শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | ১২ আশ্বিন ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কক্সবাজারে ফিশ ফ্রাইয়ের নামে পর্যটকদের কী খাওয়ানো হচ্ছে?

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের সবচেয়ে বৃহৎ পর্যটন নগরী কক্সবাজার। শহর কিংবা গ্রামীণ জীবনের কর্মব্যস্ত জীবনকে সমুদ্রের পাড়ে নিয়ে প্রশান্তি দিতেই কক্সবাজারে ছোটেন পর্যটরা। আর কক্সবাজারের প্রতিটি সন্ধ্যা যেন সুগন্ধা পয়েন্টে ‘‌ফিশ ফ্রাই’ খাওয়ার একেকটি উৎসব। আর পর্যটকদের এ চাহিদাকে পূঁজি করেই এখানকার রাস্তার দু’পাশে রীতিমতো মাছের জমজমাট হাট বসে। টুনা, স্যামন, রুপচাঁদা, কোরাল, রেড স্ন্যাপার, কাঁকড়া, চিংড়ি, অক্টোপাস থেকে শুরু করে সামুদ্রিক সব মাছের সমারোহ দেখে ভোজনরসিক পর্যটকরা এগুলোর স্বাদ না নিয়ে পাশ কাটিয়ে যেতেই পারবেন না। তবে দীর্ঘদিনের প্রশ্ন কক্সবাজারে গিয়ে ‘ফিশ ফ্রাই’য়ের নামে কী খাচ্ছেন পর্যটকরা?

অভিযোগ রয়েছে, দোকানে সাজিয়ে রাখা টাটকা মাছ পর্যটকরা ফ্রাইয়ের জন্য অর্ডার করলেও সুকৌশলে পঁচা-বাসি মাছ গছিয়ে দেন বিক্রেতারা। এছাড়া এসব দোকানের পরিবেশও চরম অস্বাস্থ্যকর। সুগন্ধা পয়েন্টে মলমূত্র পড়ে এমন পুকুরেই ধোয়া হয় সেসব মাছ। এছাড়া বছরের পর বছর ক্ষতিকর পোড়া তেলেই ভাজা হয় সেগুলো।

১৯ ডিসেম্বর রাতে সুগন্ধা বীচে অভিযানে নামে প্রশাসন । ছবি: সংগৃহীত

এমন নানা অভিযোগের পর মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) রাতে অভিযানে নামে প্রশাসন। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়া বন্ধ করে দেয়া হয়েছে ফিশ ফ্রাইয়ের সব দোকান। এছাড়া জব্দ করা হয়েছে দোকানগুলোর মাছও। তবে প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়েছে দোকানিরা।

এ বিষয়ে কক্সবাজারের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট (পর্যটন সেল) মাসুদ রানা বলেন, কোনো দোকানেই মূল্য তালিকা নেই। স্বাস্থ্যবিধি যেটা মেনে চলার কথা কিংবা প্রদর্শন করার কথা সেটিও নেই। এখন আমাদের কঠোর হওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। প্রতিটি দোকানই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

এদিকে, ব্যবসায়ীদের এমন প্রতারণার বিষয়ে কিছুই জানেন না পর্যটকরা। প্রতারণা বন্ধে তাই নিয়মিত অভিযানের দাবি তাদের। এ বিষয়ে এক পর্যটক বলেন, এখানকার খাবার যে খারাপ সেটি তো আমরা দেখে বুঝতে পারছি না। পরিবেশ খারাপ সেটিও তো পর্যটকরা জানে না। কাজেই তাদের উচিত ছিল আমাদেরকে মানসম্মত খাবার দেয়া।

আরেক পর্যটক বলেন, যারা ঘুরতে আসে তারা এতকিছু জানে না। দোকানিরা কোন ধরনের মাছ খাওয়াচ্ছে, কী তেল দিচ্ছে সেটি পর্যটকদের জানার কথাও না। বাইরে সাজানো টাকটা মাছ দেখে অর্ডার করি। পরে তারা পরিবর্তন করে প্রতারণা করলে ধরার কোনো সুযোগও নেই। প্রশাসনের উচিত হবে নিয়মিত অভিযান চালানো।

এমন অস্বাস্থ্যকর ‘‌ফিশ ফ্রাই’ খেলে নানা জটিলতা দেখা দিতে পারে জানিয়ে কক্সবাজারের নিরাপদ খাদ্য কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম বলেন, এসব খাবার খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। বেশি খেলে ক্যান্সারও হতে পারে। সেজন্য এগুলো বন্ধে প্রশাসন কঠোর অবস্থান নিয়েছে।

Header Ad

ঢাকায় একসঙ্গে থাকার জেদ করায় নববধূর হাত বেঁধে নদীতে ফেলে দেন স্বামী

জোসনা বানু। ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাটের আদিতমারীর তিস্তা নদী চরে মেহেদি রাঙানো হাত পেছনে বাঁধা অবস্থায় জোসনা বানু (১৮) নামে এক নববধূর মরদেহ উদ্ধার হয়। নববধূর মেহেদিরাঙা হাতে লেখা ছিল ‘আই লাভ ইউ’ এবং মুখ ঝলসানো ছিল। এ ঘটনা জানাজানি হলে সাড়া পড়ে যায় সকল মহলে। সবার মাঝেই উৎকণ্ঠা বিরাজ করছিল তার মৃত্যুর কারণ জানার জন্য। অবশেষে সেই নববধূর মৃত্যুর রহস্য উদ্‌ঘাটন হয়েছে।

দুই হাত বেঁধে সেতু থেকে ধাক্কা দিয়ে নদীতে ফেলে হত্যা করেন তার স্বামী জাহিদ ইসলাম (২০)। জিজ্ঞাসাবাদে জাহিদ বিষয়টি স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। জানা গেছে, গত রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) জোসনার মেহেদি রাঙানো হাত বাঁধা অবস্থায় মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় তার স্বামী জাহিদকে আটক করা হয়। এরপর তাকে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তিনি এ হত্যার কথা স্বীকার করেন।

নিহত জোসনা নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের জহর আলীর মেয়ে। সম্প্রতি একই উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানি ইউনিয়নের পূর্বপাড়া গ্রামের বাসিন্দা জাহিদের সঙ্গে তার বিয়ে হয়। জাহিদ দিনাজপুর শহরে ভেকু গাড়ি চালান বলে জানা গেছে।

জাহিদের স্বীকারোক্তির বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, বিয়ের পরপরই জোসনা স্বামীর কাছে তাকে ঢাকা নিয়ে যাওয়ার জন্য জেদ ধরেন। তিনি জাহিদের সঙ্গে ঢাকায় থাকতে চান বলে জানিয়েছিলেন। ঢাকায় না নেওয়া হলে আত্মহত্যা করবেন বলেও হুমকি দেন জোসনা। এ কথা শুনে জোসনাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন জাহিদ। পরিকল্পনা অনুযায়ী গত শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে জোসনাকে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার মহিপুরে শেখ হাসিনা সেতুতে বেড়াতে নিয়ে যান জাহিদ। এরপর সেখানে তার হাত বেঁধে ওই সেতু থেকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেন তিনি।

ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ রায় গণমাধ্যমকে বলেন, জোসনা নিখোঁজ হওয়ার দুই দিন পর জাহিদ একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে থানায় আসেন। পরে উদ্ধার হওয়া মরদেহের ছবি দেখে সেটি তার স্ত্রী জোসনা বলে নিশ্চিত করেন। তার স্ত্রী নিখোঁজ হওয়ার সময় তিনি দিনাজপুরে ছিলেন বলেও জানিয়েছিলেন জাহিদ।

ওসি আরও বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় জাহিদের অবস্থান নির্ণয় করা হয়। এরপর তাকে আরও ব্যাপকভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করার একপর্যায়ে তিনি তার স্ত্রীকে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। এরপর জাহিদকে ঘটনাস্থলে নেওয়া হলে তিনি নিজেই হত্যার ঘটনার বর্ণনা দেন।

গ্যালারিতে ভারতীয় দর্শকদের হামলা, হাসপাতালে টাইগার রবি

ছবি: সংগৃহীত

কানপুরে ভারত-বাংলাদেশের দ্বিতীয় টেস্টের লড়াই চলছে। বৃষ্টি বিঘ্নিত সেশনে ৭৪ রানে ২ উইকেট হারিয়ে স্বস্তিতে প্রথম সেশন পার করে টাইগাররা। তবে বাংলাদেশ দলের সমর্থক রবির জন্য সময়টা ছিল অস্বস্তির। বাংলাদেশের প্রায় সব সিরিজ ও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টে টাইগার বেশে গ্যালারিতে দেখা যায় তাকে। এ জন্য টাইগার রবি নামে বেশ পরিচিত তিনি।

শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) কানপুরে ম্যাচ চলাকালীন ভারতীয় দর্শকদের সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনায় আহত হন বাংলাদেশি সমর্থক রবি। পরে নিরাপত্তা কর্মীরা তাকে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত প্রাথমিক চিকিৎসা দিতে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে তাকে।

খবর নিয়ে জানা যায়, মধ্যাহ্নভোজ বিরতির সময় বৃষ্টি নামতে শুরু করলে গ্যালারির ভেতরের দিকে চলে যান বাংলাদেশের এ সমর্থক। তখন স্থানীয় কিছু সমর্থকের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় তার। পরে হাতাহাতিও জড়িয়ে পড়ে দুই পক্ষ। এতে আহত হন বাংলাদেশি সেই সমর্থক। পরে পুলিশের সহযোগিতায় উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয় তাকে।

আহত অবস্থায় টাইগার সমর্থক রবি, তার ওপর হামলার কথা স্থানীয় পুলিশকে জানান। পাজরের নিচের অংশে আঘাত লেগেছে বলেও জানান তিনি। বাংলাদেশ থেকে আসা সমর্থকদের মধ্যে রবি অন্যতম।

৮ কোটি ২৫ লাখ টাকায় বিক্রি হলো জয়নুল আবেদিনের চিত্রকর্ম

ছবি: সংগৃহীত

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের একটি চিত্রকর্ম ৬ লাখ ৯২ হাজার ৪৮ ডলার রেকর্ডমূল্যে বিক্রি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ প্রায় ৮ কোটি ২৫ লাখ টাকার সমান। কোনো বাংলাদেশি শিল্পীর চিত্রকর্মের দামের দিক থেকে এটি একটি রেকর্ড।

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের একটি চিত্রকর্ম ৬ লাখ ৯২ হাজার ৪৮ ডলার রেকর্ডমূল্যে বিক্রি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৮ কোটি ২৫ লাখ টাকার সমান। কোনো বাংলাদেশি শিল্পীর চিত্রকর্মের দামের দিক থেকে এটি একটি রেকর্ড।

বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) চিত্রকর্মটি যুক্তরাজ্যে নিলামে তোলে নিলামকারী প্রতিষ্ঠান সদবি’স। সেখানেই ছবিটি বিক্রি হয়। এটি জয়নুলের ‘মনপুরা ৭০’ সিরিজের একটি কাজ।

জয়নুল আবেদিন এসব বিখ্যাত ছবি আঁকেন দক্ষিণাঞ্চলের চর মনপুরায় ১৯৭০ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড়ের পর। এ ঝড়ে প্রাণ হারান লক্ষাধিক মানুষ। এ ছাড়া ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষ নিয়ে তাঁর আঁকা চিত্রকর্মগুলোও অনবদ্য।

চিত্রকর্মটি শিল্পী জয়নুল আবেদিনের পক্ষ থেকে চেদোমিল প্লাজেককে উপহার দেওয়া হয়েছিল। বর্ণনা অনুযায়ী, এটি কাগজের ওপর কালির আঁচড়ে আঁকা এবং নিচের ডানদিকে 'জয়নুল/১৯৭০' স্বাক্ষর ও তারিখযুক্ত।

সদেবি'স-এর তথ্য অনুযায়ী, প্লাজেক ছিলেন একজন হাইড্রোজোলজিস্ট এবং জাতিসংঘের জিওথেনিকা যুগোস্লাভিয়ার প্রতিনিধি। তিনি কর্মসূত্রে ঢাকায় থাকতেন এবং বহু বছর ধরে জাতিসংঘের ভূগর্ভস্থ পানি সম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পে কাজ করেছেন। বাংলাদেশে থাকাকালীন জয়নুল আবেদিনের সাথে তার বন্ধুত্ব হয়।

প্রায় ৩০০ বছর আগে লন্ডনে প্রতিষ্ঠিত হলেও বর্তমানে নিউ ইয়র্কে সদর দপ্তর থাকা সদেবি সম্প্রতি এই নিলামের আয়োজন করে, যেখানে রেকর্ড দামে এসব চিত্রকর্ম বিক্রি হয়েছে।

সদেবি'সে-এর নিলামের ফলাফল থেকে জানা যায়, জয়নুল আবেদিনের আরেকটি চিত্রকর্ম "নামহীন (মাল্টিপল ফিগার)" রেকর্ড দামে বিক্রি হয়েছে। এটিও শিল্পীর পক্ষ থেকে চেদোমিল প্লাজেককে উপহার দেওয়া হয়েছিল এবং ৪ লাখ ৮০ হাজার পাউন্ডে (৬ লাখ ৪৩ হাজার ৬৯০ ডলার) বিক্রি হয়েছে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৭.৬৯ কোটি টাকা।

এই চিত্রকর্মটি তেল রঙে ক্যানভাসে আঁকা, নিচের ডানদিকে 'জয়নুল/ ৭১' স্বাক্ষর ও তারিখ রয়েছে এবং এটি ১৯৭১ সালে আঁকা হয়।

আরেকটি চিত্রকর্ম 'নামহীন (ফিগারস)' ২ লাখ ১৬ হাজার পাউন্ডে (২ লাখ ৮৯ হাজার ৬৬৩ ডলার) বিক্রি হয়েছে, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৩.৪৬ কোটি টাকার সমান।

এর আগে গত মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জয়নুল আবেদিনের আরও দুটি চিত্রকর্ম নিলামে তুলেছিল সদবি’স। সেগুলোর একটি ছিল তাঁর বিখ্যাত চিত্রকর্ম ‘সাঁওতাল দম্পতি’। ১৯৫১ সালে আঁকা ওই চিত্রকর্ম ৩ লাখ ৮১ হাজার ডলারে বিক্রি হয়েছিল। আর বসে থাকা নারীর আরেকটি চিত্রকর্ম বিক্রি হয়েছিল ২ লাখ ৭৯ হাজার ৪০০ ডলারে। সেটি জয়নুল এঁকেছিলেন ১৯৬৩ সালের দিকে।

সর্বশেষ সংবাদ

ঢাকায় একসঙ্গে থাকার জেদ করায় নববধূর হাত বেঁধে নদীতে ফেলে দেন স্বামী
গ্যালারিতে ভারতীয় দর্শকদের হামলা, হাসপাতালে টাইগার রবি
৮ কোটি ২৫ লাখ টাকায় বিক্রি হলো জয়নুল আবেদিনের চিত্রকর্ম
আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড নিয়ে এবার মুখ খুললেন নাহিদ ইসলাম
আজ জাতিসংঘে বাংলায় ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস
জুমার দিন যে আমলে ৮০ বছরের গুনাহ মাফ হয়
সিরিজ রক্ষার ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে দুই পরিবর্তন
দেশে ফিরলেন আমার দেশ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান
আ.লীগ নেতাদের পলায়ন ঠেকাতে বর্ডার হাট না খোলার আবেদন জামায়াতের
লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহতের সংখ্যা ৭০০ ছাড়াল
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানালেন জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্ব পর্যটন দিবস আজ
দেশের সব সিটি করপোরেশন ও পৌরসভা কাউন্সিলরদের অপসারণ
দেশে রেমিট্যান্সের আয়ের প্রবৃদ্ধিতে বাড়ছে রিজার্ভ
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন দুই মামলায় অব্যাহতি পেলেন
পেশায় প্লাস্টিক ব্যবসায়ী, পরিচয় দেন সাংবাদিক
একদিনে সারাদেশে ৮ হাজার মশার প্রজননস্থল ধ্বংস
সাকিবের নিরাপত্তার বিষয়টি বিসিবির হাতে নেই: ফারুক আহমেদ
দেশে গুম হওয়া ব্যক্তির সংখ্যা ১৫৫ জনের বেশি: মায়ের ডাক
মধুপুরের আনারস জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল