বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্ব আসছে

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের ২৬তম সম্মেলনে ১২ নভেম্বর।

সর্বশেষ কমিটি ঘোষণা হয় ২০১৬ সালের ১১ ডিসেম্বরে।

একই কমিটি প্রায় ছয় বছর দায়িত্বে থাকার পর নতুন কমিটি গঠনের লক্ষ্যে গত রোববার পদপ্রত্যাশী সবার জীবনবৃত্তান্ত আহ্বান করেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ কমিটি।

সেদিন থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়টিতে নেতৃত্বে আসতে স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে দৌড়, ঝাঁপ শুরু করেছেন আগ্রহী ছাত্রলীগ নেতারা।

ক্যাম্পাসে নিয়মিত শোডাউনও দিচ্ছেন এই পদপ্রত্যাশীরা।

ফলে সামনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে নেতৃত্বে আসতে পারেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন কজন ছাত্রলীগ নেতার নাম এরই মধ্যে আলোচনায় উঠে এসেছে।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নতুন কমিটিতে ক্লিন ইমেজধারী, সৎ, যোগ্য এবং নেতৃত্বদানে ক্ষমতাসম্পন্ন পদপ্রত্যাশীদের দায়িত্ব দেওয়া হবে নাকি অর্থের বিনিময়ে নেতৃত্বে চলে আসবেন ড্রপ-আউট, অ-ছাত্র, বিবাহিত, দুর্নীতিবাজ, ভর্তি বাণিজ্য, সিট বাণিজ্য এবং চাঁদাবাজিতে জড়িতরা-সেসব নিয়ে চলছে বিশ্লেষণ।

বরাবরের মতো এবারও কি স্থানীয়রাই আসবেন দায়িত্বে? নাকি বাইরেরও কাউকে নিয়ে আসা হবে-ক্যাম্পাসের সর্বত্র এসব নিয়েও চলছে আলোচনা।

সবকিছু ছাপিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের নতুন নেতৃত্বে কারা আসছেন-সে দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ নেতা, কর্মীরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন নেতৃত্বে আসার দৌড়ে এগিয়ে আছেন বর্তমান ছয় বছরের কমিটির সহ-সভাপতি কাজী আমিনুল হক লিংকন, মেজবাহুল ইসলাম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শাহিনুল ইসলাম সরকার (ডন), সাংগঠনিক সম্পাদক এনায়েত হক রাজু, মেহেদী হাসান মিশু, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক আসাদুল্লাহ-হিল-গালিব, উপ-ধর্মবিষয়ক সম্পাদক তাওহীদ দুর্জয় ও কার্যনির্বাহী সদস্য আল-মুক্তাদির তরঙ্গ।

আলোচনায় রয়েছেন আরও অনেকে।

তবে আলোচিত পদপ্রত্যাশীদের অনেকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ড্রপ-আউট, অ-ছাত্র। তাদের অনেকের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। ফলে বিশ্ববিদ্যালগুলোর মধ্যে গুরুত্ব এই শাখায় সৎ, যোগ্য, দক্ষ, নেতৃত্বের গুণাবলীসম্পন্ন ও শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে স্বোচ্চার থাকবেন-এমন নেতৃত্ব চান ছাত্রলীগের নেতা, কর্মীরা। পাশাপাশি জাতীয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখতে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানীয় ও বাইরের যোগ্য পদপ্রত্যাশীদের সম্মিলিত নেতৃত্ব দেখতে চান তারা।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রাশেদুল ইসলাম রাঞ্জু বলেন, ‘দক্ষ সংগঠক, মুজিব আদর্শে বিশ্বাসী,স্বচ্ছ ও আমাদের সংগঠনের বয়সসীমার মধ্যে থাকা ব্যক্তিরা (ছাত্র?) নেতৃত্বে আসুক।’ শীর্ষ দুই পদে দুটি ভিন্ন জেলার নেতৃত্বের আশা ব্যক্ত করেছেন তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের বর্তমান সাধারণ সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু বলেন, ‘আমরা দীর্ঘদিন বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতৃত্বে ছিলাম। আমরা চাই, শিক্ষার্থীদের মাঝে যাদের ভালো ইমেজ আছে ও কোটা আন্দোলন থেকে শুরু করে বিভিন্ন সময়ে জামাত-শিবিরের বিরুদ্ধে যারা সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন, তারা নেতৃত্বে আসুন।’

এই বিষয়ে বক্তব্য দিতে গিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আশরাফুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘ছাত্রলীগের সম্প্রতি কর্মকান্ডে আমি খুব একটা সন্তুষ্ট না। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সংগঠনে যারা থাকে, সাধারণত তাদের তো দুনীর্তিতে সম্পৃক্ত থাকার কথা না। তবে যারা এসব করেছে, তারা হয়ত কখনোই আদর্শগতভাবে ছাত্রলীগে সম্পৃক্ত ছিল না অথবা কারোর মাধ্যমে এমনটি হয়ে গেছে। এসব নেতা, কর্মীদের তো চিন্তাই থাকবে দল থেকে সুবিধা নেওয়া এবং সেসবই তারা করছে।’

অধ্যাপক ড. আশরাফুল ইসলাম খান আরো বলেন, ‘আমি চাই যারা সত্যিকার অর্থেই দলের আদর্শ ধারণ ও লালন করে, তারাই নেতৃত্বে আসুক। এতে দলের ভালো হবে, দেশও উপকৃত হবে। এরা তো আসলে দেশবিরোধী চক্র না। ছাত্রলীগ ভালো কাজ করলে দেশেরই মানুষের কাজে লাগবে।’

সার্বিক বিষয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পদপ্রত্যাশীদের জীবনবৃত্তান্ত সংগ্রহের দায়িত্বে থাকা কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক আফি আজাদ বান্টি বলেছেন, ‘ব্যক্তির দায় কখনও ছাত্রলীগ নেয় না। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের ভর্তি বাণিজ্যসহ বিভিন্ন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনাগুলো সম্পর্কে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ অবগত। এবার পদপ্রত্যাশীদের কেউ যদি অপ্রীতিকর ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকে আর তার প্রমাণ মেলে, তাহলে অবশ্যই তাকে নেতৃত্বে নিয়ে আসা হবে না। যাদের ছাত্রত্ব নেই, তাদের নেতৃত্বে নিয়ে আসার কোনো প্রশ্নই আসে না। আমরা সৎ, যোগ্য ও দক্ষদেরই নেতৃত্বে নিয়ে আসব। স্থানীয় হোক বা রাজশাহীর বাইরের হোক, যারা যোগ্য তারাই নেতৃত্বে আসবে।’

লেখা ও ছবি : আসিফ আহমেদ দিগন্ত।

ওএফএস।

Header Ad
Header Ad

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে সিমা বেগম (৪০) নামে এক নারী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহতের স্বামী আক্তার হোসেন জানান, সন্ধ্যার দিকে তিনি তার মেয়েকে কোচিং থেকে নিয়ে ফেরার পথে ছিনতাইকারীরা তার স্ত্রীকে আক্রমণ করে। ছিনতাইকারীরা এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে তার কাছ থেকে ২ হাজার টাকা ও কানের দুল ছিনিয়ে নেয়।

আক্তার হোসেন বলেন, "আমি খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাই। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানান, আমার স্ত্রী আর বেঁচে নেই।"

তিনি আরও জানান, তার স্ত্রীর মাথা, হাত ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। নিহতের বাড়ি মাদারীপুর জেলার সদর থানার বড়কান্দি এলাকায়।

ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন,
"কেরানীগঞ্জ থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় এক নারীকে জরুরি বিভাগে আনা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহটি হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।"

এ ঘটনায় কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নিরাপত্তা জোরদার করতে নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল শুরু হয়েছে। সন্দেহ হলে করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে সদর থানা থেকে জেলা প্রশাসন, পুলিশ, সেনাবাহিনী ও আনসারের সমন্বয়ে যৌথ বাহিনীর এই টহল শুরু করা হয়।

জানা যায়, চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও বিশৃঙ্খলা ঠেকাতে আজ রাত ৮টা থেকে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ বাহিনীর টহল শুরু করা হয়েছে। এ সময় বিভিন্ন প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, সিএনজি, মোটরসাইকেল ও বাস থামিয়ে কাগজপত্র যাচাই ও তল্লাশি করা হচ্ছে। এছাড়া, সন্দেহ হলে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজিউর রহমান বলেন, ‘ছিনতাই, ডাকাতি ও চাঁদাবাজি রোধে আমরা সন্ধ্যা থেকে বিভিন্ন উপজেলায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করছি। পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে যৌথ টহল অভিযান শুরু করা হয়েছে। মানুষ যাতে আস্থা ও বিশ্বাস নিয়ে নিশ্চিন্তে চলাফেরা করতে পারে, তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। এছাড়া প্রকৃত দুষ্কৃতকারী আইনের আওতায় আনা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নওগাঁ ধান ও চালের জন্য বিখ্যাত। প্রতিদিন বিভিন্ন ট্রাকে করে ধান ও চাল বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়ে থাকে। এ সময় কেউ অনিরাপদ মনে করলে, আমাদের সাথে যোগাযোগ করলে তাদেরকে শতভাগ নিরাপত্তা দেওয়া হবে।’

Header Ad
Header Ad

সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু ব্যক্তির বক্তব্যে দেশে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে। তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অস্থিতিশীলতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবি জানান।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কুমিল্লা টাউনহল মাঠে মহানগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তারেক রহমান বলেন, "আমরা কোনো অস্থিতিশীলতা দেখতে চাই না। সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে পারবে। নির্বাচন বিলম্ব হলে যাদের সুবিধা হবে, তারাই ষড়যন্ত্র করছে। বিএনপি শক্তিশালী হলে তৃণমূলে আরও দৃঢ় হবে, তাই অনেকে ষড়যন্ত্র করছে।"

তিনি আরও বলেন, "বাংলাদেশে গণতন্ত্রের চর্চা থাকলে ষড়যন্ত্রকারীদের হাত থেকে দেশ ও জনগণকে রক্ষা করা সম্ভব। গণতন্ত্র যত বেশি চর্চিত হবে, ততবেশি দেশ নিরাপদ থাকবে।"

তারেক রহমান দাবি করেন, "আমরা চাই অন্তর্বর্তী সরকার একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেবে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা দেখছি, জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়ে বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন কথা বলছেন। আমরা বাংলাদেশে অস্থিরতা চাই না। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমেই এই অস্থিরতা দূর করা সম্ভব।"

বিএনপির চলমান আন্দোলনের প্রসঙ্গে তারেক রহমান বলেন, "গত ১৫-১৬ বছর ধরে বিএনপি গুম, খুন, হামলা, মামলা ও নির্যাতনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে বিএনপি জনগণের দল, জনগণের কথা বলে। আমরা মানুষের অধিকার আদায়ের আন্দোলন চালিয়ে যাব।"

তিনি আরও বলেন, "মত পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক, কিন্তু সেটি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা উচিত। বিভেদ সৃষ্টি করা উচিত নয়। আমরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে দেশের জন্য কাজ করতে চাই।"

সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু। তিনি বলেন, "শেখ হাসিনার সরকারের আমলে বিএনপির হাজার হাজার নেতাকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছে। কিন্তু জনগণের বিজয় সুনিশ্চিত।"

বুলু নোবেল বিজয়ী ড. ইউনুসের প্রসঙ্গে বলেন, "হাসিনা আপনাকে হয়রানি করেছেন, বিএনপি তার প্রতিবাদ করেছে। তারেক রহমান আপনাকে সম্মান করেন। দ্রুত নির্বাচন দিয়ে জনগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকুন।"

সম্মেলনে মহানগর বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। আগামী দুই বছরের জন্য সভাপতি হয়েছেন উদবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু এবং সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন রাজিউর রহমান রাজিব।

সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক হাজী আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোশতাক মিয়া, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমন, সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম, যুগ্ম আহ্বায়ক আমিরুজ্জামান আমিরসহ অন্যান্য নেতারা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কেরানীগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে নারী নিহত
নওগাঁয় যৌথ বাহিনীর টহল সন্দেহ হলেই করা হচ্ছে জিজ্ঞাসাবাদ
সরকারের কারও কারও বক্তব্যে অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে: তারেক রহমান
বারিন্দ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজির অভিযোগ, আটক ৪
জুলাইয়ে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় আসবে পাকিস্তান
টাঙ্গাইল পৌরসভায় দুদকের অভিযান
ডিআইজি-এসপিসহ পুলিশের ৮২ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ওএসডি
অনির্দিষ্টকালের জন্য কুয়েট বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন ৭ জন অতিরিক্ত সচিব
দেশজুড়ে ডেভিল হান্টে আরও ৬৩৯ জন গ্রেপ্তার
এআই প্ল্যাটফর্ম সালামা: ২০ সেকেন্ডে মিলবে দুবাইয়ের ভিসা
অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার ম্যাচ পণ্ড হওয়ায় যেমন দাঁড়ালো ‘বি’ গ্রুপের সমীকরণ
চুয়াডাঙ্গায় নবদম্পতিকে কুপিয়ে লুট, ৪৫ হাজার টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৪
রমজানে ব্যাংক লেনদেন চলবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত
হস্তান্তরের আগেই ফাঁটল রামগঞ্জের মডেল মসজিদে, স্থানীয়দের অসন্তোষ
৫০৪ জন নিয়োগ দেবে ডাক বিভাগ, আবেদন অনলাইনে
‘আল্লাহ জানেন, একদিন নাহিদ হয়তো দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন’
বাসে ডাকাতি ও নারীদের শ্লীলতাহানির ঘটনায় মূলহোতাসহ আরও ২ জন গ্রেফতার
ভারতে ১৬৮ বছরের পুরনো মসজিদ গুঁড়িয়ে দিল যোগী সরকার
সরকারে থাকার চেয়ে রাজপথে থাকা বেশি প্রয়োজন, তাই পদত্যাগ করেছি: নাহিদ