শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | ৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

এ আই বিশ্বজুড়ে আর্থিক বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে, হারারির সতর্কবার্তা

ছবি সংগৃহিত

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি বিপর্যয়কর আর্থিক সংকট সৃষ্টি করতে পারে বলে সতর্ক করেছেন ইতিহাসবিদ ইউভাল নোয়া হারারি। স্যাপিয়েন্স নামে সুপরিচিত বইয়ের লেখক হারারি গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে এআই-সৃষ্ট সম্ভাব্য সমস্যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তাঁর মতে, এআই-সৃষ্ট বিপদের ধরন নিয়ে পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন।

পারমাণু অস্ত্রের উদাহরণ দিয়ে হারারি বলেন, পরমাণু অস্ত্রের ক্ষেত্রে শুধু একটি বিপদের আশঙ্কা করা যায়। কিন্তু এআইয়ের ক্ষেত্রে ব্যাপকসংখ্যক বিপদের আশঙ্কা থাকে। কোন কোন ক্ষেত্রে এআই বিপদ তৈরি করবে, তা আগে থেকে অনুমান করা সম্ভব নয়। এই ধরনের বিপদ মানবসভ্যতাকে হুমকিতে ফেলতে পারে।

মানব ইতিহাসে পূর্ববর্তী প্রযুক্তির থেকে আলাদা এআই। কারণ, এটিই প্রথম প্রযুক্তি, যা নিজেই সিদ্ধান্ত নিতে পারে, নতুন ধারণা তৈরি করে এবং নিজের বিকাশও করতে পারে। তাই নানা বিশ্লেষক, এমনকি এই প্রযুক্তি উদ্ভাবকদের জন্যও এআইভিত্তিক সম্ভাব্য বিপদ ও সমস্যার পূর্বাভাস দেওয়া অত্যন্ত কঠিন।

হারারির মতে, আর্থিক সেক্টর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মডেলগুলোর জন্য আদর্শ ক্ষেত্র। কারণ, এ ক্ষেত্রে শুধু ডেটা নিয়ে কাজ করতে হয়। তবে এআইকে এই সেক্টরে আরও ক্ষমতা দেওয়া হলে বিপদের শঙ্কা বাড়বে। এআই এমন আর্থিক ডিভাইস তৈরি করতে পারে, যা মানুষের বোঝার ক্ষমতার বাইরে। যেমন ২০০৭ থেকে ২০০৮ সালের আর্থিক সংকট কীভাবে তৈরি হয়, তা খুব কম লোকই বুঝতে পেরেছিল।

আর্থিক ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণ ও কারসাজির বিষয়ে গত মাসে এআই মডেল নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে যুক্তরাজ্য সরকার। তবে হারারি বলেছেন, এআই সৃষ্ট আর্থিক সংকট ‘অন্তত সরাসরি’ মানবসভ্যতাকে ধ্বংস করবে না। এটি পরোক্ষভাবে নির্দিষ্ট ধরনের যুদ্ধ বা সংঘাতের সূত্রপাত করতে পারে। অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক বিপর্যয়কর ঝুঁকি তৈরি করতে পারে এই প্রযুক্তি।

এআই প্রযুক্তি জৈব অস্ত্র তৈরিতেও সহায়তা করতে পারে। এই ধরনের বিভিন্ন বিপজ্জনক সমস্যা তৈরিতে সাহায্য করতে পারে এআই।

স্যাপিয়েন্সের লেখক সব সময় এই প্রযুক্তির বিকাশ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। হারারি বলেন, এআই মডেলের পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে এই প্রযুক্তিসৃষ্ট সমস্যার পূর্বাভাস পাওয়া যাবে।

গত সপ্তাহে ব্লেচলি পার্কে অনুষ্ঠিত এআই সুরক্ষা সম্মেলনের বহুপক্ষীয় ঘোষণাকে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ’ বলে তিনি মনে করেন। শীর্ষ দেশগুলো এই প্রযুক্তি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য একমত পোষণ করেছে।

চীন ছাড়া যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ ১০টি সরকারের মধ্যে এই সম্মেলনে চুক্তি স্বাক্ষর হয়। এ ঘটনাকে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে মনে করেন হারারি। বৈশ্বিক সহযোগিতা ছাড়া এআই প্রযুক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত কঠিন হবে। এআই মডেলের নিরাপত্তায় বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য সমর্থন দেবে ওপেনএআই, গুগলসহ বিভিন্ন এআইভিত্তিক কোম্পানি।

উন্নত এআই বিকাশে ছয় মাসের বিরতির আহ্বান জানান ইসরায়েলি এই লেখক। বিভিন্ন ক্ষতির জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিগুলোকে দায়ী করেন হারারি। তিনি বলেন, শুধু আইন বা নিয়ম তৈরির ওপর জোর না দিয়ে এ ধরনের কোম্পানি নিয়ে নিয়ন্ত্রকদের যথেষ্ট জ্ঞান অর্জন করা উচিত। এর ফলে নতুন কোনো বিপদ আসার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।

তিনি আরও বলেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব শক্তিশালী নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে হবে, যেগুলো আসন্ন বিপদ চিহ্নিত করতে ও প্রতিক্রিয়া জানাতে পারবে। কারণ, তাদের এই বোঝার ওপর ভিত্তি করে বিপদ ও সমস্যা সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করা যাবে এবং আগে থেকে আইন প্রণয়ন করা যাবে।’

হারারি বলেন, সতর্কতামূলক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে এআই সুরক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে এমন বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করা উচিত, যাঁরা আর্থিক খাতে এআইয়ের সম্ভাব্য প্রভাব বোঝেন।

গত মাসে ‘ইউকে এআই সেফটি ইনস্টিটিউট’ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দেন ঋষি সুনাক। এরপর অনুরূপ একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা ঘোষণা করে হোয়াইট হাউস। এই দুটি সংস্থা উন্নত এআই মডেলের পরীক্ষা-নিরীক্ষায় মূল ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সুনাক বলেছেন, এই ধরনের বিপদ মোকাবিলা করার জন্য আইন প্রবর্তনের আগে যুক্তরাজ্যকে উন্নত মডেলগুলোর ক্ষমতা বুঝতে হবে।

Header Ad
Header Ad

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে শনিবার (১৯ এপ্রিল) বৈঠকে বসছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব মুশফিক উস সালেহীন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

মুশফিক উস সালেহীন জানান, শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে এনসিপির প্রতিনিধি দল অংশ নেবে।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘদিন পর অনুষ্ঠিত পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মুখ খুলেছে পাকিস্তান। ইসলামাবাদ জানিয়েছে, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে সদ্য অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক পুনরুজ্জীবনের বিষয়ে যৌথ অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়েছে।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এই বৈঠকটি হয়েছে সৌহার্দ্যপূর্ণ ও গঠনমূলক পরিবেশে। আলোচনায় উঠে এসেছে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষাগত এবং কৌশলগত সহযোগিতার নানা দিক।

বৈঠকে দুই দেশ বাণিজ্য, কৃষি, শিক্ষা এবং পারস্পরিক সংযোগ বৃদ্ধিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দ্রুত চূড়ান্ত করা হবে বেশ কিছু দ্বিপাক্ষিক চুক্তিও।

পাকিস্তান তাদের কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ দেওয়ার প্রস্তাব দেয়। অন্যদিকে, বাংলাদেশ মৎস্য ও সামুদ্রিক খাতে কারিগরি প্রশিক্ষণ দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে।

দুই দেশ চট্টগ্রাম-করাচি রুটে সরাসরি নৌ চলাচল চালুর ব্যাপারে একমত হয়েছে। পাশাপাশি ঢাকা-ইসলামাবাদ সরাসরি ফ্লাইট পুনরায় চালুর ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। ভ্রমণ ও ভিসা সহজীকরণের ক্ষেত্রেও অগ্রগতির প্রশংসা করে উভয়পক্ষ।

বৈঠকে শিক্ষাখাতে গভীর সহযোগিতা ও পাকিস্তানি বিশ্ববিদ্যালয়ের বৃত্তির প্রস্তাবের জন্য বাংলাদেশ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে। গণমাধ্যম, সংস্কৃতি ও ক্রীড়াক্ষেত্রে পারস্পরিক অংশীদারিত্ব বাড়াতে সম্ভাব্য সমঝোতা স্মারক নিয়েও আলোচনা হয়।

সার্ক বিষয়েও উভয়পক্ষ একমত হয় যে, আঞ্চলিক এই জোটকে পুনরুজ্জীবিত করা দরকার এবং তা যেন রাজনৈতিক বিবেচনার বাইরে থাকে।

বৈঠকে গাজায় ইসরায়েলের হামলা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের নিন্দা জানায় দুই দেশ। কাশ্মীর ইস্যুতে পাকিস্তান জাতিসংঘ প্রস্তাব অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ সমাধানের ওপর জোর দেয়।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব বাংলাদেশে অবস্থানকালে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং পররাষ্ট্রসচিব তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়, দুই দেশের মধ্যে পরবর্তী পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠক ২০২৬ সালে ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হবে।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর ভয়াবহ বিমান হামলায় একই পরিবারের ১৩ জন সদস্য নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসের বানি সুহেলা এলাকায় একটি বাড়ির ওপর বোমা ফেললে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহতদের অধিকাংশই ছিলেন শিশু ও নারী।

স্থানীয় সিভিল ডিফেন্স কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বারাকা পরিবারের বাড়িটিকে সরাসরি লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হয়। ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে নিহতদের মরদেহ ও বেশ কয়েকজন আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করেছে উদ্ধারকর্মীরা। হামলায় পার্শ্ববর্তী আরও কয়েকটি বাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এছাড়াও, গাজার উত্তরাঞ্চলের তাল আল-জাতার এলাকায় আরেকটি পরিবারের বাড়িতে চালানো বিমান হামলায় নারী ও শিশুসহ আরও ১১ জন নিহত হয়েছেন। এর পাশাপাশি, পশ্চিম খান ইউনিসে আরেকটি বাড়িতে হামলায় একজন বাবা ও তার শিশুপুত্র প্রাণ হারান।

এর একদিন আগেই, বৃহস্পতিবার, ইসরায়েলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ৪০ জনের প্রাণহানি ঘটে। নিহতদের বেশিরভাগই ছিলেন আশ্রয়শিবিরে অবস্থানরত সাধারণ মানুষ।

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় যে সামরিক অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, তা এখনো থামার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। যদিও ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে একটি স্বল্পস্থায়ী যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছিল, তবে ১৮ মার্চ থেকে তা ভেঙে নতুন করে শুরু হয় ইসরায়েলের অভিযান।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, চলমান হামলায় এখন পর্যন্ত ৫১ হাজার ৬৫ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১ লাখ ১৬ হাজার। নিহতদের মধ্যে বিপুল সংখ্যকই নারী ও শিশু।

এদিকে, ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ সংগঠন হামাস জানিয়েছে, গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি এবং ইসরায়েলি বাহিনীর সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের শর্তে তারা বন্দি বিনিময়ের বিষয়ে প্রস্তুত রয়েছে। এই প্রস্তাব ইতোমধ্যে ইসরায়েলকে জানানো হয়েছে বলে দলটির শীর্ষ এক নেতা নিশ্চিত করেছেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক শনিবার
বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক নিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পাকিস্তান
গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা, শিশুসহ একই পরিবারের ১৩ জন নিহত
ভারতীয় ক্রিকেটাররা আমাকে নগ্ন ছবি পাঠাত, অভিযোগ ট্রান্সজেন্ডার ক্রিকেটারের
১৮৭ জনকে নিয়োগ দেবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর
গাইবান্ধায় আগুনে পুড়লো ৫ দোকান, ৩০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি
রোহিঙ্গা সংকট সমাধানের পথে বড় সমস্যা আরাকান আর্মি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
টঙ্গীতে ফ্ল্যাট বাসা থেকে দুই শিশুর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ ৫০৬ অবৈধ অভিবাসী আটক
ভেঙে গেল পরীমনি-সাদীর প্রেম? রহস্যময় পোস্টে তোলপাড় নেটদুনিয়া
বগুড়া বিমানবন্দর চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত, জুলাই থেকেই শুরু হতে পারে ফ্লাইট চলাচল
বেনজীরকে বোট ক্লাব থেকে বহিষ্কার, ৩২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ
ঢাকায় আবারও আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, ড. ইউনূসের পদত্যাগ দাবি
২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিয়ে আশাবাদী মেসি, সিদ্ধান্ত নেবেন সময়মতো
পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা নিয়ে বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’: ভারত
দর্শনা ইমিগ্রেশন চেকপোস্টে দায়িত্বরত পুলিশ কনস্টেবলের আত্মহত্যা
দাদা ও চাচার বিরুদ্ধে স্কুলছাত্রীকে বিষ প্রয়োগে হত্যার অভিযোগ
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেসসচিব
বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে সিরিজে আগ্রহ দেখায়নি বেসরকারি চ্যানেল, দেখাবে বিটিভি
সন্ত্রাসী তালিকা থেকে তালেবানকে বাদ দিলো রাশিয়া