বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মালদ্বীপ থেকে ফিরে : পর্ব-১

সাগরের বুকে সুউচ্চ অট্টালিকা, গড়ে উঠেছে নতুন শহর

সুরম্য সব অট্টালিকা। রং-বেরং এর সব ভবন। প্রত্যেকটির উচ্চতা ২৫ তলা। সাগরের বুকে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে। তার পাশে আরও অট্টালিকা গড়ে উঠছে। তবে কাজের গতি কিছুটা ধীর। মালদ্বীপের হুলহুমালে শহরের যে দিকটায় বহুতল ভবনগুলো গড়ে উঠছে সেখানটায় মূলত একেবারেই একটি নতুন শহর গড়ে তোলা হচ্ছে।

 

ভাবতেই অবাক লাগে, একেবারে ভারত সাগরের বুক ভরাট করা জমিতে নতুন এই শহর গড়ে তোলা হচ্ছে। নতুন গড়ে তোলা এই শহরের ভবনগুলোর আশপাশ আবার ঘন সবুজে ঘেরা। হুলহুমালে থেকে চারটি দৃষ্টি নন্দন সেতু দিয়ে নতুন শহরে প্রবেশ করা যাবে। আর এই নতুন শহরের নাম হচ্ছে ‘‘ইয়ুথ সিটি।’’

এই নতুন সিটি জানান দিচ্ছে মালদ্বীপ ক্রমেই সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। হুলহুমালে শহরের একটি রেস্তোরায় রাতের খাবার শেষ করে আমরা চার জন হাঁটতে হাঁটতে যাচ্ছি শহরটির শেষ প্রান্তে। সেখানে গিয়েই দেখা মিলল একটি দৃষ্টি নন্দন সেতুর। সেতুর উপর দাঁড়িয়ে গল্প করার ফাঁকে সঙ্গে থাকা নাজমুল, শহীদুল ও সজীব জানালেন, এখানেই হুলহুমালে শহর শেষ। সেতুর ওই পাড়টা হচ্ছে ইয়ুথ সিটি।

মালে শহরে প্রায় দুই দশক ধরে বসবাসকারি বাংলাদেশী সজীব ও শহীদুল জানালেন, নতুন শহরটি গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়েছে বছর পাঁচেক আগে। এই শহরের আয়তন কমপক্ষে পাঁচ কিলোমিটার। আব্দুল্লাহ ইয়ামিন সরকারের আমলে সাগর ভরাট করে নতুন এই শহর গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়।

মূলত মালদ্বীপের স্থানীয় জনগণের বসবাসের জন্য হুলহুমালে শহরের আরেক প্রান্তে নতুন গড়ে তোলা ইয়ুথ সিটিতে আবাসিক ভবন গড়ে তোলা হচ্ছে। এর পাশাপাশি একটি আধূনিক শহর হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বেশ কিছু পরিকল্পনা নিয়ে কাজ চলছে এই সিটিতে।

যা যা থাকবে ইয়ুথ সিটিতে

নতুন এই শহরের উন্নয়ন কর্মকান্ডাকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথমভাগে বা ফেইজ ওয়ানে থাকবে অ্যাকুয়াটিক সেন্টার বা জলজ কেন্দ্র। ইয়ুথ পার্ক। ওয়াটার থিম পার্ক। মিউজিক এন্ড আর্ট ইনস্টিটিউট। ফুটবল স্টেডিয়াম এবং স্পোর্টস এরিনা বা ক্রীড়া রঙ্গভূমি।

দ্বিতীয়ভাগে বা ফেইজে থাকবে অত্যাধুনিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম। আধুনিক এন্টারটেইনমেন্ট ডেকে। ইনডোর স্পোর্টস কমপেলক্স। ইয়ুথ ফোকাস রেসিডেনসিয়াল ডেভলপমেন্ট। দি টেকনোপোলিস এন্ড নলেজ পার্ক এবং ওয়াটার স্পোর্টস এরিয়া।

সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হচ্ছে মালদ্বীপের গত সরকারের মেয়াদে স্বল্প সময়ের মধ্যে সাগরের জেগে ওঠা চরকে ভরাট করে দ্রুততম সময়ে ইয়ুথ সিটিকে প্রস্তুত করা। ইতিমধ্যে এই শহরে ১৪/১৫টি বহুতল ভবন নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে গেছে। কাজ চলছে আরও শতাধিক ভবনের। মালদ্বীপের গত সরকারের সদিচ্ছার কারণে দ্রুততম সময়ের মধ্যে শহরটি গড়ে তোলা হয়েছে। দেশি বিদেশি হাজার হাজার শ্রমিক দিন রাত কাজ করে নতুন শহরটি গড়ে তুলেন। 

স্থানীয়রা জানান, মালদ্বীপের গত সরকারের আামলে চীনের সঙ্গে তাদের সদ্ব্যভাব ছিল। তাই চীনের সহযোগিতায় দ্রুততম সময়ে কাজটি করতে সক্ষম হয় ইয়ামিনের সরকার।

তবে গত দুই বছর ধরে কাজের গতি কিছুটা কমে গেছে। ইব্রাহিম মোহামেদ সলিহ’র নেতৃত্বাধীন এমডিপি সরকারের আমলে এসে ইয়ুথ সিটিতে উন্নয়ন কাজের গতি কমে গেছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। বর্তমান সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ভালো। বিপরীতে চীনের সঙ্গে তাদের বেশ দূরত্ব রয়েছে। এ কারণেই মূলত উন্নয়ন কাজের গতি কমেছে বলে মনে করেন স্থানীয়রা। এমনকি সেদেশে বসবাসরত বাংলাদেশীসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকরাও একই মত পোষণ করেন।

৩ ডিসেম্বর রাতে হুলহুমালে শহর ছেড়ে আমরা গিয়েছিলাম নির্মাণাধীন ইয়ুথ সিটি ঘুরে দেখতে। চারটি মোটর সাইকেলে মাত্র পাঁচ থেকে সাত মিনিটের মধ্যে পুরো ইয়ুথ সিটির একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত চষে বেড়িয়েছি। সাগর ভরাট করে কিভাবে একটি পরিকল্পিত আধূনিক শহর গড়ে তুলছে মালদ্বীপ তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস হবে না। ইয়ুথ সিটির প্রবেশ পথের প্রথম সেতুতে দাঁড়ালেই দেখা সিটিকে রক্ষা করতে কিভাবে ভারত সাগরকে শাসন করা হয়েছে। এই শাসনের মধ্যেও রয়েছে চোখ জুড়ানো সৌন্দর্য্য।

প্রায় দুই দশক ধরে মালে শহরে বসবাসকারি বাংলাদেশী সজিব বলছিলেন, আমাদের চোখের সামনে ইয়ামিন সরকারের আমলে এই শহর গড়ে উঠেছে গত পাঁচ-ছয় বছরে। কিন্তু ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরের নির্বাচনে সরকার পরিবর্তনের পর গত দুই তিন বছর ধরে ইয়ুথ সিটির কাজ সেইভাবে চলছে না। তবে মালদ্বীপবাসীরা মনে করেন, ইয়ামিনের সরকার আবার ক্ষমতায় আসলে এই আধুনিক সিটির কাজ দ্রুত গতিতে সম্পন্ন হবে।

নীল সাগরের বুকে এমন একটা আধুনিক সিটি দেখে বারবার মনে হচ্ছিল আমাদের সরকার দেশকে আধুনিক ও বসবাসযোগ্য করতে কত না পরিকল্পনা করে যাচ্ছে বছরের পর বছর। এই যেমন প্রতিটি গ্রাম হবে শহর। স্যাটেলাইট সিটি হবে রাজধানীর চারপাশে। কিন্তু সেগুলো দৃশ্যমান হতে কত সময় লাগে কে জানে।

তবে মালদ্বীপ কিভাবে স্বল্প সময়ে একটা নতুন শহর ও আধুনিক শহর গড়ে তুলল সেটা থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।

 

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন