বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪ | ২০ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটা শ্রমিকের মরদেহ নিয়ে বিক্ষোভ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গায় ইটভাটার শ্রমিক শান্তর (১৮) মরদেহ নিয়ে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে তার আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামবাসীরা। 

মঙ্গলবার (২ জুলাই) দুপুরে শহরের শহীদ হাসান চত্বর এলাকায় বিক্ষোভ করেছে তারা। বিক্ষোভকারীরা শান্তর অস্বাভাবিক মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন ও অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী করে। এদিন দুপুর ২টায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মর্গ থেকে শান্তর মরদেহ নিয়ে শহরের শহীদ হাসান চত্বরে বিক্ষোভ প্রদর্শণ করে তার আত্মীয়-স্বজন ও প্রতিবেশীরা।

এসময় স্বজনরা বলেন, সোমবার (১ জুলাই) ফজর নামাজ শেষে সকালে শান্ত জালশুকা গ্রামে হিমালয় ইটভাটায় কাজ করতে গিয়ে আর বাড়িতে ফেরেনি। খোঁজাখুজির এক পর্যায়ে ওই ইটভাটার পেছনের পুকুর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তাকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে বলে তারা দাবী করে। মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন ও অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানায় তারা। পরে সেখানে মানববন্ধন করেন আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামবাসীরা। এসময় পুলিশের আশ্বাসে গ্রামে ফিরে যান আন্দোলনকারীরা।

চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ  শেখ সেকেন্দার আলী জানান, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। এটি হত্যাকাণ্ড কিনা এখনই নিশ্চিত নয়। এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি।

উল্লেখ্য, সোমবার (১ জুলাই) রাতে সদর উপজেলার শংকরচন্দ্র ইউনিয়নের জালশুকা গ্রামের হিমালয় ইটভাটার পুকুর থেকে শ্রমিক শান্তর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সে পার্শ্ববর্তী ডিঙ্গেদহ পাওয়ারহাউজ পাড়ার আজিজুল হকের ছেলে। পরিবারের দাবী, তাকে হত্যার পর পুকুরের পানিতে ফেলে রাখা হয়। পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। 

Header Ad

গাইবান্ধা বন্যায় ৬৩ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় সদরসহ সুন্দরগঞ্জ, সাঘাটা ও ফুলছড়ি উপজেলার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলের ৬৩ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

এর মধ্যে গাইবান্ধা সদরে ১৭টি, ফুলছড়িতে ১৪টি, সাঘাটায় ২১টি ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় ১১টি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) রাত ৮ টায় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. শহীদুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে জেলার চার উপজেলার নিম্নাঞ্চলের ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাটসহ বেশকিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বন্যার পানি ঢুকে পড়েছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এ অবস্থায় শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা কেউই স্কুলে আসতে পারছেন না। এমন ৬৩ টি স্কুলের পাঠদান বন্ধ রাখা হয়েছে। বন্যার পানি কমার সাথে সাথে এসব স্কুলে পাঠদান শুরু করা হবে।

জানা গেছে, কয়েকদিন ধরেই নদ-নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে গাইবান্ধার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা। গাইবান্ধা সদর, সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি ও সাঘাটা উপজেলার ২০টি ইউনিয়নে পানিবন্দি হয়ে পড়েছে অন্তত ৩০ হাজার মানুষ।

তলিয়ে গেছে বিস্তীর্ণ এলাকার পাট, বাদাম ও শাক-সবজিসহ বিভিন্ন ফসল। কাঁচা রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। পরিবারের শিশু-বৃদ্ধসহ গৃহপালিত পশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন ভুক্তভোগীরা।

গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬ টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি জেলার ফুলছড়ি উপজেলার তিস্তামুখ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৭৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়াও ঘাঘট নদীর পানি জেলা শহরের নতুন ব্রিজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

অন্যদিকে কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ৪৭ সেন্টিমিটার নিচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। করতোয়া নদীর পানি গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালী পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৫৭ সেন্টিমিটার নিচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বোটানিক্যাল গার্ডেনের প্রবেশ ফি একলাফে ২০ থেকে ১০০ টাকা

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মিরপুরের বোটানিক্যাল গার্ডেন বা জাতীয় উদ্ভিদ উদ্যানে প্রবেশ ফি একলাফে বাড়িয়ে পাঁচ গুণ করা হয়েছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) থেকে উদ্যানে প্রবেশের জন্য দর্শনার্থীদের জনপ্রতি ১০০ টাকা ফি দিতে হবে। আগে ফি ছিল ২০ টাকা।

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের বন অধিশাখা-১ থেকে গত ২১ এপ্রিল একটি প্রজ্ঞাপনে ফি বাড়ানোর এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, ১২ বছরের বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে জনপ্রতি ১০০ টাকা প্রবেশ ফি দিতে হবে। আর এর চেয়ে কম বয়সীদের জন্য প্রবেশে ফি হবে ৫০ টাকা।

তবে কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীদের দল বোটানিক্যাল গার্ডেনে গেলে, ১০০ জনের একটি দলের জন্য ১ হাজার টাকা ফি দিতে হবে। দলে শিক্ষার্থী সংখ্যা এর চেয়ে বেশি দল হলে ফি দিতে ১ হাজার ৫০০ টাকা।

প্রজ্ঞাপনে বিদেশি পর্যটকদের প্রবেশ ফি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। পর্যটকদের প্রতিজনে ফি দিতে হবে ১ হাজার টাকা বা সমমূল্যের মার্কিন ডলার।

 

শরীরচর্চার জন্য উদ্যানে যাঁরা নিয়মিত হাঁটতে যান, তাঁদের জন্য বার্ষিরিক প্রবেশ কার্ড করতে হবে। এর বিপরীতে ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৫০০ টাকা। প্রাতর্ভ্রমণের জন্য সময়ও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। নভেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত সকাল ৬টা ৩০ মিনিট থেকে ৭টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত উদ্যানে অবস্থান করতে পারবেন এই কার্ডধারীরা। আর এপ্রিল থেকে অক্টোবর মাসে অবস্থান করা সকাল ৬টা থেকে ৭টা পর্যন্ত। অর্থাৎ শরীরচর্চা বা প্রাতর্ভ্রমণের জন্য উদ্যানে অবস্থান করা যাবে মাত্র এক ঘণ্টা। যেখানে শরীরচর্চার জন্য আগে উদ্যানে প্রবেশে কোনো ফি দিতে হতো না। কার্ড পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট উদ্যানের ইজারাদার বরাবর আবেদন করতে হবে।

একইভাবে ওয়ারীর বলধা গার্ডেনেও একই পরিমাণ প্রবেশ ফি দিতে হবে।

ব্যয় কমাতে সরকারের নতুন নির্দেশনা, কী করা যাবে-করা যাবে না

ছবি: সংগৃহীত

বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে সরকারি খরচ কমাতে নতুন পরিপত্র জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। এই পরিপত্রে বিদেশ-ভ্রমণ থেকে শুরু করে সরকারের বিভিন্ন খাতে বরাদ্দ করা অর্থের ব্যয় সংক্রান্ত দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সরকারের নিজস্ব অর্থে সকল প্রকার বৈদেশিক ভ্রমণ, ওয়ার্কশপ, সেমিনারে অংশগ্রহণ বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার।

সেই সঙ্গে সকল প্রকার যানবাহন কেনা বন্ধ থাকবে। এছাড়া গ্যাস ও জ্বালানি ব্যয় কমানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অন্যান্য প্রতিষ্ঠান এবং আওতাধীন অধিদপ্তর, পরিদপ্তর, দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, পাবলিক সেক্টর করপোরেশন এবং রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন কোম্পানির পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় বিদেশ ভ্রমণ ও যানবাহন ক্রয়ে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে সরকার।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের উপসচিব মো. হেলাল উদ্দীন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকারের নিজস্ব অর্থে সব ধরনের বৈদেশিক ভ্রমণ, ওয়ার্কশপ ও সেমিনারে অংশগ্রহণ বন্ধ থাকবে। পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় সরকারি অর্থায়নে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয় ও দেশের দেওয়া স্কলারশিপ বা ফেলোশিপের আওতায় বৈদেশিক অর্থায়নে মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে অংশ নেওয়া ছাড়া জরুরি ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিয়ে কিছু ক্ষেত্রে বিদেশে ভ্রমণ করা যাবে।

যেসব ক্ষেত্রে বিদেশভ্রমণ করা যাবে সেগুলো হলো: পরিচালন ও উন্নয়ন বাজেটের আওতায় সরকারি অর্থায়নে এবং বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, বিশ্ববিদ্যালয়, দেশ কর্তৃক প্রদত্ত স্কলারশিপ, ফেলোশিপ-এর আওতায় বৈদেশিক অর্থায়নে মাস্টার্স ও পিএইচডি কোর্সে অধ্যয়নের জন্য বিদেশ ভ্রমণ। বিদেশি সরকার, প্রতিষ্ঠান, উন্নয়ন সহযোগীর আমন্ত্রণে ও সম্পূর্ণ অর্থায়নে আয়োজিত বৈদেশিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ।

প্রি-শিপমেন্ট ইন্সপেকশন (পিএসআই), ফ্যাক্টরি অ্যাকসেপট্যান্স টেস্টের (এফএটি)-এর আওতায় বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ পাবলিক প্রকিউরমেন্ট অথরিটি-এর চলতি বছরের ২ জানুয়ারি ১ নম্বর স্মারকে জারি করা পরিপত্র কঠোরভাবে অনুসরণ করতে হবে। তবে একান্ত অপরিহার্য বিবেচনায় পিএসআই, এফএটি -এর আওতায় বিদেশ ভ্রমণের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হবে।

পরিচালন বাজেটের আওতার ব্যয়: সব ধরনের থোক বরাদ্দ (কোড নং ৩৯১১১১১ ও ৪৯১১১১১) হতে ব্যয় বন্ধ থাকবে। ‘৩২১১১১৩-বিদ্যুৎ’, ‘৩২৪৩১০১-পেট্রোল, অয়েল ও লুব্রিকেন্ট’ ও ‘৩২৪৩১০২-গ্যাস ও জ্বালানি’ খাতে বরাদ্দ করা অর্থের সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ ব্যয় করা যাবে।

পরিচালন বাজেটের আওতায় শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট স্থাপনা ব্যতীত নতুন আবাসিক (৪১১১১০১)/অনাবাসিক (৪১১১২০১)/ অন্যান্য ভবন স্থাপনা (৪১১১৩১৭) নির্মাণ বন্ধ থাকবে। তবে চলমান নির্মাণ কাজ ন্যূনতম ৭০ শতাংশ সম্পন্ন হয়ে থাকলে অর্থ বিভাগের অনুমোদনক্রমে ব্যয় নির্বাহ করা যাবে।

সব ধরনের যানবাহন ক্রয় (‘৪১১২১০১-মোটরযান’, ‘৪১১২১০২-জলযান’, ‘৪১১২১০৩- আকাশযান’) খাতে বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয় বন্ধ থাকবে। তবে ১০ বছরের অধিক পুরোনো টিওএন্ডইভুক্ত যানবাহন প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে অর্থ বিভাগের অনুমোদনক্রমে ব্যয় নির্বাহ করা যাবে। ‘৪১৪১১০১-ভূমি অধিগ্রহণ’ খাতে বরাদ্দকৃত অর্থ ব্যয় বন্ধ থাকবে।

উন্নয়ন বাজেটের আওতার ব্যয় : ‘৩২১১১১৩-বিদ্যুৎ’, ‘৩২৪৩১০১-পেট্রোল, অয়েল ও লুব্রিকেন্ট’ ও ‘৩২৪৩১০২-গ্যাস ও জ্বালানি’ খাতে বরাদ্দকৃত অর্থের সর্বোচ্চ ৮০ শতাংশ ব্যয় করা যাবে। সব প্রকার যানবাহন ক্রয় (‘৪১১২১০১-মোটরযান’, ‘৪১১২১০২-জলযান’, ‘৪১১২১০৩- আকাশযান’) বন্ধ থাকবে। ‘৪১৪১১০১-ভূমি অধিগ্রহণ’-এর ক্ষেত্রে অধিগ্রহণ কার্যক্রমের সব আনুষ্ঠানিকতা প্রতিপালনপূর্বক অর্থ বিভাগের পূর্বানুমোদন গ্রহণ সাপেক্ষে ব্যয় করা যাবে।

এছাড়া পরিকল্পনা কমিশনের অনুকূলে ‘বিশেষ প্রয়োজনে উন্নয়ন সহায়তা’ খাতে জিওবি বাবদ সংরক্ষিত এবং মন্ত্রণালয়/বিভাগের অনুকূলে ‘থোক বরাদ্দ’ হিসেবে সংরক্ষিত জিওবির সম্পূর্ণ অংশ অর্থ বিভাগের পূর্বানুমোদন গ্রহণ সাপেক্ষে ব্যয় করা যাবে।

সর্বশেষ সংবাদ

গাইবান্ধা বন্যায় ৬৩ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ
বোটানিক্যাল গার্ডেনের প্রবেশ ফি একলাফে ২০ থেকে ১০০ টাকা
ব্যয় কমাতে সরকারের নতুন নির্দেশনা, কী করা যাবে-করা যাবে না
টাঙ্গাইলে বিনামূল্যে দিনব্যাপি সেনাবাহিনীর মেডিকেল ক্যাম্প
শুধু নাসিরই নয়, আগে আরও এক বিয়ে করেছিলেন অভিনেত্রী চমক!
সব স্থলবন্দরে ডিজিটাল সেবা চালু হবে: নৌ প্রতিমন্ত্রী
ওমানের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে বাংলাদেশি জনশক্তি : প্রধানমন্ত্রী
জমি রক্ষায় কাফনের কাপড় ও বিষের বোতল নিয়ে কৃষকের প্রতিবাদ
ছাগলকাণ্ড : মতিউর পরিবারের ১০১৯ শতাংশ জমি ও ৪টি ফ্ল্যাট ক্রোকের নির্দেশ
মারা গেলেন 'মডেল গার্ল' অভিনেত্রী স্মৃতি বিশ্বাস
কোয়ার্টার ফাইনালে মেসি খেলবেন কি না, জানালেন কোচ স্কালোনি
যমুনার পানি বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই, বিলীন হচ্ছে নদীপাড়ের বসতভিটা
মালয়েশিয়ায় যেতে না পারাদের টাকা ১৮ জুলাইয়ের মধ্যে ফেরত দেওয়ার নির্দেশ
আন্দোলন করে কি রায় পরিবর্তন করা যায়, প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির
কোটা বাতিলের দাবিতে আজও উত্তাল শাহবাগ, যানচলাচল বন্ধ
কোটা বাতিলের দাবিতে কুবি শিক্ষার্থীদের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ, ১০ কি.মি. যানজট
গরু আনতে গিয়ে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত
ভোট দিলেন ঋষি সুনাক ও তার স্ত্রী
পাকিস্তানে বোমা হামলায় সাবেক সিনেটরসহ নিহত ৫
‘দুইটা ডিভোর্স হওয়ার পরে চমককে বিয়ে করেছি এটা কি আমার অপরাধ?’