বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

এই ফুলের ওপর ঘুমিয়ে পড়ে ফুলের মধু খেয়ে : ড. মুহাম্মদ সামাদ

১ নভেম্বর, সকাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইআর) সেজেছিল উৎসবের সাজে। আইআরের তিনতলা পুরোনো ভবনটি আবার রঙে রেঙেছে। তার ভেতরে প্রবেশের সিঁড়িগুলো, যেখানে সব বর্ষের সব ছাত্র, ছাত্রীর বসতে বড় ভালো লাগে, তারা আড্ডা জমান, বসে থাকেন স্টেজে, ক্যান্টিনে আলাপ করেন দলে দলে বা ভাগে ভাগে; সবখানে উৎসবের রঙিন আভা।
সিঁড়িতে বৈশাখের মতো আলপনাগুলো আঁকা, কোনোটি সাদা একটি বিশেষ ফুল, কোনোটি পাতা। আবার কোনোটি নকশা কাটা। এই ভালোবাসার রঙিন ছাপগুলো ছেলেমেয়েদের অনেক শ্রমে গড়া, তাদের মেধা ও কাজের অন্যতম স্বীকৃতি।
স্টেজ, বহু পুরনো, চির নতুন, বড় মমতার, কতকালের আপন-সেখানে সাজানো আছে শোলায় লেখা সাদা-‘শরতের শুভ্রতায়’ একপাশে, অন্যপাশে ‘শ্বেতশুভ্র আটাশ’।
গায়ে তার নানা বৈশাখের কারুকার্য। ওপরে হরিণ, নীচে কাঠের ঘোড়া ইত্যাদি।
হঠাৎ চমকে যাবেন আরে, আইইআরের নির্দিষ্ট সময়ান্তর জেগে ওঠা এই স্টেজে এত চেয়ার কেন? স্টেজ আলোকিত করে বসে আছেন কারা?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক কৃতী অধ্যাপক এবং বিখ্যাত কবি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, আইইআরের পরিচালক অধ্যাপক ড. এম আবদুল হালিম, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. এম অহিদুজ্জামান চান, বিশেষ শিক্ষা বিভাগের সাবেক প্রধান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান লিটু ও অত্যন্ত শান্ত, ভালোমানুষ ড. অসীম দাস।
তাদের সামনে অনেকগুলো চেয়ারে বসে আছেন অনেকগুলো কচি মুখ, অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র, ছাত্রী। অসাধারণ মেধার তুমুল লড়াইয়ে জিতে তারা এবারের শিক্ষাবর্ষে আইইআরের অনার্স কোসে ২৮তম ব্যাচের ছাত্র, ছাত্রী হয়ে এসেছেন। আগামী ৫টি বছর আইইআর থাকবে ভবিষ্যতের এই শিক্ষাবিদদের দখলে।
আলোচনার পর্বে অসাধারণ বক্তৃতা করেছেন প্রধান অতিথি-কৃতী অধ্যাপক ও প্রশাসক এবং উপ-উপাচার্য কবি ড. মুহাম্মদ সামাদ, ‘আমাদের এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রজন্মের ছাত্র, ছাত্রীদের চিন্তাশক্তি, তারুণ্য এবং বেড়ে ওঠার প্রক্রিয়া অবিশ্বাস্য ও অসাধারণ। কেশে আমার পাক ধরেছে বটে তোমাদের দেখে আজও ভালো লাগে। মন নাচে।
তোমরা আজকে যারা এখানে উপস্থিত হয়েছো, লেখাপড়া শিখে, কাজে, কর্মে এই বাংলাদেশের সেবায় আত্মনিয়োগ করবে, পরিবারের ও মানুষের সেবা করবে-এই আমাদের সবার চাওয়া।
আজকে তোমাদের আমরা অভিবাদন জানাই এই ক্যাম্পাসে-যেটি এই বাংলাদেশের প্রাচীনতম ও প্রধানতম।
ধারাবাহিকভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের অঞ্চলের মানুষের প্রধান বিদ্যাপীঠ হিসেবে কাজ করে চলেছে। এখানে বিদ্যার্জন অত্যন্ত দুর্লভ ও সুলভমূল্যের।
আমরা চাই, আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিদ্যার্জন ও প্রদানের মাধ্যমে গবেষণা কর্মে আরো আত্মনিয়োগ করবে। নিজেদের পেটেন্ট থাকবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রসরতার আরো বিকাশ ঘটবে তোমাদের মতো নবীনপ্রাণদের মেধাবী আগমনে।
আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্ঞানে বিকশিত হয়ে তোমরা জীবনে চলার পথেও যুক্তির চর্চা করবে। না হলে আমাদেরও বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করা সম্ভব হবে না।
বাঙালির যে দর্শন-বেশি চায় না, আমাদেরও তাই-‘চাই না গো মা রাজা হতে, পারি যেন দুবেলা খেতে।’ এই আত্মদর্শনের বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে বাংলাদেশের সেরা মেধাবীরা পড়েন ও পড়ান, গবেষণা করেন; এই মাতার আমি এবং আমরা মাতৃবন্দনা করি।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা এই ফুলের ওপর ঘুমিয়ে পড়ে ফুলের মধু খেয়ে।
তবে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে, এখন মানুষ জ্ঞানী না হলে চাঁড়াল হচ্ছে। প্রজ্ঞাবান না হয়ে বিশিষ্ট হচ্ছে। সেসব কর্মে যাওয়া যাবে না মোটেও। আমাদের জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবানের প্রচেষ্টায় রত হতে হবে।
রবীন্দ্রনাথের ভাষায় বলি-আমাদের চরিত্র হলো এমন, ‘আমি ভালোবেসে বোকা থাকতে চাই।’ ফলে তোমাদের বিদ্যার্জন মানুষের সেবায় নিবেদিত হবে।
আগে ধর্মের মধ্যে সব জ্ঞান ছিল। মানুষ বিদ্যাচর্চার মাধ্যমে বিদ্যার্জনের প্রতিষ্ঠানগুলোতে ছড়িয়ে দিলো।
বিশ্বের সব শ্রেষ্ঠ গ্রন্থ ডায়লগ বা সংলাপের ভিত্তিতেই রচিত হয়েছে। ফলে শিক্ষকদের কথা মনোযোগ দিয়ে ক্লাসরুমে শুনবে, নোট করবে, তাদের কথা অনুসারে চলবে এবং তাদের আদর্শে জীবনকে বিকশিত করবে।
জ্ঞান অর্জন করলে যেকোনো মানুষ সম্মানিত হন আর জ্ঞানকে কাজে লাগাতে পারলে অধিক সম্মানিত হন। ফলে ভালোভাবে পড়ালেখা ও জ্ঞানার্জনের কোনো বিকল্প নেই।
আমাদের বিদ্যা, জ্ঞান ও অর্জন বহু মানুষের বহু ধরণের ত্যাগ, তিতীক্ষার বিনিময়ে আজকের পর্যায়ে এসেছে। ফলে এই জ্ঞানের ভুবনে তোমাদের সবাইকে আমরা স্বাগত জানাই।”

Header Ad
Header Ad

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে সিমা বেগম (৪০) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের স্বামী আক্তার হোসেন জানান, সন্ধ্যার দিকে তিনি তার মেয়েকে কোচিং থেকে নিয়ে ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা তার স্ত্রীকে আক্রমণ করে। ছিনতাইকারীরা এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে তার কাছ থেকে ২ হাজার টাকা ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয়।

আক্তার হোসেন বলেন, "আমি খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাই। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান, আমার স্ত্রী আর বেঁচে নেই।"

তিনি আরও জানান, তার স্ত্রীর মাথা, হাত ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নিহতের বাড়ি মাদারীপুর জেলার সদর থানার বড়কান্দি এলাকায়।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন,
"কেরানীগঞ্জ থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় এক নারীকে জরুরি বিভাগে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।"

এ ঘটনায় কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নিরাপত্তা জোরদার করতে নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল শুরু হয়েছে। সন্দেহ হলে করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে সদর থানা থেকে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, সেনাবাহিনী ও আনসারের সমন্বয়ে যৌথ বাহিনীর এই টহল শুরু করা হয়।

জানা যায়, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে আজ রাত ৮টা থেকে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ বাহিনীর টহল শুরু করা হয়েছে। এ সময় বিভিন্ন প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজি, মোটরসাইকেল ও বাস থামিয়ে কাগজপত্র যাচাই ও তল্লাশি করা হচ্ছে। এছাড়া, সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান বলেন, ‘ছিনতাই, ডাকাতি ও চাঁদাবাজি রোধে আমরা সন্ধ্যা থেকে বিভিন্ন উপজেলায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করছি। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ টহল অভিযান শুরু করা হয়েছে। মানুষ যাতে আস্থা ও বিশ্বাস নিয়ে নিশ্চিন্তে চলাফেরা করতে পারে, তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়া প্রকৃত দুষ্কৃতকারী আইনের আওতায় আনা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নওগাঁ ধান ও চালের জন্য বিখ্যাত। প্রতিদিন বিভিন্ন ট্রাকে করে ধান ও চাল বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এ সময় কেউ অনিরাপদ মনে করলে, আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে তাদেরকে শতভাগ নিরাপত্তা দেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু ব্যক্তির বক্তব্যে দেশে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে। তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অস্থিতিশীলতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানান।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কুমিল্লা টাউনহল মাঠে মহানগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, "আমরা কোনো অস্থিতিশীলতা দেখতে চাই না। সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে পারবে। নির্বাচন বিলম্ব হলে যাদের সুবিধা হবে, তারাই ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপি শক্তিশালী হলে তৃণমূলে আরও দৃঢ় হবে, তাই অনেকে ষড়যন্ত্র করছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে গণতন্ত্রের চর্চা থাকলে ষড়যন্ত্রকারীদের হাত থেকে দেশ ও জনগণকে রক্ষা করা সম্ভব। গণতন্ত্র যত বেশি চর্চিত হবে, ততবেশি দেশ নিরাপদ থাকবে।"

তারেক রহমান দাবি করেন, "আমরা চাই অন্তর্বর্তী সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেবে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা দেখছি, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন কথা বলছেন। আমরা বাংলাদেশে অস্থিরতা চাই না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই এই অস্থিরতা দূর করা সম্ভব।"

বিএনপির চলমান আন্দোলনের প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, "গত ১৫-১৬ বছর ধরে বিএনপি গুম, খুন, হামলা, মামলা ও নির্যাতনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে বিএনপি জনগণের দল, জনগণের কথা বলে। আমরা মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলন চালিয়ে যাব।"

তিনি আরও বলেন, "মত পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু সেটি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। বিভেদ সৃষ্টি করা উচিত নয়। আমরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে দেশের জন্য কাজ করতে চাই।"

সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। তিনি বলেন, "শেখ হাসিনার সরকারের আমলে বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। কিন্তু জনগণের বিজয় সুনিশ্চিত।"

বুলু নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুসের প্রসঙ্গে বলেন, "হাসিনা আপনাকে হয়রানি করেছেন, বিএনপি তার প্রতিবাদ করেছে। তারেক রহমান আপনাকে সম্মান করেন। দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকুন।"

সম্মেলনে মহানগর বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। আগামী দুই বছরের জন্য সভাপতি হয়েছেন উদবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন রাজিউর রহমান রাজিব।

সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হাজী আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোশতাক মিয়া, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন, সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, যুগ্ম আহ্বায়ক আমিরুজ্জামান আমিরসহ অন্যান্য নেতারা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত
নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ
সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান
বারিন্দ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ, আটক ৪
জুলাইয়ে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় আসবে পাকিস্তান
টাঙ্গাইল পৌরসভায় দুদকের অভিযান
ডিআইজি-এসপিসহ পুলিশের ৮২ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ওএসডি
অনির্দিষ্টকালের জন্য কুয়েট বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন ৭ জন অতিরিক্ত সচিব
দেশজুড়ে ডেভিল হান্টে আরও ৬৩৯ জন গ্রেপ্তার
এআই প্ল্যাটফর্ম সালামা: ২০ সেকেন্ডে মিলবে দুবাইয়ের ভিসা
অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ পণ্ড হওয়ায় যেমন দাঁড়ালো ‘বি’ গ্রুপের সমীকরণ
চুয়াডাঙ্গায় নবদম্পতিকে কুপিয়ে লুট, ৪৫ হাজার টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
রমজানে ব্যাংক লেনদেন চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত
হস্তান্তরের আগেই ফাঁটল রামগঞ্জের মডেল মসজিদে, স্থানীয়দের অসন্তোষ
৫০৪ জন নিয়োগ দেবে ডাক বিভাগ, আবেদন অনলাইনে
‘আল্লাহ জানেন, একদিন নাহিদ হয়তো দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন’
বাসে ডাকাতি ও নারীদের শ্লীলতাহানির ঘটনায় মূলহোতাসহ আরও ২ জন গ্রেফতার
ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার
সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ