রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২২ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে আগামীতে চলা কঠিন হবে’

রাজধানীর বিভিন্ন কাঁচাবাজারের মতো নিউমার্কেটের বনলতা কাঁচাবাজারেও মাছ, গরুর মাংস, মুরগির মাংসসহ প্রায় ধরনের সবজি দাম বেশি।

ক্রেতাদের অভিযোগ,পণ্যের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে আগামীতে চলা আরও কঠিন হবে। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত কয়েক দিনের তুলনায় মুরগির মাংস ও ডিমের দাম কিছুটা কমেছে। তবে অনেক ক্রেতার অভিযোগ কমার পরেও পূর্বের তুলনায় দাম এখনো অনেক বেশি।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ ) সরেজমিনে নিউমার্কেটের বনলতা কাঁচাবাজার ঘুরে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

এ বাজারের ব্যবসায়ীরা বলছেন, রমজানে বিভিন্ন উৎসব ও হোটেল বন্ধ থাকায় মুরগির চাহিদা কমে যাওয়ায় দাম কমছে। এ ছাড়া, ফার্ম থেকেও দাম কমানো হয়েছে। এ জন্য আমরাও কম দামে কিনে কম দামেই বিক্রি করছি। তবে দাম কমার সঙ্গে সঙ্গে মুরগির বিক্রি কমেছে।

বনলতা কাঁচাবাজারের মুরগি ব্যবসায়ী সাহাবুদ্দিন এ প্রতিবেদককে বলেন, দেখেন আগে ব্রয়লার মুরগি ২৭০ থেকে ২৮০ টাকা কেজি বিক্রি করেছি। তাতে লাভ ১০ টাকাও থাকত না। কয়েক দিন থেকে দাম কমতির দিকে। কারণ, একদিকে বিভিন্ন উৎসব, অন্যদিকে হোটেলও বন্ধ। আবার সরকারের চাপাচাপিতে ফার্ম থেকেও দাম কমিয়েছে। তাই আমরাও কম দামে কিনতে পারছি। এ জন্য কম দামে বিক্রি করা যাচ্ছে। এখন কেজিতে ২০ টাকা লাভ থাকছে।

মাংস ব্যবসায়ী হানিফ বলেন, গরুর মাংস ৭৫০ টাকা। রমজানের আগেও এই দামে বিক্রি করেছি। তাই বাড়েনি। খামার মালিকরা সিন্ডিকেট করে মাংস বিক্রি করছে। তাই দাম বেশি। তারা কমালে দাম কমবে। আব্দুল করিম ও মোহাম্মদ আলাউদ্দীন নামে মাংস ব্যবসায়ী বলেন, ‘লন লন, খাসির মাংস ১০০০ টাকা।’ তারা আরও বলেন, ‘ঈদে আবার চাহিদা বাড়বে। তখন দামও বাড়বে।’

রূপসা চিকেন হাউজের মুরগি ব্যবসায়ী শাওন বলেন, ‘কয়েকদিন আগে ২৭০ টাকা কেজি বিক্রি করা হলেও বর্তমানে ২০৫ থেকে ২১০ টাকা কেজি ব্রয়লার বিক্রি করা হচ্ছে। কম দামে কেনা, তাই কম দামেই বিক্রি করা হচ্ছে। দাম কম হলে লাভ বেশি হয় জানিয়ে শাওন বলেন, বর্তমানে ১৮০ টাকার মতো কেনা। খরচা বাদে লাভ ২০ টাকা। আর আগে বেশি দামে থাকায় অনেকে ঘুরে ঘুরে কিনত। পাকিস্তানি ও লেয়ার মুরগি ৩৩০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। এখন দাম কম। ঈদের আগে আবার বাড়তে পারে।

লাভলী নামে এক ক্রেতা বলেন, আগে পাকিস্থানি মুরগি ৩৫০ টাকা কেজি ছিল। বর্তমানে ৩০০ টাকার মতো। একেক দোকানে একেক রকম দাম নিচ্ছে। দাম কমলে সবার জন্য ভালো হয়। কেজিতে ৪০ টাকা কমলে অনেক। তাহলে সবাই কিনতে পারবে।

এখানকার মাছ ব্যবসায়ী মাহতাব বলেন, রুই ও কাতলা মাছ ৪০০ টাকা কেজি। ট্যাংড়া ৮০০ টাকা কেজি। নদীর কোনো মাছ নেই। রমজানের দিনে মিথ্যে কথা বলব না। রমজানে মাছের দাম বাড়েনি। যা বাড়ার আগে বেড়েছে।

অন্যান্য বাজারের মতো নিউমার্কেটেও শসা ৫০ থেকে ৬০ টাকা, বেগুন ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি ও লেবুর হালি ৪০ থেকে ৬০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে।

বনলতা মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন,তাদের বাজারে দাম বেশি এটা ঠিক। কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘কারওয়ান বাজার, কৃষিমার্কেটসহ বিভিন্ন পাইকারি বাজার থেকে পণ্য আনতে হয় এখানে।’

পরিবহন খরচ আছে। সঙ্গে কিছু পণ্য নষ্টও হয়ে যায়, তা ফেলে দিতে হয়। কারণ, এই মার্কেটে কোনো মরা মুরগি, পচা মাছ বিক্রি করা হয় না। এ ছাড়া, তরিতরকারিও টাটকা বিক্রি করা হয়। বর্তমানে এ মার্কেটে যে দামে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে তা স্বাভাবিক বলে তিনি জানান।

বনলতা বাজারে দেখা গেছে, ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকা ডজন। আগে ১৫০ টাকা ডজন বিক্রি হয়েছে। এ সময় শামিমা নামে এক সরকারি কর্মকর্তা বলেন, আসলে দাম ওভাবে কমেনি। আগেও ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকা ডজন ডিম কিনতাম। এখনো প্রায় সে দামই। সরকারের তদারকি থাকলে আরও দাম কমত। দাম বাড়ার কারণে ডিম কেনা কমিয়ে দিয়েছি।

এদিকে নিত্যপণ্যের মতো এই কাঁচাবাজারে ফলের দামও বেশ চড়া। ফল ব্যবসায়ী হেলাল বলেন, তিউনিশিয়া খেজুর ৪৫০ টাকা কেজি বলা হলেও তা ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। আম্বার খেজুর ১০০০ টাকা, ম্যাগজুইস ১২০০ টাকা কেজি। এটাই সর্বোচ্চ দাম। রমজানের আগে ১০০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হয়েছে। ফরিদা ৩০০ টাকা ও জিহাদী সবচেয়ে কম দামে ১৬০ কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। সব পদের খেজুর রয়েছে।

তিনি বলেন, তারা বাদামতলী ফল মার্কেট থেকে বেশি দামে কেনার কারণে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। কিন্তু তিনি বাদামতলি মার্কেট থেকে ফল কেনার কোনো মেমো দেখাতে পারেননি বা দোকানের নামও বলতে পারেননি।

ফল ব্যবসায়ী হোসেনসহ অন্যরা বলেন, আপেল ২৮০, মালটা ২২০ টাকা, আঙুর ২৬০ থেকে ২৭০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। রোজার আগে দাম আরও বেশি ছিল। কয়েকদিন থেকে দাম কিছুটা কমছে। তবে গত রমজানের চেয়ে প্রায় সব ফলের দামই বেশি।

কলা বিক্রেতা হোসেন আলী বলেন, সাগর, সবরি, বাংলা কলা ১২০ টাকা ডজন বিক্রি করা হচ্ছে। রোজার আগেও এই দামে বিক্রি করা হতো। তবে নরসিংদীর কলার দাম একটু বেশি, ১৫০ টাকা ডজন। বিক্রিও কম হচ্ছে।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

মিল্টন সমাদ্দারের মানবিকতার আড়ালে প্রতারণা, যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা অনিয়মের প্রতিবাদ ও মানবিক স্টোরি তুলে ধরে ব্যাপক আলোচনায় আসেন এই সংসদ সদস্য।

বর্তমানে এমপি হলেও আগের মতো নানা ইস্যুতে আওয়াজ তুলেন ব্যারিস্টার সুমন। সেই ধারাবাহিকতায় মানবিকতার আড়ালে ভয়ংকর প্রতারক মিল্টন সমাদ্দারকে নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন তিনি।

মিল্টন সমাদ্দার মানবিক কাজ দিয়ে জনপ্রিয় হয়েছিলেন। বর্তমানে তার মানবিক কাজগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, এ বিষয়ে কী বলবেন? জবাবে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, একটা বিষয় আমাদের মনে রাখা উচিৎ, যারা মানবিক কাজ করে মুখ দিয়ে নয়, হৃদয় দিয়ে করে। মুখ দিয়ে মানবিক কাজ করলে নানা প্রশ্নবিদ্ধ হবে কিন্তু হৃদয় থেকে করলে তাকে কেউ আটকাতে পারবে না।

মানবিক কাজগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হলে সমাজে কী নীতিবাচক প্রভাব ফেলে না? এমন প্রশ্নের জবাবে এই সংসদ সদস্য বলেন, সমাজে নীতিবাচক প্রভাব ফেলতে ফেলতে এই পর্যায়ে আমরা দাঁড়িয়েছি। আর পেছনের যাওয়ার সুযোগ নেই, সামনের দিকে যেতে হবে। আমরা নষ্ট হওয়ার শেষ পেরিয়ে গেছি। এর থেকে বেশি নষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই।

প্রসঙ্গত, দুস্থ, অসহায় ব্যক্তিদের আশ্রয় ও সাহায্যের মতো মানবিক কাজের কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচিত পান মিল্টন সমাদ্দার।

সম্প্রতি গণমাধ্যমে এসব কাজের আড়ালে তার নানা অন্যায়-অনিয়মের অভিযোগ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এরপর বুধবার এই মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

তার বিরুদ্ধে ডেথ সার্টিফিকেট জালিয়াতি, মানবপাচার, আশ্রয় দেওয়া অসহায়, দুস্থ ব্যক্তিদের মৃত্যুর পর তাদের কিডনি বিক্রি, জমি দখলসহ নানা অভিযোগ উঠেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের মুখোশ উন্মোচন হয়েছে: ইরান

ছবি: সংগৃহীত

চলমান ছাত্র বিক্ষোভে দমন-পীড়ন ও ধরপাকড়ের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি। শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স বার্তায় এই মন্তব্য করেন তিনি। খবর ইরানি গণমাধ্যম ইরনার

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ দমন প্রসঙ্গে কানানি বলেছেন, বাকস্বাধীনতা ও মানবাধিকারের মিথ্যা রক্ষকদের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে। তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনপন্থি ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ঠেকাতে দমন-পীড়নকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য সত্যকে বিকৃত করে শিক্ষার্থী ও একাডেমিক কর্মীদের প্রকৃত ক্ষোভ ও তাদের প্রতিবাদকে ইহুদিবিদ্বেষ হিসাবে বর্ণনা করছে মার্কিন সরকার।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের হামলার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েক ডজন বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল। বিভিন্ন কর্মসূচির পাশাপাশি ক্যাম্পাসে তাঁবু টানিয়ে অবস্থান করছেন শিক্ষার্থীরা। এর জেরে ক্লাস-পরীক্ষা বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ। সে সঙ্গে ক্যাম্পাসে পুলিশ ডাকতেও বিন্দুমাত্র পিছপা হননি তারা।

এমনকি পুলিশ এসে শান্তিপূর্ণ শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়েছে। গ্রেফতার করেছে দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে। তবে এতকিছু করেও শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমাতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা পুলিশ প্রশাসন। উলটো তা আরও বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এমনকি মার্কিন শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ছাড়িয়ে এখন বৈশ্বিক রূপ ধারণ করেছে।

নিজের মান ইজ্জত রক্ষা করুন, মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি ইসি রাশেদা

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেছেন, যেকোন মূল্যে উপজেলা নির্বাচন হবে প্রভাবমুক্ত। সরকারের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রভাবশালীরা এই নির্বাচনে প্রভাব খাটালে কমিশন প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে বিধিবিধান অন্যুায়ী ব্যবস্থা নিবে।

শনিবার দুপুরে রাজশাহী জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে রাজশাহীর চার জেলার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাশেদা সুলতানা একথা বলেন।

রাশেদা সুলতানা বলেন, আমরা লক্ষ্য করছি পছন্দের প্রার্থী পক্ষে নেক দৃষ্টি দিয়ে সরকারের অতি সুবিধাভোগি কিছু ব্যক্তিরা (মন্ত্রী-এমপি) এ নির্বাচনে প্রভাব খানাটোর চেষ্টা করছেন। ওই সমস্ত পদে যারা আছেন তাদের প্রতি অনুরোধ করবো- দয়া করে আপনারা আপনাদের জায়গায় থাকেন। আপনি এলাকার ভোটার আপনি আসবেন ভোট দিবেন চলে যাবেন। আপনি যে পর্যায়ে আছেন- আপনি আপনার মান ইজ্জত রক্ষা করবেন। আপনার ইজ্জত আপনি যদি রক্ষা না করেন তাহলে কিন্তু যে কোন মুহুর্তে বিপর্যয় ঘটে যেতে পারে। এর দায় কিন্তু আমরা নিব না। আপনাই সেটা বহন করবেন। আপনারা নিজের মর্যাদায় আসিন থেকে দ্বায়ীত্ব পালন করবেন।

প্রার্থীদের উদ্দেশ্যে ইসি রাশেদা সুলতানা আরও বলেন, ভোটারবিহীন নির্বাচনের সৌন্দর্য নেই, গ্রহনযোগ্যতা নেই, আনন্দও নেই। ১০ শতাংশ ভোট পেয়ে যেতা আর ৮০ শতাংশ ভোট পেয়ে জেতার মধ্যে প্রার্থক্য আপনারাই বুঝতে পারবেন। তাই আপনার চিন্ত করেন, পরিবেশ নষ্ট করে ১০ শতাংশ ভোটে জিততে চান ভোটার না এনে; ৮০ শতাংশ ভোটে জিততে চান। আপনাদের উপর এই ভারটা ছেড়ে দিলাম সিদ্ধান্ত নেয়ার।

ইসি বলেন, ভোটের দিন কোন রকম উশৃঙখলতা, বিশৃঙখলাতা, সহিংস আচরণ, ভোট কেন্দ্র দখল করার মত কোন দুঃসাহস করবেন না। আপনার অবৈধভাবে যে ব্যালটই রাখেন না কেন আমাদের কাছে তথ্য গেলে প্রমান পেলে সেই ভোট বাতিল করে দিব যেকোন মুহুর্তে। আর অসাধুচারণ করেন, আচরন বিধি ভঙ্গ করেন আমরা কিন্তু নির্বাচনের মুহুর্তেও প্রার্থীতা বাতিল করে দিব। ভোটের দিন যে কোন নৈরাজ্য মূলক আচরণ করলে আমরা কিন্তু নির্বাচন স্থগিত করবো, নির্বাচন বাতিল করবো, প্রার্থীতা বাতিল করবো।

তিনি আরও বলেন, গনতন্ত্রের মূল ভিত্তি হচ্ছে নির্বাচন। তাই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয় সেজন্য নির্বাচন কমিশন কাজ করে যাচ্ছে। জনগনের মনে যেন গেঁথে থাকে এমন একটি নির্বাচন হবে এবার। তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা কমিশন চায় না।

নির্বাচনে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের উদেশ্যে রাশেদা সুলতানা বলেন, কোন প্রার্থী জিতল কোন প্রার্থী জিতল না এ নিয়ে ইসির কোন মাথা বেথা নেই। নির্বাচন কমিশনের একটি নির্দেশনা, আপনার সব প্রার্থীকে সমান চোখে দেখবেন, নিরপেক্ষতার সাথে দেখবেন, যে হাঙ্গামা করবে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবেন। তবে কমিশনার নির্দেশনা যিনি প্রতি পালন করবেন না তার দায়দায়িত্বও তিনি নিবেন। আপনাদের কৃতকর্মের দায় কমিশন বহন করবে না।

রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও জয়পুরহাটের উপজেলার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী ও কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আনিসুর রহমান, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর।

সর্বশেষ সংবাদ

মিল্টন সমাদ্দারের মানবিকতার আড়ালে প্রতারণা, যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
যুক্তরাষ্ট্রের মুখোশ উন্মোচন হয়েছে: ইরান
নিজের মান ইজ্জত রক্ষা করুন, মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি ইসি রাশেদা
উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারী : স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
টানা ৬ দিন হতে পারে ঝড়বৃষ্টি জানাল আবহাওয়া অফিস
সেই ভাইরাল নেতা পাকিস্তান জামায়াতের আমির নির্বাচিত
টানা ৮ দফা কমার পর বাড়ল স্বর্ণের দাম
দিয়াবাড়ির লেক থেকে ২ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীবাসীর জন্য সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
মক্কায় প্রবেশে আজ থেকে কঠোর বিধি-নিষেধ
‘দাদাসাহেব ফালকে’ পুরস্কার জিতলেন মিথিলা
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বগুড়ার আলু ঘাঁটি উৎসব
টাঙ্গাইলে পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ ২২ জন আহত
১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে মার্কিন নার্সের ৭৬০ বছর কারাদণ্ড
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে ছাত্রলীগের কর্মসূচি ঘোষণা
দুবাইয়ের ‘গোল্ডেন ভিসা’ পেলেন শাকিব খান
সুন্দরবনের গহীনে ভয়াবহ আগুন, ছড়িয়েছে দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে
স্কুলে দেরি করে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
আইপিএলের প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে কারা?
আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করল মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য