সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

মালদ্বীপ থেকে ফিরে : পর্ব-১

সাগরের বুকে সুউচ্চ অট্টালিকা, গড়ে উঠেছে নতুন শহর

সুরম্য সব অট্টালিকা। রং-বেরং এর সব ভবন। প্রত্যেকটির উচ্চতা ২৫ তলা। সাগরের বুকে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে। তার পাশে আরও অট্টালিকা গড়ে উঠছে। তবে কাজের গতি কিছুটা ধীর। মালদ্বীপের হুলহুমালে শহরের যে দিকটায় বহুতল ভবনগুলো গড়ে উঠছে সেখানটায় মূলত একেবারেই একটি নতুন শহর গড়ে তোলা হচ্ছে।

 

ভাবতেই অবাক লাগে, একেবারে ভারত সাগরের বুক ভরাট করা জমিতে নতুন এই শহর গড়ে তোলা হচ্ছে। নতুন গড়ে তোলা এই শহরের ভবনগুলোর আশপাশ আবার ঘন সবুজে ঘেরা। হুলহুমালে থেকে চারটি দৃষ্টি নন্দন সেতু দিয়ে নতুন শহরে প্রবেশ করা যাবে। আর এই নতুন শহরের নাম হচ্ছে ‘‘ইয়ুথ সিটি।’’

এই নতুন সিটি জানান দিচ্ছে মালদ্বীপ ক্রমেই সামনের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। হুলহুমালে শহরের একটি রেস্তোরায় রাতের খাবার শেষ করে আমরা চার জন হাঁটতে হাঁটতে যাচ্ছি শহরটির শেষ প্রান্তে। সেখানে গিয়েই দেখা মিলল একটি দৃষ্টি নন্দন সেতুর। সেতুর উপর দাঁড়িয়ে গল্প করার ফাঁকে সঙ্গে থাকা নাজমুল, শহীদুল ও সজীব জানালেন, এখানেই হুলহুমালে শহর শেষ। সেতুর ওই পাড়টা হচ্ছে ইয়ুথ সিটি।

মালে শহরে প্রায় দুই দশক ধরে বসবাসকারি বাংলাদেশী সজীব ও শহীদুল জানালেন, নতুন শহরটি গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়েছে বছর পাঁচেক আগে। এই শহরের আয়তন কমপক্ষে পাঁচ কিলোমিটার। আব্দুল্লাহ ইয়ামিন সরকারের আমলে সাগর ভরাট করে নতুন এই শহর গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়।

মূলত মালদ্বীপের স্থানীয় জনগণের বসবাসের জন্য হুলহুমালে শহরের আরেক প্রান্তে নতুন গড়ে তোলা ইয়ুথ সিটিতে আবাসিক ভবন গড়ে তোলা হচ্ছে। এর পাশাপাশি একটি আধূনিক শহর হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বেশ কিছু পরিকল্পনা নিয়ে কাজ চলছে এই সিটিতে।

যা যা থাকবে ইয়ুথ সিটিতে

নতুন এই শহরের উন্নয়ন কর্মকান্ডাকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রথমভাগে বা ফেইজ ওয়ানে থাকবে অ্যাকুয়াটিক সেন্টার বা জলজ কেন্দ্র। ইয়ুথ পার্ক। ওয়াটার থিম পার্ক। মিউজিক এন্ড আর্ট ইনস্টিটিউট। ফুটবল স্টেডিয়াম এবং স্পোর্টস এরিনা বা ক্রীড়া রঙ্গভূমি।

দ্বিতীয়ভাগে বা ফেইজে থাকবে অত্যাধুনিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম। আধুনিক এন্টারটেইনমেন্ট ডেকে। ইনডোর স্পোর্টস কমপেলক্স। ইয়ুথ ফোকাস রেসিডেনসিয়াল ডেভলপমেন্ট। দি টেকনোপোলিস এন্ড নলেজ পার্ক এবং ওয়াটার স্পোর্টস এরিয়া।

সবচেয়ে অবাক করা বিষয় হচ্ছে মালদ্বীপের গত সরকারের মেয়াদে স্বল্প সময়ের মধ্যে সাগরের জেগে ওঠা চরকে ভরাট করে দ্রুততম সময়ে ইয়ুথ সিটিকে প্রস্তুত করা। ইতিমধ্যে এই শহরে ১৪/১৫টি বহুতল ভবন নির্মাণ কাজ শেষ হয়ে গেছে। কাজ চলছে আরও শতাধিক ভবনের। মালদ্বীপের গত সরকারের সদিচ্ছার কারণে দ্রুততম সময়ের মধ্যে শহরটি গড়ে তোলা হয়েছে। দেশি বিদেশি হাজার হাজার শ্রমিক দিন রাত কাজ করে নতুন শহরটি গড়ে তুলেন। 

স্থানীয়রা জানান, মালদ্বীপের গত সরকারের আামলে চীনের সঙ্গে তাদের সদ্ব্যভাব ছিল। তাই চীনের সহযোগিতায় দ্রুততম সময়ে কাজটি করতে সক্ষম হয় ইয়ামিনের সরকার।

তবে গত দুই বছর ধরে কাজের গতি কিছুটা কমে গেছে। ইব্রাহিম মোহামেদ সলিহ’র নেতৃত্বাধীন এমডিপি সরকারের আমলে এসে ইয়ুথ সিটিতে উন্নয়ন কাজের গতি কমে গেছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। বর্তমান সরকারের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক ভালো। বিপরীতে চীনের সঙ্গে তাদের বেশ দূরত্ব রয়েছে। এ কারণেই মূলত উন্নয়ন কাজের গতি কমেছে বলে মনে করেন স্থানীয়রা। এমনকি সেদেশে বসবাসরত বাংলাদেশীসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিকরাও একই মত পোষণ করেন।

৩ ডিসেম্বর রাতে হুলহুমালে শহর ছেড়ে আমরা গিয়েছিলাম নির্মাণাধীন ইয়ুথ সিটি ঘুরে দেখতে। চারটি মোটর সাইকেলে মাত্র পাঁচ থেকে সাত মিনিটের মধ্যে পুরো ইয়ুথ সিটির একপ্রান্ত থেকে আরেক প্রান্ত চষে বেড়িয়েছি। সাগর ভরাট করে কিভাবে একটি পরিকল্পিত আধূনিক শহর গড়ে তুলছে মালদ্বীপ তা চোখে না দেখলে বিশ্বাস হবে না। ইয়ুথ সিটির প্রবেশ পথের প্রথম সেতুতে দাঁড়ালেই দেখা সিটিকে রক্ষা করতে কিভাবে ভারত সাগরকে শাসন করা হয়েছে। এই শাসনের মধ্যেও রয়েছে চোখ জুড়ানো সৌন্দর্য্য।

প্রায় দুই দশক ধরে মালে শহরে বসবাসকারি বাংলাদেশী সজিব বলছিলেন, আমাদের চোখের সামনে ইয়ামিন সরকারের আমলে এই শহর গড়ে উঠেছে গত পাঁচ-ছয় বছরে। কিন্তু ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরের নির্বাচনে সরকার পরিবর্তনের পর গত দুই তিন বছর ধরে ইয়ুথ সিটির কাজ সেইভাবে চলছে না। তবে মালদ্বীপবাসীরা মনে করেন, ইয়ামিনের সরকার আবার ক্ষমতায় আসলে এই আধুনিক সিটির কাজ দ্রুত গতিতে সম্পন্ন হবে।

নীল সাগরের বুকে এমন একটা আধুনিক সিটি দেখে বারবার মনে হচ্ছিল আমাদের সরকার দেশকে আধুনিক ও বসবাসযোগ্য করতে কত না পরিকল্পনা করে যাচ্ছে বছরের পর বছর। এই যেমন প্রতিটি গ্রাম হবে শহর। স্যাটেলাইট সিটি হবে রাজধানীর চারপাশে। কিন্তু সেগুলো দৃশ্যমান হতে কত সময় লাগে কে জানে।

তবে মালদ্বীপ কিভাবে স্বল্প সময়ে একটা নতুন শহর ও আধুনিক শহর গড়ে তুলল সেটা থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।

 

Header Ad
Header Ad

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

দেশের পাঁচটি জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার ও সোমবার (২৭ ও ২৮ এপ্রিল) দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। কুমিল্লার মুরাদনগর ও বরুড়া উপজেলায় চারজন, কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম ও মিঠামইনে তিনজন, নেত্রকোনার কলমাকান্দা ও মদনে দুজন, সুনামগঞ্জের শাল্লায় একজন এবং চাঁদপুরের কচুয়ায় একজন প্রাণ হারিয়েছেন।

কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর পূর্বপাড়া এলাকায় ধান কাটতে গিয়ে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বজ্রপাতে দুজন কৃষক নিহত হন। নিহতরা হলেন নিখিল দেবনাথ (৫৮) ও জুয়েল ভূঁইয়া (৩০)।

একই জেলার বরুড়া উপজেলার খোসবাস উত্তর ইউনিয়নের পয়েলগচ্ছ গ্রামে দুপুর ১২টার দিকে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় বজ্রপাতে মারা যায় দুই কিশোর—মোহাম্মদ জিহাদ (১৪) ও মো. ফাহাদ (১৩)। এ সময় আবু সুফিয়ান (সাড়ে ৭) নামের একটি শিশু আহত হয় এবং তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে খয়েরপুর আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নের হাওরে ধান কাটার সময় সকালে বজ্রপাতে প্রাণ হারান দুই কৃষক—ইন্দ্রজিৎ দাস (৩০) ও স্বাধীন মিয়া (১৫)। একই সময়ে মিঠামইন উপজেলার শান্তিগঞ্জ হাওরে ধানের খড় শুকাতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত হন ফুলেছা বেগম (৬৫) নামের এক নারী।

নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের ধনুন্দ গ্রামে রবিবার রাত ১০টার দিকে বজ্রপাতে আহত হয়ে পরে হাসপাতালে মারা যান দিদারুল ইসলাম (২৮)। তিনি একটি ইফতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন।
আজ সকাল ৭টার দিকে মদন উপজেলার তিয়োশ্রী গ্রামে মাদ্রাসাগামী শিশু মো. আরাফাত (১০) বজ্রপাতে মারা যায়।

সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার আটগাঁও গ্রামের বুড়িগাঙ্গাল হাওরে গরু চরাতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান রিমন তালুকদার। তিনি শাল্লা ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার নাহারা গ্রামে সকালে বজ্রপাতের বিকট শব্দে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান বিশাখা রানী (৩৫)। তিনি কৃষক হরিপদ সরকারের স্ত্রী। চিকিৎসক জানান, বজ্রপাতের সরাসরি আঘাতের কোনো চিহ্ন ছিল না, শব্দের প্রভাবে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান।

 

Header Ad
Header Ad

জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন মডেল মেঘনা আলম।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্ল্যাহ শুনানি শেষে তার জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন। আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলার অভিযোগপত্র পর্যালোচনা এবং মেঘনা আলমের আইনজীবীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল মডেল মেঘনা আলমকে ডিটেনশন আইনে ৩০ দিনের জন্য কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। সেদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে তাকে আটক করে আদালতে হাজির করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর আদালতে তাকে আটক রাখার আবেদন করলে সেটি মঞ্জুর হয়।

মামলার এজাহারে বলা হয়, মেঘনা আলম ও দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জন মিলে একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য। এই চক্রটি বিভিন্ন সুন্দরী মেয়েদের ব্যবহার করে বাংলাদেশে কর্মরত বিদেশি কূটনীতিক ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনে উৎসাহিত করত। এরপর এসব সম্পর্কের দুর্বলতা কাজে লাগিয়ে ভিকটিমদের সম্মানহানির ভয় দেখিয়ে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

 

মডেল মেঘনা আলম। ছবি: সংগৃহীত

এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, আসামি দেওয়ান সমির 'কাওয়ালি গ্রুপ' নামে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সিইও এবং 'সানজানা ইন্টারন্যাশনাল' নামে একটি ম্যানপাওয়ার প্রতিষ্ঠানের মালিক। এর আগে তার 'মিরআই ইন্টারন্যাশনাল ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড' নামের একটি প্রতিষ্ঠান ছিল।

চক্রটি 'ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর' নিয়োগের নামে সুন্দরী ও আকর্ষণীয় মেয়েদের ব্যবহার করে সহজে বিদেশি কূটনীতিক ও ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কাছে যাতায়াতের সুযোগ তৈরি করত। উদ্দেশ্য ছিল ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে বড় অঙ্কের চাঁদা আদায় এবং দেওয়ান সমিরের ব্যক্তিগত ব্যবসাকে লাভজনক করা।

Header Ad
Header Ad

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ইতিহাস সংরক্ষণ, আন্দোলনে নিহতদের পরিবার ও আহতদের পুনর্বাসন এবং এই গণ-অভ্যুত্থানের আদর্শকে রাষ্ট্রীয়ভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে 'জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর' গঠন করেছে বাংলাদেশ সরকার।

সোমবার (২৮ এপ্রিল ২০২৫) সরকারের পক্ষ থেকে গেজেট আকারে এ সংক্রান্ত ঘোষণা প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এই অধিদপ্তর গঠনের জন্য একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, গত বছরের ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নতুন অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনেই এই নতুন অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

এর পাশাপাশি, অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়ায় গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজমের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। পরে উপদেষ্টা পরিষদে বিষয়টি উপস্থাপিত হলে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।

সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই অধিদপ্তর শুধু ইতিহাস সংরক্ষণের কাজই করবে না, বরং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের চেতনা ও আদর্শকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন গবেষণা, প্রকাশনা এবং সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে, নিহত এবং আহতদের পরিবারদের যথাযথ পুনর্বাসন ও সহায়তার ব্যবস্থাও করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল
শেখ হাসিনাকে ‘চুপ’ রাখতে পারবেন না মোদি
রেফারির কাছে ক্ষমা চাইলেন মাদ্রিদের ডিফেন্ডার আন্তনিও রুদিগার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার দিলেন ছাত্রদল নেতা