মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নারী শিক্ষার্থীদের ভাবনায় বেগম রোকেয়া

পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীরা একটা সময় অপসংস্কৃতির আর নারীবিদ্বেষী নিয়মের বেড়াজালে বন্দি ছিলো। সেসময় ইংরেজি শিক্ষা তো দূরের কথা মেয়েদের শিক্ষাগ্রহণই ছিল নিষেধ। মেয়েদের কাজ ছিল সন্তান জন্মদান, লালনপালন ও গৃহ কাজকর্মের মধ্যে সীমাবদ্ধ। এমনকি নিজ পরিবারেও মতামত প্রকাশ করা ছিল কঠিন কাজ।

বাইরের জগতে বের হওয়ার সুযোগ নেই বললেই চলে। ঠিক সেই সময় ১৮৮০ সালের ৯ ডিসেম্বর রংপুর পায়রাবন্দ গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন বেগম রোকেয়া। নারীদের পড়াশোনা প্রচলন না থাকায় তাকে ঘরেই আরবি ও উর্দু শিক্ষা নিতে হয়। তবে জ্ঞানের নেশা যাকে পেয়ে বসে তাকে থামানো যায় না। বেগম রোকেয়ার বড় ভাই ইব্রাহীম ছিলেন আধুনিকমনস্ক। তিনি বেগম রোকেয়াকে বাংলা ও ইংরেজি শেখান। তবে তা পরিবারের অন্য সদস্যদের অন্তরালে।

নিজ পরিবারে একাধারে ইংরেজি শিক্ষার বিরোধী থাকলেও বড় ভাইয়ের মতো আধুনিকমনস্ক মানুষের সংস্পর্শে আসতে পেরেছিলেন রোকেয়া। যা পরবর্তীকালে তার জ্ঞান তৃষ্ণাকে আরো বাড়িয়ে দিয়েছিল। শিক্ষার জন্য এমন ধ্যান ছিল বলে তিনি হতে পেরেছেন নারী জাগরণের অগ্রদূত।

তার হাত ধরে, নারীরা অধিকার আদায়ে পরবর্তীতে বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছেন। তবে শুধু নারী জাগরণের অগ্রদূত বললে বেগম রোকেয়ার ভূমিকাকে সঠিক মূল্যায়ন করা যায় না। কারণ যে পরিবেশের মধ্যে থেকে তিনি ইংরেজি শিক্ষা লাভ করেছিলেন এবং পরবর্তীতে বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমে সাহিত্য রচনা করেছেন, তাও বিবেচনায় আনতে হবে।

আবার পুরুষ জাতিকে চোখে আঙুল দিয়ে নারীর অধিকার সম্পর্কে সচেতন করার কাজটিও ভালোভাবে করেছিলেন তিনি। বেগম রোকেয়ার সাহিত্য সাধনা প্রসারিত হয় বা সামনে আসার সুযোগ করার পিছনে যে ব্যক্তির ভূমিকা রয়েছে তিনি বেগম রোকেয়ার স্বামী ভাগলপুরের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন।

বর্তমানে নারী শিক্ষার্থীরা বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের অবদানকে মনে প্রাণে স্বীকার করে। কারণ রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন নারীদের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করেছে যার ফলে নারীরা আজকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করতে পারছে। তিনি অন্ধকারাচ্ছন্ন সমাজ, কুসংস্কারাচ্ছন্ন জীবন এবং নারীদের অশিক্ষার অন্ধকার থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় তার পথ দেখিয়েছেন। তাকে নিয়ে বর্তমান নারী শিক্ষার্থীরা তার অবদানের কথা ব্যক্ত করে অনুভূতি প্রকাশ করেছেন।

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী মল্লিকা রাণী রায় বলেন, বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন নারীদের জন্য শিক্ষা ব্যবস্থা চালু কবেছিলেন। সেজন্য আমরা আজকে উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করতে পারতেছি। নয়তো আজকে একবিংশ শতকে আমরা নারীরা সমাজের নিয়ম-শৃঙ্খলায় বাঁধা থাকতাম।

তিনি আরও বলেন, পরিবার যদি পাশে থাকে মেয়েরা বিশ্ব জয় করতে পারবে। রোকেয়া যেমন পাশে পেয়েছে তার বড় ভাইকে এবং পরবর্তীতে তার স্বামীকে। বেগম রোকেয়ার অসামান্য অবদানের কারণে মেয়েরা যে তাদের নিগৃহের পরিবেশ থেকে বের হতে পেরেছে এটাই তার বড় অবদান। কয় জন পেরেছে এমন অবদান রাখতে?

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কৃত বিভাগের শিক্ষার্থী রূপা কর্মকর বলেন, বাংলা সাহিত্যের নারী জাগরণের অগ্রদূত এবং নারী শিক্ষা প্রসারের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন। তিনি তার সাহিত্য কর্মে তৎকালীন নারী সমাজের করুন দশা ও তা থেকে নারী মুক্তির পথ প্ৰদৰ্শন করেছেন। তার লেখা জাগো গো ভগিনী, মতিচূর, অবরোধ বাসিনী লেখায় অন্ধকারাচ্ছন্ন সমাজ, কুসংস্কারাচ্ছন্ন জীবন এবং নারীদের অশিক্ষার অন্ধকার থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায় তা নিয়ে কাজ করে গেছেন।

আকিজ কলেজ অব হোম ইকোনমিক্সের খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান বিভাগের সাদিয়া জাহান সারা বলেন, বাংলার ইতিহাসে নারী অধিকার ও নারী শিক্ষার কথা বলতে গেলে প্রথমেই আমাদের মাথায় যে মহীয়সী নারীর কথা মাথায় আসে তিনি হলেন বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন। বেগম রোকেয়া ছিলেন এ দেশের নারী জাগরণের অগ্রদূত।

তিনি নারী শিক্ষা, নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং নারীর স্বাধীনতা নিয়ে আজীবণ কাজ করে গেছেন। তার লেখনীতে তিনি যেমন নারীকে তার অধিকার সম্পর্কে সোচ্চার হতে বলেছেন, তেমনি নারী যে কোনো ভোগের বস্তু নয় সে কথাও বলেছেন। বেগম রোকেয়ার অসামান্য আবদানের ফলে নারীরা আজ নানা প্রতিবন্ধকতার বেরাজাল থেকে বেরিয়ে সর্ব ক্ষেত্রে বিচরণ করছে এবং অবদান রাখছে দেশের উন্নয়নে। তার এই অবদানের জন্য আমাদের মাঝে তিনি অবিস্মরণীয় হয়ে আছেন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী মাসতুরা বিনতে মাহমুদ মোহনা বলেন, নারী শিক্ষায় বেগম রোকেয়ার অবদান অনেক। বর্তমানে নারীরা পড়ালেখা করছে, চাকরি করছে। অন্যদিকে এখনও নারীরা চার দেয়ালে বন্দি। কারণ তারা পুরুষের উপর নির্ভর করে বেঁচে থাকতে চায়। বেশির ভাগ নারী সংসারে ঝুঁকে পড়ছে। এটাতে স্বামীরা তাদেরকে বাধ্য করেছে নয়তো ইচ্ছে করেই ঝুঁকে পড়ছে।

নারীদের বুঝতে হবে যে তাদের কাজ শুধু সংসার করা না। তারা যদি শিক্ষিত না হয় তাহলে কোন কাজই ঠিক মতো করতে পারবে না। এজন্য তাদের প্রথমে নিজেদের বুঝতে হবে। সমাজে ছেলেরা যেমন চাকরি করতে পারে। তেমনি চাকরির ক্ষেত্রে উচ্চ স্তরে মেয়েদেরও যেতে হবে। এক্ষেত্রে পরিবারের উচিত ছেলে মেয়েকে সমান ভাবা।

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ৯ ডিসেম্বর ১৯৩২ সালে কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন। তার লেখা 'সুলতানার স্বপ্ন' বেগম রোকেয়ার এক অনন্য সৃষ্টি। নারীবাদী সাহিত্যে, নারী চেতনার জাগরণে এটি অন্যতম রচনা। এছাড়া অবরোধবাসিনী, পদ্মরাগ, মতিচূর ইত্যাদি গ্রন্থেও তিনি তার চেতনার প্রকাশ ঘটিয়েছেন নিপুণভাবে।

বেগম রোকেয়ার স্বপ্ন থেকে প্রসারিত হওয়া নারী অধিকার বাস্তবায়নের আজ অনেকটা পথ এগিয়ে চলেছে। যদিও সেই ভোগবাদী মানসিকতা আজো অনেক ক্ষেত্রে বিদ্যমান, তবু নারী অধিকার আদায়ে প্রভূত অগ্রগতি সাধিত হয়েছে, সেকথা বলাই যায়। নারীদের মুক্তচিন্তার যে বীজ বেগম রোকেয়া তার কর্মে, তার সাধনায় বপন করে গেছেন আজ এবং আরো শত বছর পরও যে নারী সমাজ তা বহন করবে তা নিশ্চিত বলা যায়।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের উত্তর প্রদেশের মিরাটে ১৬৮ বছরের পুরনো একটি ঐতিহাসিক মসজিদ ভেঙে দিয়েছে যোগী আদিত্যনাথের সরকার। র‍্যাপিড রেল ট্রানজিট নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের অজুহাতে মসজিদটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে মুসলিম মিরর।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) মসজিদটি ভাঙার আগে স্থানীয় মুসলিমদের তীব্র প্রতিবাদে বাধার মুখে পড়ে প্রশাসন। তবে পরে ব্যাপক পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতিতে গভীর রাতে মসজিদটি সম্পূর্ণরূপে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, মুসলিম সম্প্রদায়ের সম্মতিতেই রেল প্রকল্পের জন্য মসজিদটি ভাঙার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কিন্তু মসজিদের মুতাওয়াল্লি হাজি সালেহিন জানান, ২০ ফেব্রুয়ারি প্রশাসনের সঙ্গে তাদের বৈঠক হয়েছিল, তবে মসজিদটি ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় তারা এটি ভাঙতে পুরোপুরি সম্মত ছিলেন না।

তিনি আরও বলেন, "যোগী সরকারের চাপে পড়ে অবশেষে নতুন জায়গায় মসজিদ নির্মাণের শর্তে আমরা সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নিতে বাধ্য হই। আমাদের কাছে এখনো মসজিদ ও জায়গার মালিকানার দলিল রয়েছে, যেখানে প্রমাণ রয়েছে যে এটি ১৮৫৭ সালের আগেই নির্মিত হয়েছিল।"

Header Ad
Header Ad

সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ

প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে পদত্যাগের বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলন। ছবি: সংগৃহীত

সদ্য পদত্যাগ করা তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বলেছেন, আমি মনে করেছি সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি। আমি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি, সব কমিটি থেকে ইস্তফা দিয়েছি।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে পদত্যাগের বিষয় নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথা বলেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পদত্যাগ পত্র জমা দেন। ছবি: সংগৃহীত


নতুন রাজনৈতিক দলে যোগ দিতেই পদত্যাগ জানিয়ে তিনি আরও বলেন, একটি রাজনৈতিক শক্তির উত্থানের জন্য আমার রাজপথে থাকা প্রয়োজন। ছাত্র-জনতার পাশে থাকা প্রয়োজন। সরকারের থেকে রাজপথে আমার ভূমিকা এই সময়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেছি।

পদত্যাগ পত্র। ছবি: সংগৃহীত

এরআগে নতুন রাজনৈতিক দলের শীর্ষ পদে দায়িত্ব নিতে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করেন তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে পদত্যাগ পত্র জমা দেন তিনি।

জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে ২৮ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার)। এই দলের নেতৃত্ব দেবেন নাহিদ ইসলাম। সেদিন বেলা তিনটায় রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জাতীয় সংসদ ভবন প্রাঙ্গণে নতুন দলের আত্মপ্রকাশ হবে।

Header Ad
Header Ad

নদীদূষণ রোধে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর চারপাশের নদীগুলোর দূষণ রোধে সরকার কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ লক্ষ্যে ২০৪৬টি শিল্প কারখানাকে তাদের ইটিপি (এফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান্ট) চালু রাখতে চূড়ান্ত নোটিস দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়। নোটিস অমান্য করলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদীকে দূষণের হাত থেকে রক্ষার জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীর ২০৪৬টি শিল্প কারখানাকে চূড়ান্ত নোটিস দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা যথাযথভাবে ইটিপি চালু রাখে।

বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত-২০১০) এবং পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ২০২৩ অনুযায়ী, তরল বর্জ্য নির্গমনকারী সব কারখানার ইটিপি ও এসটিপি (পয়ঃবর্জ্যের ক্ষেত্রে) চালু রাখা বাধ্যতামূলক। কিন্তু অনেক কারখানা ইটিপি স্থাপন না করেই বর্জ্য ফেলছে, আবার কেউ কেউ ইটিপি স্থাপন করলেও তা সার্বক্ষণিক চালু রাখছে না, ফলে অপরিশোধিত বর্জ্য সরাসরি নদীতে মিশছে।

১৩ থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব শিল্প কারখানাকে নোটিস পাঠানো হয়েছে। নোটিসে ইটিপি সার্বক্ষণিক চালু রাখা এবং পরিবেশ আইন মেনে কারখানা পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার
সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ
নদীদূষণ রোধে সরকারের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের সিদ্ধান্ত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা শিক্ষা দিচ্ছি কিন্তু কোয়ালিটি নেই: উপাচার্য
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমানের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
ঈদুল ফিতরে যেভাবে মিলবে টানা ৯ দিনের ছুটি
উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করলেন নাহিদ
ফুটবল থেকে রাজনীতির মাঠে ওজিল, যোগ দিলেন তুরস্কের ক্ষমতাসীন দলে
ব্যান্ডউইথ সেবায় ভারত নির্ভরতা কমছে, সাশ্রয় ৬০ কোটি টাকা
তৎকালীন বিডিআর সদস্যরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, আর কোন কথা হবে না: সেনাপ্রধান
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা
অপরাধ দমন অভিযানে কোনো বাহিনীর সদস্য গাফিলতি করলেই ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রংপুরে হিজবুত তাওহীদ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, ৪ কর্মীর বাড়িতে আগুন
পাঁচ দফা দাবিতে টাঙ্গাইলে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মশাল মিছিল
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  
৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত
২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  
সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  
বাংলাদেশ ক্রিকেট খুব শীঘ্রই জিম্বাবুয়ের স্তরে নেমে আসবে: দিনেশ কার্তিক  
৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান