সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘নিয়ম মান’

লেখা ও ছবি : আসাদুল্লাহ গালিব, প্রতিনিধি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

বাংলাদেশের অন্যতম সেরা ও প্রাচীন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়। তাদের মোট ১৭টি ছাত্র ও ছাত্রী হল আছে। ছাত্রদের জন্য উনসত্তরের গণ আন্দোলনে জীবনদান করা বাংলাদেশের একমাত্র অধ্যাপক শহীদ ড. শামসুজ্জোহা, একাত্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া শহীদ অধ্যাপক হবিবুর রহমান, খালেদা জিয়ার নামে হল আছে। প্রতিটিই বড় ও দারুণ।
হলগুলোর সিট বাণিজ্য, শিক্ষার্থীদের হয়রানি, নিপীড়ন ও শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রতিবাদে একসঙ্গে মানববন্ধন করেছেন বাংলাদেশের অন্যতম বিশ্ববিদ্যালয়টির অধ্যাপক, মুক্তিযোদ্ধা অভিভাবক, ছাত্র ও ছাত্রীরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ঢাকাপ্রকাশ ২৪.কমের প্রতিনিধি এবং গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অন্যতম ছাত্র আসাদুল্লাহ গালিব খবরটি জানিয়ে আরো লিখেছেন, “সেদিন সোমবার, ১৩ জুন ক্যালেন্ডারের পাতায়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সরকারের প্রধান, প্রধানমন্ত্রী ‘শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ সিনেট ভবন’র পাশে বিখ্যাত প্যারিস রোডে সম্মিলিত এই মানববন্ধন কর্মসূচি শান্তিপূণভাবে পালিত হয়েছে। এরপর প্রতিবাদ।”
বিশ্ববিদ্যালয়টির কৃতি অধ্যাপকরা তাদের ছাত্র, ছাত্রীদের বাঁচাতে এ সময় প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়েছেন তাদের পাশে অভিভাবকদের নিয়ে-‘আবাসিক হলগুলো দখল মুক্ত করতে হবে’, ‘সিট বাণিজ্য বন্ধ কর’, ‘শিক্ষার্থীদেরকে মুক্ত কর’, ‘নিয়ম মান’, ‘শিক্ষার্থীদের আবাসিকতা নিশ্চিত কর’, ‘সংকট সমাধান চাই’, রাকসু নির্বাচন চাই’ ইত্যাদি।
সবচেয়ে প্রয়োজনীয় মানববন্ধনটির পর প্রতিবাদ সমাবেশে অংশগ্রহণ করেছেন পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকিব, রসায়নের অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ শামস বিন তারেক, অর্থনীতির অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দীন, ফিশারিজের অধ্যাপক ড. ইয়ামিন হোসাইন, আরবির অধ্যাপক ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদ, সমাজকর্মের সহযোগী অধ্যাপক ড. আখতার মজুমদার, চারুকলা অনুষদের সহযোগী অধ্যাপক আব্দুস সালাম প্রমুখ। শতাধিক শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদে অংশগ্রহণ করেছেন।
সমাবেশ উপস্থাপনা করেছেন অর্থনীতির অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দীন। আরবির অধ্যাপক ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদ প্রতিবাদে অংশ নিয়েছেন, ‘যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মূখ্য উদ্দেশ্য আজকে ধ্বংসের মুখে, যার ফল আমরা ভোগ করছি। বৈধভাবে সিট বরাদ্দ পেয়েও দিনের পর দিন বাইরে থাকতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। কোনো শিক্ষার্থী হলে উঠলেও তাকে নির্মমভাবে নির্যাতন করে নামিয়ে দেয়া হচ্ছে। এমনকি সাংবাদিকরাও সত্য তুলে ধরতে গিয়ে মারধর ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন। ছাত্রলীগের অনেকের ছাত্রত্ব শেষ হয়ে যাওয়ার পর রুম দখল করে আছে। অন্যরা প্রচার সেল, প্রকাশনা সেল রুমে লিখে দখল করে রেখেছে। ফলে হলের মসজিদের ইমামও তার ঘর বরাদ্দ পাচ্ছেন না। আমরা প্রশাসনকে বলতে চাই, যোগ্যতার ভিত্তিতে সিট বন্টন করুন। না হলে ছাত্র-শিক্ষকের আন্দোলন আরো ভয়াবহ হবে।’
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং ম্যাজিক লন্ঠনের প্রকাশক ড. কাজী মামুন হায়দার বলেছেন, ‘শুধু আবাসিকতার কথা বললেই হবে না। শিক্ষার্থীরা ডাইনিংয়ে কি খায় প্রশাসন কি কখনো খোঁজ খবর নিয়েছে? নেয়নি। বিশেষ, বিশেষ লোকের জন্য হলে বিশেষ, বিশেষ রান্না হয়। আমাদের সব প্রভোস্টকে প্রত্যেক বেলা ডাইনিংয়ে খাওয়া উচিত। তবে যখন তারাও হলে খেতে যান, তখন খাবারের মান পাল্টে যায়। বাংলাদেশ ছাড়া এমন নিকৃষ্টতম কাজ আর অন্য কোনো দেশে হয় কি-না আমার জানা নেই।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রীর বাবা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর হোসেন মোল্লা জানিয়েছেন, ‘আমি আমার মেয়ের কাছে থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ভয়াবহতার কথা শুনেছি। মেয়েদের জন্য সান্ধ্য আইন করা হয়েছে। এর কারণ কি? কারণ হলো বখাটে ছেলেদের হাত থেকে মেয়েদেরকে রক্ষা। কোনো ক্যাম্পাসই তো কোনো বখাটে ছেলের জন্য নয়। তবে আমাদের প্রশাসনের আশ্বাসে ছাত্রলীগের অনেক কর্মী বখাটে হয়ে উঠছেন। তাদের এখন আর দমন করতে পারছে না বলে এই সান্ধ্য আইন জারি আছে। এরকম অরাজকতা ও বিশৃঙ্খলার জন্যে আমরা দেশ স্বাধীন করিনি। আজকের বাংলাদেশ আমাদের সবাইকে হতাশ করছে।’
ওএস।

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২