রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নির্ধারিত সময়েই মতিঝিল পর্যন্ত চলবে মেট্রোরেল

এক হল দিয়াবাড়ি-মতিঝিল

রাজধানীবাসীর স্বপ্নের মেট্রোরেল লাইন-৬ এর কাজ আরেক ধাপ এগিয়ে গেল। সর্বশেষ সেগমেন্ট উঠানোর মধ্য দিয়ে পিয়ারের উপর ভায়াডাক্ট বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। এরমধ্য দিয়ে উত্তরার দিয়াবাড়ি তৃতীয় প্রকল্প থেকে মতিঝিল পর্যন্ত শতভাগ ভায়াডাক্ট বসানোর কাজ শেষ করল মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। এখন দিয়াবাড়ি থেকে মতিঝিল পর্যন্ত আর কোন শূন্যস্থান থাকল না।

অপরদিকে মেট্রোরেলের দিয়াবাড়ি থেকে মতিঝিল পর্যন্ত চলাচলের জন্য মোট ২৪ সেট রেল কোচ আনা হচ্ছে। এরমধ্যে নির্ধারিত সিডিউল অনুযায়ি ১২ সেট রেল কোচের মধ্যে ১০ সেট ইতোমধ্যে ঢাকায় এসে পৌঁছেছে। বাকি দুই সেট কোচ জাপানের কুবে বন্দর থেকে মংলার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে। শিগগির ওই দুই সেট রেল কোচও ঢাকায় এসে পৌঁছাবে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে বাকি ১২ সেট রেল কোচ আগামী জুন মাসের মধ্যে ঢাকায় এসে পৌঁছাবে। দু'টি শান্টিং লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন) ইতোমধ্যে এসে যুক্ত হয়েছে দিয়াবাড়ি মেট্রোরেল ডিপোতে।

মেট্রোরেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. এ. এন. ছিদ্দিক বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এটি একটি বড় এচিভমেন্ট। আমাদেরও টার্গেট ছিল জানুয়ারি মাসের মধ্যে মতিঝিল পর্যন্ত ভায়াডাক্ট বসানোর কাজ শেষ করা। সেই লক্ষ্য আমরা অর্জন করেছি। এখন আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে মতিঝিল পর্যন্ত রেল ট্র্যাক ও ইলেকট্রিক লাইনের পুল (ওসিএস মাস্ট) স্থাপনের কাজ করা। কবে নাগাদ এটি শেষ করতে পারব এ ব্যাপারে শিগগির আমরা বসে সিদ্ধান্ত নিব।

১০ সেটি রেল কোচ ডিপোতে এসে পৌঁছেছে জানিয়ে মেট্রোরেল এমডি বলেন, অমিক্রণ পরিস্থিতি খারাপ না হলে আগামী জুনের মধ্যেই বাকি রেল কোচগুলোও চলে আসবে। সবকিছু নির্ভর করছে অমিক্রণের উপর।

ভায়াডাক্ট বসানো ছাড়াও রাজধানী বাসীর স্বপ্নের মেট্রোরেলের অন্যান্য অংশের কাজও চলছে দ্রুত গতিতে। বিশেষ করে ইলেকট্রিক লাইন টানা, দুই পাশের প্যারাপেড ওয়াল নির্মাণ, স্টেশনগুলোর নির্মাণকাজ চলছে বিরামহীন। চলতি বছরের ১৬ ডিসেম্বর মেট্রোরেলের একাংশ অর্থাৎ দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত জনসাধারণের চলাচলের জন্য মেট্রোরেল উম্মুক্ত করে দিতে দিনে রাতে কাজ চলছে এই অংশে। চলছে মেট্রোরেল ট্রেনের ট্রায়াল রানও। ইতিমধ্যে এই অংশে পরিচালনার জন্য ১০ সেট রেল কোচ ঢাকায় পৌঁছেছে।

মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, কারওয়ানবাজার থেকে মতিঝিল অংশে ভায়াডাক্ট বসানোর কাজ এ মাসেই শেষ করার লক্ষ্য ছিল। এরই অংশ হিসেবে এই স্থানে দিনে রাতে কাজ চলছিল। সর্বশেষ ভায়াডাক্ট বসানোর বাকি ছিল জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ৫৮২ থেকে ৫৮৩ নম্বর পিয়ারের মধ্যে। এই অংশে নয়টি সেগমেন্ট ছিল। বুধবার রাতেই আটটি সেগমেন্ট বসানোর কাজ শেষ করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। শুধুমাত্র একটি সেগমেন্ট দিনের বেলা বসানোর জন্য রাখা হয়েছিল। যাতে উৎসুক জনতা সেটি দেখতে পারেন। এ কারণেই বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনের ৫৮২ নম্বর পিয়ারের লাগোয়া সেগমেন্টটি উঠানো হয় পিয়ারের উপর। এরমধ্য দিয়ে সর্বশেষ ভায়াডাক্টটি বসানোর কাজ সম্পন্ন হল।

এখন আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত অংশে রেল লাইন (রেল ট্র্যাক) বসানোর কাজ চলবে। ইতোমধ্যে আগারগাঁও থেকে বাংলামোটরের দিকে পাঁচ দশমিক ৩ কিলোমিটার রেল লাইন বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। বাকি অংশের কাজও দ্রুততম সময়ের মধ্যেই শেষ হবে। একই সঙ্গে এই অংশে ওসিএস মাস্ট বসানোর কাজও শেষ হয়েছে দুই পাশ মিলিয়ে আট কিলোমিটার। ভায়াডাক্ট বসানোর কাজ সম্পন্ন হওয়ায় এখন রেল ট্র্যাক ও ওসিএস মাস্ট বসাতে আর কোন বাধা থাকল না।

মেট্রোরেলের এক কর্মকর্তা জানান, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মেট্রোরেলের কাজ শেষ করতে সবরকম চেষ্টা চলছে। কোভিড-১৯ এর কারণে প্রকল্পের কাজে কিছুটা ধীর গতি আসলেও পরবর্তিতে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ কাজের গতি বাড়াতে সবরকম চেষ্টা চালিয়ে যায়। যার ফলে কোভিড-১৯ অতিমারীতে এক দিনের জন্যও কাজ বন্ধ থাকেনি।

শুরুর দিকে দিয়াবাড়ি থেকে পল্লবী পর্যন্ত দিন-রাত কাজ হলেও রাজধানীর ব্যস্ততম সড়কে মেট্রোরেল লাইন-৬ এর কাজ শুরুর পর থেকেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কাজ হয়েছে রাতের বেলা। কারণ ওই সময়টায় নগরীতে নিস্তব্ধতা নেমে আসে। যানবাহন ও মানুষের চলাচল বন্ধ থাকে। এই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়েই মেট্রোরেলের কাজ রাতের বেলাতেই বেশি করা হয়।

মেট্রোরেল সূত্র জানায়, ইতিমধ্যে দিয়াবাড়ি থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত নয়টি স্টেশনের কাজ দ্রুত গতিতে চলছে। এরমধ্যে উত্তরা সেন্টার স্টেশনের কাজে একটু বেশি সময় লাগেছ। ওই স্টেশনকে আইকনিক স্টেশন হিসেবে নির্মাণ কার হচ্ছে। কর্তৃপক্ষ আশা করছেন, দৃষ্টিনন্দন এই স্টেশনটি নির্মাণের কাজ নির্ধারিত সময়ের আগে অর্থাৎ আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই শেষ হবে। এর বাইরে বাকি আটটি স্টেশনের প্রায় ৭৩ শতাংশ শেষ হয়েছে।

অপরদিকে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত সাতটি স্টেশনের মধ্যে চারটি স্টেশনের কনকোর্স ছাদ নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়। এগুলো হচ্ছে ফার্মগেট, কারওয়ানবাজার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং শহাবাগ। এখন এই চারটি প্ল্যাটফর্ম নির্মাণের কাজ চলছে। বাকি তিনটির কাজও দ্রুতগতিতে চলছে।
মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ আশা করছে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই অর্থাৎ ২০২৪ সালের জুনের মধ্যেই মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেলের কাজ শেষ হবে এবং জনসাধারণের চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া যাবে।

/এএস

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক