রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

এই শীতে যেসব জায়গায় ঘুরতে যেতে পারেন

ছবি সংগৃহিত

শীতকাল মানেই ভ্রমণের শুরু। ভ্রমণপিপাসু মানুষ সারা বছর অপেক্ষা করে থাকে এই শীতকালের জন্য। কেননা এ সময় বাচ্চাদের শেষ হয়ে যায় ফাইনাল পরীক্ষা। বড়দের থাকে সেমিস্টার ব্রেক। আর চাকরিজীবীরা সারা বছরের ক্লান্তি শেষে একটু নিজের মতো সময় কাটাতে নেয় বার্ষিক ছুটি। সব মিলিয়ে শীতকাল ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশের মানুষের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। আর এই উপযুক্ত সময়কে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে দরকার উপযুক্ত জায়গা নির্বাচন করা। শীতকালে ঘুরতে যাওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো জায়গাগুলো সম্পর্কেই কথা বলব আমরা।

সুন্দরবন

শীতকালে ভ্রমণের জন্য সবার প্রথমেই আমার লিস্টে থাকবে পৃথিবীর অন্যতম দুর্লভ ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। খুলনা, সাতক্ষীরা আর বাগেরহাট জেলার কিছু অংশজুড়ে রয়েছে পৃথিবীর অপার বিস্ময়ের এই বন। অরণ্যপ্রেমী ও ওয়াইল্ড লাইফ যাদের পছন্দ তাদের জন্য সুন্দরবন একটি আদর্শ জায়গা। সুন্দরবনের সবচেয়ে আকর্ষণীয় জিনিস রয়েল বেঙ্গল টাইগার। এ ছাড়া হরিণ, বানর, সাপ, কুমিরসহ অসংখ্য বন্যপ্রাণী ও পশুর অভয়ারণ্য। আমার ব্যক্তিগত মতামতে এতোসব কিছুর ঊর্ধ্বে সুন্দরবনের শব্দ সবার আগে স্থান পাবে। একটা পাতা পড়ার শব্দ, পানির শব্দ, বাতাসে গাছের শব্দ ও ছোট বড় খালগুলো আপনাকে নিয়ে যাবে এক নৈসর্গিক জাযগায়। তাই শীতকালে সুন্দরবন হতে পারে আপনার ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত জায়গা।

সেন্টমার্টিন

পাহাড় না সমুদ্র? এই প্রশ্নের জবাবে কারো যদি ভোট আসে সমুদ্র, তাহলে তার অবশ্যই সেন্ট মার্টিন যাওয়া উচিত। সারি সারি নারিকেল গাছ, নীল আকাশের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে নীল জলরাশি ও প্রবাল পাথরের অপরূপ সৌন্দর্যে ঘেরা দেশের একমাত্র দ্বীপ এটি। অনেকে সমুদ্র বলতে কক্সবাজার ছুটে যান। কিন্তু আমার মতে যদি সমুদ্রের প্রকৃত ফিল পেতে চান তাহলে অবশ্যই সেন্টমার্টিন যান। এ ছাড়া সমুদ্র উত্তাল থাকে বলে অন্য সময় সেন্ট মার্টিন যাওয়া যায়ও না। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি সেন্ট মার্টিন যাওয়ার উপযুক্ত সময়। মাত্র ১৬ কিলোমিটার দ্বীপটি বৈচিত্র্যতার আধারে ঘেরা। স্থানীয় মানুষের জীবন ও জীবিকা, জেলেপাড়া, ও শুঁটকিপল্লীর পর্যবেক্ষণ ভ্রমণের আনন্দটা বাড়িয়ে দেবে বহুগুণ।

সাজেক

মেঘ পাহাড়ের মিতালির অপার বিস্ময় সাজেক ভ্যালি। বাংলাদেশের মানুষের ভ্রমণের লিস্টে কক্সবাজারের পরেই থাকে সাজেক। যাদের পাহাড় পছন্দ তারা অবশ্য শুরুতেই রাখবেন সাজেককে। চারপাশের অপরূপ সৌন্দর্যে ভরা পাহাড় সারি, সাদা তুলোর মতো মেঘ আপনাকে হারিয়ে নিয়ে যাবে এক অন্য ভুবনে। যেখান থেকে আপনি ছুঁয়ে দেখতে পারবেন মেঘমালা।

কুয়াকাটা

কুয়াকাটাকে বাংলাদেশের সাগরকন্যা হিসেবে ধরা হয়। কেননা এটি এমন এক বিশেষ স্থান যেখান থেকে দেখা মেলে একই সঙ্গে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত। এ ছাড়া সমুদ্রের নীরব রূপ ও মানুষের কোলাহল থেকে মুক্ত থাকতে কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকতের বিকল্প নেই। পরিচ্ছন্ন বেলাভূমি, দিগন্তজোড়া সমুদ্রসৈকত, সুনীল আকাশ ও সঙ্গে বেনাস হিসেবে ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন কুয়াকাটাকে দিয়েছে ভিন্ন মাত্রা।

কক্সবাজার

কক্সবাজার পৃথিবীর সবচেয়ে র্দীঘতম সমুদ্রসৈকত। শুধু এই লাইনের প্রচারেই দেশি বিদেশি লাখ লাখ পর্যটক ছুটে আসেন এই সমুদ্রসৈকতে। শীতকালে সমুদ্রতীরবর্তী এলাকা তুলনামূলক কম ঠান্ডা থাকে। তাই যারা সাগর পছন্দ করেন তারা সাগরপাড়ের এই বিশাল ঢেউয়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলতে আসতে হবে এখানে।

সিলেট

বাংলাদেশে শীতকালে ঘোরাঘুরি নিয়ে কথা উঠলে সিলেট অবশ্যই থাকবে। ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশের আরেকটি জনপ্রিয় গন্তব্যের নাম সিলেট। উঁচু উঁচু পাহাড়, চা বাগান আর অসংখ্য ঝরনাধারা নিয়ে শীতকালে ভ্রমণের উপযুক্ত জায়গা সিলেট। রাতারগুল, শ্রীমঙ্গল, জাফলং, বিছানাকান্দি, ভোলাগঞ্জ, তামাবিল সিলেটের কয়েকটি দর্শনীয় জায়গা। এ ছাড়া আরও অনেক চমৎকার জায়গা প্রকৃতি তার অপার সৌন্দর্য দিয়ে ঢেলে দিয়েছে সিলেটের বুকজুড়ে। যেখানে গেলে মন জুড়িয়ে যেতে বাধ্য। শীতে অসংখ্য অতিথি পাখির আনাগোনা দেখা যায়। আর এই অতিথি পাখি দেখতে বৃহত্তর সিলেট বিভাগেই পড়েছে হাকালুকি হাওর, টাঙ্গুয়ার হাওরের মতো পছন্দের জায়গা। শীতকালীন ছুটি উপভোগ করার জন্য তাই এই সিলেট হতে পারে চমৎকার এক গন্তব্য।

বান্দরবান এবং রাঙামাটি

রাঙামাটি আর বান্দরবানের পাহাড়চূড়া মানেই সেখানে মেঘদের বসতি। পাহাড়ে দাঁড়িয়ে মেঘ ছুয়ে দেখার অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। সাকা হাফং, দামলং আর কেওক্রাডংয়ের মতো উচ্চতম পয়েন্টগুলোর দেখা মিলবে এই দুটি জেলায়। এত দিন ধরে এসব অঞ্চলের বেশ কিছু জায়গা ছিল অপ্রকাশিত, যার বেশির ভাগই এখন ধরা পড়েছে পর্যটকদের চোখে। এই দুই জেলায় আছে বেশকিছু পাহাড়ি ঝরনা, মন্দিরসহ দর্শনীয় স্থান, যা আপনাকে বার বার আপ্লুত করবে।

 

Header Ad
Header Ad

জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া। ছবি: সংগৃহীত

ইংল্যান্ডকে ৩৫২ রানের বিশাল লক্ষ্য দিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অস্ট্রেলিয়া যখন মাঠে নামে, তখন তাদের সামনে ছিল এক কঠিন সংগ্রাম। তবে, চোট-ঝুঁকির মধ্যেও অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং শক্তি যেন এক নতুন রূপে দেখা দিলো। শুরুতে ইংল্যান্ডের বল হাতে জোফরা আর্চার এবং মার্ক উডের আক্রমণে অস্ট্রেলিয়ার ওপেনিং জুটি কিছুটা দুর্বল হলেও, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তারা শক্ত অবস্থানে ফিরে আসে।

জশ ইংলিস এই ম্যাচে ঝড় তোলেন এবং ইতিহাস গড়েন। তার ক্যারিয়ার সেরা সেঞ্চুরিতে অস্ট্রেলিয়া ম্যাচে জয়ের বন্দরে পৌঁছায়, যদিও ইংল্যান্ডের সামনে ছিল এক বিশাল সংগ্রাম।

প্রথমে ট্র্যাভিস হেড (৬) এবং স্টিভ স্মিথ (৫) দ্রুত আউট হয়ে গেলেও, ম্যাথু শর্ট এবং মার্নাস লাবুশেন এর জুটি অস্ট্রেলিয়াকে সামলে রাখে। দুজন মিলে ৯৫ রান যোগ করে, যেখানে লাবুশেন ৪৫ বলে ৪৭ রান করেন এবং শর্ট ৬৬ বলে ৬৩ রান করেন।

১৩৬ রানে চার উইকেট পড়ে অস্ট্রেলিয়া কিছুটা চাপে পড়লেও, অ্যালেক্স ক্যারি এবং জশ ইংলিসের দারুণ পার্টনারশিপ তাদেরকে আবার পথ দেখায়। ৩৮তম ওভারে রশিদের বলে ক্যারি আর্চারের হাত ফসকে জীবন পেয়ে হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তবে ক্যারি আউট হলে ইংলিস একাই কাঁধে তুলে নেন দলের জয়ের আশা।

৪৫তম ওভারের তৃতীয় বলে আর্চারকে ছক্কা মেরে প্রথম সেঞ্চুরি করেন ইংলিস, এবং পরবর্তীতে গ্লেন ম্যাক্সওয়েলও দ্রুত বাউন্ডারি হাঁকিয়ে রানের সংখ্যা বাড়িয়ে দেন। ৪৭.৩ ওভারে ইংলিস ম্যাচের শেষ ছক্কা মেরে দলের জয় নিশ্চিত করেন। ৮৬ বলে ৮ চার ও ৬ ছয়ে ১২০ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি, যার ফলে অস্ট্রেলিয়া ৩৫২ রানের লক্ষ্য তাড়িয়ে জয়ী হয়।

অস্ট্রেলিয়া ম্যাচে ফিল্ডিং শুরু করেছিল এবং ইংল্যান্ডের প্রথম দুই ব্যাটসম্যান—ফিল সল্ট (১০) ও জেমি স্মিথ (১৫)—কে আউট করে তারা দারুণ শুরু করে। তবে বেন ডাকেট এবং জো রুট দলের ভিত শক্ত করে ফেলে, যেখানে ডাকেট ৯৫ বলে ১১ চার ও ১ ছয়ে শতক পূর্ণ করেন। রুট ৬৮ রান করে আউট হন।

ডাকেটের অনবদ্য সেঞ্চুরির পর ইংল্যান্ডের রান বেড়ে গিয়ে ৩৫২ রানের কাছাকাছি পৌঁছায়। ১৩৪ বলে ১৫০ রান করে ডাকেট শেষ পর্যন্ত আউট হলেও, তার ইনিংসটি ছিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে অভিষেক ম্যাচের সর্বোচ্চ রান।

শেষ দিকে জোফরা আর্চার ১০ বলে ২১ রান করে ইংল্যান্ডের স্কোরে বড় কিছু যোগ করেন, এবং দল ৩৫৪ রানে পৌঁছে যায়। অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ডারশুইস সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। ছবি: সংগৃহীত

গত ১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম।

মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজিত আলোচনাসভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক জেনারেল আতাউল গণি ওসমানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা বলেন, গত ১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় কখনো কখনো খোদ মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডাররাই জড়িত ছিলেন।

এ অবস্থায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান বাঁচাতে সরকার যাচাই-বাছাই শুরু করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান অক্ষুন্ন রেখে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা যাচাই-বাছাই করছে।

অনুষ্ঠানে বক্তারা জেনারেল ওসমানীর বীরত্বগাঁথা পাঠ্যপুস্তকে বিস্তারিতভাবে অন্তর্ভুক্ত করার দাবি তোলেন। এ সময় ওসমানী স্মৃতি পরিষদ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে তার স্মৃতি রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কয়েক দফা দাবি তুলে ধরেন।

Header Ad
Header Ad

দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার

গ্রেফতারকৃত ৮ জুয়াড়ি। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

দিনাজপুরের বিরামপুরে অভিযান চালিয়ে জুয়া খেলার সরঞ্জামাদিসহ আট জুয়াড়িকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।  শনিবার তাদেরকে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

গ্রেফতারকৃত জুয়াড়িরা হলেন, বিরামপুর পৌরশহরের ৮নং ওয়ার্ডের জোয়াল কামড়া গ্রামের মৃত হামিদের ছেলে লিটন (৪০),আমিনুর রহমানের ছেলে জাকির হোসেন (৩০), দেলোয়ার হোসেনের ছেলে তবারক হোসেন (৩৩), মৃত মজিদ মন্ডলের ছেলে আশরাফুল (৩২), আব্দুল আজিজের ছেলে জাহিদুল (২৪), মৃত আব্দুল সামাদের ছেলে ফারুক হোসেন (৪২), মজনুর ছেলে মিজানুর রহমান (৪৬), শামসুল হকের ছেলে রাজু (২৪)।

মামলা সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিরামপুর থানা পুলিশের ১টি টহলদল বিরামপুর পৌরশহরের জোয়াল কামড়া গ্রামে জুয়ার বোর্ডে অভিযান চালান। এসময় জুয়া খেলার সরঞ্জামাদিসহ আট জুয়াড়িকে গ্রেফতার করেন। এঘটনায় ১৮৬৭সালের আইনের ৩/৪ ধারায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলা নং-১৭, তাং ২২/০২/২০২৫ইং।

এ বিষয়ে বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মমতাজুল হক ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দিনাজপুর আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জশ ইংলিসের সেঞ্চুরিতে রেকর্ড গড়ে ইংল্যান্ডকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
১৫ বছর দলীয় বিবেচনায় অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে: উপদেষ্টা ফারুক
দিনাজপুরের বিরামপুরে ৮ জুয়াড়ি গ্রেফতার
চীনে নতুন করোনা ভাইরাসের আবির্ভাব, আবারও মহামারির শঙ্কা
নওগাঁ জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি রায়হান, সম্পাদক বেলায়েত
শহীদদের শ্রদ্ধা জানাতে ফুল আনতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে প্রত্যেক শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবে: মঈন খান
জামায়াত দাবি করে ২১ শে ফেব্রুয়ারির সমস্ত কৃতিত্ব তাদের: রনি
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে জখম, মোটরসাইকেল পুড়িয়ে আ.লীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস (ভিডিও)
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার
ময়মনসিংহে দেড় শতাধিক বিড়ালের মিলনমেলা
বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
১৩ দিনের চীন সফরে যাচ্ছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির
২৯ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা পেয়েছে ২ সদস্যের একটি অপরিচিত বাংলাদেশি ফার্ম: ট্রাম্প
ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা: প্রাণে বাঁচলেন দিতি কন্যা লামিয়া