রবিবার, ৫ মে ২০২৪ | ২১ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

ব্রয়লার মুরগির দাম লেখা ২০০ টাকা, বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকায়

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) সকাল ৯টা। রাজধানীর অভিজাত ক্রেতাদের বাজার হিসেবে পরিচিত হাতিরপুল কাঁচাবাজার গিয়ে দেখা গেল, একাধিক দোকানে মুরগির মূল্যতালিকা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।

এর মধ্যে মায়ের দোয়া পোলট্রি হাউসে ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকা। অথচ স্টিকারে দাম লেখা ২০০ টাকা। চোখের সামনে সেই স্টিকার খুলে ২১০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।

এই কাঁচাবাজারের ক্রেতা সাধারণত হাতিরপুল ও এর আশপাশের এলাকায় বাসিন্দারা। তারা নিয়মিত এ বাজার থেকে কেনাকাটা করেন। এ বাজারে মাছ, মাংস, সব ধরনের সবজি, ফলমূলসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি পাওয়া যায়।

এলিট শ্রেণির কাঁচাবাজার নগরীর হাতিরপুল প্রধান সড়কের পাশে গড়ে ওঠা এই বাজারকে বলা হয়, কিছু পণ্যের দাম পূর্ব নির্ধারিত হলেও অন্য সব কাঁচাবাজার থেকে হাতিরপুল কাঁচাবাজারে পণ্যের দাম তুলনামূলক কিছুটা বেশি। এই বেশি দাম নিয়ে সাধারণ ক্রেতাদের অভিযোগের শেষ নেই।

হাতিরপুল কাঁচাবাজারের অধিকাংশ ক্রেতা চাকরিজীবী, যারা প্রতিদিন বাজার করেন না। এদের কেউ এক সপ্তাহ, কেউ ১৫ দিন আবার কেউ এক মাসের কাঁচাবাজার একসঙ্গে করে নিয়ে যায়। মধ্যবিত্ত কিংবা নিম্ন মধ্যবিত্ত সাধারণ ক্রেতাদের উপস্থিতি খুবই কম। তবে তাদের মধ্যে যারা হাতিরপুল কাঁচাবাজারে পণ্য ক্রয় করতে আসেন তাদেরকে ক্রয় করার ক্ষেত্রে দরকষাকষি করতে দেখা যায়।

গরুর মাংস কিনতে আসা একজন নারী এনজিও কর্মী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন. ‘মাংসের দাম পূর্বনির্ধারিত হলেও অন্যান্য কাঁচাবাজার থেকে হাতিরপুল কাঁচাবাজারে যে মাংস পাওয়া যায় সেটা অপেক্ষাকৃত ফ্রেশ মাংস। তাই কিছুটা দাম বেশি। বাজার দূরে হলেও এখান থেকেই মাসিক বাজার করি।’

১১২ নম্বর মাংসের দোকানের মো. বশির ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, অন্যান্য বারের রমজানে যে পরিমাণ মাংস বিক্রি করেছি এবার তার ধারেকাছেও যাওয়া যাবে বলে মনে হচ্ছে না। আজ সকাল ৭টায় দোকান খুলেছি এখন সকাল ১০টা অথচ মাংস (গরু) বিক্রয় করেছি দুই কেজি। মাংসের দাম কিছুটা কমেছে,এখন ৭২০ টাকা প্রতি কেজি।

কাঁঠাল বাগানের বাসিন্দা মন্নাফ মিয়া নামে একজন ক্রেতা ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আপনি বেশ কয়েকজনকে দাম জিজ্ঞাসা করছেন এবং আমি আপনার গলায় কার্ড ঝুলানো দেখে সবজি কিনতে রিকশা থেকে নেমে এসেছি। কারণ, সাংবাদিকদের সামনে অন্তত কিছু কম দামে সবজি কিনতে পারব।’

মায়ের দোয়া খাসির মাংসের দোকানদার বিল্লাল হোসেন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, প্রতি কেজি মাংস ১১০০ টাকা, সকাল থেকে এক কেজিও বিক্রি হয়নি। দাম বেশি তাই কাস্টমার কম। কাস্টমারদের অনেকেই দাম জিজ্ঞাসা করে না কিনে চলে যান।

বেলা সাড়ে দশটার দিকে কথা হয় মুরগির (দেশি) দোকানদার আবুল হাসান এর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘৩০ বছর ধরে আমি এখানে মুরগির মাংস বিক্রি করছি। দেশি মুরগির মাংস বিক্রি করছি প্রতি কেজি ৬৬০ টাকা। কয়েক দিন পূর্বে প্রতি কেজি মাংস বিক্রি করেছি ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা পর্যন্ত।’

সরেজমিনে দেখা গেছে, ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি কোনো দোকানে ২০০ টাকা আবার কোনো দোকানে ২১০ টাকা, লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি ৩৪০ টাকা, পাকিস্তানি সোনালী কক প্রতি কেজি ৩৬০ টাকা। দেশি মুরগি কোনো দোকানে প্রতি কেজি ৬৬০ টাকা আবার কোনো দোকানে ৬৮৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

কাঁচামাল ব্যবসায়ী তারেক মিয়া ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, সকাল হয়েছে তিন ঘণ্টা, তারপরও বিকিকিনি নাই। রোজা শুরু হওয়ার পর থেকে কাস্টমার ছাড়া সকালেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকছি। সব কিছুর দাম বেশি তাই কাস্টমার কম, এটা ধরেই বসে আছি।

তিনি বলেন, ফুলকপি বড় সাইজ ৪০/৫০ টাকা, পাকা টমেটো প্রতি কেজি ৫০ টাকা, চিকন লম্বা বেগুন ৭০ টাকা, কয়েক দিন আগে ১০০/১২০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি করেছি। কাঁচা মরিচ খুচরা প্রতি কেজি ১০০ টাকা। তবে পাইকারি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, সাদা মরিচ প্রতি কেজি ৭০/৮০, লেবু (বড়) এক হালি ৬০ টাকা, ছোট লেবু প্রতি হালি ৫০/৫৫, শসা প্রতি কেজি ৫০ টাকা।

কথা হয় মাছ ব্যবসায়ী রিয়াদ মিয়ার সঙ্গে। তিনি জানান, রোজার মাসে সকালে তুলনামূলক বেচাকেনা কম হয়। দশটার পর থেকে রাত পর্যন্ত বেচাকেনা হচ্ছে। তবে আগের চেয়ে কম। রুই মাছ প্রতি কেজি ৪৫০ টাকা, শিং মাছ ৩২০ টাকা, শোল মাছ প্রতি কেজি ৪০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

মাছ ও গরু মাংস কিনতে আসা একটি বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা (অবসর প্রাপ্ত) আবুল কালাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, বাসার কাছে বাজার তাই নিয়মিত বাজার এখানেই করি। যদিও অনেকে বলে থাকেন এই বাজারে নাকি দাম বেশি রাখা হয়।

দাম বেশি জেনেও হাতিরপুল কাঁচাবাজারে কেন আসেন এমন প্রশ্নে তিনি কিছুটা বিরক্ত হয়ে বলেন, ‘আরে মিয়া সুস্থ থাকতে কে না চায়, তাই বেশি দাম জেনেও অপেক্ষাকৃত ফ্রেশ পণ্যের সন্ধানে এখানে আসি।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

মিল্টন সমাদ্দারের মানবিকতার আড়ালে প্রতারণা, যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন

ছবি: সংগৃহীত

হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা অনিয়মের প্রতিবাদ ও মানবিক স্টোরি তুলে ধরে ব্যাপক আলোচনায় আসেন এই সংসদ সদস্য।

বর্তমানে এমপি হলেও আগের মতো নানা ইস্যুতে আওয়াজ তুলেন ব্যারিস্টার সুমন। সেই ধারাবাহিকতায় মানবিকতার আড়ালে ভয়ংকর প্রতারক মিল্টন সমাদ্দারকে নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন তিনি।

মিল্টন সমাদ্দার মানবিক কাজ দিয়ে জনপ্রিয় হয়েছিলেন। বর্তমানে তার মানবিক কাজগুলোকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, এ বিষয়ে কী বলবেন? জবাবে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, একটা বিষয় আমাদের মনে রাখা উচিৎ, যারা মানবিক কাজ করে মুখ দিয়ে নয়, হৃদয় দিয়ে করে। মুখ দিয়ে মানবিক কাজ করলে নানা প্রশ্নবিদ্ধ হবে কিন্তু হৃদয় থেকে করলে তাকে কেউ আটকাতে পারবে না।

মানবিক কাজগুলো প্রশ্নবিদ্ধ হলে সমাজে কী নীতিবাচক প্রভাব ফেলে না? এমন প্রশ্নের জবাবে এই সংসদ সদস্য বলেন, সমাজে নীতিবাচক প্রভাব ফেলতে ফেলতে এই পর্যায়ে আমরা দাঁড়িয়েছি। আর পেছনের যাওয়ার সুযোগ নেই, সামনের দিকে যেতে হবে। আমরা নষ্ট হওয়ার শেষ পেরিয়ে গেছি। এর থেকে বেশি নষ্ট হওয়ার সুযোগ নেই।

প্রসঙ্গত, দুস্থ, অসহায় ব্যক্তিদের আশ্রয় ও সাহায্যের মতো মানবিক কাজের কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পরিচিত পান মিল্টন সমাদ্দার।

সম্প্রতি গণমাধ্যমে এসব কাজের আড়ালে তার নানা অন্যায়-অনিয়মের অভিযোগ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এরপর বুধবার এই মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

তার বিরুদ্ধে ডেথ সার্টিফিকেট জালিয়াতি, মানবপাচার, আশ্রয় দেওয়া অসহায়, দুস্থ ব্যক্তিদের মৃত্যুর পর তাদের কিডনি বিক্রি, জমি দখলসহ নানা অভিযোগ উঠেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের মুখোশ উন্মোচন হয়েছে: ইরান

ছবি: সংগৃহীত

চলমান ছাত্র বিক্ষোভে দমন-পীড়ন ও ধরপাকড়ের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি। শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স বার্তায় এই মন্তব্য করেন তিনি। খবর ইরানি গণমাধ্যম ইরনার

যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ দমন প্রসঙ্গে কানানি বলেছেন, বাকস্বাধীনতা ও মানবাধিকারের মিথ্যা রক্ষকদের মুখ থেকে ভণ্ডামির মুখোশ সরে গেছে। তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনপন্থি ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ঠেকাতে দমন-পীড়নকে ন্যায্যতা দেওয়ার জন্য সত্যকে বিকৃত করে শিক্ষার্থী ও একাডেমিক কর্মীদের প্রকৃত ক্ষোভ ও তাদের প্রতিবাদকে ইহুদিবিদ্বেষ হিসাবে বর্ণনা করছে মার্কিন সরকার।

গত কয়েক সপ্তাহ ধরে গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের হামলার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েক ডজন বিশ্ববিদ্যালয় উত্তাল। বিভিন্ন কর্মসূচির পাশাপাশি ক্যাম্পাসে তাঁবু টানিয়ে অবস্থান করছেন শিক্ষার্থীরা। এর জেরে ক্লাস-পরীক্ষা বাতিল করেছে কর্তৃপক্ষ। সে সঙ্গে ক্যাম্পাসে পুলিশ ডাকতেও বিন্দুমাত্র পিছপা হননি তারা।

এমনকি পুলিশ এসে শান্তিপূর্ণ শিক্ষার্থীদের ওপর চড়াও হয়েছে। গ্রেফতার করেছে দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে। তবে এতকিছু করেও শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমাতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা পুলিশ প্রশাসন। উলটো তা আরও বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এমনকি মার্কিন শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ ছাড়িয়ে এখন বৈশ্বিক রূপ ধারণ করেছে।

নিজের মান ইজ্জত রক্ষা করুন, মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি ইসি রাশেদা

ছবি: সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেছেন, যেকোন মূল্যে উপজেলা নির্বাচন হবে প্রভাবমুক্ত। সরকারের দায়িত্বে নিয়োজিত প্রভাবশালীরা এই নির্বাচনে প্রভাব খাটালে কমিশন প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধে বিধিবিধান অন্যুায়ী ব্যবস্থা নিবে।

শনিবার দুপুরে রাজশাহী জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে রাজশাহীর চার জেলার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী ও নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাশেদা সুলতানা একথা বলেন।

রাশেদা সুলতানা বলেন, আমরা লক্ষ্য করছি পছন্দের প্রার্থী পক্ষে নেক দৃষ্টি দিয়ে সরকারের অতি সুবিধাভোগি কিছু ব্যক্তিরা (মন্ত্রী-এমপি) এ নির্বাচনে প্রভাব খানাটোর চেষ্টা করছেন। ওই সমস্ত পদে যারা আছেন তাদের প্রতি অনুরোধ করবো- দয়া করে আপনারা আপনাদের জায়গায় থাকেন। আপনি এলাকার ভোটার আপনি আসবেন ভোট দিবেন চলে যাবেন। আপনি যে পর্যায়ে আছেন- আপনি আপনার মান ইজ্জত রক্ষা করবেন। আপনার ইজ্জত আপনি যদি রক্ষা না করেন তাহলে কিন্তু যে কোন মুহুর্তে বিপর্যয় ঘটে যেতে পারে। এর দায় কিন্তু আমরা নিব না। আপনাই সেটা বহন করবেন। আপনারা নিজের মর্যাদায় আসিন থেকে দ্বায়ীত্ব পালন করবেন।

প্রার্থীদের উদ্দেশ্যে ইসি রাশেদা সুলতানা আরও বলেন, ভোটারবিহীন নির্বাচনের সৌন্দর্য নেই, গ্রহনযোগ্যতা নেই, আনন্দও নেই। ১০ শতাংশ ভোট পেয়ে যেতা আর ৮০ শতাংশ ভোট পেয়ে জেতার মধ্যে প্রার্থক্য আপনারাই বুঝতে পারবেন। তাই আপনার চিন্ত করেন, পরিবেশ নষ্ট করে ১০ শতাংশ ভোটে জিততে চান ভোটার না এনে; ৮০ শতাংশ ভোটে জিততে চান। আপনাদের উপর এই ভারটা ছেড়ে দিলাম সিদ্ধান্ত নেয়ার।

ইসি বলেন, ভোটের দিন কোন রকম উশৃঙখলতা, বিশৃঙখলাতা, সহিংস আচরণ, ভোট কেন্দ্র দখল করার মত কোন দুঃসাহস করবেন না। আপনার অবৈধভাবে যে ব্যালটই রাখেন না কেন আমাদের কাছে তথ্য গেলে প্রমান পেলে সেই ভোট বাতিল করে দিব যেকোন মুহুর্তে। আর অসাধুচারণ করেন, আচরন বিধি ভঙ্গ করেন আমরা কিন্তু নির্বাচনের মুহুর্তেও প্রার্থীতা বাতিল করে দিব। ভোটের দিন যে কোন নৈরাজ্য মূলক আচরণ করলে আমরা কিন্তু নির্বাচন স্থগিত করবো, নির্বাচন বাতিল করবো, প্রার্থীতা বাতিল করবো।

তিনি আরও বলেন, গনতন্ত্রের মূল ভিত্তি হচ্ছে নির্বাচন। তাই নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হয় সেজন্য নির্বাচন কমিশন কাজ করে যাচ্ছে। জনগনের মনে যেন গেঁথে থাকে এমন একটি নির্বাচন হবে এবার। তাই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে কোন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা কমিশন চায় না।

নির্বাচনে নিয়োজিত কর্মকর্তাদের উদেশ্যে রাশেদা সুলতানা বলেন, কোন প্রার্থী জিতল কোন প্রার্থী জিতল না এ নিয়ে ইসির কোন মাথা বেথা নেই। নির্বাচন কমিশনের একটি নির্দেশনা, আপনার সব প্রার্থীকে সমান চোখে দেখবেন, নিরপেক্ষতার সাথে দেখবেন, যে হাঙ্গামা করবে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবেন। তবে কমিশনার নির্দেশনা যিনি প্রতি পালন করবেন না তার দায়দায়িত্বও তিনি নিবেন। আপনাদের কৃতকর্মের দায় কমিশন বহন করবে না।

রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও জয়পুরহাটের উপজেলার প্রতিদ্ব›দ্বী প্রার্থী ও কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আনিসুর রহমান, রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার বিপ্লব বিজয় তালুকদার, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর।

সর্বশেষ সংবাদ

মিল্টন সমাদ্দারের মানবিকতার আড়ালে প্রতারণা, যা বললেন ব্যারিস্টার সুমন
যুক্তরাষ্ট্রের মুখোশ উন্মোচন হয়েছে: ইরান
নিজের মান ইজ্জত রক্ষা করুন, মন্ত্রী-এমপিদের প্রতি ইসি রাশেদা
উদ্যোক্তারাই দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অগ্রগতির কাণ্ডারী : স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
টানা ৬ দিন হতে পারে ঝড়বৃষ্টি জানাল আবহাওয়া অফিস
সেই ভাইরাল নেতা পাকিস্তান জামায়াতের আমির নির্বাচিত
টানা ৮ দফা কমার পর বাড়ল স্বর্ণের দাম
দিয়াবাড়ির লেক থেকে ২ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীবাসীর জন্য সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
মক্কায় প্রবেশে আজ থেকে কঠোর বিধি-নিষেধ
‘দাদাসাহেব ফালকে’ পুরস্কার জিতলেন মিথিলা
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বগুড়ার আলু ঘাঁটি উৎসব
টাঙ্গাইলে পাগলা কুকুরের কামড়ে শিশুসহ ২২ জন আহত
১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে মার্কিন নার্সের ৭৬০ বছর কারাদণ্ড
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে ছাত্রলীগের কর্মসূচি ঘোষণা
দুবাইয়ের ‘গোল্ডেন ভিসা’ পেলেন শাকিব খান
সুন্দরবনের গহীনে ভয়াবহ আগুন, ছড়িয়েছে দুই কিলোমিটার এলাকাজুড়ে
স্কুলে দেরি করে আসায় শিক্ষিকাকে ঘুষি মারলেন অধ্যক্ষ
আইপিএলের প্লে অফের দৌড়ে এগিয়ে কারা?
আবারও বাংলাদেশে প্রবেশ করল মিয়ানমারের ৪০ বিজিপি সদস্য