সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অনলাইনে কোনো কিছু ডিলিট হয় না?

বেশিরভাগ মানুষ মনে করেন, তাদের ডিজিটাল জীবনে যে, তারা ইন্টারনেটে তাদের দেওয়া পোস্টগুলো ডিলিট করে দিতে পারেন। তারা পছন্দের যেকোনো সার্ভিসে তাদের ব্যক্তিগত তথ্য এবং ম্যাসেজগুলো পরিষ্কার করতে পারেন। তবে তাদের এই মনের আনন্দকে এই সপ্তাহে একটি টেকনোলজি শুনানি প্রশ্নের মুখে ফেলেছে।

পাইটার সি জাটকো, যিনি ‘মার্জ’ নামে বহুল পরিচিত, টুইটারের সাবেক সিকিউরিটি বা নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান, মার্কিন সিনেটের একটি কমিটিকে বলেছেন মঙ্গলবার, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে বিশ্বস্তভাবে যে ব্যবহারকারীরা তাদের অ্যাকাউন্টগুলো ক্যানসেল করেছেন সেই তথ্যগুলোকে তারা মুছে দিতে পারে না। আকস্মিকভাবে প্রথম ফাঁসকারী হিসেবে একটি শুনানীর বিশদ বিবরণের সময় তিনি এই তথ্যটি দিয়েছেন।

সেই সংবাদটি প্রথম প্রকাশ করেছে সিএনএন আর গেল মাসে ছাপিয়েছে দি ওয়াশিংটন পোস্ট।

মার্জ সিনেট জুডিশিয়ারি কমিটিতে টুইটারে তথ্য নিরাপত্তা বিষয়ে স্বাক্ষ্যদানের সময় বলেছেন, টুইটার বিশ্বস্তভাবে ব্যবহারকারীদের তথ্যগুলো ডিলিট বা মুছে ফেলতে পারে না কোনো, কোনো ক্ষেত্রে। এর কারণ হলো, তারা তথ্য অনুসরণের পথটি শেষ পর্যন্ত হারিয়ে ফেলে।

মার্জের এই অভিযোগগুলোর বিপক্ষে টুইটার ব্যাপকভাবে প্রতিরোধ করেছে। বলেছে, তার ফাঁস করা বিষয়গুলোতে রঙ মাখানো হচ্ছে ও কম্পানির বিষয়ে একটি মিথ্যা বিবরণ প্রদান করছেন তিনি।

সিএনএনের এই বিষয়ের প্রশ্নগুলোতে প্রতিষ্ঠানটি সাড়া দিয়েছে। তারা বলেছেন, তাদের একটি ডিলিট কর্মপ্রক্রিয়া আছে এবং নিজস্ব কর্মধারায় তারা একটি জায়গা থেকে কাজ করেন। তবে সাধারণত তারা প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করেন কী না এই বিষয়ে বলেননি।

যখন মার্জের অভিযোগগুলো সবাইকে আশ্চর্য করে চলেছে, সান্ড্রা ম্যাটসের কথাও মনে করিয়ে দিচ্ছে। তিনি জানিয়েছেন, কীভাবে বেশিরভাগ সময় আমরা আমাদের তথ্যগুলো অনলাইনে শেয়ার করি। বলেছিলেন, ‘এটি খুব সামান্য শব্দ করে। তবে যখন আপনি সেখানে তথ্য রাখবেন, কখনো আশা করবেন না এই তথ্যগুলো আর ব্যক্তিগত থাকবে।’ ম্যাটস একজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গবেষক ও কলম্বিয়া বিজনেস স্কুলের একজন অধ্যাপক।

‘ইন্টারনেট থেকে কোনোকিছু প্রত্যাহার করতে রিসেট বাটনে আঘাত করা হলেও সেটি প্রায় অসম্ভব’, তিনি বলেছেন। আমাদের তথ্যগুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য বাজি ধরলেও এবং আমাদের সেটি ডিলিট করার ক্ষমতা আছে বলে আত্মবিশ্বাস থাকলেও এ বিষয়ে কোনোদিনও উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে এর আগে কোনো শুনানি হয়নি।

এই বিষয়ে ঘুম থেকে জেগে উঠেছেন সবাই মার্কিন সুপ্রিম কোর্টের ‘রো ভার্সেস ওয়েড’ মামলায় উল্টো রায় দেওয়ার ফলে জুন মাসে। এখন সেখানে এই ধরণের ইতিহাসগুলো নিয়ে আলাপ ও কার্যক্রমের সম্ভাব্যতা তৈরি হয়েছে।

এমনও বলা হয়েছে, লোকেশন ডাটা, এসএমএস বা টেক্সট ম্যাসেজসহ আরো অনেকগুলো সুবিধা কাজ করে সেই মানুষগুলোকে শাস্তি দেওয়ার জন্য, যারা অনলাইনে তথ্যগুলো বাতিল করে দেওয়ার সুযোগগুলোর তথ্য জানতে চান।

এর মধ্যে জুলাই মাসে ফেসবুকের মাতৃপ্রতিষ্ঠান মেটা কঠোর নিরাপত্তা গ্রহণের দিকে ধাবিত হয়েছে ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে ম্যাসেজ পাঠানো এবং নেব্রাস্কা অঙ্গরাজ্যের একজন কিশোর ও তার মায়ের বিপক্ষে একটি বেআইনি কাজের মামলা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ব্যবহার করায়। তবে সেখানে কোনো ইঙ্গিত ছিল না যে, কোনো একটি ম্যাসেজ আগে ডিলিট করা হয়েছিল কী না।

ফলে ম্যাসেজ ডিলিটের সাধারণ ব্যবহারকারীদের সুবিধার প্রশ্নটি সামনে চলে এসেছে।

টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ইউনিভার্সিটির একজন অধ্যাপক ও সাইবার সিকিউরিটি বিষয়ের গবেষক রবি সেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও অন্যান্য গ্রুপগুলোকে এই বিষয়ে আরেক ধাপ এগিয়ে বলেছেন, ‘নির্দিষ্ট বা বিশেষ ক্ষেত্রে ঠিক ধরণের টুলগুলো ব্যবহার করার সুযোগ থাকলে এবং অভিজ্ঞতাসম্পন্ন হলে কোনো, কোনো ক্ষেত্রে ডিলিট করা তথ্যগুলো উদ্ধার করা যায়।’ তবে তিনি জানিয়েছেন, ‘অনেক মানুষ জানেন না তাদের তথ্যটি কোথায় গিয়ে থামে সেই প্রক্রিয়াটিই। যেকোনো পোস্ট সেটি একটি ই-মেইল, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কমেন্ট বা ডিলিট করা ম্যাসেজ সাধারণত ব্যবহারকারীর ডিভাইসে সেইভ হয়ে যায়। থাকে সেভাবে গ্রহণকারীর ডিভাইসে এবং কম্পানিটির সার্ভারে, যাদের প্ল্যাটফর্ম আপনি ব্যবহার করেন। আদর্শগতভাবে যে ব্যবহারকারী কনটেন্টটি তৈরি করলেন, তিনি যদি সেটি ডিলিট করেন, তাহলে এই তিনটি স্থান থেকে সেটি চলে যাবার কথা। তবে সাধারণত তত সহজে সেটি হয় না। আপনি যদি কম্পানিটি পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেন এবং তাদের সার্ভারগুলো থেকে আপনার তথ্যটি ডিলিট করতে বলেন, তাহলে সেটি অবশ্যই ঘটতে পারে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই এই পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা যায় না।’

ফলে আপনার অনলাইন তথ্যকে নিয়ন্ত্রণের সবচেয়ে ভালো উপায় হলো যে প্রাথমিক অ্যাপসগুলো ব্যবহার করা, যারা একের পর এক তথ্যকে জোড়া লাগানোর কাজ করে বা তথ্যভিত্তিক অ্যাপস হিসেবে ব্যবহৃত হয়-এই কথাটি বলেছেন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। তারা আরো বলেছেন, আরেকটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, ক্লাউড ব্যাকআপ সেটিংসকে ম্যানেজ করা। তাতে আপনার ব্যক্তিগত তথ্যগুলো কোনো জায়গায় ব্যবহার করা হবে না নিশ্চিত করা।

মার্জ বলেছেন, ‘তবে যখন কোনো একজন ব্যবহারকারীর সব ধরণের নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থাই শেষ সীমায় এসে পৌঁছায়, আপনি কোনো কিছু অনলাইনে দিলে তখন আসলে আপনার নিয়ন্ত্রণ হারালেন। এখন টুইটার এখন পোস্টগুলোকে ডিলিট করে বা আপনি ফেসবুক থেকে ডিলিট করলেন, এর মধ্যেই কোনো একজন কোথাও আপনার পোস্টটি কপি করলেন হয়ে যেতে পারে।’

ম্যাটস এজন্য সুপারিশ করেছেন, মানুষকে বড় টেকনোলজিভিত্তিক প্লাটফর্মগুলোতে কোনো কিছু শেয়ার করার সময় আরো বেশি মনোযোগ দিয়ে কাজ করতে। তিনি মনে করেন, অনলাইনে মোটের ওপর সতর্কভাবে চলতে হবে। শেষে বলেছেন, ‘কেবল ধারণা করা যায় যে, আপনি সেখানে যা কিছু রাখলেন, অন্যের দ্বারা ব্যবহার হতে পারে, অনন্তকাল সেখানে থাকতে পারে।’

(সিএনএন অবলম্বনে)

Header Ad
Header Ad

বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া

বলিউড অভিনেত্রী আমিশা প্যাটেল। ছবি: সংগৃহীত

বলিউড অভিনেত্রী আমিশা প্যাটেল আবারও উঠে এসেছেন আলোচনার কেন্দ্রে। তবে এবার কোনো সিনেমা বা গ্ল্যামার নিয়ে নয়, বরং ব্যক্তিগত জীবনের একটি রহস্যজনক ইঙ্গিত নিয়েই সরব নেটিজেনরা। ৪৯ বছর বয়সেও তার স্টাইল ও সৌন্দর্যে মোহিত ভক্তরা, কিন্তু সম্প্রতি দুবাইতে ছুটি কাটাতে গিয়ে পোস্ট করা একটি ছবিতে তাকে ঘিরে শুরু হয়েছে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার জল্পনা।

সবুজ মনোকিনিতে একটি ম্যাঙ্গো আইসক্রিম হাতে, খোলা চুল, চোখে সানগ্লাস আর মাথায় স্টাইলিশ টুপি পরে ক্যামেরার দিকে পোজ দিয়েছেন আমিশা। সাধারণত এমন ছবিতে ভক্তরা প্রশংসায় ভরিয়ে দেন কমেন্ট বক্স। তবে এবার নজর কাড়ে তার পেট। নেটিজেনদের একাংশ মনে করছেন, ছবিতে ‘বেবি বাম্প’ স্পষ্ট। আর সেখান থেকেই প্রশ্ন উঠছে— “তিনি কি অন্তঃসত্ত্বা?” কেউ লিখেছেন, “বিয়ের আগেই বেবি?” আবার কেউ লিখেছেন, “হে ভগবান, এটা কি সত্যি?”

 

বলিউড অভিনেত্রী আমিশা প্যাটেল। ছবি: সংগৃহীত

এ নিয়ে এখনও মুখ খোলেননি আমিশা। তবে এর আগে ১৯ বছরের ছোট নির্বাণ বিড়লার সঙ্গে তার প্রেমের গুঞ্জন চাউর হয়। একটি ছবি ঘিরে তখনো নেটদুনিয়ায় বেশ আলোচনা হয়েছিল, যেখানে নির্বাণকে ‘ডার্লিং’ বলে সম্বোধন করেন আমিশা, আর নির্বাণও তেমনি প্রতিক্রিয়া দিয়েছিলেন।

বর্তমানে আমিশার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসেনি। এটি নিছক গুজব, আলো ছড়ানো একটি ছবি, না কি সত্যিই জীবনের নতুন অধ্যায়—তা সময়ই বলে দেবে। তবে একথা নিশ্চিত, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনায় থাকতে অভিনেত্রী ভালোই জানেন কীভাবে দর্শকদের কৌতূহলী করে তুলতে হয়।

Header Ad
Header Ad

পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বনানীতে ছুরিকাঘাতে নিহত প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, ছাত্রদল কর্মী পারভেজের গ্রামের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। ছেলে হারিয়ে পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন। কাঁদছে স্বজন ও গ্রামের মানুষ।

তুচ্ছ ঘটনায় প্রকাশ্যে এমন নির্মম হত্যাকাণ্ডে হতবাক সবাই। ভিডিও ফুটেজ দেখে আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি স্বজন ও এলাকাবাসির। রাত ৯টায় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে পারভেজের লাশ।

সন্তান হারানো শোকে আজোড়ে কাঁদছেন আর বারবার মূর্ছা যাচ্ছেন মা পারভীন আক্তার। বাবা জসিম উদ্দিন যেন শোকে পাথর। এলাকার প্রিয়মুখ পারভেজের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুতে কাঁদছে গ্রামের মানুষ।

মৃত্যুর আগের রাতে মায়ের সাথে শেষ কথা হয় পারভেজের। শেষবারের মতো ভিডিও কলে দেখেন ছেলের মুখ।

ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়ে কুয়েত প্রবাসী বাবা জসিম উদ্দিন বাড়ি এসেছেন রোববার ভোরে। একমাত্র ছেলের এমন মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না। সন্তান হত্যায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী করেছেন সাবেক ছাত্রদল নেতা বাবা জসিম উদ্দিন।

মা পারভীন আক্তার বলেন, 'যারা আমার ছেলেরে মারছে তাদের আমার সামনে আনো। আমি জিগাইতাম কেরে আমার ছেলের মারছে।'

বাবা জসিম উদ্দিন বলেন, 'আমার আর বাইচ্চা থাইক্যা কি অইবো। আমার ছেলেই তো নাই। হাত-পা ভাইঙ্গা রাখতো, সারাজীবন পালতাম, খালি বাবা ডাকটা শুনতাম। যারা আমার ছেলে মারছে তাদের প্রকাশ্যে ফাঁসি চাই।'

বাবা বিদেশে থাকায় নিজের গ্রামের বাড়িতে নতুন একতলা বাড়ি নির্মাণ করেছিলেন পারভেজ। কিন্তু সে বাড়িতে আর থাকা হলো না তার। ফিরেছে লাশ হয়ে। রোববার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে লাশ আসে গ্রামের বাড়ি ভালুকার বিরুনীয়া ইউনিয়নের গ্রামের বাড়িতে। লাশ আসার পর সৃষ্টি হয় হৃদয় বিধারক পরিবেশ। পাগল প্রায় মা-বাবা-বোনের আহাজারিতে কান্নার রোল পড়ে।

পারভেজের মৃত্যুর খবরে ভালুকার বিরুনীয়া ইউনিয়নের কাইচান গ্রামে ভিড় করেছেন এলাকার মানুষ। এলাকায় স্বজন, ও ভালো ছেলে হিসেবে পরিচিত পারভেজ ছাত্রদলের রাজনীতির সাথে যুক্ত বলে জানান স্বজন ও এলাকার মানুষেরা। তাদের পুরো পরিবার বিএনপির রাজনীতির সাথে যুক্ত। ভিডিও ফুটেজে চিহ্নিত পারভেজের খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও ফাঁসি দাবি জানান স্থানীয়রা।

পারভেজের পিতার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ময়মনসিংহ দক্ষিণ জেলা যুবদলের সহ প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম জানান, পারভেজের বাবা বিরুনীয়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক নেতা। তাদের পুরো পরিবার বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত। পারভেজ এলাকায় আসলে বিএনপি ও ছাত্রদলের কর্মসূচি ও মিছিলে সবসময় অগ্রভাগে থাকতো।

এদিকে ছাত্রদল কর্মী পারভেজ হত্যার প্রতিবাদ এবং জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচার দাবিতে রোববার বিকেলে ভালুকায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে ছাত্রদল ও স্থানীয়রা। এসময় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক আধা ঘণ্টা অবরোধ করে রাখে বিক্ষোভকারীরা। এতে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

উল্লেখ্য গত শনিবার বিকেলে রাজধানীর বনানীতে প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম পারভেজকে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টেক্সটাইল বিভাগের ষষ্ঠ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী ছিল পারভেজ। এ ঘটনায় আটজনের নামসহ অজ্ঞাত আসামি করে বনানি থানায় মামলা করেছে নিহতের মামাতো ভাই হুমায়ুন।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল

বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রবাসী ফুটবলারদের জাতীয় দলে অন্তর্ভুক্তির ধারা আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল। ইংল্যান্ডের ক্লাব সান্ডারল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলে খেলা ১৯ বছর বয়সী মাঝমাঠের খেলোয়াড় কিউবা মিচেল বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।

বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সিনিয়র সহসভাপতি ইমরুল হাসান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, কিউবাকে গতকাল একটি ই-মেইল পাঠানো হয়েছিল। আজ বিকেলে সেই ই-মেইলের জবাবে তিনি জানিয়েছেন, বাংলাদেশের হয়ে খেলতে তিনি আগ্রহী এবং পরবর্তী প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য প্রস্তুত আছেন।

জন্মসূত্রে ইংল্যান্ডের হলেও কিউবার মা বাংলাদেশের এবং বাবা জ্যামাইকান। ইতোমধ্যে সান্ডারল্যান্ডের হয়ে ৮টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। তার ফুটবল যাত্রা শুরু হয়েছিল বার্মিংহাম সিটির যুব দলে।

এর আগে কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব কাভালরির ফুটবলার সামিত সোমও বাংলাদেশের হয়ে খেলার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ইতোমধ্যে তার জন্মনিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে এবং পাসপোর্টের আবেদন প্রক্রিয়াধীন।

ডেনমার্কপ্রবাসী মিডফিল্ডার জামাল ভূঁইয়ার পথ ধরে প্রবাসী ফুটবলারদের বাংলাদেশ দলে খেলার এই ধারা নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর থেকেই বিষয়টি ঘিরে ফুটবলপ্রেমীদের আগ্রহও বেড়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ে না করেই পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা অভিনেত্রী, তোলপাড় নেটদুনিয়া
পারভেজের মৃত্যুতে গ্রামের বাড়িতে মাতম, পাগলপ্রায় মা-বাবা ও একমাত্র বোন
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে রাজি কিউবা মিচেল
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি করলেন নুর
২০২৫ শেষ হওয়ার আগেই ৫০ সেঞ্চুরিতে দেশের প্রথম এনামুল হক
ভিসা বাতিল করায় ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ভারতীয় ও চীনা শিক্ষার্থীদের মামলা
একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী