রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঢামেক হাসপাতালের ওষুধ বিক্রি হচ্ছে বাইরে, রোগীরা বঞ্চিত

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে রোগীদের জন্য সরকার থেকে সরবরাহকৃত ওষুধসহ বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রপাতি, সুতা, গ্লাভস বাইরে পাচার করে দিচ্ছে একটি সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা হলো হাসপাতালের কর্মকর্তা ও কর্মচারী। তারা আবার  লোকজনের মাধ্যমে বাইরে বিক্রি করছে এসব ওষুধ।

এই সিন্ডিকেটের গডফাদাররা ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে যায়। কিন্তু মাঝে মাঝে ধরা পড়ে চুনুপটুরা। যারা ধরা পড়ে তাদের বিরুদ্ধে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তদন্ত করে কিন্তু তদন্তের প্রতিবেদন আর আলোর মুখ দেখে না। এইভাবে চলছে সিন্ডিকেটদের বাণিজ্য।

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। ঢামেক হাসপাতাল থেকে সরকারি ইনজেকশন বাইরে বিক্রির চেষ্টাকালে ইসমাইল হোসেন নামে হাসপাতালের এক ফার্মাসিস্টকে আটক করেছে র‍্যাব-৩।

গতকাল সোমবার (২৭ জুন) দুপুর ১২টা ৫৫ মিনিটে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বহির্বিভাগের মেডিসিন স্টোরের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়। র‍্যাব-৩ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ঢামেক হাসপাতালে বহির্বিভাগের মেডিসিন স্টোরের সামনে থেকে বাইরে বিক্রির উদ্দেশে নিয়ে যাওয়ার সময় র‌্যাব তাকে আটক করে। এ সময় তার কাছ থেকে সরকারি বিক্রয় নিষিদ্ধ ১৯৫ ইনজেকশন (ন‍েলবান) পাওয়া যায়। পরে তাকে পরিচালকের রুমে নিয়ে আসা হয়। পরিচালক আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য র‍্যাবের হেফাজতের দিয়ে দেন। পরে তাকে হেফাজতে নেয় র‌্যাব। এ ঘটনায় বহির্বিভাগের ওয়ার্ড মাস্টার মো. আবুল বাসার বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন শাহবাগ থানায়।

র‌্যাব আরও জানায়, আটক ইসমাইল হোসেন ঢামেক হাসপাতালে তৃতীয় শ্রেণি সরকারি কর্মচারী কল‍্যাণ সমিতির বর্তমান ক্রীড়া সম্পাদক। তার বাবার নাম আব্দুস কুদ্দুস মোল্লা। বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়। এর আগেও সরকারি সুতাসহ ওয়ার্ড বয় হাকিমকে আটক করেছিল র‍্যাব।

সরকারি ইনজেকশনসহ র‍্যাবের হাতে আটক ইসমাইল হোসেন বলেন, আমি এই ইনজেকশন বাইরে নিয়ে ১৪ টাকা দামে বিক্রয় করি। এটা যে কোনো ফার্মেসি থেকে কিনতে গেলে ৯০ টাকা করে লাগে।

এ ঘটনার সঙ্গে আর কারা জড়িত? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, মেডিসিন স্টোরের প্রধান অনেকেই জড়িত আছে। তার মধ্যে অনন্ত, মনোয়ার হোসেন, সাইফুল ইসলাম তারাই বেশরি ভাগ লোকজন দিয়ে মালামাল বিক্রি করে। কিন্তু তারা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থাকে। এ ছাড়া আরও অনেকেই এই সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত রয়েছে। বিষয়ে জানতে চাইলে ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজমুল হক বলেন, এটি একটি অপ্রীতিকর ঘটনা। আমাদের কর্মচারী যারা জড়িত আছে তাদের আমরা বারবার সতর্ক করে দিয়েছি। এটার মাধ্যমে অনেকেই সচেতন হয় এরপরেও অনেকে আছে তারা বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নেয় না।

তিনি বলেন, ‘র‍্যাব তাদের গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সরকারি ওষুধ অন্যত্র সরিয়ে ফেলার সময় ইসমাইল হোসেন নামে এক ফার্মাসিস্টকে আটক করে। আমার বিশ্বাস সে সব অপকর্মের সঙ্গে লিপ্ত। যারা এই ঘটনার পরে সতর্ক হবেন না তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্হা নেওয়া হবে।’

তিনি আরও বলেন, হাসপাতালের সকলের প্রতি আপনাদের মাধ্যমে আমার মেসেজ থাকবে, এ সুযোগ কেউ যেন না নেয়। আপনাদের কাছে তথ্য থাকলে আমাদের জানাবেন আমরা এগুলো বন্ধ করতে চাই। আশা করি, আপনাদের সহযোগিতা পেলে এই অপকর্মগুলো আমরা বন্ধ করতে পারব।

অনেক ওষুধ আছে যেগুলো সহজে পাওয়া যায় না আমরা বিভিন্ন ওষুধ কোম্পানিকে অনুরোধ করে জনগণের কথা চিন্তা করে এসব ওষুধ সংগ্রহ করি। একটি চক্র এ সব ওষুধ বাইরে বিক্রি করে দেয়। এর আগেও আব্দুল হাকিম নামে সরকারি একজন স্টাফকে গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে সুতাসহ গ্রেপ্তার করেছিল র‍্যাব। সে জামিনে বের হয়ে এসে আবার একই কাজ শুরু করে দিয়েছে। এ সব সিন্ডিকেটরা বছরে পর বছর ধরে রোগীদের জীবন বাঁচার ওষুধসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র বাইরে বিক্রি করে আসছে।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ওয়ার্ডবয় আব্দুল হাকিম বলেন, আমি সুতাসহ ধরা পড়ি। কিন্তু এসব সুতা গুলো আমাকে বিক্রির জন্য আই, সি,টির ইনর্চাজ অফিস সহকারী মনোয়ার হোসেন দেন। তার বিনিময়ে তিনি আমাকে কিছু টাকা দেন। এই মনোয়ার আমাকে, কর্মচারী আলামিন ও মুরাদকে দিয়ে সুতা, গ্লাপর্স ও অন্যান্য যন্ত্রপাতি বাইরে বিক্রির জন্য পাঠাতো। এক বার ইনর্চাজ মনোয়ার মিনি ট্রাক ভর্তি হাসপাতালের বরাদ্দকৃত গ্লাপর্স বাইরে বিক্রির সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তার বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করেন। কিছু দিন তাকে ইনর্চাজ থেকে সরিয়ে নেয়। পরে তাদের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে অর্থের বিনিময়ে তদন্ত ধামাচাপা পড়ে যায়। পরে তাকে আবার ইনচার্জ হিসেবে পূর্ণবহাল করে। মনোয়ার আইসিটির ইনচার্জ হয়ে আসার পর থেকে আবার পুরোদমে তার বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে। তার জন্য ডেলিবেসিস কর্মচারী মুরাদের চাকরী চলে যায়।

হাকিম বলেন, ঠিকাদারের মাধ্যমে মালামাল ক্রয় করে। আবার তাদেরকে ম্যানেজ করে এই বেচাকেনা করে থাকে। এই মনোয়ার একই জায়গায় দীর্ঘ ১২ থেকে ১৫ বছর যাবত রয়েছে। তার নামে এত অভিযোগ থাকার পরেও কী কারণে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাকে আইসিটি বিভাগ থেকে সরাচ্ছে এর রহস্য কী?

মেডিসিন ম্যান, স্টোরের প্রধানসহ এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা হাসপাতাল থেকে লাখ লাখ টাকার সরকারি ওষুধসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র বাইরে পাচার করে দিচ্ছে কর্তৃপক্ষ দেখেও না দেখার ভান করছে। তাদেরকে জোরালোভাবে প্রতিরোধ না করা গেলে হাসপাতালে আগত রোগীরা সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।

এএইচ/এমএমএ/

Header Ad

হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত

মশিউর রহমান ও জুয়েল রানা। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মশিউর রহমান ও ডিএমপির সাবেক এডিসি জুয়েল রানাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার।

রোববার (২৪ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের পুলিশ-১ শাখার সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেনের সই করা পৃথক দুটি প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ডিবির সাবেক ডিসি (সুপারনিউমারারি অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) ও বর্তমানে পুলিশ সুপার হিসেবে চট্টগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি কার্যালয়ে সংযুক্ত মশিউর রহমানকে নিউমার্কেট থানার মামলায় গ্রেফতার করে ২০ সেপ্টেম্বর আদালতে পাঠানো হয়েছে। সেহেতু, মশিউর রহমানকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৩৯ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী ২০ সেপ্টেম্বর থেকে সরকারি চাকরি হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো। সাময়িক বরখাস্তকালীন তিনি সিলেট রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ে সংযুক্ত থাকবেন এবং বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা প্রাপ্য হবেন।

আরেক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ডিএমপির ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি বিভাগের এডিসি (সুপারনিউমারারি পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)) জুয়েল রানাকে নিউমার্কেট থানার মামলায় গ্রেফতার করে ১৮ অক্টোবর আদালতে পাঠানো হয়েছে।

সেহেতু, জুয়েল রানাকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৫৭ নং আইন) এর ৩৯ (২) ধারার বিধান অনুযায়ী ১৮ অক্টোবর থেকে সরকারি চাকরি হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো। সাময়িক বরখাস্তকালীন জুয়েল রানাকে রাজশাহী রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ে সংযুক্ত থাকবেন এবং বিধি অনুযায়ী খোরপোশ ভাতা প্রাপ্য হবেন।

এর আগে, ৩ সেপ্টেম্বর ঢাকার আশুলিয়ায় ছাত্র-জনতাকে হত্যার পর মরদেহ আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় গ্রেফতার ঢাকা জেলার সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. আব্দুল্লাহিল কাফীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

গত ২ সেপ্টেম্বর বিমানবন্দর থেকে ডিবি পুলিশ কাফীকে আটক করে। তার বিরুদ্ধে গত ৫ আগস্ট ঢাকার আশুলিয়ায় ছাত্র-জনতাকে হত্যার পর আগুনে পুড়িয়ে ফেলার ঘটনায় সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগ রয়েছে।

Header Ad

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯

প্রতীকী ছবি

বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুর তাণ্ডব। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে; যা এ বছর একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। একই সময় ১ হাজার ৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত (একদিনে) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে; যা এ বছর একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। এ নিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হলো ৪৫৯ জনের।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক ড. আতিকুর রহমান জানান, ডেঙ্গু এখন সিজনাল নেই, সারা বছরই হচ্ছে। বৃষ্টি শুরু হলে এটা বাড়ছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশা নিরোধক ওষুধ ব্যবহারের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনে পক্ষ থেকে সব জায়গায় প্রচার-প্রচারণা চালাতে হবে। একইসঙ্গে সবাইকে সচেতন থাকতে হবে।

কীটতত্ত্ববিদ ড. মনজুর চৌধুরী বলছেন, মশানিধনে শুধু জেল-জরিমানা আর জনসচেতনতা বাড়িয়ে কাজ হবে না। সঠিকভাবে জরিপ চালিয়ে দক্ষ জনবল দিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী আক্রান্ত এবং ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।

Header Ad

আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত

ঋষভ পান্ত। ছবি: সংগৃহীত

আইপিএলের মেগা নিলামে শুরুতে রেকর্ড গড়ে বিক্রি হয়েছিলেন শ্রেয়াস আইয়ার। তাকে ২৬.৭৫ কোটি রুপিতে কিনেছিল পাঞ্জাব কিংস। কিন্তু সেই রেকর্ডও টেকেনি বেশিক্ষণ। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হয়েছেন ঋষভ পান্ত। তাকে ২৭ কোচটি রুপিতে দলে ভিড়িয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্টস।

রোববার (২৪ নভেম্বর) সৌদি আরবের দ্বিতীয় বৃহত্তর শহর জেদ্দায় অনুষ্ঠিত হয়েছে এবারের মেগা নিলাম। আর যেখানে ২৭ কোটি রুপিতে পান্থকে দলে নিয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্ট। সেই সঙ্গে আইপিএলের ইতিহাসের সবচেয়ে দাবি খেলোয়াড় হলেন পান্থ।

২ কোটি রুপি ভিত্তি মূল্যতে নিলামে উঠে ছিলেন পান্থ। শুরুতে তাকে নিয়ে বেঙ্গালুরুর সঙ্গে লড়াই করতে থাকেন লখনৌ। এই দুই দলের লড়াইয়ে লখনৌ বিজয়ী হলেও, দ্বিতীয় ধাপে পান্থকে দলে নিতে মাঠে নামে সানারাইজার্স হায়দরাবাদ। এখানেও শেষ পর্যন্ত জয়ী হয়েছে লখনৌ।

কিন্তু তার জন্য দলটিকে খরচ করতে হয়েছে ২৭ কোটি রুপি। যা আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ। সুতরাং আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় এখন পান্থ।

গত আসরের নিলামে মিচেল স্টার্ককে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে দলে ভিড়িয়ে রেকর্ড গড়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিন্তু এবারে ২৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে শ্রেয়াস আইয়ারকে দলে নিয়ে সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। এর একজন পরেই নিলামে ওঠা পান্থের নাম। সেখানেই জাতীয় দলের সতীর্থকে পিছনে ফেলেছেন তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হত্যা মামলায় গ্রেফতার ডিসি মশিউর ও এডিসি জুয়েল বরখাস্ত
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে রেকর্ড মৃত্যু, শনাক্ত আরও ১০৭৯
আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল