রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

নানা সমস্যায় জর্জরিত চবির ছাত্র হল

নানা সমস্যায় জর্জরিত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের আবাসিক হলগুলো। আলু, পেঁপে, গাজর ও আলু ভর্তা চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) আবাসিক হলের শিক্ষার্থীদের নিয়মিত খাবার। নেই কোনো বৈচিত্র্যতা। আবার গতিবিহীন ইন্টারনেট সংযোগ, মশা-মাছির উৎপাত, ভবনের বিভিন্ন রুমের ছাদ থেকে পলেস্তরা খসে পড়া, ভালো মানের রিডিং রুমের ব্যবস্থা না থাকাসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো।

কর্তৃপক্ষের সঠিক তদারকির অভাবেই শিক্ষার্থীরা এমন ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির অজুহাতে হলের ডাইনিংয়ে নিম্নমান ও অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিবেশন করা হচ্ছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। এমনকি আবাসিক হলগুলোর ডাইনিংয়ে গড়ে ৩০০ শিক্ষার্থীর জন্য রান্না করা হয় মাত্র এক কেজি ডাল। গামলা ভরা পানিতে হলুদ আর তেলের পাতলা স্তর দেখে বোঝার উপায় নেই, তা ডাল নাকি থালাবাটি ধোয়া পানি।

এ ছাড়া অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে রান্না এবং নোংরা পানিতে প্লেট ও গ্লাস পরিষ্কারসহ নানা অভিযোগ রয়েছে হলগুলোর ডাইনিং ও ক্যাম্পাসের খাবারের দোকানগুলো নিয়ে। শিক্ষার্থীরা বলছেন, বাজারের সবচেয়ে নিম্নমানের চাল ও কমদামে সবজি কিনে ডাইনিং ও খাবার দোকানগুলোতে রান্না করা হয়।

জানা যায়, বাজারের দর বিবেচনা করে এক বেলা খাবারের মূল্য ২০ টাকা থেকে ২৫ টাকা নির্ধারণ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রভোস্ট কাউন্সিল। কিন্তু এতেও খাবারের মান বৃদ্ধি পায়নি। বরং শুরু হয়েছে ২৫, ৩০, ৩৫ ও ৫০ টাকার নতুন ব্যবসা। ফলে শিক্ষার্থীরা বাধ্য হয়ে একটু ভালো খাওয়ার আশায় চড়া মূল্যের এই খাবার গ্রহণ করছে।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, সকলেই যেন বেশি মূল্যের খাবার গ্রহণ করে, তাই ২৫ টাকার খাবার ইচ্ছে করেই খারাপ করে কর্মচারীরা। ২৫ টাকার টোকেনে নিত্যদিন আলুর সঙ্গে থাকে এক টুকরো মাছ, এক টুকরো ব্রয়লার মুরগীর মাংস। খাবারে নেই বৈচিত্র্যতা। প্রত্যেকদিন আছে গাজর আর শীত চলে গেলেও এখনও আমাদের ফুলকপি, বাঁধাকপির তরকারি খেতে হয়।

হলগুলোর ডাইনিং ম্যানেজাররা বলেন, বাজারে দ্রব্যের আকাশছোঁয়া দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা কী করব? তাদের অভিযোগ অনেকে আছে খাবার খেয়ে টাকা দেয় না। টাকা চাওয়া হলে আমরা তাদের কাছে প্রায় কর্কশ ব্যবহারের শিকার হই।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের মেহেদি হাসান শাওন বলেন, রাত ৮টার পরে ডাইনিংয়ে খাবার পাওয়া যায় না। ফলে যারা টিউশনিসহ বিভিন্ন কাজ সেরে একটু রাতে রুমে ফেরেন তাদের খাবার জন্য ছুটতে হয় অন্য কোথাও।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে হলের একাধিক আবাসিক শিক্ষার্থী বলেন, যে পরিমাণ রাউটার প্রয়োজন তার ব্যবস্থা নেই। ফলে অনেক রুম ইন্টারনেটের আওতায় আসে না।

রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী সুকণ্ঠ সরকার বলেন, 'যদি হলের ডাইনিংগুলো এ রকম চিরাচরিত নিয়ম অনুযায়ী চলতে থাকে তাহলে সামনে রমজান মাসে রোজা থাকব কীভাবে। এই বিষয়গুলো আমাদের নিয়মিত ভাবিয়ে তোলে। পুরো রমজান মাস ক্লাস, টিউশন বাদ দিয়ে বাড়িতে চলে যাওয়া ছাড়া কোনো উপায় দেখছি না। আমরা চাই প্রশাসন এ ব্যাপারে একটু যত্নবান হউক।'

গবেষকরা বলছেন, হলের একজন শিক্ষার্থী দৈনিক গড়ে পুষ্টি পান ১ হাজার ৮২১ কিলোক্যালরি। অথচ একজন সুস্থ মানুষের প্রয়োজন ২ হাজার ৮০০ কিলোক্যালরি। এর কম পেলে তাকে দারিদ্র্য সীমার নিচে ধরা হয়। পুষ্টি গ্রহণের বিবেচনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দারিদ্র্য সীমার নিচে থেকেই উচ্চ শিক্ষা নিচ্ছেন।

ভবনের মধ্যে অনেক জায়গার ছাদ থেকে পলেস্তরা খসে পড়ে ইট-সুরকি ও রড বেরিয়ে গেছে। এ ছাড়া ফাটল ধরেছে প্রায় বেশ কিছু স্থানে। এতে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন শিক্ষার্থীরা।

এদিকে আলাওল হল একটু ঝুকিপূর্ণ বিধায় গত বছরের ২৬ নভেম্বর ভূমিকম্পের সময় আতঙ্কে এক শিক্ষার্থী দুই তলা থেকে লাফ দিয়ে পড়ে আহত হন। তা ছাড়া হলের ডাইনিং ও টিভি রুমের ছাদের পলেস্তার খসে পড়ে রড বের হয়ে গেছে। একই রকম চিত্র স্যার এ এফ রহমান হলের হলের মসজিদে ও রিডিংরুমে।

আলাওল হলের অবকাঠামো নিয়ে প্রভোস্ট প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফরিদুল আলম বলেন, হলটা ৫০ বছরের পুরাতন। তাই কিছু জায়গায় পলেস্তার খসে পড়েছে। আমরা হল প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানিয়েছি। কেন্দ্রীয় প্রশাসন এর অনুমোদন দিয়েছে। টেন্ডার পাস হলে দ্রুত কাজ শুরু হবে।

ইন্টারনেট গতির সমস্যা নিয়ে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে আমার কাছে মনে হচ্ছে না এটা একটা বড় সমস্যা। তা ছাড়া আমাদের হলের ফান্ডের অবস্থা খুবই খারাপ। তাই আমরা দ্রুত সমাধান করতে পারছি না।

খাবারের বিষয়ে তিনি বলেন, আমার কাছে মনে হয় অন্যান্য হল থেকে এই হলের খবার তুলনামূলক ভালো। আমি নিজেই শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ডাইনিংয়ে খেয়েছি। তবে যদি আর একটু উন্নত করতে হয় তাহলে পাঁচটাকা বা দশটাকা বাড়ালে একটু ভালো মানের পাওয়া যাবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. বেনু কুমার দে বলেন, 'হলের খাবারের মান নিয়ে এত প্রশ্ন কেন? ২৫ টাকার খাবারের মান এর থেকে আর কী ভালো হতে পারে। হলের ডাইনিং ম্যানেজাররা কী তাদের বাড়ি থেকে এনে দিবে খাবার। ছাত্ররা ২৫ টাকার, ৫০ টাকার কফি খায় তখন কোনো প্রশ্ন আসে না আর হলের খাবার নিয়ে এত প্রশ্ন। বাড়িতে কী ২৫ টাকার খাবার খাওয়া যায়? যদি এতই সমস্যা থাকে তাহলে শিক্ষার্থীদের ডাইনিংয়ের দায়িত্ব নিতে হবে। স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বা পরিচ্ছন্নতার বিষয় আসলে বলেন ২৫ টাকায় এর থেকে বেশি স্বাস্থ্যকর বা পরিচ্ছন্নতা পাওয়া যায় না।'

এসয় ভতূর্কির বিষয়ে বলেন, সরকার কোনো ভর্তূকি দেয় না। যদি হলের শিক্ষার্থীদের ভর্তূকি দিতে হয় তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০ হাজার শিক্ষার্থীকে ভর্তূকি দিতে হবে। সবার অধিকার আছে হলে থাকার। আমরা তো সবাইকে সিট দিতে পারছি না।

আলাওল হলের অবকাঠামো নিয়ে বলেন, হলটা যদি বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয় তাহলে এটা অডিটোরিয়ামের মতো পরিত্যক্ত ঘোষণা করতে হবে। আমি ইঞ্জিনিয়ার পাঠাব পরিদর্শনের জন্য। পলেস্তার খসে যদি রড বের হয়ে যায় এটা বাদ দিয়ে নতুন হল বরাদ্দ দিতে হবে।

টিটি/

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

থাকবে না সরকারি ছুটি

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

সকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ বছর থেকে দিবসটি পালন করা হবে। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিবের এমন বক্তব্যের কিছু সময় পরই ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু

ছবি: সংগৃহীত

১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্য শুরু হয়েছে। সরকারি পর্যায়ের চুক্তির (জি টু জি) আওতায় বিপুল পরিমাণ চাল নিয়ে একটি পাকিস্তানি কার্গো জাহাজ বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে।

পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, এই প্রথমবার সরকার অনুমোদিত একটি কার্গো জাহাজ করাচির পোর্ট কাসিম থেকে বাংলাদেশের পথে রওনা দিয়েছে। চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ পাকিস্তান থেকে মোট ৫০ হাজার টন চাল আমদানি করছে, যা পাকিস্তানের ট্রেডিং করপোরেশন (টিসিপি) সরবরাহ করছে।

চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুতে এই চুক্তি চূড়ান্ত করা হয়। দুই ধাপে চাল রপ্তানির প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। প্রথম চালানের আওতায় ২৫ হাজার টন চাল ইতোমধ্যে বাংলাদেশের উদ্দেশে যাত্রা করেছে। আগামী মার্চের শুরুতে দ্বিতীয় চালানে আরও ২৫ হাজার টন চাল পাঠানো হবে।

এবারের চালান বিশেষ গুরুত্ব পাচ্ছে, কারণ এটি ১৯৭১ সালের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তান ন্যাশনাল শিপিং করপোরেশনের (পিএনএসসি) কোনো জাহাজ সরকারি কার্গো নিয়ে বাংলাদেশে পৌঁছাবে। এই ঘটনা দ্বিপাক্ষিক সামুদ্রিক বাণিজ্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে সরাসরি বাণিজ্যিক যোগাযোগ স্থগিত ছিল। এই উদ্যোগ দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করবে এবং সামুদ্রিক পথ ব্যবহারের নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরাসরি জাহাজ চলাচলের ফলে বাণিজ্যিক কার্যক্রম আরও সহজ হবে এবং দুই দেশের ব্যবসায়ীদের জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল  
জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া