সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

পরিবারের শূন্যতা পূরণ করে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ইফতার

প্রতিদিন পড়ন্ত বিকেলে সূর্যটা যখন পশ্চিম আকাশে হেলে পড়ে। যখন ক্যাম্পাসের চারপাশে সবুজ গাছপালাগুলোর ছায়ায় মাঠ আচ্ছাদিত হয়ে ওঠে। ঠিক তখনই নিরুত্তাপ রোদ মনে করিয়ে দেয় সন্ধ্যা নামতে আর দেরি নেই। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) কেন্দ্রীয় মাঠ, আবাসিক হলগুলোর মাঠ ও শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শুরু হয় রোজাদারের ইফতারের আয়াজনে।

এই তো কয়েক দিন আগেও মাঠে আনাগোনা ছিল ব্যাট আর বল হাতে। রমজান আসতেই সেখানে আজ ভিন্ন চিত্র। সেই সবুজ ঘাসের বুক চিরে শীতল পাটি কিংবা পত্রিকার ছেড়া অংশ বিছিয়ে সবাই বসে ইফতার নিয়ে।

সবার সামনে সাজানো আছে বাহারি রকমের ইফতার সামগ্রী। শরবত, ছোলা, পেঁয়াজু, আলুর চপ, ঘুগনি, বেগুনি, কলা, শশা, বরিন্দ্রা, খেজুর, জিলাপিসহ নানা ধরনের ফল আর কত কী!

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের প্রাণের ভূমিতে অবস্থিত এবং তার নামেই প্রতিষ্ঠিত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষার্থীরা সারাদিনের পড়ালেখার চাপের ফাঁকে সবাই ছুটে আসে এই প্রানবন্ত আমেজের খোঁজে। আর তখন ইফতারির মাধ্যমে একে অন্যের সঙ্গে ভাগাভাগি করে নেয় পরিবারের শূন্যতাটুকু। কেউ কারো প্লেটে ছোলা দেয়, তো কেউ কারো প্লেটে আলুর চপ বা ফল দেয়। আবার কেউ কেউ গলা ভিজানোর জন্য দেয় বাহারি রকমের শরবত।

শত ব্যস্ততার পরও পরিবার ছেড়ে এই চৈত্রের খরতপ্ত দিন শেষে সবাই এই বন্ধনের মধ্যে যেন খুঁজে ফেরে একটুকরা প্রশান্তি। ৭৫ একরের এই ছোট্ট মরুর বুক চিরে এ যেন এক সবুজ গালিচা। মাঠের কোথাও সাংস্কৃতিক সংগঠনের আয়োজন, কোথাও রাজনৈতিক দলের, কোথাও বা সামাজিক সংগঠনের আয়োজন অথবা অল্প কিছু কাছের বন্ধুবান্ধদের ইফতারের আয়োজন। আবার কোথাও জেলা কিংবা বিভাগভিত্তিক ছাত্র সংগঠনের আয়োজন।

এ ছাড়াও দেখা মেলে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দলের। তারা সবচেয়ে কাছের বন্ধুদের সঙ্গে এক হয়ে করছে ইফতারের আয়োজন। এভাবেই শিক্ষার্থীরা ইফতারের মধ্যে খুঁজে ফিরছে তৃপ্তির ছোঁয়া। এই প্রিয়জনগুলো যেন তাদের দ্বিতীয় পরিবার।

অন্য ধর্মাবলম্বীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণেও ক্যাম্পাসের ইফতার হয়ে ওঠে অসাম্প্রদায়িকতার এক অনন্য উপমা। বন্ধুদের সঙ্গে বসে ইফতার করছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসনের বিভাগের শিক্ষার্থী তমাল চন্দ্র বিশ্বাস। তিনি বলেন, ক্যাম্পাসের ইফতার এ যেন এক ভিন্ন প্রশান্তি।

এ প্রসঙ্গে জেন্ডার অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট স্টাডিস বিভাগের ১১ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী শামীম আহমেদ বলেন, 'সত্যিই অনেক ভালো লাগা কাজ করে। সিনিয়র-জুনিয়র সবাই একসঙ্গে এক জায়গায় বসে ইফতারি করা। আর এই সবকিছু আমাদের যেমন ভালোবাসার বন্ধনে আবদ্ধ করে তেমনি উপভোগও করেছি।'

মার্কেটিং বিভাগের ১৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আল-আমিন বলেন, 'সবাই পরিবার ছেড়ে বিভিন্ন জেলা থেকে এসেছি। হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান মিলেমিশে একসঙ্গে সবাই ইফতারে অংশগ্রহণ করছি। ইফতারের আগে আমাদের সেন্ট্রাল মাঠের দিকে যখন তাকাই হৃদয় পরিপূর্ণ হয়ে যায়। দলবদ্ধভাবে বসে যখন ইফতার করি, মনে হয় নতুন পরিবার পেয়েছি। পরিবার ছেড়ে আসার কষ্টটা নিমিষেই শেষ হয়ে যায়।'

রসায়ন বিভাগের ১২ ব্যাচের শিক্ষার্থী তাসকিয়া তাবাসসুম বলেন, 'এ যেন এক মিলনমেলা, প্রিয় বন্ধুদের এক রমজানের ইফতার করা একসঙ্গে বসে। খোলা আকাশের নিচে বসে ইফতার, বিষয়টি সুন্দর। এখানে কোনো ভেদাভেদ, শ্রেণি বৈষম্য নেই। সন্ধ্যেটা যেন আরও সুন্দর হয়ে যায় এই দৃশ্য দেখে। পরিবার ছেড়ে এসে রুমে একা বসে ইফতার করার চেয়ে সবাই মিলে ইফতার করার আনন্দ বেশি। পরিবারের শূন্যতা কিছুক্ষণের জন্য ভুলে যাই আমরা। মনে হয় আমরা একা নই। এরকম সুন্দর দৃশ্য কালের সাক্ষী হয়ে থাকুক।'

গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী গাজী আজম বলে, 'পবিত্র মাহে রমজানের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে সম্প্রীতি প্রয়োজন। সকল শ্রেণি, ধর্ম, বর্ণ, জাতি বিভেদ ভুলে গিয়ে পারস্পরিক সৌহার্দ্য সম্প্রীতি মেলবন্ধনের মধ্য দিয়ে ইফতারে প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে প্রাণের বেরোবি ক্যাম্পাস। এই দেখে পরিবারের অপূর্ণ তা পূর্ণতা পায় এই ক্যাম্পাসের ইফতারের মাধ্যমে।'

শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই নয়, এই আমেজ থেকে বঞ্চিত হতে চান না ঘুরতে আসা সাবেক শিক্ষার্থী এবং আশপাশের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও। সারা দিনের রোজার ক্লান্তি ভুলে পরিবারের মানুষের শূন্যতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করেন দ্বিতীয় পরিবারের সঙ্গ নিয়ে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২