শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এখনো আড্ডা জমে বিউটি বোর্ডিংয়ে

বাহারি সব স্থাপনা ও মুখরোচক বিভিন্ন খাবারের জন্য বিখ্যাত পুরান ঢাকা। প্রায় চারশো বছর ধরে ইতিহাসে যে ঢাকা সুনাম কুড়িয়েছে সেই সুনামের অধিকাংশ জুড়ে পুরান ঢাকা। পুরান ঢাকার প্রতিটি কংক্রিটে লেগে আছে প্রাচীন ঢাকার নবাবি হাল-চাল। রাজধানীর পুরান ঢাকার বাংলাবাজারের শ্রীশদাস লেনে অবস্থিত বিখ্যাত বিউটি বোর্ডিং তেমনি একটি।

এক সময় হলদে রঙের দোতালা বাড়িটায় আড্ডা জমাতেন বিখ্যাত কবি সাহিত্যিক ও গুণীজনেরা। বাড়িটির ভেতরে ঢুকতেই প্রথমে আপনার নজর কাড়বে পুরোনো একটি দোতলা বাড়ি। হলুদ বর্ণের প্রাচীন আমলের বাড়িটির কংক্রিটের গাঁথুনি আপনার স্মৃতিকে নিয়ে যাবে শত বছরের অতীতে। চোখে পড়বে ফুলের বাগান তাতে বাহারি ফুলের মেলা, এক ঝাঁক ফুল যেন বাড়িটি আপনাকে বরণ করে নেবে। সিঁড়িগুলোয় লেগে আছে নবাবি ছোঁয়া, প্রাচীন স্মৃতির সবই লেগে আছে এই দোতালা বাড়ির গায়ে। বিউটি বোর্ডিংয়ের রুমগুলোতে বিছানার পাশাপাশি আছে টেবিল ও চেয়ার এবং বেশিরভাগ রুমের পাশেই রয়েছে কারুকাজ। কবি সাহিত্যিকসহ নানান পেশার মানুষ যেথায় আড্ডা জমাতেন চায়ের কাপে।

বিউটি বোর্ডিংয়ের ইতিহাস থেকে জানা যায়, বিখ্যাত বিউটি বোর্ডিং বাড়িটি ছিল নিঃসন্তান জমিদার সুধীর চন্দ্র দাসের বাড়ি। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের আগে সেখানে ছিল সে সময়কার বিখ্যাত সাপ্তাহিক সোনার বাংলা পত্রিকার অফিস। কবি শামসুর রহমানের প্রথম কবিতা মুদ্রিত হয়েছিল এই সোনার বাংলা পত্রিকায়। দেশ ভাগের সময় এই সোনার বাংলা পত্রিকার অফিসটি কলকাতায় স্থানান্তরিত হয়। এরপর ১৯৪৯ সালে দুই ভাই প্রহ্লাদ চন্দ্র সাহা ও নলিনী মোহন সাহা এই বাড়ি ভাড়া নিয়ে গড়ে তোলেন বিখ্যাত বিউটি বোর্ডিং। যেখানে আড্ডায় মেতে থাকতেন গুণীজনেরা।

বিখ্যাত এই হলদে রঙের বাড়িটি ১১ কাঠা জমির উপর প্রতিষ্ঠিত। নলিনী মোহনের বড় মেয়ে বিউটির নামেই এর নামকরণ করা বিউটি বোর্ডিং। ১৯৭১ সালের ২৮ মার্চ যুদ্ধ চলাকালীন বিউটি বোর্ডিংয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হন প্রহ্লাদ চন্দ্র সাহাসহ ১৭ জন। এরা হলেন- বিউটি বোর্ডিংয়ের সত্ত্বাধিকারী প্রহ্লাদ চন্দ্র সাহা, ব্যবসায়ী সন্তোষ কুমার দাস, প্রকাশক হেমন্ত কুমার সাহা, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব অহিন্দ্র চৌধুরী শংকর, শিক্ষক প্রভাত চন্দ্র সাহা, সমাজসেবক নির্মল রায়, চিত্রশিল্পী হারাধন বর্মণ, ব্যাবসায়ী প্রেমলাল সাহা, কেশব দাস ও শামসুল ইসলাম।

আরও আছেন, অভিনেতা যোশেফ কোরায়া, বিউটি বোর্ডিংয়ের ম্যানেজার শীতল কুমার দাস, বিউটি বোর্ডিংয়ের পাচক অখিল চক্রবর্তী, অতিথি ক্ষিতীষ চন্দ্র দে, এলাকাবাসী নুর মোহান্মদ মোল্লা, বিউটি বোর্ডিংয়ের দুই কর্মচারী সাধন চন্দ্র রায় ও সুখ চন্দ্র দে।

পরবর্তীতে প্রহ্লাদ চন্দ্রের পরিবার ভারত গমন করে। বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৭২ সালে প্রহ্লাদ চন্দ্রের স্ত্রী শ্রীমতী প্রতিভা সাহা দুই ছেলে সমর সাহা ও তারক সাহাকে নিয়ে বিউটি বোর্ডিং আবার চালু করেন। ১৯৯৫ সালের ৪ আগস্ট গঠিত হয় বিউটি বোর্ডিং সুধী সংঘ। ২০০৩ সালের ৪ জুলাই কবি ইমরুল চৌধুরীকে প্রধান নির্বাহী ও তারেক সাহাকে সদস্য সচিব করে গঠিত হয় ৬০ সদস্যা বিশিষ্ট ট্রাস্টি বোর্ড। ২০০৫ সাল থেকে এখান হতে প্রতি বছর সন্মাননা দেওয়া হয়।

বিউটি বোর্ডংয়ের জন্মলগ্ন থেকেই এখানে আড্ডা দিতেন বিখ্যাত কবি, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, শিল্পী, সাংবাদিক, চিত্র পরিচালক, নৃত্যশিল্পী, গায়ক, অভিনেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। জাতির জনক শেখ মুজিবর রহমান এখানে বসে সভা করেছেন, দিয়েছেন নানান দিক নির্দেশনা। সমর দাস অনেক গানের সুর রচনা করেছেন এখান থেকেই। এখানে বসেই জব্বার খান মুখ ও মুখোশ চলচ্চিত্রের পাণ্ডুলিপি রচনা করেন। ১৯৫৭ সালে কবি ফজল শাহাবুদ্দিন প্রকাশ করেন সাহিত্য পত্রিকা কবিকণ্ঠ। ১৯৫৭ সাল থেকে ১৯৬২ সাল পর্যন্ত কবি শামসুল হক এখানেই লিখেন। তার জন্য আলাদা টেবিলও ছিল। এখান থেকেই ১৯৫৯ সালে আহমেদ ছফার সম্পাদনায় স্বদেশ পত্রিকা প্রকাশিত হয়। যাদুকর জুয়েল আইচের যাদুর সূচনা এখান থেকেই। এখানকার আড্ডাবাজদের বিউটিশিয়ান নামে আখ্যায়িত করা হয়।

এখানে যারা আড্ডার আসরে আসতেন এদের কবি শামসুর রহমান, আবু হেনা মোস্তফা কামাল অন্যতম। এ ছাড়াও শিল্পী দেবদাস চক্রবর্তী চৌধুরী, ব্রজেন দাস, হামিদুর রহমান, বিপ্লব দাশ, আবুল হাসান, আহমেদ ছফা, হায়াৎ মাহবুব, এনায়েত উল্লাহ খান, কবি। আল মাহমুদ, আল মুজাহিদী, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, সৈয়দ শামসুল হক, গোলাম মুস্তাফা, আনিসুজ্জামান, নির্মলেন্দু গুণ, বেলাল চৌধুরী, শহীদ কাদরী, ইমরুল চৌধুরী, সাদেক খান, ড. বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর, শফিক রেহমান, মহিউদ্দিন আহমেদ, আসাদ চৌধুরী, সিকদার আমিনুর হক প্রমুখ। নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু এখানে এসেছিলেন।

বিখ্যাত বিউটি বোর্ডিংয়ে এখন আগের মতো আড্ডা না জমলেও অনেকের ভিড় দেখা যায়, ভ্রমণপিয়াসী ও ভোজনরসিক মানুষ এখানে ঘুরতে আসেন।

জানা যায়, বিউটি বোর্ডিংয়ে ২৫ টির মতো থাকার রুম আছে যার বেশিরভাগ এক বিছানা বিশিষ্ট। এখানে অনেকেই আসেন শখ করে আবার অনেকেই নিয়মিত থাকেন। প্রতিটি রুমের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভাড়া নির্ধারিত, এর জন্য গুণতে হবে ২৫০-১২০০ টাকা পর্যন্ত। তবে বিউটি বোর্ডিংয়ের উপর তলায় প্রবেশের জন্য দিতে হবে ১০ টাকা প্রবেশ ফি।

সরষে ইলিশের জন্য এখানে ভিড় জমান ভোজন রসিকেরা। খাবারের ঘরে রয়েছে সারি সারি চেয়ার ও টেবিল, রয়েছে স্টিলের থালা ও গ্লাস। বিউটি বোর্ডিংয়ে রয়েছে নানা পদের খাবার আয়োজন। অল্প টাকায় খেতে পারবেন দেশি খাবার। বিউটি বোর্ডিংয়ে খাবারের তালিকায় রয়েছে ভাত, ডাল, শাকভাজি ও বিভিন্ন ভর্তা। মাছের মধ্যে সরিষা ইলিশ, রুই, কাতলা, চিতল, বোয়াল, কোরাল মাছ,পাবদা, শিং, কৈ, মাগুর, চিংড়ি, আইড় মাছের ঝোল সহ নানা ধরনের পদ। এখানে সরষে ইলিশের স্বাদ নিতে চাইলে আপনাকে গুণতে হবে ৩৫০ টাকা। ভাত ২০ টাকা প্লেট, সবজি ৪০, শাক ৩০, ভর্তা ৪০, চাটনি ২৫, দই ৩০, পাঁচ তরকারি ৪০, আলু রাশি ৩৫, রুই মাছ ২৫০, টেংরা ১৩০ টাকা।

বিউটি বোর্ডংয়ে ঘুরতে আসা সৈয়দ শিহাব বলেন, আমরা প্রায়ই এখানে ঘুরতে আসি, ভালোই লাগে। পুরান ঢাকার বুকে এই আড্ডা দেওয়ার জন্য ভালো জায়গা। খাবার দাবারও পাওয়া যায় ভালো মানের।

আরেক দর্শনার্থী সুমন সাহা বলেন, পুরান ঢাকায় এখনো যেসব স্থাপনা রয়েছে তার মধ্যে বিউটি বোর্ডিং অন্যতম। বাংলাবাজার কাজে এসেছিলাম তাই দুপুরের খাবার খেতে এসেছি। খাবারও ভালো মানের তবে দাম একটু বেশি।

বিউটি বোর্ডিংয়ের দায়িত্বে থাকা বিল্পবী সাহা বলেন, আমাদের এখানে অনেকেই ঘুরতে আসেন, বিভিন্ন জায়গা থেকে বিখ্যাত অনেক লোকজন আসেন। আমরা আমাদের মান ও সুনাম ধরে রাখার চেষ্টা করছি।

এসএন

Header Ad
Header Ad

আগামী নির্বাচনে জনগণ দিনের আলোতে প্রার্থী নির্বাচিত করতে পারবে

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, রাতের অন্ধকারে নয়, আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশের জনগণ দিনের আলোতে ভোট দিয়ে তাদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করতে পারবে। আগামী বছরের শেষদিকে কিংবা ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে অন্তবর্তী সরকার ক্ষমতা হস্তান্তর করবে।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের সাতকানিয়া মাদার্সা যুব উন্নয়ন পরিষদের উদ্যগে আবু হুরাইরা মাদ্রাসা মাঠে গরিব অসহায় এক হাজার পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।

এইসময় তিনি আরও বলেন, নানামুখী আন্দোলন-সংগ্রাম ও নাশকতার মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারের কাজকে বাধাগ্রস্ত করা হচ্ছে। দেশ পুনর্গঠনে ও সংস্কারে সবাইকে ঐকবদ্ধ থাকার আহ্বানও জানান তিনি।

মাদার্সা যুব উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি জাফর আহমেদের সভাপতিত্বে চট্রগ্রাম মহানগর জামায়াতের আমির আলহাজ শাহজাহান চৌধুরীসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

মহাখালীর সাততলা বস্তিতে আগুন

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মহাখালীতে সাততলা বস্তির পাশের একটি ভবনে লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট কাজ করছে।

ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আজ বিকাল ৪টায় আমাদের কাছে খবর আসে রাজধানীর মহাখালীর সাততলা বস্তির পেছনে দোতলা একটি ভবনে আগুন লেগেছে। আমরা প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি সেটি আবাসিক ভবন। খবর পেয়ে আমাদের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে কাজ করছে। আরও একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাচ্ছে। প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি। এ ছাড়া হতাহতের কোনো সংবাদও আমাদের কাছে আসেনি।

Header Ad
Header Ad

সিলেট সীমান্তে ভারতীয়র গুলিতে দুদিনে ২ বাংলাদেশি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

জৈন্তাপুর সীমান্তে খাসিয়া সম্প্রদায়ের এক ভারতীয় নাগরিকের গুলিতে বাংলাদেশি এক কিশোরের মৃত্যুর এক দিন যেতে না যেতেই বিছনাকান্দি সীমান্ত এলাকায় আরও এক খাসিয়া নাগরিকের গুলিতে আরেক বাংলাদেশি যুবক প্রাণ হারিয়েছেন।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে গোয়াইনঘাট উপজেলার বিছনাকান্দি দমদমিয়া সীমান্ত এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

এ নিয়ে দুই দিনে খাসিয়াদের গুলিতে দুই বাংলাদেশির মৃত্যু হলো।

নিহত সবুজ মিয়া (২০) গোয়াইনঘাটের ভিতরগুল পাহাড়তলী গ্রামের আবুল মিয়ার ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, দমদমিয়া সীমান্তের ১২৬১ নম্বর পিলার থেকে ভারত সীমান্তের প্রায় ২০০ গজ ভেতরে সবুজ মিয়ার লাশ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পরে তারা বিজিবি ও পুলিশকে খবর দেন।

দমদমিয়া বর্ডার অবজারভেশন পোস্টের (বিওপি) সুবেদার মিজানুর রহমান বলেন, “সন্ধ্যা ৭টার দিকে স্থানীয়দের কাছ থেকে সীমান্তের ওপারে (ভারতীয় ভূখণ্ডে) বাংলাদেশি যুবকের লাশ পড়ে থাকার বিষয়টি জানি। এরপর এটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।”

গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার তোফায়েল আহমদ বলেন, “খাসিয়ার গুলিতে নিহত সবুজ মিয়ার পিতা আবুল হোসেন থানায় এসে একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। লাশটি ভারতের ভেতরে থাকায় পুলিশ উদ্ধার করতে পারেনি।”

এর আগে, গত বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) ভারতীয় এক খাসিয়া নাগরিকের গুলিতে সিলেটের আরেক কিশোর নিহত হয়। সেদিন দুপুরে নিহত হয় জৈন্তাপুর উপজেলার ঝিঙ্গাবাড়ি গ্রামের মো. সাহাব উদ্দিনের ছেলে মারুফ মিয়া (১৬)।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আগামী নির্বাচনে জনগণ দিনের আলোতে প্রার্থী নির্বাচিত করতে পারবে
মহাখালীর সাততলা বস্তিতে আগুন
সিলেট সীমান্তে ভারতীয়র গুলিতে দুদিনে ২ বাংলাদেশি নিহত
১৭ বছর নয়, ১৮ বছরই সবার কাছে গ্রহণযোগ্য: মির্জা ফখরুল  
৭০ বছর পর বদলে যাচ্ছে রিয়ালের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর নাম
সব ইসলামী দল ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষড়যন্ত্র কাজে আসবে না: জামায়াত আমির
টোল প্লাজায় দাঁড়িয়ে থাকা যানবাহনে ধাক্কা, সেই বাসচালক গ্রেপ্তার  
বিপিএলে রাজশাহীর সহকারী কোচ হলেন পাকিস্তানের ইফতিখার
ওয়াজ মাহফিলের আয়োজনে আওয়ামী লীগের গা জ্বলতো: রাশেদ খান  
প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে অভিনেত্রী স্বাগতাকে আইনি নোটিশ
সেনাবাহিনী নিয়ে আনন্দবাজারের প্রতিবেদন, প্রতিবাদ আইএসপিআরের
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন দেশ পরিচালনায় থাকতে পারে না: মির্জা ফখরুল ইসলাম  
ভিনিসিয়ুস কাণ্ডে ব্যালন কর্তৃপক্ষের উপর ক্ষোভ ঝাড়লেন রোনালদো
সাদপন্থি শীর্ষ নেতা জিয়া বিন কাসিমকে গ্রেপ্তার
আমাদের প্রধান কাজ গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন: আইন উপদেষ্টা
ভারত শেখ হাসিনাকে ফেরত দিবে না: ইকোনমিক টাইমস
গানের ভিডিওতে এবার একসাথে দেখা যাবে শাকিব-সিয়াম ও মিমসহ একঝাঁক তারকাকে
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দামের পেজ থেকে সমন্বয়কদের হুমকি!  
জামায়াতে ইসলামীকে নাম পরিবর্তনের পরামর্শ ফরহাদ মজহারের  
দুদকের জালে খোদ দুদকের সদ্য সাবেক কমিশনার