রেণী বা সমমানের জিপিএ ও সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য নয়।
কর্মযোগ্যতা : বিএড বা এমএড ডিগ্রিধারী হতে হবে। ছাত্রীবান্ধব ও শিক্ষকতায় দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতাধারী হতে হবে।
আবেদনের নিয়ম : একটি পূর্ণ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে নিজের হাতে ইংরেজিতে। আবেদনে দুই কপি পাসপোর্ট আকারের সত্যায়িত রঙিন ছবি যুক্ত করতে হবে। আবেদনে সব শিক্ষাগত, কর্ম ও প্রশিক্ষণ এবং বিশেষ ডিগ্রি (বিএড, এমএড) উল্লেখ করতে হবে ধারাবাহিকভাবে পূর্ণ রূপে। সব শিক্ষাগত, কম ও প্রশিক্ষণ যোগ্যতা এবং ডিগ্রির সত্যায়িত সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে। সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ, উদ্দীপ্তকরণ এবং পরিচালনা বিশেষ যোগ্যতা হিসেবে বিবেচনা করা হবে। ফলে সহ-শিক্ষা কার্যক্রমের বিস্তারিত উল্লেখ করতে হবে ও প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেটগুলো থেকে থাকলে সত্যায়িত আকারে প্রদান করতে হবে। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য প্রদান করা যাবে না। নারী সহকারী প্রধান শিক্ষক নিয়মানুসারে ও বিদ্যালয়ের ধরণে নিয়োগে প্রাধান্য লাভ করবেন। মোবাইল, মেইল, যোগাযোগ, স্বামীর নাম আবেদনপত্রে উল্লেখ করতে হবে। যেকোনো ব্যাংকের বংশাল শাখার মাধ্যমে ১ হাজার টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সেটের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। এছাড়াও আবেদনপত্র তৈরি করে বিদ্যালয় অফিসে ১ হাজার টাকা নগদ প্রদান করে আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে।
বেতন, ভাতা : সরকারী নিয়মে ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির বিবেচনায় ভালো বেতন, ভাতা আলোচনা সাপেক্ষে প্রদান করা হবে। সহকারী প্রধান শিক্ষকের সকল সুযোগ-সুবিধা ও ভাতা প্রদান করা হবে।
আবেদনের ঠিকানা : ফেরৎ খামে আবেদন করতে হবে অব্যবহৃত ডাকটিকেট যুক্ত করে সরাসরি বা বিদ্যালয়ের ঠিকানায়, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বরাবর নাজির বাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ৮৪ কাজি আলাউদ্দিন রোড, বংশাল (পুরোনো) ঢাকা-১০০০। খামের ওপর নিজের নাম, পদ, মোবাইল, যোগাযোগের ঠিকানা ও মেইল আইডি প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ : ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে।
উল্লেখ : লিখিত, মৌখিক ও ডেমোনেস্ট্রেশনের জন্য কোনো টিএ বা ডিএ প্রদান করা হবে না। আগে যারা আবেদন করেছেন তাদের আর আবেদনের প্রয়োজন নেই। লিখিত ও অন্য সব পরীক্ষার সময় এবং তারিখ মোবাইলে এসএমএস ও চিঠির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

৩. পদের নাম : কম্পিউটার ল্যাব অপারেটর।
নিয়োগ দেওয়া হবে : শূণ্য পদে, স্থায়ীভাবে।
অগ্রাধিকার : দক্ষ, অভিজ্ঞদের।
পদের সংখ্যা : একটি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : আবেদনের নিয়মানুসারে যেকোনো শিক্ষাবোর্ড থেকে কম্পিউটার বা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়সহ বিজ্ঞানে এইচএসসি পাশ বা অন্তত ছয় মাসের কম্পিউটারের কোর্স করা থাকতে হবে যেকোনো অনুমোদিত ও ভালো প্রতিষ্ঠান থেকে। ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে হবে ও আচার-আচরণ এবং কমযোগ্যতা অনুসারে নিয়োগ প্রদান করা হবে। ছাত্রীবান্ধব ও বিদ্যালয় কর্মে আগ্রহীদের নিয়োগ প্রদান করা হবে।
আবেদনের নিয়ম : একটি পূর্ণ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে নিজের হাতে বাংলায়। আবেদনে দুই কপি পাসপোর্ট আকারের সত্যায়িত রঙিন ছবি যুক্ত করতে হবে। আবেদনে সব শিক্ষাগত, কর্ম ও প্রশিক্ষণ যোগ্যতা উল্লেখ করতে হবে ধারাবাহিকভাবে পূর্ণ রূপে। সব শিক্ষাগত, কম ও প্রশিক্ষণ যোগ্যতার সত্যায়িত সার্টিফিকেট প্রদান করতে হবে। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য প্রদান করা যাবে না। নারী নিয়মানুসারে ও বিদ্যালয়ের ধরণে নিয়োগে প্রাধান্য লাভ করবেন। মোবাইল, মেইল, যোগাযোগ, স্বামীর নাম আবেদনপত্রে উল্লেখ করতে হবে। যেকোনো ব্যাংকের বংশাল শাখার মাধ্যমে ১ হাজার টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সেটের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। এছাড়াও আবেদনপত্র তৈরি করে বিদ্যালয় অফিসে ১ হাজার টাকা নগদ প্রদান করে আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে।
বেতন, ভাতা : সরকারী নিয়মে ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির বিবেচনায় বেতন, ভাতা আলোচনা সাপেক্ষে প্রদান করা হবে। বিদ্যালয়ের সকল সুযোগ-সুবিধা ও ভাতা প্রদান করা হবে।
আবেদনের ঠিকানা : ফেরৎ খামে আবেদন করতে হবে অব্যবহৃত ডাকটিকেট যুক্ত করে সরাসরি বা বিদ্যালয়ের ঠিকানায়, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বরাবর নাজির বাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ৮৪ কাজি আলাউদ্দিন রোড, বংশাল (পুরোনো) ঢাকা-১০০০। খামের ওপর নিজের নাম, পদ, মোবাইল, যোগাযোগের ঠিকানা ও মেইল আইডি প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ : ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে।
উল্লেখ : লিখিত, মৌখিক ও ডেমোনেস্ট্রেশনের জন্য কোনো টিএ বা ডিএ প্রদান করা হবে না। আগে যারা আবেদন করেছেন তাদের আর আবেদনের প্রয়োজন নেই। লিখিত ও অন্য সব পরীক্ষার সময় এবং তারিখ মোবাইলে এসএমএস ও চিঠির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

৪. পদের নাম : নৈশ প্রহরী ও এম. এল.এস.এস।
নিয়োগ দেওয়া হবে : শূণ্য পদে, স্থায়ীভাবে।
পদের সংখ্যা : একটি।
অগ্রাধিকার : কর্মঠ।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো শিক্ষাবোর্ড থেকে অন্তত অষ্টম শ্রেণী বা সমমানের জেএসসি পরীক্ষায় পাশ হতে হবে। নৈশপ্রহরী হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা ও আগ্রহ থাকতে হবে। এমএলএসএসের কাজ করতে হবে। ফলে ছাত্রীবান্ধব ও বিদ্যালয় কর্মে আগ্রহীদের নিয়োগ প্রদান করা হবে।
আবেদনের নিয়ম : একটি পূর্ণ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে নিজের হাতে বাংলায়। আবেদনে দুই কপি পাসপোর্ট আকারের সত্যায়িত রঙিন ছবি যুক্ত করতে হবে। আবেদনে সব শিক্ষাগত, কর্ম যোগ্যতা উল্লেখ করতে হবে ধারাবাহিকভাবে পূর্ণ রূপে। সব শিক্ষাগত, কর্ম যোগ্যতার-সত্যায়িত সার্টিফিকেট থেকে থাকলে প্রদান করতে হবে। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য প্রদান করা যাবে না। নারী নিয়মানুসারে ও বিদ্যালয়ের ধরণে নিয়োগে প্রাধান্য লাভ করবেন। মোবাইল, মেইল, যোগাযোগ, স্বামীর নাম আবেদনপত্রে উল্লেখ করতে হবে। যেকোনো ব্যাংকের বংশাল শাখার মাধ্যমে ১ হাজার টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সেটের সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। এছাড়াও আবেদনপত্র তৈরি করে বিদ্যালয় অফিসে ১ হাজার টাকা নগদ প্রদান করে আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে।
বেতন, ভাতা : সরকারী নিয়মে ও বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটির বিবেচনায় বেতন, ভাতা আলোচনা সাপেক্ষে প্রদান করা হবে। বিদ্যালয়ের প্রদেয় সকল সুযোগ-সুবিধা ও ভাতা প্রদান করা হবে।
আবেদনের ঠিকানা : ফেরৎ খামে আবেদন করতে হবে অব্যবহৃত ডাকটিকেট যুক্ত করে সরাসরি বা বিদ্যালয়ের ঠিকানায়, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বরাবর নাজির বাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ৮৪ কাজি আলাউদ্দিন রোড, বংশাল (পুরোনো) ঢাকা-১০০০। খামের ওপর নিজের নাম, পদ, মোবাইল, যোগাযোগের ঠিকানা প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ : ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে।
উল্লেখ : লিখিত, মৌখিক ও ডেমোনেস্ট্রেশনের জন্য কোনো টিএ বা ডিএ প্রদান করা হবে না। আগে যারা আবেদন করেছেন তাদের আর আবেদনের প্রয়োজন নেই। লিখিত ও অন্য সব পরীক্ষার সময় এবং তারিখ মোবাইলে এসএমএস ও চিঠির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

ছবি : ১. প্রতীকি ও ২. ঐতিহ্যবাহী এই বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষাসফর।

ওএফএস।

 

Header Ad
Header Ad

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেত্রী দোলনা আক্তার গ্রেপ্তার

দোলনা আক্তার । ছবি: সংগৃহীত

নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেত্রী ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য দোলনা আক্তারকে (২৭) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রবিবার রাতে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার নিজ গ্রামের বাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়। তিনি ফুলবাড়ী সদর ইউনিয়নের কবিরমামুদ গ্রামের দুলাল হোসেনের কন্যা।

পুলিশ জানিয়েছে, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর দোলনা আক্তার আত্মগোপনে চলে যান এবং দীর্ঘদিন ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় লুকিয়ে ছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে সারাদেশে চালু হওয়া ‘ডেভিল হান্ট’ অভিযানের মধ্যে গ্রেপ্তার এড়াতে তিনি নিজ গ্রামের বাড়িতে আশ্রয় নেন। তবে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তার অবস্থান শনাক্ত করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

ফুলবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুনুর রশীদ জানিয়েছেন, গত ৪ আগস্ট ফুলবাড়ীতে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় দোলনা আক্তারকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আগামীকাল (সোমবার) তাকে আদালতের মাধ্যমে কুড়িগ্রাম জেলহাজতে পাঠানো হবে।

Header Ad
Header Ad

গঙ্গা পানি চুক্তি নবায়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

ওমানের মাস্কটে ৮ম ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্সের অবকাশে জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন। রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ওমানের মাস্কটে আয়োজিত অষ্টম ইন্ডিয়ান ওশান কনফারেন্সের অবকাশে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এটি ছিল গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর দুই নেতার মধ্যে দ্বিতীয় বৈঠক।

বৈঠকে দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দ্বিপাক্ষিক বিষয়ে আলোচনা হয়। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দেওয়া বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, উভয়পক্ষ পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একসঙ্গে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বিশেষভাবে গঙ্গা পানি চুক্তির নবায়ন সংক্রান্ত আলোচনার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। একই সঙ্গে তিনি দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সার্ক) স্থায়ী কমিটির বৈঠক আয়োজনের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন এবং ভারতকে বিষয়টি বিবেচনার অনুরোধ জানান।

বৈঠকে দুই দেশের সীমান্ত পরিস্থিতি এবং সীমান্তরক্ষী বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের আলোচনা নিয়েও আলোচনা হয়। উভয়পক্ষ আশা প্রকাশ করেন যে, এই আলোচনার মাধ্যমে সীমান্ত সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের পথ প্রশস্ত হবে।

এদিকে, সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) থেকে শুরু হতে যাওয়া বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) চার দিনব্যাপী সীমান্ত সম্মেলন নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়। জুলাই মাসের গণ-অভ্যুত্থানের পর এই প্রথমবার দুই দেশের সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনীর মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বিজিবির মহাপরিচালকের নেতৃত্বে ১৪ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল এই সম্মেলনে অংশ নেবে।

বৈঠক শেষে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স হ্যান্ডেলে এক পোস্টে জয়শঙ্কর জানান, আলোচনায় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে, যেখানে বিমসটেকসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত ছিল।

Header Ad
Header Ad

মিঠাপুকুরে এক যুগেও চালু হয়নি ইকোপার্ক, শত কোটি টাকার প্রকল্প প্রশ্নবিদ্ধ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

রংপুরের মিঠাপুকুরে ইকোপার্ক নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল এক দশকেরও বেশি সময় আগে। এটি ছিল উপজেলার একমাত্র বিনোদনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার প্রকল্প। তবে বাস্তবে এটি পরিণত হয়েছে মাদকসেবী, বখাটে ও অসামাজিক কার্যকলাপকারীদের অভয়ারণ্যে।

২০১৩ সালে প্রকল্পের উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও স্থানীয় সংসদ সদস্য এইচ এন আশিকুর রহমান। তখন প্রকল্পের মোট ব্যয় নির্ধারণ করা হয় ১০০ কোটি টাকা। তবে দীর্ঘ এক যুগেও প্রকল্পের কাজ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়নি। বরং, বরাদ্দ বাড়লেও উন্নয়ন কার্যক্রম তেমন অগ্রগতি লাভ করেনি।

বাংলাদেশ জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও ইকোট্যুরিজম উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ২২৬ একর জায়গায় মিঠাপুকুর ইকোপার্ক গড়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়। এতে বিশ্রামাগার, রান্নাঘর, পার্কিং এলাকা, পর্যবেক্ষণ টাওয়ার, গোলঘর, টিকিট কাউন্টার, প্রবেশদ্বার, নিরাপত্তাকক্ষ, গণশৌচাগার, পানির ট্যাংক, পানির সরবরাহ লাইন, পুরাতন বন বিশ্রামাগার উন্নয়ন, চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের ব্যারাক, পার্ক অফিস ভবন, ডিসপ্লে মানচিত্র, আমব্রেলা শেড, স্পিনার, পাকা বেঞ্চ নির্মাণসহ নানা উন্নয়নমূলক কাজের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল।

কিন্তু বাস্তবে, শুধুমাত্র সীমানা প্রাচীর ও কিছু দায়সারা কাজ ছাড়া প্রকল্পটির তেমন কোনো দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়নি। এমনকি ইকোপার্কের প্রধান ফটক আজও সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়নি।

স্থানীয়দের মতে, এই প্রকল্পের শত কোটি টাকার বরাদ্দ কোথায় গেল, তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। মিঠাপুকুর ইকোপার্কটি রংপুরের শঠিবাড়ী-দিনাজপুরের আফতাবগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে অবস্থিত। একই মহাসড়কের ২৫ কিলোমিটার পশ্চিমে দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ আসনের সংসদ সদস্য শিবলী সাদিকের ব্যক্তিগত বিনোদনকেন্দ্র 'স্বপ্নপুরী' রয়েছে। স্থানীয়রা ধারণা করছেন, স্বপ্নপুরীর জনপ্রিয়তা ধরে রাখতে মিঠাপুকুর ইকোপার্কের উন্নয়ন ইচ্ছাকৃতভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে এবং বরাদ্দকৃত অর্থ লোপাট করা হয়েছে।

সরেজমিনে ইকোপার্ক পরিদর্শন করে দেখা যায়, সেখানে গরু, ছাগল ও ঘোড়া চরছে। প্রবেশদ্বারে কোনো পাহারাদার নেই, চারপাশে সীমানা প্রাচীর থাকলেও একাধিক জায়গায় ভাঙা। এসব পথ দিয়ে বহিরাগত ও মাদকসেবীরা অবাধে প্রবেশ করে সেখানে মাদকের আসর বসায়। দর্শনার্থীরা আসলেও নিরাপত্তার অভাবে দ্রুত ফিরে যান। বিভিন্ন অবকাঠামোর যন্ত্রপাতি অযত্নে নষ্ট হতে বসেছে।

স্থানীয় ১৩ নম্বর গোপালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ তালুকদার বলেন, "ইকোপার্কের প্রকল্পে কত কোটি টাকার কাজ হয়েছে, তার সঠিক তথ্য মন্ত্রণালয়ের নথিতেও খুঁজে পাওয়া যায়নি। ইউনিয়ন পরিষদেও কোনো নথি জমা হয়নি। মূলত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ডিজেল এন্টারপ্রাইজ নিজের ইচ্ছামতো কাজ করেছে।"

এ বিষয়ে বিএনপির মিঠাপুকুর উপজেলা সদস্য সচিব মোঃ মোতাহারুল ইসলাম নিক্সন পাইকাড় বলেন, "আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের প্রতি কোনো জবাবদিহিতা রাখেনি। তাদের নেতাকর্মীরা যেখানে যা পেরেছে লুটপাট করেছে। আমরা যখন বিরোধী দলে ছিলাম, তখনও জানতে পেরেছি যে এখানে ১০০ কোটি টাকার প্রকল্প চলছে। কিন্তু বাস্তবে কাজের অগ্রগতি নেই বললেই চলে।"

তিনি আরও বলেন, "এইচ এন আশিকুর রহমান সংসদে বাজেট বরাদ্দ এনে তার ছেলে রাশেক রহমানের মাধ্যমে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ডিজেল এন্টারপ্রাইজকে কাজ দিয়েছেন। তবে কাজের মান কিংবা প্রকৃত বাস্তবায়ন হয়নি।"

মিঠাপুকুর ইকোপার্ক প্রকল্পের দীর্ঘসূত্রিতা ও অর্থ লোপাটের অভিযোগের বিষয়টি খতিয়ে দেখা দরকার বলে অনেকেই মনে করেন। বরাদ্দকৃত অর্থের সঠিক ব্যবহার না হলে, এটি শুধুই একটি ব্যর্থ প্রকল্প হিসেবে থেকে যাবে। স্থানীয়দের প্রত্যাশা, প্রকল্পটি পুনরায় কার্যকর করা হোক এবং এলাকাবাসীকে কাঙ্ক্ষিত বিনোদনকেন্দ্র উপহার দেওয়া হোক।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেত্রী দোলনা আক্তার গ্রেপ্তার
গঙ্গা পানি চুক্তি নবায়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
মিঠাপুকুরে এক যুগেও চালু হয়নি ইকোপার্ক, শত কোটি টাকার প্রকল্প প্রশ্নবিদ্ধ
মসজিদে নববীর প্রধান ইমাম হলেন শেখ আব্দুল রহমান আল হুদাইফি
মালিতে পরিত্যক্ত সোনার খনি ধসে পড়ে অন্তত ৪৮ জন নিহত
কেমন হলো টাইগারদের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জার্সি
‘হজযাত্রী প্রতি অতিরিক্ত ৩০ হাজার টাকা বেশি নিয়ে আমরা ভাগ করে নেব’
হঠাৎ তিস্তার পানি বৃদ্ধি: অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণার পর খুলল ৬ জলকপাট
বইমেলায় স্যানিটারি ন্যাপকিন বিক্রির অভিযোগে দুটি স্টল বন্ধ
ভ্যালেন্টাইনের সঙ্গে পরিচয় করানোর নামে লাইভে এসে কাপড় বেচলেন পরীমণি
উত্তরপূর্ব ভারতের ৫৫ শতাংশ মানুষ শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পক্ষে
দেশকে কারা নেতৃত্ব দেবে তা বাছাই করার সময় এসেছে: তারেক রহমান
বিদ্রোহ থেকে সরে এলেও অনুশীলনে যোগ দিচ্ছেন না সাবিনারা
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগপ্রত্যাশীদের সচিবালয়মুখী পদযাত্রায় পুলিশের বাধা, জলকামান নিক্ষেপ
নির্বাচনের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে শঙ্কা, গৃহযুদ্ধের আশঙ্কা ব্যারিস্টার মামুনের
গান গাইতে গাইতেই মারা যেতে চান আশা ভোঁসলে
ইলন মাস্কের ইন্টারনেট বাংলাদেশে: সুবিধা কি, খরচ কত?  
ভারতের তামিলনাড়ুর শতবর্ষী ম্যাগাজিনে মোদির ব্যঙ্গচিত্র, ওয়েবসাইট ব্লক নিয়ে বিতর্ক
সেন্টমার্টিনে কোস্টগার্ডের অভিযানে ৩০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার
শেখ হাসিনার পতন হলেও দেশে এখনো গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি: রিজভী