রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

স্মার্টফোন কেনার সময় ক্যামেরার যেসব দিকে খেয়াল রাখবেন

ছবি সংগৃহিত

নিত্যনতুন স্মার্টফোনের সঙ্গে আসছে নতুন ফিচার। এখন মোবাইল কোম্পানিগুলো শক্তিশালী র‌্যাম ও দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারির পাশাপাশি উন্নত ক্যামেরার দিকে নজর দিচ্ছে।

ফোন কেনার সময় স্টোরেজ, ডিসপ্লে, ক্যামেরাসহ বিভিন্ন কিছু দেখে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে বেশিরভাগ মানুষই স্মার্টফোন কেনার সময় ক্যামেরার খুঁটিনাটি দেখে নেন। আবার অনেকেই জানেন না ভালো ক্যামেরার জন্য ক্যামেরার কোন ফিচারগুলো দেখে কেনা উচিত।

সাধারণত দেখা যায় ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাতেও খুব ভাল ছবি উঠছে না। অনেক সস্তার মোবাইলেও এই ক্যামেরা থাকে। আবার আইফোনের মতো একটি প্রিমিয়াম ফোনে, মাত্র ১২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা দেওয়া হয়। অথচ তার ছবির মান অনেক ভালো। এর কারণ হলো ক্যামেরার অন্য উপাদান। জেনে নিন স্মার্টফোন কেনার সময় ক্যামেরার কোন দিকগুলো খেয়াল রাখবেন-

সেন্সরের আকার

সেন্সর হল ক্যামেরার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ৷ সেন্সর আকারে বড় হলে আলো অনেক বেশি হয়। বড় সেন্সর বেশি আলো ধরে রাখে। ফলে কম আলোতেও ভালো ছবি তোলা যায়। সামগ্রিক ভাবেই ছবি ভালো ওঠে। তাই সেন্সর বড় কিনা বিষয়টি নিশ্চিত হতে হবে। ভাল সেন্সর হলে ছবির রঙ ও চিত্রের তীক্ষ্ণতা সবই উন্নত হয়। শাওমির বের হওয়া নতুন স্মার্টফোনে সবথেকে বড় সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে। এখানে মেগাপিক্সেল কতো তার থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে সেন্সর এর সাইজ বড় নাকি ছোট।

পিক্সেলের আকার

ক্যামেরায় যে আলো প্রবেশ করে তা পিক্সেল আটকে রাখে। বড় পিক্সেলও বেশি আলো ধরে পারে। ফলে কম-আলোয় ভালো ছবি তোলা যায়। এমনকি কম আলোর স্পষ্ট ছবি তুলতে হলে পিক্সেল গুরুত্বপূর্ণ। মোবাইলে বড় পিক্সেল ব্যবহার করে হুয়াওয়ে, স্যামসাং এর মতো নির্মাতা।

অ্যাপারচার

অ্যাপারচারের আকার (এফ-স্টপ) নির্ধারণ করে লেন্সটি কতটা আলো দেবে। লোয়ার এফ-স্টপ এপ অর্থই হলও, বৃহত্তর অ্যাপারচার এবং এর ফলে কম আলোয় ছবি ভালো হয়।

ইমেজ সিগন্যাল প্রসেসর

এই আইএসপি বা ইমেজ সিগন্যাল প্রসেসর ক্যামেরা সেন্সর থেকে ডাটা প্রসেস করতে কাজে লাগে। এটি ছবির গুণমানকেও অনেক প্রভাবিত করে।

জুম

স্মার্টফোনের ক্যামেরায় দুই ধরনের জুম থাকে। প্রথমটি ডিজিটাল এবং দ্বিতীয়টি অপটিক্যাল। জুম সিস্টেম দূর থেকে ছবি তুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। ছবির একটি অংশ ডিজিটাল জুমের মাধ্যমে ক্রপ করা হয় এবং পিক্সেল কমানো যায়। অপটিক্যাল জুমের মাধ্যমে ছবির মান ঠিক রেখে সাবজেক্টকে কাছাকাছি আনা হয়।

মেগাপিক্সেল

আপনার ক্যামেরায় পিক্সেলের পরিমাণ মেগাপিক্সেল দ্বারা পরিমাপ করা হয়। চিত্রটি কতটা জায়গা জুড়ে বিস্তৃত তা নির্ধারণ করে মেগাপিক্সেল গুরুত্বপূর্ণ। মেগাপিক্সেল বেশি হলে পিক্সেলের আকার কমে যেতে পারে। গ্যালাক্সি এস২০ আল্ট্রাতে বড় সেন্সরের পাশাপাশি ১০৮ মেগাপিক্সেল এর ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে ছবি উজ্জ্বল ও স্পষ্ট। স্যামসাং এর পাশাপাশি শাওমি বেশি মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা ব্যবহার করে।

অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন

ছবি তোলার সময় হাত কেঁপে গেলে ছবি খারাপ হতে বাধ্য। ওআইএস ফোটোগ্রাফি বা ভিডিওগ্রাফির সময় হ্যান্ডশেকের কারণে যে অস্পষ্টতা, তা হ্রাস করে। ফলে যে ক্যামেরায় ওআইএস রয়েছে তা ভালো ছবি তুলবে।

এইচডিআর

এইচডিআর (হাই ডাইনামিক রেঞ্জ) প্রযুক্তি একাধিক এক্সপোজারকে একত্রিত করে উজ্জ্বল এবং অন্ধকার উভয় ক্ষেত্রেই ছবিতে আরও ডিটেল ক্যাপচার করতে পারে।

লেন্সের গুণমান

একটি ভালো ক্যামেরার জন্য লেন্সের গুণমান খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ট্রিপল-ক্যামেরা স্টাইল এর স্মার্টফোন গত বছর মার্কেটে অনেক জনপ্রিয় ছিল। বর্তমানে সাধ্যের মধ্যে কোয়াড-ক্যামেরার স্মার্টফোন পাওয়া যাচ্ছে। আল্ট্রা-ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল ও ল্যান্ডস্কেপ স্টাইলে ছবি ক্যাপচার করার জন্য লেন্স গুরুত্বপূর্ণ।

 

Header Ad
Header Ad

পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এমবিবিএস ও বিডিএস ছাড়া কেউ ‘ডাক্তার’ লিখতে পারবে না, চিকিৎসক সুরক্ষা আইন পাসসহ পাঁচ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবির প্রতি সংহতি জানিয়ে কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছেন ইন্টার্ন চিকিৎসকরাও। দাবি আদায়ে আগামীকাল সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) একাডেমিক শাটডাউন এবং ২৭ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট অভিমুখে লংমার্চের ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে ‘সাধারণ মেডিকেল শিক্ষার্থী’র ব্যানারে ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেন। একই দাবিতে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজসহ দেশের বিভিন্ন মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করেন। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—

১. এমবিবিএস/বিডিএস ছাড়া কেউ ‘ডাক্তার’ লিখতে পারবে না। বিএমডিসির নিবন্ধন কেবল এমবিবিএস/বিডিএস উত্তীর্ণদের দেওয়া, ম্যাটসদের নিবন্ধন দেওয়া বন্ধ করা এবং বিএমডিসির আইনের বিরুদ্ধে করা রিট মামলা ৭২ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার করতে হবে।

২. চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ওটিসি (ওভার দ্য কাউন্টার) তালিকা হালনাগাদ করতে হবে। এমবিবিএস/বিডিএস ছাড়া আর কেউ ওটিসি তালিকার বাইরে ওষুধ লিখতে পারবে না।

৩. স্বাস্থ্যখাতে চিকিৎসক সংকট নিরসনে দ্রুত ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দিয়ে শূন্য পদ পূরণ, চিকিৎসকদের বিসিএসে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৪ বছর করতে হবে।

৪. সব ধরনের মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস) এবং মানহীন সরকারি ও বেসরকারি কলেজ বন্ধ করে দিতে হবে। এরইমধ্যে পাস করা ম্যাটস শিক্ষার্থীদের উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার পদবি বাতিল করে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।

৫. চিকিৎসক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করতে হবে।

ডক্টরস মুভমেন্ট ফর জাস্টিসের সভাপতি ডা. জাতির হোসেন বলেন, “এমবিবিএস ও বিডিএস ছাড়া কেউ ডাক্তার লিখতে পারবেন না—এই নীতির বিরুদ্ধে আমরা রিট করেছি। ৯০ বার শুনানি হলেও এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। ২৫ ফেব্রুয়ারি শুনানি আছে, আমরা চাই দ্রুত সিদ্ধান্ত আসুক।” তিনি আরও বলেন, “ম্যাটস থেকে উত্তীর্ণরা অপচিকিৎসা দিচ্ছেন, যা বন্ধ হওয়া প্রয়োজন।”

শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে। আগামীকাল সোমবার একাডেমিক শাটডাউনের পর মঙ্গলবার হাইকোর্ট অভিমুখে লংমার্চ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দুটি সময়সীমা নির্ধারণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন। তিনি জানান, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে অথবা বড় ধরনের নির্বাচন সংস্কার হলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে।

রোববার দুপুরে কক্সবাজার জেলায় ছবিসহ ভোটার তালিকা হালনাগাদ ও ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন সিইসি। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাহ্উদ্দিন।

নির্বাচন কমিশন সব পক্ষকে নিয়ে ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালের মতো গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করতে চায় বলে উল্লেখ করেন সিইসি। তবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগে হবে নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন—এ বিতর্কে যেতে চায় না ইসি।

তিনি বলেন, "আমাদের প্রথম লক্ষ্য একটি নির্ভুল ভোটার তালিকা তৈরি করা। বর্তমানে তালিকায় ১৬ লাখ মৃত ভোটার রয়েছে, যাদের বাদ দিতে হবে।" পাশাপাশি নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তির কাজও চলমান রয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।

একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে সবার সহযোগিতা চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, "নির্বাচন কমিশন কোনো অন্যায় চাপ গ্রহণ করবে না, কোনো অন্যায় সিদ্ধান্তও দেবে না।"

বর্তমান প্রশাসনে যারা দায়িত্বে আছেন, তারা অতীতের নির্বাচন অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে কাজ করছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন আইন অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করবে এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদেরও আইনের মধ্যে থেকেই কাজ করতে হবে।

এ সময় কক্সবাজারের পুলিশ সুপার, চট্টগ্রাম অঞ্চলের আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা, কক্সবাজার স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ও জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা সভায় উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস