সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এই শীতে যেসব জায়গায় ঘুরতে যেতে পারেন

ছবি সংগৃহিত

শীতকাল মানেই ভ্রমণের শুরু। ভ্রমণপিপাসু মানুষ সারা বছর অপেক্ষা করে থাকে এই শীতকালের জন্য। কেননা এ সময় বাচ্চাদের শেষ হয়ে যায় ফাইনাল পরীক্ষা। বড়দের থাকে সেমিস্টার ব্রেক। আর চাকরিজীবীরা সারা বছরের ক্লান্তি শেষে একটু নিজের মতো সময় কাটাতে নেয় বার্ষিক ছুটি। সব মিলিয়ে শীতকাল ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশের মানুষের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। আর এই উপযুক্ত সময়কে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে দরকার উপযুক্ত জায়গা নির্বাচন করা। শীতকালে ঘুরতে যাওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো জায়গাগুলো সম্পর্কেই কথা বলব আমরা।

সুন্দরবন

শীতকালে ভ্রমণের জন্য সবার প্রথমেই আমার লিস্টে থাকবে পৃথিবীর অন্যতম দুর্লভ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। খুলনা, সাতক্ষীরা আর বাগেরহাট জেলার কিছু অংশজুড়ে রয়েছে পৃথিবীর অপার বিস্ময়ের এই বন। অরণ্যপ্রেমী ও ওয়াইল্ড লাইফ যাদের পছন্দ তাদের জন্য সুন্দরবন একটি আদর্শ জায়গা। সুন্দরবনের সবচেয়ে আকর্ষণীয় জিনিস রয়েল বেঙ্গল টাইগার। এ ছাড়া হরিণ, বানর, সাপ, কুমিরসহ অসংখ্য বন্যপ্রাণী ও পশুর অভয়ারণ্য। আমার ব্যক্তিগত মতামতে এতোসব কিছুর ঊর্ধ্বে সুন্দরবনের শব্দ সবার আগে স্থান পাবে। একটা পাতা পড়ার শব্দ, পানির শব্দ, বাতাসে গাছের শব্দ ও ছোট বড় খালগুলো আপনাকে নিয়ে যাবে এক নৈসর্গিক জাযগায়। তাই শীতকালে সুন্দরবন হতে পারে আপনার ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত জায়গা।

সেন্টমার্টিন

পাহাড় না সমুদ্র? এই প্রশ্নের জবাবে কারো যদি ভোট আসে সমুদ্র, তাহলে তার অবশ্যই সেন্ট মার্টিন যাওয়া উচিত। সারি সারি নারিকেল গাছ, নীল আকাশের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে নীল জলরাশি ও প্রবাল পাথরের অপরূপ সৌন্দর্যে ঘেরা দেশের একমাত্র দ্বীপ এটি। অনেকে সমুদ্র বলতে কক্সবাজার ছুটে যান। কিন্তু আমার মতে যদি সমুদ্রের প্রকৃত ফিল পেতে চান তাহলে অবশ্যই সেন্টমার্টিন যান। এ ছাড়া সমুদ্র উত্তাল থাকে বলে অন্য সময় সেন্ট মার্টিন যাওয়া যায়ও না। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি সেন্ট মার্টিন যাওয়ার উপযুক্ত সময়। মাত্র ১৬ কিলোমিটার দ্বীপটি বৈচিত্র্যতার আধারে ঘেরা। স্থানীয় মানুষের জীবন ও জীবিকা, জেলেপাড়া, ও শুঁটকিপল্লীর পর্যবেক্ষণ ভ্রমণের আনন্দটা বাড়িয়ে দেবে বহুগুণ।

সাজেক

মেঘ পাহাড়ের মিতালির অপার বিস্ময় সাজেক ভ্যালি। বাংলাদেশের মানুষের ভ্রমণের লিস্টে কক্সবাজারের পরেই থাকে সাজেক। যাদের পাহাড় পছন্দ তারা অবশ্য শুরুতেই রাখবেন সাজেককে। চারপাশের অপরূপ সৌন্দর্যে ভরা পাহাড় সারি, সাদা তুলোর মতো মেঘ আপনাকে হারিয়ে নিয়ে যাবে এক অন্য ভুবনে। যেখান থেকে আপনি ছুঁয়ে দেখতে পারবেন মেঘমালা।

কুয়াকাটা

কুয়াকাটাকে বাংলাদেশের সাগরকন্যা হিসেবে ধরা হয়। কেননা এটি এমন এক বিশেষ স্থান যেখান থেকে দেখা মেলে একই সঙ্গে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত। এ ছাড়া সমুদ্রের নীরব রূপ ও মানুষের কোলাহল থেকে মুক্ত থাকতে কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের বিকল্প নেই। পরিচ্ছন্ন বেলাভূমি, দিগন্তজোড়া সমুদ্রসৈকত, সুনীল আকাশ ও সঙ্গে বেনাস হিসেবে ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন কুয়াকাটাকে দিয়েছে ভিন্ন মাত্রা।

কক্সবাজার

কক্সবাজার পৃথিবীর সবচেয়ে র্দীঘতম সমুদ্রসৈকত। শুধু এই লাইনের প্রচারেই দেশি বিদেশি লাখ লাখ পর্যটক ছুটে আসেন এই সমুদ্রসৈকতে। শীতকালে সমুদ্রতীরবর্তী এলাকা তুলনামূলক কম ঠান্ডা থাকে। তাই যারা সাগর পছন্দ করেন তারা সাগরপাড়ের এই বিশাল ঢেউয়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলতে আসতে হবে এখানে।

সিলেট

বাংলাদেশে শীতকালে ঘোরাঘুরি নিয়ে কথা উঠলে সিলেট অবশ্যই থাকবে। ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশের আরেকটি জনপ্রিয় গন্তব্যের নাম সিলেট। উঁচু উঁচু পাহাড়, চা বাগান আর অসংখ্য ঝরনাধারা নিয়ে শীতকালে ভ্রমণের উপযুক্ত জায়গা সিলেট। রাতারগুল, শ্রীমঙ্গল, জাফলং, বিছানাকান্দি, ভোলাগঞ্জ, তামাবিল সিলেটের কয়েকটি দর্শনীয় জায়গা। এ ছাড়া আরও অনেক চমৎকার জায়গা প্রকৃতি তার অপার সৌন্দর্য দিয়ে ঢেলে দিয়েছে সিলেটের বুকজুড়ে। যেখানে গেলে মন জুড়িয়ে যেতে বাধ্য। শীতে অসংখ্য অতিথি পাখির আনাগোনা দেখা যায়। আর এই অতিথি পাখি দেখতে বৃহত্তর সিলেট বিভাগেই পড়েছে হাকালুকি হাওর, টাঙ্গুয়ার হাওরের মতো পছন্দের জায়গা। শীতকালীন ছুটি উপভোগ করার জন্য তাই এই সিলেট হতে পারে চমৎকার এক গন্তব্য।

বান্দরবান এবং রাঙামাটি

রাঙামাটি আর বান্দরবানের পাহাড়চূড়া মানেই সেখানে মেঘদের বসতি। পাহাড়ে দাঁড়িয়ে মেঘ ছুয়ে দেখার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। সাকা হাফং, দামলং আর কেওক্রাডংয়ের মতো উচ্চতম পয়েন্টগুলোর দেখা মিলবে এই দুটি জেলায়। এত দিন ধরে এসব অঞ্চলের বেশ কিছু জায়গা ছিল অপ্রকাশিত, যার বেশির ভাগই এখন ধরা পড়েছে পর্যটকদের চোখে। এই দুই জেলায় আছে বেশকিছু পাহাড়ি ঝরনা, মন্দিরসহ দর্শনীয় স্থান, যা আপনাকে বার বার আপ্লুত করবে।

 

Header Ad
Header Ad

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা

বক্তব্য রাখছেন নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, এই সরকার অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে কাজ করছে। যতই বদনাম করুন, চার মাসের কাছাকাছি শোনেন নাই যে হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। এই সরকারে যারা কাজ করছে হয়ত তাদের অনেকেরই আমাদের মত প্রশাসনিক নলেজ কম থাকতে পারে, কিন্ত কোনো অসৎ ব্যক্তি আমাদের কেবিনেটে নেই, টপ টু বটম।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বোট ক্লাবে বিএসসির (বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন) ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

নৌ উপদেষ্টা বলেন, বিএসসিতে আগের মতো চুরিচামারি ও হেরফের হবে না। কোনো চোর ধরা পড়লে তার আর রক্ষা নেই।

ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, বিএসসির জাহাজের বহর আরও বড় করার চেষ্টা চলছে। আশা করছি, আগামী দুই বছরে এটা সম্ভব হবে। তখন শেয়ার হোল্ডাররা আরও বেশি লভ্যাংশ পাবে বলে।

তিনি আরও বলেন, আমরা চট্টগ্রামে (বন্দরে) ফরেন ডাইরেক্ট ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থা করছি। কয়েকটা কান্ট্রি চট্টগ্রাম বন্দর, বে টার্মিনালসহ আরও অন্যান্য বন্দরে বিনিয়োগ করতে চাচ্ছে। ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রস্তাব দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ৬০০ মিলিয়ন ডলার বে টার্মিনালে বিনিয়োগ করার জন্য বসে আছে। দ্রুত আমরা এটা সাইন করবো।

এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, শেয়ারের বাজারে বর্তমান দুর্দিনে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন শেয়ার হোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে। আশা করছি, আগামী বছর এ লভ্যাংশ আরও বাড়বে।

বিএসসির ৪৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বিএসসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) কমডোর মাহমুদুল মালেক বলেন, প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছরের মধ্যে এবার সর্বোচ্চ নিট মুনাফা করেছে বিএসসি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে কর সমন্বয়ের পর সংস্থাটির নিট মুনাফা হয়েছে ২৪৯.৬৯ কোটি টাকা।

তিনি আরও বলেন, ১৯৭২ সালের ৫ ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের যাত্রা শুরু হয়। তখন শিপিং করপোরেশনের বহরে ছিল ৩৪টি জাহাজ। এতো জাহাজ থাকার পরও সে সময় বিএসসি লোকসানি প্রতিষ্ঠান ছিল। বর্তমানে পাঁচ জাহাজে রেকর্ড সংখ্যক লাভ করেছে।

Header Ad
Header Ad

কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে এবং নতুন কোনো সমস্যার সৃষ্টি না হলে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য আগামী ২৯ ডিসেম্বর লন্ডন যেতে পারেন।

রোববার (২২ ডিসেম্বর) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, আশা করছি, সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ২৯ ডিসেম্বর তিনি লন্ডনে যাবেন। ম্যাডামের সঙ্গে তার চার-পাঁচজন চিকিৎসক যাবেন। ইতোমধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে।

জানা গেছে, শারীরিকভাবে নতুন কোনো সমস্যা উদয় না হলে, ২৯ ডিসেম্বর (রোববার) দিনে একটি ফ্লাইটে খালেদা জিয়া ঢাকা ছাড়বেন। তার সঙ্গে সফর করবেন মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্য ডা. শাহাবউদ্দিন, ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ কয়েকজন।

এর আগে, ২৯ অক্টোবর অধ্যাপক জাহিদ হোসেন জানিয়েছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্রথমে ‘লং ডিসটেন্স স্পেশালাইজড এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর সেখান থেকে তাকে তৃতীয় একটি দেশে মাল্টিডিসিপ্ল্যানারি মেডিক্যাল সেন্টারে নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক

ছবি: সংগৃহীত

গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বাহিনীর চলমান অভিযানের মধ্যে সংঘর্ষ তীব্র আকার ধারণ করেছে। দখলদার বাহিনীর সঙ্গে হামাস ও ইসলামী জিহাদ প্রতিরোধ যোদ্ধাদের সংঘর্ষে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে ইসরাইলি গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, জাবালিয়া শরণার্থী শিবির এবং এর আশপাশের এলাকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের আক্রমণে অন্তত ৩৫ জন ইসরাইলি সেনা নিহত এবং শতাধিক আহত হয়েছে। সংঘর্ষের এই ঘটনা দখলদার বাহিনীর জন্য বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এছাড়া ইসরাইলি সেনাবাহিনীর দেওয়া তথ্য অনুসারে, গাজার উত্তরের জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরের ৭০ শতাংশ ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

দখলদার সেনারা ৯৬,০০০ ফিলিস্তিনি নাগরিককে জাবালিয়া শিবির ছেড়ে যেতে বাধ্য করেছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইসরাইলি বাহিনী ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে অবরুদ্ধ গাজায় একটি গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। এ আগ্রাসন শুরু হয় হামাসের ঐতিহাসিক অভিযানের প্রতিক্রিয়ায়। যা ফিলিস্তিনিদের ওপর দখলদারদের বাড়তে থাকা অত্যাচার-নিপীড়নের জবাব হিসেবে পরিচালিত হয়।

এরপরই ইসরাইল গাজার ওপর সম্পূর্ণ অবরোধ আরোপ করে এবং গণহত্যামূলক নির্মূল অভিযান শুরু করে। উপত্যকাটিতে ২০ লক্ষেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাস করত। তাদের জন্য জ্বালানি, বিদ্যুৎ, খাদ্য ও পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

গাজায় গত ১৫ মাসের বেশি সময় ধরে চলা বর্বর ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত মোট ৪৫,২৫৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। যাদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আহত হয়েছেন ১০৭,৬২৭ জন।

রোববার গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অব্যাহত ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমাদের কেবিনেটে কোনো অসৎ ব্যক্তি নেই: নৌ উপদেষ্টা
কবে লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া, যা জানা গেল
হামাসের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩৫ ইসরাইলি সেনা নিহত, আহত শতাধিক
নতুন স্বরাষ্ট্রসচিব ড. নাসিমুল গনি
গুম করে বন্দিদের ভারতে পাঠাতেন শেখ হাসিনা!
বিরামপুরে সাদ পন্থীদের নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
নওগাঁয় পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান