শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

হিন্দু-মুসলিম জটিলতায় ৬ দিন ধরে মর্গে নারী সাংবাদিকের মৃতদেহ

ছবি: সংগৃহীত

গত ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত হন এক নারী সাংবাদিক। কর্মক্ষেত্রে সবাই তাকে অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে জানলেও তার নাম বৃষ্টি খাতুন এবং তাকে তাদের মেয়ে বলে দাবি করছেন এক দম্পতি। এ নিয়েই তৈরী হয়েছে জটিলতা। তিনি হিন্দু নাকি মুসলিম, বৃষ্টি নাকি অভিশ্রুতি। এই ঘটনার জট খুলতেই তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়া জন্য পরিচয়দানকারী মা-বাবার ডিএনএ পরীক্ষা করা হচ্ছে।

যার কারণে ৬ দিন ধরে ওই নারী সাংবাদিকের নিথর দেহ পড়ে আছে মর্গে। তার মরদেহের অপেক্ষায় দিন পার করছেন দাবিকৃত মা-বাবা ও স্বজনরা।

বৃষ্টি খাতুন দাবি করা শাবুরুল আলম সবুজ ওরফে সবুজ শেখ বলেন, সিআইডি অফিস থেকে এখনো ডিএনএ রিপোর্ট দেয়নি। রিপোর্ট আসার পরে পুলিশ মরদেহ বুঝিয়ে দিতে চেয়েছে। তাই অপেক্ষায় আছি। এখন আমি রমনা থানায়। বৃষ্টি আমার মেয়ে। হস্তান্তর করলে আমরা মেয়ের মরদেহ নিয়ে কুষ্টিয়ার খোকসায় গ্রামের বাড়ি যাব এবং সেখানেই দাফন সম্পন্ন করব।

বৃষ্টির মা বিউটি বেগম ও তার খালা সাবানা খাতুন বলেন, বৃষ্টির মরদেহ পাওয়ার অপেক্ষায় আমরা ঢাকায় আছি। আমার মেয়েকে নিয়ে আমরা বাড়ি যাব। কিন্তু ডিএনএ রিপোর্ট হয়নি। এজন্য আমাদের মরদেহ দেওয়া হচ্ছে না। বৃষ্টি খাতুন আমার মেয়ে। মেয়ের মরদেহের অপেক্ষায় প্রতিটি রাত নির্ঘুম কাটছে।

শাবুরুল আলম সবুজ ও বিউটি বেগম দম্পতির দাবি, অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামের ওই সাংবাদিকের আসল নাম বৃষ্টি খাতুন। সে ইসলাম ধর্মের অনুসারী। তার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার বেতবাড়ীয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বনগ্রাম গ্রামের প‌শ্চিমপাড়ায়। তার বাবার নাম শাবুরুল আলম সবুজ ওরফে সবুজ শেখ এবং মায়ের নাম বিউটি বেগম।

অন্যদিকে ওই সাংবাদিককে তার সহকর্মীরা অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামে চিনতেন, ফেইসবুকেও তার ওই নামই পাওয়া যায়। মন্দিরে গিয়ে পূজা-অর্চনাও করতেন বলে জানা গেছে। এমনকি ওই সাংবাদিকের চাকরির আবেদন পত্রে দেখা গেছে, তার বাবার নাম লিখেছেন অভিরূপ শাস্ত্রী এবং মায়ের নাম লিখেছেন অপর্ণা শাস্ত্রী। সেখানে তিনি নিজের বর্তমান ঠিকানা লিখেছেন সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির, মৌচাক।

বৃষ্টি খাতুনের স্বজনরা বলেন, মেয়ের মৃত্যুর পর থেকে বৃষ্টির মা-বাবার কান্না থামছে না। মেয়েকে হারানোর ব্যাথা-বেদনায় পাগলপ্রায় তারা। এর মধ্যে নানান জটিলতা তৈরি হয়েছে। বৃষ্টির সবকিছু ঠিক আছে। তবুও ডিএনএ টেস্ট করা হচ্ছে। নমুনা নিয়েছে কিন্তু রিপোর্ট আসেনি। মেয়ের মরদেহ পাওয়ার জন্য তার বাবা কখনো রমনা থানায়, কখনো মর্গে, কখনো সিআইডি অফিসে যাচ্ছেন।

জানা গেছে, রিপোর্ট ডট লাইভ ছেড়ে সম্প্রতি কেস্টারটেক নামে একটি অনলাইন মাল্টিমিডিয়া কোম্পানিতে যোগ দেওয়া তুষার হাওলাদারের সঙ্গে বৃহস্পতিবার রাতে বেইলি রোডের গ্রিন কোজি কটেজে কাচ্চি ভাই রেস্তোরাঁয় গিয়েছিলেন অভিশ্রুতি। ওই ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে প্রাণ গেছে মোট ৪৬ জনের মধ্যে অভিশ্রুতি আর তুষারও রয়েছেন। ফায়ার সার্ভিস তার মরদেহ উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের মর্গে রাখে।

এরপর শুক্রবার (১ মার্চ) অভিশ্রুতিকে নিজের মেয়ে বৃষ্টি বলে দাবি করেন সবুজ শেখ। পরে রমনা কালি মন্দিরের সভাপতি উৎপল সাহা রমনা থানায় লিখিতভাবে দাবি করেন মেয়েটি সনাতন ধর্মের, তার নাম অভিশ্রুতি শাস্ত্রী। তার বাড়ি ভারতে। শাস্ত্রী বিভিন্ন সময় কালিমন্দিরে এসে পূজা করতো। এতেই মরদেহ নিয়ে তৈরি হয় ধূম্রজাল। ফলে ডিএনএর মাধ্যমে তার পরিচয় শনাক্তের প্রয়োজন রয়েছে। এ কারণে ওই নারী সাংবাদিকের মরদেহ তার বাবার কাছে হস্তান্তর করা হয়নি। ৬ দিন ধরে মর্গে পড়ে আছে তার মরদেহ।

তার পরিচয় নিশ্চিত হতে রোববার বাবা পরিচয়দানকারী শাবরুল আলম সবুজের নমুনা ও সোমবার দুপুরে মা পরিচয়দানকারী বিউটি বেগমের ডিএনএ-এর নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এখনো রিপোর্ট পাওয়া যায়নি।

শাবুরুল আলম সবুজ বলেন, অভিশ্রুতি শাস্ত্রী নামের সাংবাদিকই আমার মেয়ে বৃষ্টি। ছোটবেলা থেকে তার ডাক নাম বৃষ্টি খাতুন। গ্রামে নাম বৃষ্টি, স্কুলে নাম বৃষ্টি, কুষ্টিয়া সরকারি মহিলা কলেজে যখন পড়েছে, তখনও তার নাম বৃষ্টি। সে ঢাকাতে ঢাবি সাত কলেজের অধীনে ইডেন কলেজে দর্শনে পড়াশোনা করেছে। তার রোল নম্বর ২৭৬। সেই সব কাগজেও তার নাম বৃষ্টি। সাংবাদিক অভিশ্রুতি শাস্ত্রীই আমার মেয়ে বৃষ্টি।

অভিশ্রুতি বা বৃষ্টির জন্ম নিবন্ধন সনদ, জাতীয় পরিচয়পত্র, ইডেন কলেজে অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষার প্রবেশপত্রে নাম বৃষ্টি খাতুন রয়েছে। ২০২১ সালের ৬ জুলাই ইস্যু করা জাতীয় পরিচয়পত্রে নাম বৃষ্টি খাতুন হিসাবেই রয়েছে। সেখানে বাবার নাম সবুজ শেখ এবং মায়ের নাম বিউটি বেগম রয়েছে। কলেজের প্রবেশপত্রেও তার একই রকম তথ্য আছে। ২০২২ সালের ২৩ অক্টোবর ইস্যু করা জন্ম নিবন্ধন সনদে নাম অভিশ্রুতি লেখা হলেও বাবার নাম লেখা হয়েছে মো. শাবুরুল আলম এবং মায়ের নাম বিউটি বেগম।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশের রাজধানী কোয়েটায় ভয়াবহ গাড়িবোমা বিস্ফোরণে ‘ফ্রন্টিয়ার কনস্ট্যাবুলারি’র (এফসি) চার সদস্য প্রাণ হারিয়েছেন। ঘটনাটি ঘটে শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সকালে কোয়েটার মারগেট এলাকায়। এ হামলায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত তিনজন।

পুলিশ জানায়, নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এফসির একটি যান লক্ষ্য করে রাস্তার পাশে পেতে রাখা একটি শক্তিশালী ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইস (আইইডি) বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দল পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আরও বিস্ফোরকের খোঁজ করে।

নিহতদের মধ্যে রয়েছেন সুবেদার শাহজাদ আমিন, নায়েব সুবেদার আব্বাস, সিপাহী খলিল ও সিপাহী জাহিদ। আহতদের মধ্যে আছেন ল্যান্স নায়েক জাফর, ল্যান্স নায়েক ফারুক ও সিপাহী খুররম সেলিম—তাদের সবাইকে তাৎক্ষণিকভাবে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ এবং নিরাপত্তা বাহিনী পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে এবং সন্দেহভাজনদের ধরতে জোর তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে। বেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়ায় সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানের প্রেক্ষাপটে এই হামলাকে প্রতিশোধমূলক বলে মনে করছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।

এদিকে হামলার ঘটনায় গভীর শোক ও নিন্দা জানিয়েছেন পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি আসিফ আলি জারদারি। প্রেসিডেন্ট হাউস থেকে দেওয়া বিবৃতিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলা হয়, “পুরো জাতি শহীদদের স্যালুট জানায়, এবং তাদের আত্মত্যাগ দেশের জন্য চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।”

উল্লেখ্য, গ্লোবাল টেরোরিজম ইনডেক্স ২০২৫-এর সর্বশেষ প্রতিবেদনে পাকিস্তান সন্ত্রাসপ্রবণ দেশগুলোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। সেখানে জানানো হয়, ২০২৪ সালে সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানে নিহতের সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় ৪৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮১ জনে।

Header Ad
Header Ad

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। ছবি: সংগৃহীত

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স ইন পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্স (ইএমপিজি)’ প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস এর অধীনে পরিচালিত এই প্রোগ্রামের সামার সেশন-২০২৫-এর ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত।

পরীক্ষা শেষে প্রোগ্রামের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, “পরীক্ষায় ‘আসিফ মাহমুদ’ নামের একজন পরীক্ষার্থী অংশ নেন। পরে নিশ্চিত হই, তিনি সরকারের একজন উপদেষ্টা।”

পরীক্ষার ফলাফল এক থেকে দুই দিনের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে এবং উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই চূড়ান্তভাবে ভর্তি হতে পারবেন বলে জানান তিনি।

আসিফ মাহমুদের পরীক্ষা দেওয়ার ছবি দুপুর গড়াতেই সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যা সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন মহলে প্রশংসা কুড়ায়। একজন দায়িত্বশীল নীতিনির্ধারকের এ ধরনের একাডেমিক আগ্রহকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন অনেকে।

উল্লেখ্য, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ পরিচালিত এই ইএমপিজি প্রোগ্রামটি মূলত উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, নীতিনির্ধারক, উন্নয়নকর্মী ও গবেষকদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এখানে পাবলিক পলিসি অ্যানালাইসিস, শাসন, অর্থনীতি, গবেষণা পদ্ধতি, প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনা, নেতৃত্ব ও কৌশলগত পরিকল্পনা বিষয়ে পাঠদান করা হয়।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ১

গ্রেফতার আব্দুল মতিন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় চলমান পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে আব্দুল মতিন (৫৩) নামে একজনকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দিনগত রাত ১১টার দিকে শহরের চকদেব পাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

এসময় তার কাছ থেকে কয়েকটি ব্যাংকের সাক্ষরিত ব্ল্যাংক চেক ও ১০ লাখ টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়া সংক্রান্ত একটি চুক্তিনামা উদ্ধার করা হয়। গ্রেফতার আব্দুল মতিন নওগাঁ সদর উপজেলার মল্লিকপুর গ্রামের মৃত মোয়াজ্জেম হোসেনের ছেলে।

সংবাদ সম্মেলন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) ফারজানা হোসেন বলেন, পুলিশে ট্রেইনি রিক্রুট কনস্টেবল নিয়োগের চলমান কার্যক্রমকে পুঁজি করে একটি দালাল চক্র প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। এমন একটি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নওগাঁ পুলিশের গোয়েন্দা শাখার শহরের পৌরসভা এলাকায় অভিযান চালায়। অভিযানে আব্দুল মতিন নামে এক প্রতারক কনস্টেবল চাকরি প্রার্থীর অভিভাবকের সঙ্গে মোটা অঙ্কের অর্থের একটি চুক্তি করে। তাদের চুক্তির অর্থ লেনদেন চলাকালে গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যরা হাতেনাতে গ্রেফতার করে।

তিনি বলেন, পরে তার বাসায় অভিযান চালিয়ে একই ধরনের আরও একটি চুক্তিপত্র উদ্ধার করা হয়। যেখানে ভিকটিমের সঙ্গে প্রতারকের ১০ দশ লাখ টাকার বিনিময়ে পুলিশে নিয়োগ সংক্রান্ত চুক্তিনামা সম্পাদিত হয়েছে। প্রতারকের বিরুদ্ধেও সদর থানায় সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা প্রস্তুতি চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
নওগাঁয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ১
শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন
সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ
বাইক দুর্ঘটনায় প্রেমিক-প্রেমিকা নিহত
ঝিনাইদহে ট্রেন থেকে কোটি টাকার হেরোইন জব্দ
জাতিসংঘের দুটি আঞ্চলিক সংস্থায় নির্বাচিত হলো বাংলাদেশ
অপরাধী আ.লীগ নেতাদের জামাই আদরে আদালতে হাজির করা হচ্ছে
জুমার নামাজের ফজিলত, গুরুত্ব ও হাদিস
ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি (ভিডিও)
এবার ভারতীয়দের সকল ভিসা স্থগিত করল পাকিস্তান