সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঢাবিতে তাবলীগের আলোচনায় ছাত্রলীগের হামলার অভিযোগ

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের তাবলীগী আলোচনা সভায় হামলার ঘটনা ঘটেছে। এই হামলায় অভিযোগের তীর শাহবাগ থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তাওহীদুল ইসলাম সুজনের দিকে তুলেছেন ভুক্তভোগীরা।

বুধবার (১৩ মার্চ) দুপুর পৌনে ২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীদের আবাসিক ভবন বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের মসজিদে এই ঘটনাটি ঘটে। এ ঘটনায় অন্তত ৭ জন শিক্ষার্থী আহত হন। এদের মধ্যে ৩ জনের অবস্থা গুরুতর।

আহত শিক্ষার্থীরা হলেন- আইন বিভাগের সাফওয়ান, রেজওয়ান আহমেদ রিফাত, শাহীন, সাকিব তূর্য, মাহাদী ও কুতুবউদ্দিনসহ আরেকজন।

তাছাড়া আরও কয়েকজনকে আঘাত করা হয়। তারা সবাই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নেন।

জানা গেছে, হামলায় নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রলীগ নেতা সুজন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সজল কুণ্ডুর অনুসারী এবং স্থানীয়ভাবে ‘টোকাই নেতা’ বলে পরিচিত।

ভুক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, ‘প্রোডাক্টিভ রামাদান’ শীর্ষক পবিত্র মাহে রমজানকে কাজে লাগিয়ে আল্লাহর সান্নিধ্য অর্জন, অন্তরে তাকওয়া সৃষ্টি, ইসলামী জ্ঞানার্জন এবং সার্বিক প্রস্তুতি বিষয়ক সেমিনারের আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের তাবলীগের সাথে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীরা। বঙ্গবন্ধু টাওয়ার মসজিদে জোহরের নামাজের পর এটা শুরু হলে আলোচনা চলাকালীন তাওহীদুল ইসলাম সুজনের নেতৃত্বে হামলা হয়।

ঘটনার বর্ণনায় ভুক্তভোগী আইন বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী শামীম শহীদী বলেন, আমার তাবলীগের বন্ধু ও বড় ভাইয়েরা রোজার আমল এবং ফজিলত সম্পর্কে আলোচনা করতে বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের মসজিদে আসি। আমরা আগেই ফেসবুকে এটা প্রচার করেছি যে, আমরা রোজার ফজিলত, মাসায়ালা-মাসায়েল নিয়ে আলোচনা করবো। কিন্তু, হঠাৎ অপরিচিত কয়েকজন মসজিদে এসে আমাদের বের হতে বলে। তাছাড়া, টাওয়ারের কর্মচারীরাও আমাদের চলে যেতে বললে আমরা বের হই। এ সময় আমরা গেটের কাছাকাছি আসতেই ৩০/৪০ জন আমাদের ওপর হামলা করে।

প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন কর্মচারী জানান, আইন বিভাগের ১০-১৫ জন শিক্ষার্থী নামাজ পড়তে বঙ্গবন্ধু টাওয়ারে আসেন। এ সময় তারা নামাজ শেষেই রমজানের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করতে চাইলে বাধা দেন বঙ্গবন্ধু টাওয়ার কল্যাণ সমিতির সভাপতি সিরাজুল হক। তিনি বলেন, ‍‘এখানে কোনরকম প্রোগ্রাম আয়োজন করা উপাচার্য ও প্রক্টর থেকে নিষেধ করা আছে’। এ সময় শিক্ষার্থীরা সেন্ট্রাল মসজিদের দিকে যেতে চাইলে গেটের মুখেই ছাত্রলীগের হামলার শিকার হন। তাদেরকে রাস্তায় ফেলে এলোপাতাড়ি কিল ঘুষি মারতে থাকেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। গেটের দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তি গেট বন্ধ করে দিলে তারা বিভিন্ন দিকে দৌঁড়ে পালাতে থাকেন। পরে কয়েকজন কোনোভাবে গেট দিয়ে ঢুকে বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের বিভিন্ন ফ্লোরে আশ্রয় নিয়ে নিজেদেরকে রক্ষা করেন।

বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের গেইটম্যান বলেন, শিক্ষার্থীরা বাইরে বের হতে না হতেই আগে থেকেই অপেক্ষা করা কিছু ছেলে তাদের ওপর হামলা করে। এ সময় কয়েকজনকে রাস্তায় ফেলে এলোপাতাড়ি মারতে থাকে। কয়েকজন শিক্ষার্থী বাইরে পালিয়ে যায়। আর কয়েকজন বিল্ডিংয়েই আশ্রয় নেয়।

ভুক্তভোগী আইন বিভাগের প্রথম বর্ষের একজন শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের আইন বিভাগের মসজিদে জামাতে নামাজের তেমন ব্যবস্থা না থাকায় আমরা বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের মসজিদে নামাজ পড়ি। তারপর আমাদের মাস্টার্সের এক ভাই রমজানে কিভাবে ইবাদত পালন করলে ভালো হয়, তা নিয়ে কিছুক্ষণ কথা বলেন। এরপর কর্মচারী সমিতির সভাপতি আমাদের সেন্ট্রাল মসজিদে যেতে বলেন। এসময় আমরা বের হয়ে গেটে আসার সাথে সাথেই শহীদ মিনারের দিক থেকে ৩০/৪০ জন পোলাপান এসে আমাদের ওপর হঠাৎ হামলা চালায়। আমাদের অনেকেই আহত হয়েছে। তারা দুই-তিনজনকে রাস্তায় ফেলে লাথি, কিল, ঘুষি মারতে থাকে। বঙ্গবন্ধু হল ও জসীমউদ্দিন হল ছাত্রলীগের দুজনকে আমি চিনতে পেরেছি, তবে তাদের নাম জানি না।

 

ছবি: সংগৃহীত

তিনি বলেন, এ সময়ে সবাই যে যেভাবে পেরেছে পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা করেছি। আমার বন্ধু এই ভবনেই সাবলেট থাকে, আমি তার এখানে আশ্রয় নিয়েছি। প্রথম বর্ষে পড়ি, এত খারাপ পরিস্থিতিতে পড়বো বুঝতে পারিনি। নামাজ পড়তে এসে যদি আমাদের ওপর হামলা করা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা কোথায়?

এদিকে, আহত শিক্ষার্থী রেজওয়ানকে দেখা যায় ঘটনার প্রায় ৪০ মিনিট পর বঙ্গবন্ধু টাওয়ারের ওপর থেকে নামছেন।

তিনি বলেন, আমরা নামাজের শেষে বের হতে না হতেই আমাদের ওপর হামলা করা হয়েছে। আমিসহ আরও কয়েকজনকে রাস্তায় ফেলে এলোপাতাড়ি মারধর করা হয়েছে। পরে কোন উপায় না দেখে বন্ধুর সাথে বঙ্গবন্ধু টাউয়ারের একজনের বাসায় আশ্রয় নেই। আমাদের বন্ধু শাহীন আরও গুরুতর আহত। তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়েছে।

ঘটনার বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত তাওহীদুল ইসলাম সুজনকে বারবার কল দেওয়া হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।

এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সজল কুণ্ডু বলেন, আমার মনে হয়, ঘটনাটা সত্য নয়। এ বিষয়ে যদি কোন প্রমাণ থাকে, তা আমাকে দিলে সেটা অনুযায়ী তদন্ত কমিটি গঠন করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. মাকসুদুর রহমানকে একাধিকবার কল দিয়ে পাওয়া যায়নি।

Header Ad
Header Ad

বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ যুবকের

ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লায় বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে বৈদ্যুতিক পিলারের সাথে ধাক্কা লেগে তিন আরোহী নিহত হয়েছেন।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) মধ্যরাতে তাদের মামার বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে কুমিল্লা সদর উপজেলার বুড়িচং সড়কের পালপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- সদর উপজেলার আড়াইওরা এলাকার কাউসার খলিলের ছেলে আহাদ হোসেন, ভুবনগড় এলাকার মৃত মনির হোসেনের ছেলে মিনহাজুল এবং বুড়িচং উপজেলার শিকারপুর এলাকার জাকির হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ ইমন৷

কুমিল্লা কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মহিনুল ইসলাম জানান, গতকাল মধ্যরাত আনুমানিক দেড়টার দিকে সদর উপজেলার পালপাড়া এলাকায় বুড়িচং সড়কে দুর্ঘটনা ঘটে। দ্রুতগামী মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের বৈদ্যুতিক পিলারের সাথে ধাক্কায় তিনজন প্রাণ হারিয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। নিহতদের মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

নিহত আহাদের মামা পাপন জানান, আড়াইওরা এলাকায় বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ভিডিওগ্রাফার মিনহাজকে বাড়ি পৌঁছে দিতে যাচ্ছিল আহাদ ও ইমন। যাবার পথেই এই দুর্ঘটনা ঘটে। যতটুকু জানা গেছে, ঘটনাস্থলেই তাদের মৃত্যু হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ

টিউলিপ সিদ্দিক। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে ক্রেমলিন অর্থায়নে পরিচালিত পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রকল্প থেকে প্রায় ৪ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগে যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিক ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আর এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে টিউলিপকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন যুক্তরাজ্যের মন্ত্রিপরিষদ অফিসের ন্যায় ও নৈতিকতা দলের কর্মকর্তারা। স্থানীয় সময় রোববার (২২ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য সানডে টাইমসের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, টিউলিপকে গত বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সেখানে নিজের অবস্থান তুলে ধরেন তিনি। যদিও টিউলিপ নিজে জিজ্ঞাসাবাদের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেননি। তবে মন্ত্রিসভা অফিসের এক মুখপাত্র বলেছেন, অর্থ আত্মসাতের সঙ্গে জড়িত থাকার দাবি অস্বীকার করেছেন তিনি।

অভিযোগ উঠেছে, রাশিয়ার সঙ্গে ২০১৩ সালে যখন রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র নিয়ে আলোচনা হয়, তখন এতে মধ্যস্থতা করেন টিউলিপ। যদিও ওই সময় তিনি ব্রিটেনের কোনো সরকারি দায়িত্বে ছিলেন না।

সূত্র জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে টিউলিপ জানানা যে তিনি এক দশকেরও বেশি সময় আগে তাঁর খালার সঙ্গে দেখা করতে মস্কো গিয়েছিলেন। কারণ বাংলাদেশের চেয়ে রাশিয়ায় যাওয়া তাঁর জন্য সহজ ছিল।

টিউলিপ ব্রিটেনের লেবার মন্ত্রিসভার সদস্য। তিনি ইকোনমিক সেক্রেটারি টু দ্য ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর কাজ যুক্তরাজ্যের অর্থবাজারের ভেতরের দুর্নীতি সামাল দেওয়া।

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর ডাউনিং স্ট্রিটের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, টিউলিপের ওপর প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের আস্থা আছে এবং দুর্নীতিবিরোধী পদক্ষেপগুলোর দেখাশোনো করার ক্ষেত্রে তাঁর দায়িত্ব অব্যাহত থাকবে। তিনি তাঁর মন্ত্রীর দায়িত্ব অব্যাহত রাখবেন।

Header Ad
Header Ad

বিমান বিধ্বস্ত হয়ে একই পরিবারের ১০ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ব্রাজিলে একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়ে পাইলটসহ একই পরিবারের ১০ জন মারা গেছেন। রোববার (২৩ ডিসেম্বর) দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের রিও গ্রান্দে দো সুল রাজ্যের গ্রামাডোয় এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর বিবিসির

ব্রাজিলের ব্যবসায়ী লুইজ ক্লাউডিও গালেজ্জি উড়োজাহাজটি চালাচ্ছিলেন। তার স্ত্রী, তিন কন্যা এবং পরিবারের অন্য সদস্যসহ ১০ জন ওই উড়োজাহাজে ছিলেন। দুর্ঘটনায় তারা সবাই মারা যান।

রিও গ্রান্দে দো সুল রাজ্যের গভর্নর এদোয়ার্দো লেইতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বলেন, দুর্ভাগ্যবশত উড়োজাহাজটির আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই বলে প্রাথমিক প্রতিবেদনে জানা গেছে।

রাজ্যের জননিরাপত্তা অফিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হওয়ার পর ঘটনাস্থলে আগুন ধরে যায়। আগুনে ধোঁয়ায় অসুস্থ হয়ে পড়েন সেখানে থাকা অনেকে। তাদের মধ্যে অন্তত ১৫ জনকে গ্রামাদোর একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

জানা গেছে, উড়োজাহাজটি প্রথমে একটি ভবনের চিমনিতে আঘাত করে। পরে সেটি আছড়ে পড়ে আরেকটি বাড়ির দ্বিতীয় তলায়। এরপর আসবাবের একটি দোকানের ভেতরে গিয়ে সেটি বিধ্বস্ত হয়। উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ ছিটকে কাছের একটি হোটেলের কাছে চলে যায়।

রিও গ্রান্দে দো সুল রাজ্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন শহর গ্রামাদো। পার্বত্য অঞ্চলে অবস্থিত এই শহর চলতি বছরের শুরুর দিকে নজিরবিহীন এক বন্যার কবলে পড়েছিল। এতে বেশ কয়েকজন প্রাণ হারান। ধ্বংস হয়ে যায় শহরটির অনেক স্থাপনা। অর্থনৈতিক ক্ষতিও হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে প্রাণ গেল ৩ যুবকের
যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
বিমান বিধ্বস্ত হয়ে একই পরিবারের ১০ জন নিহত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
গাজায় হাসপাতাল-স্কুল ও ‘সেফ জোনে’ ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৫০
আজ রাজধানীর যেসব সড়ক বন্ধ থাকবে
৯ গোলের রোমাঞ্চকর ম্যাচে টটেনহ্যামকে হারাল লিভারপুল
লাইভে ‘জুবায়েরপন্থী’ বলায় টাঙ্গাইলে সাংবাদিকের ওপর হামলা, আহত ৬
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত শিশু আরাফাত মারা গেছে
আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ