শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিআইএমে নেওয়া হবে ৮টি পদে কর্মকর্তা

প্রতিষ্ঠানের নাম : বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম)।
৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ঢাকা-১২০৭।

১. পদের নাম : ব্যবস্থাপনা উপদেষ্টা।
পদের সংখ্যা : ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্য বিভাগের যেকোনো বিভাগ থেকে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএতে বিবিএসহ এমবিএ পাশ। পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণী পেতে হবে।
অগ্রাধিকার : পিএইচডিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এছাড়াও কোনো স্বীকৃত ও জাতীয় বা আন্তজাতিক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে অন্তত ৫ শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা অগ্রাধিকার পাবে।
কর্মঅভিজ্ঞতা : যেকোনো শিল্প ও বাণিজ্যের মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানে অন্তত ৫ বছর প্রাসঙ্গিক পদে বাস্তব কর্মঅভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
আবেদনের নিয়ম : নিজের হাতে সাদা কাগজের এক পৃষ্ঠায় বা টাইপ করে ইংরেজিতে পূর্ণাঙ্গ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুসারে নিজের নাম, পিতা বা স্বামীর নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, জন্ম তারিখ, জাতীয়তা, ধর্ম, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত সকল যোগ্যতা, কর্মঅভিজ্ঞতা, প্রশিক্ষণ ও প্রকাশনা (থাকলে) উল্লেখ করতে হবে। আবেদনে মোবাইল, মেইল প্রদান করতে হবে।
যেসব সংযুক্তি দিতে হবে : জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধনের সত্যায়িত ফটোকপি, শিক্ষাগত যোগ্যতাগুলোর সত্যায়িত ফটোকপি, কর্মঅভিজ্ঞতার সত্যায়িত ফটোকপি, চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলর বা পৌরসভা মেয়রের জাতীয়তার সনদের সত্যায়িত কপি, আত্মীয় নন তবে ভালোভাবে চেনেন এমন একজন প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসারের চারিত্রিক সনদের সত্যায়িত কপি। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া যাবে না। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে প্রমাণ হলে ও তৎক্ষণাৎ বরখাস্ত করা হবে।
আবেদনের উপায় : কোনো ব্যাংক থেকে (পোস্টাল অর্ডার নয়) বরাবর মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭-এই ঠিকানার অনুকূলে ৫শ টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সঙ্গে যুক্ত করে দিতে হবে।
প্রার্থী হতে পারবেন : মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী, উপজাতি, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত, শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী। তাদের জন্য সরকারী নিয়ম অনুসরণ করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া সনদের সত্যায়িত কপি ও তার পোষ্যদের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের, সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিল, পৌরসভার মেয়রের সত্যায়িত সনদ, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ব্যক্তি সরকারীভাবে দেওয়া প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্তের সনদ, উপজাতি প্রার্থী জেলা প্রশাসকের সত্যায়িত সনদ প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ ও ঠিকানা : ৩১ জুলাই, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে। আবেদন করতে হবে সরাসরি বা রেজিস্ট্রাড ডাকযোগে। ঠিকানা হলো-মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭। খামের ওপর নাম, পদ, মেইল ও মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
যোগাযোগ করা হবে : বাছাই প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষার সময় ও তারিখ ডাকে জানানো হবে। কোনো বিশেষ কারণে না পেলে বিআইএম থেকে পরীক্ষার প্রবেশপত্রটি নিজে সংগ্রহ করতে হবে। মৌখিকের সময় নির্বাচিতদের সব সনদের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। কোনো তদবির ও ব্যক্তিগত যোগাযোগ অযোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। চাকরিজীবিদের কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

বেতন, ভাতা : ৩৫ হাজার ৫শ টাকা থেকে ৬৭ হাজার ১০ টাকা। বিআইএমের পদানুসারে সব সুবিধা প্রদান করা হবে। সরকারী ষষ্ঠ গ্রেড দেওয়া হবে।

বয়স : ৩২ বছর।

২. পদের নাম : উর্ধ্বতন সম্পাদক।
পদের সংখ্যা : ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্য বিভাগের যেকোনো বিভাগ থেকে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএতে বিবিএসহ এমবিএ পাশ অথবা সমাজবিজ্ঞান ও বিজ্ঞানের সংশ্লিষ্ট বিষয় থেকে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণীর অনার্সসহ মাস্টার্স।
অগ্রাধিকার : পিএইচডিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এছাড়াও কোনো স্বীকৃত ও জাতীয় বা আন্তজাতিক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে অন্তত ৫ শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা অগ্রাধিকার পাবে।

কর্মঅভিজ্ঞতা : যেকোনো শিল্প ও বাণিজ্যের মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানে অন্তত ৫ বছর প্রাসঙ্গিক পদে বাস্তব কর্মঅভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
আবেদনের নিয়ম : নিজের হাতে সাদা কাগজের এক পৃষ্ঠায় বা টাইপ করে ইংরেজিতে পূর্ণাঙ্গ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুসারে নিজের নাম, পিতা বা স্বামীর নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, জন্ম তারিখ, জাতীয়তা, ধর্ম, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত সকল যোগ্যতা, কর্মঅভিজ্ঞতা, প্রশিক্ষণ ও প্রকাশনা (থাকলে) উল্লেখ করতে হবে। আবেদনে মোবাইল, মেইল প্রদান করতে হবে।
যেসব সংযুক্তি দিতে হবে : জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধনের সত্যায়িত ফটোকপি, শিক্ষাগত যোগ্যতাগুলোর সত্যায়িত ফটোকপি, কর্মঅভিজ্ঞতার সত্যায়িত ফটোকপি, চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলর বা পৌরসভা মেয়রের জাতীয়তার সনদের সত্যায়িত কপি, আত্মীয় নন তবে ভালোভাবে চেনেন এমন একজন প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসারের চারিত্রিক সনদের সত্যায়িত কপি। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া যাবে না। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে প্রমাণ হলে ও তৎক্ষণাৎ বরখাস্ত করা হবে।
আবেদনের উপায় : কোনো ব্যাংক থেকে (পোস্টাল অর্ডার নয়) বরাবর মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭-এই ঠিকানার অনুকূলে ৫শ টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সঙ্গে যুক্ত করে দিতে হবে।
প্রার্থী হতে পারবেন : মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী, উপজাতি, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত, শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী। তাদের জন্য সরকারী নিয়ম অনুসরণ করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া সনদের সত্যায়িত কপি ও তার পোষ্যদের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের, সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিল, পৌরসভার মেয়রের সত্যায়িত সনদ, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ব্যক্তি সরকারীভাবে দেওয়া প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্তের সনদ, উপজাতি প্রার্থী জেলা প্রশাসকের সত্যায়িত সনদ প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ ও ঠিকানা : ৩১ জুলাই, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে। আবেদন করতে হবে সরাসরি বা রেজিস্ট্রাড ডাকযোগে। ঠিকানা হলো-মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭। খামের ওপর নাম, পদ, মেইল ও মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
যোগাযোগ করা হবে : বাছাই প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষার সময় ও তারিখ ডাকে জানানো হবে। কোনো বিশেষ কারণে না পেলে বিআইএম থেকে পরীক্ষার প্রবেশপত্রটি নিজে সংগ্রহ করতে হবে। মৌখিকের সময় নির্বাচিতদের সব সনদের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। কোনো তদবির ও ব্যক্তিগত যোগাযোগ অযোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। চাকরিজীবিদের কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

বেতন, ভাতা : ৩৫ হাজার ৫শ টাকা থেকে ৬৭ হাজার ১০ টাকা। বিআইএমের পদানুসারে সব সুবিধা প্রদান করা হবে। সরকারী ষষ্ঠ গ্রেড দেওয়া হবে।

বয়স : ৩২ বছর।

৩. পদের নাম : প্রগ্রামার।

পদের সংখ্যা : ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাণিজ্য বিভাগের যেকোনো বিভাগ থেকে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএতে বিবিএসহ এমবিএ পাশ অথবা সমাজবিজ্ঞান ও বিজ্ঞানের সংশ্লিষ্ট বিষয় থেকে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণীর অনার্সসহ মাস্টার্স।
অগ্রাধিকার : পিএইচডিধারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এছাড়াও কোনো স্বীকৃত ও জাতীয় বা আন্তজাতিক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে অন্তত ৫ শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা অগ্রাধিকার পাবে।

কর্মঅভিজ্ঞতা : যেকোনো শিল্প ও বাণিজ্যের মানসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানে অন্তত ৫ বছর প্রাসঙ্গিক পদে বাস্তব কর্মঅভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
আবেদনের নিয়ম : নিজের হাতে সাদা কাগজের এক পৃষ্ঠায় বা টাইপ করে ইংরেজিতে পূর্ণাঙ্গ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুসারে নিজের নাম, পিতা বা স্বামীর নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, জন্ম তারিখ, জাতীয়তা, ধর্ম, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত সকল যোগ্যতা, কর্মঅভিজ্ঞতা, প্রশিক্ষণ ও প্রকাশনা (থাকলে) উল্লেখ করতে হবে। আবেদনে মোবাইল, মেইল প্রদান করতে হবে।
যেসব সংযুক্তি দিতে হবে : জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধনের সত্যায়িত ফটোকপি, শিক্ষাগত যোগ্যতাগুলোর সত্যায়িত ফটোকপি, কর্মঅভিজ্ঞতার সত্যায়িত ফটোকপি, চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলর বা পৌরসভা মেয়রের জাতীয়তার সনদের সত্যায়িত কপি, আত্মীয় নন তবে ভালোভাবে চেনেন এমন একজন প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসারের চারিত্রিক সনদের সত্যায়িত কপি। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া যাবে না। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে প্রমাণ হলে ও তৎক্ষণাৎ বরখাস্ত করা হবে।
আবেদনের উপায় : কোনো ব্যাংক থেকে (পোস্টাল অর্ডার নয়) বরাবর মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭-এই ঠিকানার অনুকূলে ৫শ টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সঙ্গে যুক্ত করে দিতে হবে।
প্রার্থী হতে পারবেন : মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী, উপজাতি, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত, শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী। তাদের জন্য সরকারী নিয়ম অনুসরণ করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া সনদের সত্যায়িত কপি ও তার পোষ্যদের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের, সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিল, পৌরসভার মেয়রের সত্যায়িত সনদ, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ব্যক্তি সরকারীভাবে দেওয়া প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্তের সনদ, উপজাতি প্রার্থী জেলা প্রশাসকের সত্যায়িত সনদ প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ ও ঠিকানা : ৩১ জুলাই, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে। আবেদন করতে হবে সরাসরি বা রেজিস্ট্রাড ডাকযোগে। ঠিকানা হলো-মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭। খামের ওপর নাম, পদ, মেইল ও মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
যোগাযোগ করা হবে : বাছাই প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষার সময় ও তারিখ ডাকে জানানো হবে। কোনো বিশেষ কারণে না পেলে বিআইএম থেকে পরীক্ষার প্রবেশপত্রটি নিজে সংগ্রহ করতে হবে। মৌখিকের সময় নির্বাচিতদের সব সনদের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। কোনো তদবির ও ব্যক্তিগত যোগাযোগ অযোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। চাকরিজীবিদের কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

বেতন, ভাতা : ৩৫ হাজার ৫শ টাকা থেকে ৬৭ হাজার ১০ টাকা। বিআইএমের পদানুসারে সব সুবিধা প্রদান করা হবে। সরকারী ষষ্ঠ গ্রেড দেওয়া হবে।

বয়স : ৩২ বছর।

৪. পদের নাম : প্রধান সহকারী।
পদের সংখ্যা : ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিভাগে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএতে অনার্সসহ মাস্টার্স। শিক্ষাজীবনের পাবলিক পরীক্ষাগুলোতে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণী পেতে হবে।
কর্মঅভিজ্ঞতা : যেকোনো মানসম্পন্ন সরকারী বা আধা-সরকারী প্রতিষ্ঠানে অন্তত ৫ বছর প্রাসঙ্গিক পদে বাস্তব কর্মঅভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
আবেদন করবেন : গোপালগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, শরিয়তপুর, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, শেরপুর, কুমিল্লা, চাঁদপুর, কুড়িগ্রাম, খুলনা, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, পিরোজপুর, বরগুনা জেলার মানুষরা। জেলার প্রশাসকের বা পৌরসভার মেয়র বা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের জাতীয়তা বা নাগরিকত্বের সত্যায়িত সনদ দিতে হবে আবেদনে। তবে শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ও এতিমরা যেকোনো জেলার আবেদন করবেন।

আবেদনের নিয়ম : নিজের হাতে সাদা কাগজের এক পৃষ্ঠায় বা টাইপ করে ইংরেজিতে পূর্ণাঙ্গ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুসারে নিজের নাম, পিতা বা স্বামীর নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, জন্ম তারিখ, জাতীয়তা, ধর্ম, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত সকল যোগ্যতা, কর্মঅভিজ্ঞতা, প্রশিক্ষণ (থাকলে) উল্লেখ করতে হবে। আবেদনে মোবাইল, মেইল প্রদান করতে হবে।
যেসব সংযুক্তি দিতে হবে : জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধনের সত্যায়িত ফটোকপি, শিক্ষাগত যোগ্যতাগুলোর সত্যায়িত ফটোকপি, কর্মঅভিজ্ঞতার সত্যায়িত ফটোকপি, আত্মীয় নন তবে ভালোভাবে চেনেন এমন একজন প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসারের চারিত্রিক সনদের সত্যায়িত কপি। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া যাবে না। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে প্রমাণ হলে ও তৎক্ষণাৎ বরখাস্ত করা হবে।
আবেদনের উপায় : কোনো ব্যাংক থেকে (পোস্টাল অর্ডার নয়) বরাবর মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭-এই ঠিকানার অনুকূলে ৩শ টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সঙ্গে যুক্ত করে দিতে হবে।
প্রার্থী হতে পারবেন : জেলানুসারে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী, উপজাতি, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত, শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী। তাদের জন্য সরকারী নিয়ম অনুসরণ করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া সনদের সত্যায়িত কপি ও তার পোষ্যদের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের, সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিল, পৌরসভার মেয়রের সত্যায়িত সনদ, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ব্যক্তি সরকারীভাবে দেওয়া প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্তের সনদ, উপজাতি প্রার্থী জেলা প্রশাসকের সত্যায়িত সনদ প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ ও ঠিকানা : ৩১ জুলাই, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে। আবেদন করতে হবে সরাসরি বা রেজিস্ট্রাড ডাকযোগে। ঠিকানা হলো-মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭। খামের ওপর নাম, পদ, মেইল ও মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
যোগাযোগ করা হবে : বাছাই প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষার সময় ও তারিখ ডাকে জানানো হবে। কোনো বিশেষ কারণে না পেলে বিআইএম থেকে পরীক্ষার প্রবেশপত্রটি নিজে সংগ্রহ করতে হবে। মৌখিকের সময় নির্বাচিতদের সব সনদের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। কোনো তদবির ও ব্যক্তিগত যোগাযোগ অযোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। চাকরিজীবিদের কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

বেতন, ভাতা : ১২ হাজার ৫শ টাকা থেকে ৩০ হাজার ২শ ৩০ টাকা। বিআইএমের পদানুসারে সব সুবিধা প্রদান করা হবে। সরকারী ১১তম গ্রেড দেওয়া হবে।

বয়স : ৩০ বছর।

৫. পদের নাম : কম্পিউটার অপারেটর।
পদের সংখ্যা : ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো ভালো ও স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিভাগে অন্তত দ্বিতীয় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএতে অনার্স এবং কম্পিউটারে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত হতে হবে। তবে বিজ্ঞানের যেকোনো বিষয় থেকে অনার্স পাশ প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

আবেদন করবেন : গোপালগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, শরিয়তপুর, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, শেরপুর, কুমিল্লা, চাঁদপুর, কুড়িগ্রাম, খুলনা, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, পিরোজপুর, বরগুনা জেলার মানুষরা। জেলার প্রশাসকের বা পৌরসভার মেয়র বা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের জাতীয়তা বা নাগরিকত্বের সত্যায়িত সনদ দিতে হবে আবেদনে। তবে শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ও এতিমরা যেকোনো জেলার আবেদন করবেন।

আবেদনের নিয়ম : নিজের হাতে সাদা কাগজের এক পৃষ্ঠায় বা টাইপ করে ইংরেজিতে পূর্ণাঙ্গ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুসারে নিজের নাম, পিতা বা স্বামীর নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, জন্ম তারিখ, জাতীয়তা, ধর্ম, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত সকল যোগ্যতা, কর্মঅভিজ্ঞতা, প্রশিক্ষণ (থাকলে) উল্লেখ করতে হবে। আবেদনে মোবাইল, মেইল প্রদান করতে হবে।
যেসব সংযুক্তি দিতে হবে : জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধনের সত্যায়িত ফটোকপি, শিক্ষাগত যোগ্যতাগুলোর সত্যায়িত ফটোকপি, কর্মঅভিজ্ঞতার সত্যায়িত ফটোকপি, আত্মীয় নন তবে ভালোভাবে চেনেন এমন একজন প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসারের চারিত্রিক সনদের সত্যায়িত কপি। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া যাবে না। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে প্রমাণ হলে ও তৎক্ষণাৎ বরখাস্ত করা হবে।
আবেদনের উপায় : কোনো ব্যাংক থেকে (পোস্টাল অর্ডার নয়) বরাবর মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭-এই ঠিকানার অনুকূলে ৩শ টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সঙ্গে যুক্ত করে দিতে হবে।
প্রার্থী হতে পারবেন : জেলানুসারে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী, উপজাতি, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত, শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী। তাদের জন্য সরকারী নিয়ম অনুসরণ করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া সনদের সত্যায়িত কপি ও তার পোষ্যদের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের, সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিল, পৌরসভার মেয়রের সত্যায়িত সনদ, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ব্যক্তি সরকারীভাবে দেওয়া প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্তের সনদ, উপজাতি প্রার্থী জেলা প্রশাসকের সত্যায়িত সনদ প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ ও ঠিকানা : ৩১ জুলাই, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে। আবেদন করতে হবে সরাসরি বা রেজিস্ট্রাড ডাকযোগে। ঠিকানা হলো-মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭। খামের ওপর নাম, পদ, মেইল ও মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
যোগাযোগ করা হবে : বাছাই প্রার্থীদের লিখিত পরীক্ষার সময় ও তারিখ ডাকে জানানো হবে। কোনো বিশেষ কারণে না পেলে বিআইএম থেকে পরীক্ষার প্রবেশপত্রটি নিজে সংগ্রহ করতে হবে। মৌখিকের সময় নির্বাচিতদের সব সনদের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। কোনো তদবির ও ব্যক্তিগত যোগাযোগ অযোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। চাকরিজীবিদের কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

বেতন, ভাতা : ১২ হাজার ৫শ টাকা থেকে ৩০ হাজার ২শ ৩০ টাকা। বিআইএমের পদানুসারে সব সুবিধা প্রদান করা হবে। সরকারী ১১তম গ্রেড দেওয়া হবে।

বয়স : ৩০ বছর।

৬. পদের নাম : সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর।
পদের সংখ্যা : ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো শিক্ষাবোর্ড থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় পাশ। ইংরেজি ও বাংলা সাঁটলিপিতে প্রতি মিনিটে ৮০ ও ৫০ এবং ইংরেজি ও বাংলা টাইপিংয়ে প্রতি মিনিটে ৩০ ও ২৫ শব্দের গতি থাকতে হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।

আবেদন করবেন : গোপালগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, শরিয়তপুর, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, শেরপুর, কুমিল্লা, চাঁদপুর, কুড়িগ্রাম, খুলনা, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, পিরোজপুর, বরগুনা জেলার মানুষরা। জেলার প্রশাসকের বা পৌরসভার মেয়র বা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের জাতীয়তা বা নাগরিকত্বের সত্যায়িত সনদ দিতে হবে আবেদনে। তবে শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ও এতিমরা যেকোনো জেলার আবেদন করবেন।

আবেদনের নিয়ম : নিজে টাইপ করে ইংরেজিতে পূর্ণাঙ্গ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুসারে নিজের নাম, পিতা বা স্বামীর নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, জন্ম তারিখ, জাতীয়তা, ধর্ম, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত সকল যোগ্যতা, কর্মঅভিজ্ঞতা, প্রশিক্ষণ (থাকলে) উল্লেখ করতে হবে। আবেদনে মোবাইল, মেইল প্রদান করতে হবে।
যেসব সংযুক্তি দিতে হবে : জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধনের সত্যায়িত ফটোকপি, শিক্ষাগত যোগ্যতাগুলোর সত্যায়িত ফটোকপি, কর্মঅভিজ্ঞতার সত্যায়িত ফটোকপি, আত্মীয় নন তবে ভালোভাবে চেনেন এমন একজন প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসারের চারিত্রিক সনদের সত্যায়িত কপি। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া যাবে না। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে প্রমাণ হলে ও তৎক্ষণাৎ বরখাস্ত করা হবে।
আবেদনের উপায় : কোনো ব্যাংক থেকে (পোস্টাল অর্ডার নয়) বরাবর মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭-এই ঠিকানার অনুকূলে ৩শ টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সঙ্গে যুক্ত করে দিতে হবে।
প্রার্থী হতে পারবেন : জেলানুসারে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী, উপজাতি, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত, শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী। তাদের জন্য সরকারী নিয়ম অনুসরণ করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া সনদের সত্যায়িত কপি ও তার পোষ্যদের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের, সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিল, পৌরসভার মেয়রের সত্যায়িত সনদ, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ব্যক্তি সরকারীভাবে দেওয়া প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্তের সনদ, উপজাতি প্রার্থী জেলা প্রশাসকের সত্যায়িত সনদ প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ ও ঠিকানা : ৩১ জুলাই, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে। আবেদন করতে হবে সরাসরি বা রেজিস্ট্রাড ডাকযোগে। ঠিকানা হলো-মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭। খামের ওপর নাম, পদ, মেইল ও মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
যোগাযোগ করা হবে : বাছাই প্রার্থীদের লিখিত, মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষার সময় ও তারিখ ডাকে জানানো হবে। কোনো বিশেষ কারণে না পেলে বিআইএম থেকে পরীক্ষার প্রবেশপত্রটি নিজে সংগ্রহ করতে হবে। মৌখিকের সময় নির্বাচিতদের সব সনদের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। কোনো তদবির ও ব্যক্তিগত যোগাযোগ অযোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। চাকরিজীবিদের কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

বেতন, ভাতা : ১১ হাজার টাকা থেকে ২৬ হাজার ৫শ ৯০ টাকা। বিআইএমের পদানুসারে সব সুবিধা প্রদান করা হবে। সরকারী ১৩তম গ্রেড দেওয়া হবে।

বয়স : ৩০ বছর।

৭. পদের নাম : উচ্চমান সহকারী।
পদের সংখ্যা : ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো শিক্ষাবোর্ড থেকে যেকোনো মাধ্যমে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় পাশ। দ্বিতীয় বিভাগ থাকতে হবে।
কর্মঅভিজ্ঞতা : যেকোনো সরকারী বা আধা-সরকারী প্রতিষ্ঠানে অন্তত তিন বছর কর্মঅভিজ্ঞতা থাকতে হবে। 

আবেদন করবেন : গোপালগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, শরিয়তপুর, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, শেরপুর, কুমিল্লা, চাঁদপুর, কুড়িগ্রাম, খুলনা, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, পিরোজপুর, বরগুনা জেলার মানুষরা। জেলার প্রশাসকের বা পৌরসভার মেয়র বা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের জাতীয়তা বা নাগরিকত্বের সত্যায়িত সনদ দিতে হবে আবেদনে। তবে শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ও এতিমরা যেকোনো জেলার আবেদন করবেন।

আবেদনের নিয়ম : নিজে হাতে লিখে বা টাইপ করে ইংরেজিতে পূর্ণাঙ্গ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুসারে নিজের নাম, পিতা বা স্বামীর নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, জন্ম তারিখ, জাতীয়তা, ধর্ম, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত সকল যোগ্যতা, কর্মঅভিজ্ঞতা উল্লেখ করতে হবে। আবেদনে মোবাইল করতে হবে।
যেসব সংযুক্তি দিতে হবে : জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধনের সত্যায়িত ফটোকপি, শিক্ষাগত যোগ্যতাগুলোর সত্যায়িত ফটোকপি, কর্মঅভিজ্ঞতার সত্যায়িত ফটোকপি, আত্মীয় নন তবে ভালোভাবে চেনেন এমন একজন প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসারের চারিত্রিক সনদের সত্যায়িত কপি। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া যাবে না। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে প্রমাণ হলে ও তৎক্ষণাৎ বরখাস্ত করা হবে।
আবেদনের উপায় : কোনো ব্যাংক থেকে (পোস্টাল অর্ডার নয়) বরাবর মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭-এই ঠিকানার অনুকূলে ৩শ টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সঙ্গে যুক্ত করে দিতে হবে।
প্রার্থী হতে পারবেন : জেলানুসারে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী, উপজাতি, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত, শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী। তাদের জন্য সরকারী নিয়ম অনুসরণ করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া সনদের সত্যায়িত কপি ও তার পোষ্যদের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের, সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিল, পৌরসভার মেয়রের সত্যায়িত সনদ, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ব্যক্তি সরকারীভাবে দেওয়া প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্তের সনদ, উপজাতি প্রার্থী জেলা প্রশাসকের সত্যায়িত সনদ প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ ও ঠিকানা : ৩১ জুলাই, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে। আবেদন করতে হবে সরাসরি বা রেজিস্ট্রাড ডাকযোগে। ঠিকানা হলো-মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭। খামের ওপর নাম, পদ ও মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
যোগাযোগ করা হবে : বাছাই প্রার্থীদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার সময় ও তারিখ ডাকে জানানো হবে। কোনো বিশেষ কারণে না পেলে বিআইএম থেকে পরীক্ষার প্রবেশপত্রটি নিজে সংগ্রহ করতে হবে। মৌখিকের সময় নির্বাচিতদের সব সনদের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। কোনো তদবির ও ব্যক্তিগত যোগাযোগ অযোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। চাকরিজীবিদের কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

বেতন, ভাতা : ১০ হাজার ২শ টাকা থেকে ২৪ হাজার ৬শ ৮০ টাকা। বিআইএমের পদানুসারে সব সুবিধা প্রদান করা হবে। সরকারী ১৩তম গ্রেড দেওয়া হবে।

বয়স : ৩০ বছর।

৮. পদের নাম : প্রজেক্ট অপারেটর।
পদের সংখ্যা : ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা : যেকোনো শিক্ষাবোর্ড থেকে যেকোনো মাধ্যমে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় পাশ। দ্বিতীয় বিভাগ থাকতে হবে।
কর্মঅভিজ্ঞতা : প্রকল্প কর্মে অন্তত পাঁচ বছর কর্মঅভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

আবেদন করবেন : গোপালগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, শরিয়তপুর, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, শেরপুর, কুমিল্লা, চাঁদপুর, কুড়িগ্রাম, খুলনা, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, পিরোজপুর, বরগুনা জেলার মানুষরা। জেলার প্রশাসকের বা পৌরসভার মেয়র বা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের জাতীয়তা বা নাগরিকত্বের সত্যায়িত সনদ দিতে হবে আবেদনে। তবে শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ও এতিমরা যেকোনো জেলার আবেদন করবেন।

আবেদনের নিয়ম : নিজে হাতে লিখে বা টাইপ করে ইংরেজিতে পূর্ণাঙ্গ আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুসারে নিজের নাম, পিতা বা স্বামীর নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, জন্ম তারিখ, জাতীয়তা, ধর্ম, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত সকল যোগ্যতা, কর্মঅভিজ্ঞতা উল্লেখ করতে হবে। আবেদনে মোবাইল করতে হবে।
যেসব সংযুক্তি দিতে হবে : জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধনের সত্যায়িত ফটোকপি, শিক্ষাগত যোগ্যতাগুলোর সত্যায়িত ফটোকপি, কর্মঅভিজ্ঞতার সত্যায়িত ফটোকপি, আত্মীয় নন তবে ভালোভাবে চেনেন এমন একজন প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসারের চারিত্রিক সনদের সত্যায়িত কপি। আবেদনের কোথাও কোনো ভুল বা মিথ্যা তথ্য দেওয়া যাবে না। পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে প্রমাণ হলে ও তৎক্ষণাৎ বরখাস্ত করা হবে।
আবেদনের উপায় : কোনো ব্যাংক থেকে (পোস্টাল অর্ডার নয়) বরাবর মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭-এই ঠিকানার অনুকূলে ৩শ টাকার অফেরৎযোগ্য ব্যাংক ড্রাফট করতে হবে ও আবেদনের সঙ্গে যুক্ত করে দিতে হবে।
প্রার্থী হতে পারবেন : জেলানুসারে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী, উপজাতি, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত, শহীদ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, নাতি, নাতনী। তাদের জন্য সরকারী নিয়ম অনুসরণ করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের দেওয়া সনদের সত্যায়িত কপি ও তার পোষ্যদের ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের, সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিল, পৌরসভার মেয়রের সত্যায়িত সনদ, প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্ত ব্যক্তি সরকারীভাবে দেওয়া প্রতিবন্ধীতায় আক্রান্তের সনদ, উপজাতি প্রার্থী জেলা প্রশাসকের সত্যায়িত সনদ প্রদান করতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ ও ঠিকানা : ৩১ জুলাই, ২০২২ অফিস সময়ের মধ্যে। আবেদন করতে হবে সরাসরি বা রেজিস্ট্রাড ডাকযোগে। ঠিকানা হলো-মহাপরিচালক মহোদয়, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম), ৪ সোবহানবাগ, মিরপুর রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা-১২০৭। খামের ওপর নাম, পদ ও মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
যোগাযোগ করা হবে : বাছাই প্রার্থীদের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার সময় ও তারিখ ডাকে জানানো হবে। কোনো বিশেষ কারণে না পেলে বিআইএম থেকে পরীক্ষার প্রবেশপত্রটি নিজে সংগ্রহ করতে হবে। মৌখিকের সময় নির্বাচিতদের সব সনদের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। কোনো তদবির ও ব্যক্তিগত যোগাযোগ অযোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। চাকরিজীবিদের কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

বেতন, ভাতা : ১০ হাজার ২শ টাকা থেকে ২৪ হাজার ৬শ ৮০ টাকা। বিআইএমের পদানুসারে সব সুবিধা প্রদান করা হবে। সরকারী ১৩তম গ্রেড দেওয়া হবে।

বয়স : ৩০ বছর।

 

Header Ad

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনগণের দুর্ভোগের মধ্যে উপদেষ্টাদের অযাচিত কার্যকলাপ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।

তিনি বলেন, বিদেশে বসে শেখ হাসিনা গুজব ছড়িয়ে দুর্বৃত্তদের উসকানি দিচ্ছে। ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্যই গত ১৫ বছর পুলিশ দিয়ে হত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, কারাগারের সালমান এফ রহমান বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সেখানে সে খুব তৎপরতা চালাচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আন্দোলনে ছিল এমন পরিচয়ে কিছু মানুষ সব পদ দখল করে নিচ্ছে।

এ সময় আন্দোলনে হতাহতদের মাসিক ভাতা ও ভরণপোষণের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে বলেও জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

Header Ad

ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ

ছবি: সংগৃহীত

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য কবে থেকে ভিসা উন্মুক্ত করে দিবে, তা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার, এটা নিয়ে সরকারের কোনো বক্তব্য দেয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) গাজীপুরের কালিয়াকৈরের সফিপুর নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসান আরিফ বলেন, দেশের পর্যটন বিকাশে তার মন্ত্রণালয় বিশদ পরিকল্পনা নিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সমাজে অবস্থার কারণে বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ওয়ামী তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে শিক্ষার পাশাপাশি যুব সমাজকে এগিয়ে নিতে ওয়ামি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান,ওয়ামী সচিবালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আব্দুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, ওয়ামী কার্যালয়ের বৈদেশিক অফিস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ডিরেক্টর সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন, জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহামেদ, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দিল আফরোজ।

এর আগে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পর ভ্রাতৃপ্রতিম বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্স ভবনে রয়েছে দ্বিতল বিশিষ্ট সুপরিসর মসজিদ, ১০০ জন এতিম শিশুর জন্য উন্নত মানসম্পন্ন আবাসন ব্যবস্থা, ১টি ক্যাডেট মাদ্রাসা, ১টি নুরানী ও হিফজ মাদরাসা, ১টি লাইব্রেরি হল, ১টি হলরুম ও কনফারেন্স রুম, তরুণ শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লার্নিং জন্য একটি আইটি প্রশিক্ষণ সেন্টার ও ডাইনিং হল। এ ছাড়াও কমপ্লেক্স এর অবশিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে একটি হাসপাতাল, স্কুল, ভোকেশনাল সেন্টার, প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ডরমিটরি ও প্লে গ্রাউন্ড নির্মাণের বিষয় তিনি উল্লেখ করেন।

Header Ad

জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু

জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর জুরাইন রেলক্রসিং থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকেরা সরে গেছেন। এর ফলে দীর্ঘ ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে এ ট্রেন চলাচল শুরু হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, বেলা তিনটার দিকে ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ এবং পদ্মা সেতু হয়ে রাজশাহী ও খুলনাগামী ট্রেন চলাচল শুরু হয়েছে।

এর আগে আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ব্যাটারিচালিত রিকশা সড়কে চলতে দেওয়ার দাবিতে রেললাইন অবরোধ করেন রিকশাচালকেরা।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বেলা ১১টার দিকে রিকশাচালকরা জুরাইন রেলক্রসিং অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এতে আশপাশের সড়কগুলোয় যানজটের সৃষ্টি হয়। বেলা ১টার দিকে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের বুঝিয়ে সরে যাওয়ার অনুরোধ করে। তবে তারা বিক্ষোভ অব্যাহত রাখেন। একপর্যায়ে রিকশাচালক ও পুলিশের মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছোড়া হয়। পুলিশ টিয়ার শেল ছুড়ে ও লাঠিপেটা করে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পরে রেললাইনের পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর রেল চলাচল শুরু হয়।

শ্যামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাঁদানে গ্যাসের শেল ছুড়েছে পুলিশ। একপর্যায়ে লাঠিপেটা করতে বাধ্য হয়েছে। বেলা দেড়টার পর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে গেছে।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার মহাখালী রেলগেট এলাকায় অটোরিকশাচালকদের অবরোধে সোয়া ৬ ঘণ্টা বন্ধ ছিল ট্রেন চলাচল। এতে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে পড়ে রেলযাত্রীরা।

এর আগে গত সোমবার তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা মহাখালীর আরজতপাড়ায় রেলপথ অবরোধ করে। এ সময় আন্তঃনগর উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ করে দুর্বৃত্তরা।

আন্দোলন চলাকালে সম্প্রতি ঢাকাগামী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ করেন তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। এতে ওই ট্রেনের নারী-শিশুসহ অনেক যাত্রী আহত হয়। ওই ঘটনায় উপকূল এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনসহ ছয়টি বগি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম