সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘হঠাৎ বিকট শব্দ, কোনোমতে প্রাণে বেঁচে গেছি’

ঠিক সকাল ১০টা বেজে ৫০ মিনিট। এমন সময় বিকট এক শব্দ। মনে হয়েছে কোথাও বড় ধরনের বোমা ফেটেছে। এমন সময় দোকান থেকে বের হয়ে দেখি আমাদের ভবনের উপরের ফিনিক্স লাইফ ইনস্যুুরেন্স এর ৩ তলা থেকে শুধু ধোঁয়া বের হচ্ছে। তখন আমার মনে হলো এসি থেকে ধোঁয়া আসছে।

রবিবার (৫ মার্চ) রাজধানীর সায়েন্সল্যাবের ভবনটিতে বিস্ফোরণের পর এভাবেই ঘটনার ভয়বহতার বর্ণনা করছিলেন ধসে পড়া ভবনের নিচ তলার দোকানদার আব্দুল রাজ্জাক।

দোকানদার আব্দুল রাজ্জাক বলেন, ‘নিজে হয়তো পালিয়ে বেঁচে গেছি কিন্তু অন্য মানুষেরা তো আর দৌড়াতে পারেনি। এজন্য আমি আবার ফিরে এসে তাদের সাহায্য করেছি। আজ আমার কান্না আসছে এমন একটি ঘটনা চোখের সামনে দেখে।’

তিনি বলেন, ‘আমার চোখের সামনে ভবনটি বিস্ফোরণ হয়ে মুহূর্তে তছনছ হয়ে যায়। এ সময় একজন ডাবের দোকানদার ও শসা বিক্রেতা রাস্তায় ছিল। তারা এই ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন। তাদেরকে আমার এক লোক হাসপাতালে নিয়ে যায়। তবে কয়েকজনের অবস্থা খুব আশঙ্কাজনক ছিল। পরে শুনতে পারলাম তিনজন মারা গেছেন আর তিনজনের অবস্থা খুবই খারাপ।’

গাউছিয়া মার্কেট ও প্রিয়াঙ্গন শপিং কমপ্লেক্সের পাশের ভবনের ঠিক অপজিটে দাঁড়িয়ে ছিলেন আইসক্রিম বিক্রেতা জয়নাল মিয়া। তিনি বলেন, তার কাছে মনে হলো সোয়া ১১টার দিকে এই ঘটনাটি ঘটে। হঠাৎ বিকট শব্দ কানে আসে, পরে চিৎকার আর চেঁচামেচি। মানুষের চিৎকার শুনে দৌড়ে গিয়ে দেখি একটি ভবনে বিস্ফোরণ। কয়েকজন মানুষ বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার করছে। ‘কয়েকজনকে বাঁচাতে অন্যদের মতো আমিও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিলাম’।

ধসে যাওয়া ভবনের ওপর থেকে ইটের সঙ্গে একজন মানুষ ছুটে নিচে পড়ে যায়। তাকে আহত অবস্থায় পপুলার হাসপাতালে নিয়ে যান মেহেদী হাসান নামের এক ব্যক্তি। তিনি বলেন, এত বিকট শব্দ আমি আগে কখনো শুনিনি। আহত ওই ব্যক্তির শরীরে ইটের আঘাত আর সিমেন্টের ছাফ রয়েছে।।

বিকট শব্দে দৌড়ে রাস্তা আরেক পাশে আশ্রয় নেন পথচারী সাব্বির হোসেন। এই ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ভবনটির সামনেই দাঁড়ানো ছিলাম। হঠাৎ বিকট শব্দে ভবন থেকে ইট-সিমেন্ট আমার শরীরে এসে পড়ে। সঙ্গে সঙ্গে আমি দৌড় দিয়ে রাস্তার ওপাশে চলে যাই। ঘটনাস্থল এর আশেপাশের রাস্তায় যারা দাঁড়ানো ছিল তাদের অনেকেই আহত হয়েছেন। মনে করছিলাম আজ আমিও শেষ। আল্লাহ কোনোভাবে আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন।’

‘শিরিন ম্যানশন’ নামের ভবনটির তিন তলায় ছিল ফিনিক্স ইনস্যুরেন্স কোম্পানির একটি শাখা। সেখানে ছয় জন কাজ করছিলেন। তারা সবাই আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে অফিসের ইনচার্জ আকবর, আশরাফ, আশা, স্বপ্না ও জোহুর হাফিজ শেখ হাসিনা বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি আছেন।

এ ছাড়া, আরেকজনকে ভর্তি করা হয়েছে ধানমন্ডি পপুলার হাসপাতালে। জোহুর হাফিজ বাদে বাকি সবাই গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ফিনিক্স ইনস্যুরেন্স কোম্পানির জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুব সোবহান।

তিনি বলেন, ‘আমাদের অফিসে তেমন দাহ্য পদার্থ ছিল না। দুই টন করে চার টনের দুটি এসি ছিল। শুনতে পারলাম প্রথমে এসি বিস্ফোরণ হয়েছে। এ ছাড়া এর বেশি কিছু বলতে পারি না। আশেপাশে মানুষের কাছ থেকে এটাই শুনেছি। এ ছাড়া আমরা এখন পর্যন্ত আর কিছু জানতে পারিনি।’

এদিকে ঘটনাস্থল পর্যবেক্ষণ করেছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক ইউনিট। তারা প্রায় সবাই একই ধরনের কথা বলেছেন।

ঘটনাস্থলে দায়িত্ব পালনরত রমনা জোনের ডিসি মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ বলেন, কীভাবে এই ঘটনাটি ঘটেছে তা ভালোভাবে এখনো বলা যাচ্ছে না, তদন্ত শেষে এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা যাবে।

এ বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছেন, সায়েন্সল্যাব এলাকার ভবন বিস্ফোরণের ঘটনা নাশকতা নয়, এটি একটি দুর্ঘটনা মাত্র। বিস্ফোরণের ঘটনাটি বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে। সেটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, বিস্ফোরণের ঘটনা তদন্তে আমরা একটা তদন্ত কমিটি গঠন করেছি। তদন্ত কমিটি ফায়ার সার্ভিস এবং ঘটনাস্থলে কাজ করা এক্সপার্টদের ওপিনিয়ন (মতামত) নিব। পরে তারা একটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করবেন। প্রাথমিকভাবে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে আমার মনে হয়েছে এটি নাশকতা নয়, দুর্ঘটনা থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটতে পারে। বিশেষজ্ঞরাও এটি নিয়ে কাজ করছেন।

বিস্ফোরণের কারণে বিল্ডিংয়ের অবস্থা এখন পর্যন্ত খুবই ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘কয়েকটি কারণে এই ঘটনাটি ঘটতে পারে। সব বিষয়ে আমলে নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বেশ কয়েকটি কারণে এখানে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটতে পারে। একটি হলো শর্ট সার্কিট, জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণ, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ ও এসি বিস্ফোরণও হতে পারে। তবে এই মুহূর্তে সঠিক কারণ বলা যাচ্ছে না। তদন্ত শেষ হলে সঠিক কারণ জানা যাবে।’

এদিকে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা শাহজাহান শিকদার বলেছেন, এসি বিস্ফোরণ ও গ্যাসের লাইন থেকে এই ঘটনাটি ঘটেছে হয়তো। তদন্তের পর সবকিছু জানা যাবে।

অন্যদিকে, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিটের ইনচার্জ রহমতুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, সুয়ারেজ লাইনের গ্যাস জমা হয়ে সায়েন্সল্যাবের ভবনটিতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে।

এদিকে, সাইন্সল্যাব এলাকার ভবন ধসে যাওয়ার ঘটনায় কাজ করছেন সেনাবাহিনীর বোম ডিসপোজাল ইউনিট। রবিবার (৫ মার্চ) বিকালে সাড়ে তিনটার দিকে সেনাবাহিনীর একটি বোম ডিসপোজাল ইউনিট ঘটনাস্থলে আসে এবং ভেঙে যাওয়া ভবন পর্যবেক্ষণ করেন।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সেনাবাহিনীর ৫৭ ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির কমান্ডিং অফিসার মেজর মো. কায়সার বারী বলেন, শিরিন ম্যানশনের তৃতীয় তলায় ঘটে যাওয়া বিস্ফোরণের ঘটনায় বিস্ফোরক কোনো দ্রব্য ব্যবহারের আলামত পাওয়া যায়নি।

তিনি বলেন, যেহেতু আমরা প্রাথমিকভাবে বিস্ফোরক ব্যবহারের কোনো আলামত পায়নি, আরও তদন্ত শেষে পরবর্তী সময়ে জানা যাবে বিস্ফোরণটি আসলে কেন ঘটেছে।

কেএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দলটির আরেক যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ মার্চ জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আপনার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠে এসেছে।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের নিকট আগামী ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে এবং আপনাকে কেন দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শাতে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন নির্দেশ প্রদান করেছেন।

একইসঙ্গে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রদত্ত পূর্ববর্তী মৌখিক সতর্কতা অমান্যের প্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সব ধরনের দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্দেশক্রমে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

Header Ad
Header Ad

দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার দুই বাংলাদেশি কৃষক ভারতে প্রবেশের পর স্থানীয়দের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যা জনমনে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।

ঘটনাটি ঘটে রোববার সকালে, ত্রিপুরা রাজ্যের সিধাই এলাকায়। ভিডিওতে দেখা যায়, ভারতীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতেই স্থানীয় কিছু ব্যক্তি দুই বাংলাদেশি কৃষককে বেধড়ক মারধর করছে। এমনকি তাদের একটি পিকআপ ভ্যানে তোলার সময়ও নির্যাতন অব্যাহত থাকে।

নির্যাতনের শিকার কৃষকরা হলেন- হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার তুলশীপুর গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন (৫৩) ও জামাল মিয়া (৫৪)। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) দাবি করেছে, তারা মেইন পিলার ১৯৮৭ দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন, যেটি ৭৮পি/৮ নম্বর মানচিত্রের আওতায় পড়ে।

ঘটনার পর পরই রোববার বিকেলে সীমান্তবর্তী হরিণখোলা ফাঁড়িতে বিএসএফ এবং বাংলাদেশের ৫৫ বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ তোফাজ্জল ও জামালকে বাংলাদেশি বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।

৫৫ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল তানজিল আহমেদ জানিয়েছেন, সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রাখা হয়েছে।

এদিকে, মাধবপুর থানার তদন্ত কর্মকর্তা কবির হোসেন জানান, ওই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা দায়ের করে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২

ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় এসএসসি পরীক্ষার্থী মুরাদ হোসেন (১৭) অপহরণের শিকার হওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যেই উদ্ধার হয়েছে। এ ঘটনায় দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার ফুলপুকুরিয়া পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা শেষে বের হওয়ার সময় মুরাদকে অপহরণ করা হয়। মুরাদ হোসেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের গোসাইপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে এবং সাহেবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী।

মুরাদের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, তার ছেলেকে অপহরণের ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে কাইয়াগঞ্জ এলাকার রেজোয়ান প্রধানের ছেলে আপন (২০) ও একই গ্রামের শাহজাহানের ছেলে ছানোয়ার হোসেনকে (১৮) স্থানীয়দের সহায়তায় আটক করা হয়। এ সময় উত্তেজিত জনতা তাদের গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে খবর দেয়।

গোবিন্দগঞ্জ থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শরৎ চন্দ্র রায় জানান, আটক দুই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের কাটামোড় এলাকা থেকে মুরাদ হোসেনকে উদ্ধার করা হয়।

থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বুলবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
কারাগার থেকে দুটি শীতের সোয়েটার হারিয়ে গেছে: কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পলক
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
বাকৃবিতে পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সুরক্ষায় অকার্যকর বেনাপোল এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন
পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান