সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

ইমামের সঙ্গে পরকীয়ার জেরে স্বামীকে হত্যার পর ছয় টুকরো করেন আসমা!

রাজধানীর দক্ষিণখানে চাঞ্চল্যকর পোশাকশ্রমিক আজহারুল ইসলাম হত্যা মামলার অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দিয়েছে পুলিশ। সম্প্রতি ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. ফারুক মিয়া এ অভিযোগপত্র জমা দেন।

সোমবার (২৭ ফ্রেরুয়ারি) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. ফারুক মিয়া এসব তথ্য জানান।

অভিযোগপত্রের তথ্য মতে, মসজিদের ইমাম এর সঙ্গে পরকীয়ার জেরে স্ত্রীর পরিকল্পনায় স্বামীকে হত্যার পর ছয় টুকরো করেন আসমা! প্রথমে আসমার সঙ্গে ইমামের পরিচয় হয় বাচ্চাকে চকলেট কিনে দেওয়ার সম্পর্ককে কেন্দ্র করে। এরপর বাচ্চাকে বাসায় পড়াতে আসে ইমাম। স্বামী অফিসের কাজে ব্যস্ত থাকায় তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে অনৈতিক সম্পর্ক। এক পর্যায়ে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক স্বামী দেখে ফেলায় সংসারে অশান্তি শুরু হয়। অনৈতিক সম্পর্ক ধরে রাখার জন্য স্বামীকে হত্যার পরিকল্পনা করে আসমা ইমামকে দিয়েই স্বামীকে হত্যা করান। এই ঘটনায় বর্তমানে ইমাম ও আসমা কারাগারে রয়েছে।

মামলার অভিযোগপত্রের বরাত দিয়ে তদন্তকারী কর্মকর্তা মো. ফারুক মিয়া বলেন, ২০২১ সালের ২০ মে দক্ষিণখান সরদারবাড়ি জামে মসজিদে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে দক্ষিণখান সরদারবাড়ি জামে মসজিদের তৎকালীন ইমাম মাওলানা আব্দুর রহমান ও নিহতের স্ত্রী আসমা আক্তারকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। দুই আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।

নিহতের স্ত্রী আসমা আক্তারের সঙ্গে পরকীয়ার সম্পর্কের জেরে আজহারুলকে হত্যার পর তার মরদেহ ছয় টুকরো করেন ইমাম আব্দুর রহমান। পরে তা মসজিদের সেপটিক ট্যাংকিতে ফেলে দেন। এ ঘটনার চারদিন পর ২৪ মে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় ২০২১ সালের ২৬ মে দক্ষিণখান থানায় বাদী হয়ে মামলা করেন নিহতের ভাই হাসান। প্রায় ২২ মাস পর মামলার তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন তদন্ত কর্মকর্তা।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, হত্যার শিকার আজহারুল ইসলাম মামলার আসামি আসমা আক্তারের তৃতীয় স্বামী। তাদের এক ছেলে সন্তান রয়েছে। সন্তান নিয়ে এ দম্পতি দক্ষিণখান থানা এলাকায় বসবাস করতেন। তাদের একমাত্র ছেলে সরদারবাড়ি জামে মসজিদে নামাজ পড়তে যেত। মসজিদে আসা-যাওয়া করায় তার সঙ্গে তৎকালীন ইমাম আব্দুর রহমানের সঙ্গে পরিচয় হয়। আব্দুর রহমান ওই মসজিদে প্রায় ৩৩ বছর ইমামতি করেছেন।

তদন্তে পাওয়া যায়, ওই মসজিদের সামনে প্রায়ই খেলাধুলা করত আজহারুল-আসমার ছেলে। এ সময় তাকে চকলেট কিনে দিতেন ইমাম আব্দুর রহমান। কোনো একদিন খেলতে গিয়ে আঘাত পায় আজহারুলের ছেলে। খবর শুনে কয়েকবার বাড়িতে গিয়ে তাকে দেখে আসেন আব্দুর রহমান। এ সুবাদে আজহারুলের স্ত্রী আসমার সঙ্গে ইমাম আব্দুর রহমানের ভালো সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে ইমামের কাছে আরবি পড়া শুরু করেন আসমা ও তার ছেলে। আজহারুলের বাড়িতে ইমাম আব্দুর রহমানের নিয়মিত যাতায়াত শুরু হয়।

এর মধ্যে আব্দুর রহমানের সঙ্গে পরকীয়ার সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন আসমা আক্তার। কাজের কারণে প্রায়ই বাইরে থাকতেন আজহারুল। এ সুযোগে আব্দুর রহমানের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন আসমা। একদিন বাড়িতে ঢুকে আব্দুর রহমান ও আসমাকে অন্তরঙ্গ অবস্থায় দেখে ফেলেন আজহারুল। এ নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে তার বাগবিতণ্ডা হয়। স্ত্রীকে শাসন করেন এবং মোবাইল ভেঙে ফেলেন আজহারুল।

এতে ক্ষিপ্ত হয়ে আজহারুলকে হত্যার ছক আঁকতে শুরু করেন ইমাম রহমান ও আসমা। এর অংশ হিসেবে খাবারের সঙ্গে টিকটিকি ও জামালগোটা ফল মেশানো হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা অভিযোগপত্রে এমন তথ্য তুলে ধরেছেন।

অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়, ইমাম রহমান ও আসমা খাবারের সঙ্গে টিকটিকি ও জামালগোটা ফল মিশিয়ে আজহারুলকে খাওয়ানোর পরিকল্পনা করেন। আব্দুর রহমান চারটি টিকটিকি ও কিছু জামালগোটা ফল দিয়ে ভর্তা তৈরি করেন। পরে তা আসমার বাসায় দিয়ে আসেন। তাকে বলে আসেন, আজহারুল বাসায় এলে যেন অন্য খাবারের সঙ্গে এ ভর্তি মিশিয়ে খেতে দেন। ওইদিন রাতে আজহারুলকে টিকটিকি ও জামালগোটা ফলের ভর্তা খাওয়ান আসমা। এতে রাত সাড়ে ৯টা থেকে আজহারুলের পাতলা পায়খানা ও বমি শুরু হয়। রাত ১১টার দিকে আসমা ফোন করে আব্দুর রহমানকে বিষয়টি জানান। তখন ইমাম রহমান আসমাকে বলেন, কোনোভাবেই যেন আজহারুলকে হাসপাতালে না নেওয়া হয়। তার কথামতো আজহারুলকে বাড়িতে রেখে দেন আসমা। টানা দুই-তিনদিন বাসায় মুমূর্ষু অবস্থায় পড়ে থাকেন আজহারুল।

পরে অসুস্থতার বিষয়টি জানতে পারেন তার বন্ধু ও প্রতিবেশীরা। তারা আসমাকে চাপ দেন যেন তিনি আজহারুলকে হাসপাতালে নিয়ে যান। চাপে পড়ে বাধ্য হয়ে আসমা তার স্বামীকে হাসপাতালে নিয়ে যান। কিছুটা সুস্থ হলে তারা বাসায় ফেরেন। এরপর আজহারুল তার স্ত্রী আসমা ও সন্তান নিয়ে গ্রামের বাড়িতে যান।

পরে ২০২১ সালের ১৮ মে আজহারুল স্ত্রী-সন্তানকে গ্রামে রেখে একাই ঢাকায় ফেরেন। গ্রাম থেকে আসমা ইমাম আব্দুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাকে নির্দেশ দেন যেন দ্রুত আজহারুলকে হত্যা করা হয়। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী-২০২১ সালের ২০ মে রাতে ইমাম আব্দুর রহমান মসজিদে তার কক্ষে রাতের খাবার খেতে আজহারুলকে দাওয়াত দেন। তবে তিনি যেতে রাজি ছিলেন না। পরে স্ত্রী আসমা আজহারুলের সঙ্গে মোবাইলে কথা বলে সেখানে যেতে রাজি করান।

আজহারুল ওইদিন রাতে সরদারবাড়ি জামে মসজিদে এশার নামাজ পড়েন। নামাজ শেষে মসজিদের দোতলায় ইমাম আব্দুর রহমানের কক্ষে যান। সেখানে যাওয়ার পর প্রথমেই আব্দুর রহমান আজহারুলকে ডাবের পানি খাওয়ান। তাতে ঘুমের ওষুধ মেশানো ছিল। ফলে ডাবের পানি খাওয়ার কিছুক্ষণ পর আজহারুল ঘুমিয়ে পড়েন। কক্ষে তালা দিয়ে এক-দেড় ঘণ্টা বাইরে ঘুরে বেড়ান ইমাম আব্দুর রহমান।

রাত বাড়তে থাকে। রাত ১১টার পরে কক্ষে ফেরেন ইমাম। সেখানে গিয়েই আজহারুলকে ঘুম থেকে ডেকে তোলেন। উঠেই আজহারুল বাড়িতে চলে যাওয়ার জন্য বের হয়ে যান। এ সময় তাকে জাপটে ধরে কক্ষের মেঝেতে ফেলে দেন ইমাম। এরপর তার ঘাড়ে ধারাল চাপাতি দিয়ে কোপাতে থাকেন। এতে প্রচণ্ড রক্তক্ষরণ হয়। একপর্যায়ে ঘটনাস্থলে আজহারুল মারা যান।

আজহারুলকে হত্যার পর তার মরদেহ টেনেহিঁচড়ে বাথরুমে নিয়ে যান। ধারাল ছোরা, চাকু দিয়ে আজহারুলের মাথা, হাত-পা কেটে ছয় খণ্ড করেন। সেগুলো বস্তায় পুরে মসজিদের সেপটিক ট্যাংকে ফেলে দেন। পরে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে এবং এ ঘটনায় অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করে।

কেএম/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি

গাজী সালাউদ্দিন তানভীর। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে দল থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। সোমবার (২১ এপ্রিল) দলটির আরেক যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাতের সই করা এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১ মার্চ জাতীয় একটি দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে আপনার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক নিয়োগে অবৈধভাবে হস্তক্ষেপ এবং জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) এর পাঠ্যবই ছাপার কাগজে কমিশন বাণিজ্যের অভিযোগ উঠে এসেছে।

এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির প্রধানের নিকট আগামী ৭ দিনের মধ্যে লিখিতভাবে যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান করতে এবং আপনাকে কেন দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না জানতে চেয়ে কারণ দর্শাতে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেন নির্দেশ প্রদান করেছেন।

একইসঙ্গে, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রদত্ত পূর্ববর্তী মৌখিক সতর্কতা অমান্যের প্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটির চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত আপনাকে দলের সব ধরনের দায়িত্ব ও কার্যক্রম থেকে আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও সদস্যসচিব আখতার হোসেনের নির্দেশক্রমে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

Header Ad
Header Ad

দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার দুই বাংলাদেশি কৃষক ভারতে প্রবেশের পর স্থানীয়দের দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে, যা জনমনে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে।

ঘটনাটি ঘটে রোববার সকালে, ত্রিপুরা রাজ্যের সিধাই এলাকায়। ভিডিওতে দেখা যায়, ভারতীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতেই স্থানীয় কিছু ব্যক্তি দুই বাংলাদেশি কৃষককে বেধড়ক মারধর করছে। এমনকি তাদের একটি পিকআপ ভ্যানে তোলার সময়ও নির্যাতন অব্যাহত থাকে।

নির্যাতনের শিকার কৃষকরা হলেন- হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর উপজেলার তুলশীপুর গ্রামের তোফাজ্জল হোসেন (৫৩) ও জামাল মিয়া (৫৪)। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) দাবি করেছে, তারা মেইন পিলার ১৯৮৭ দিয়ে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন, যেটি ৭৮পি/৮ নম্বর মানচিত্রের আওতায় পড়ে।

ঘটনার পর পরই রোববার বিকেলে সীমান্তবর্তী হরিণখোলা ফাঁড়িতে বিএসএফ এবং বাংলাদেশের ৫৫ বিজিবির মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে বিএসএফ কর্তৃপক্ষ তোফাজ্জল ও জামালকে বাংলাদেশি বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।

৫৫ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল তানজিল আহমেদ জানিয়েছেন, সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রাখা হয়েছে।

এদিকে, মাধবপুর থানার তদন্ত কর্মকর্তা কবির হোসেন জানান, ওই দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের অভিযোগে মামলা দায়ের করে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২

ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় এসএসসি পরীক্ষার্থী মুরাদ হোসেন (১৭) অপহরণের শিকার হওয়ার দুই ঘণ্টার মধ্যেই উদ্ধার হয়েছে। এ ঘটনায় দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার (২১ এপ্রিল) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার ফুলপুকুরিয়া পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা শেষে বের হওয়ার সময় মুরাদকে অপহরণ করা হয়। মুরাদ হোসেন গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের গোসাইপুর গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে এবং সাহেবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী।

মুরাদের বাবা আব্দুর রাজ্জাক জানান, তার ছেলেকে অপহরণের ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে কাইয়াগঞ্জ এলাকার রেজোয়ান প্রধানের ছেলে আপন (২০) ও একই গ্রামের শাহজাহানের ছেলে ছানোয়ার হোসেনকে (১৮) স্থানীয়দের সহায়তায় আটক করা হয়। এ সময় উত্তেজিত জনতা তাদের গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে খবর দেয়।

গোবিন্দগঞ্জ থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) শরৎ চন্দ্র রায় জানান, আটক দুই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের কাটামোড় এলাকা থেকে মুরাদ হোসেনকে উদ্ধার করা হয়।

থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বুলবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব গাজী সালাউদ্দিন তানভীরকে অব্যাহতি
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে ভারতে নিয়ে নির্যাতন, ভিডিও ভাইরাল
গাইবান্ধায় অপহরণের দুই ঘন্টা পর এসএসসি পরীক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ২
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের এপিএস মোয়াজ্জেমকে অব্যাহতি
কাতারের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশনে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
২০ দিনে ৫০ কোটিরও বেশি আয় করল শাকিবের 'বরবাদ'
ডিম ও মুরগি উৎপাদন বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার
টাঙ্গাইলে ১০ হাজার পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
ঢাকা-৫ আসনের সাবেক এমপি মনিরুল ইসলাম গ্রেপ্তার
কারাগার থেকে দুটি শীতের সোয়েটার হারিয়ে গেছে: কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে পলক
খাগড়াছড়িতে ইউপিডিএফের গোপন আস্তানার সন্ধান
বাকৃবিতে পারভেজ হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
যশোর-বেনাপোল মহাসড়ক সুরক্ষায় অকার্যকর বেনাপোল এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন
পলাতক সব এমপি মন্ত্রীদের আইনের আওতায় আনা হবে: প্রেস সচিব
হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান