বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইউসেপ পালন করলো ‘বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস’

‘বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস ২০২২’ উপলক্ষে ‘ইউসেপ বাংলাদেশ’ সম্প্রতি একটি বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
প্রতি বছর ১৫ জুলাই বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস বা ‘ওয়ার্ল্ড ইয়ুথ স্কিলস ডে’ পালন করা হয়।
বিশ্বখ্যাত সমাজকর্মী ও পরোহিতৈষী লিন্ডনে অ্যালান চেইনি ১৯৭২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সাহায্যে তার পথশিশুদের কারিগরি শিক্ষাদান প্রতিষ্ঠান ‘ইউসেপ বাংলাদেশ’র শুরু করেন। যাদের বাবা-মা নেই, যারা পথে ঘুমায়, বেঁচে থাকে কোনোরকমে, তাদের জীবন হাতে-কলমে কাজের মাধ্যমে বদলে দেওয়ার বিশ্বখ্যাত মডেল।
ঢাকার মিরপুরে ইউসেপের বিরাট অফিস ও ছাত্রবাস আছে। আরো অনেকগুলো সেন্টার আছে। আছে ইউসেপ ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজিও। আছে নানা সুবিধা, তাদের জন্য, যাদের কোনো সুবিধাই নেই।
অ্যালান চেইনি ও তার সহযাত্রীদের এই মহৎ কর্ম বাংলাদেশ সরকার শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাবের সঙ্গে অঙ্গীভূত করেছেন।
আলান চেইনির জীবনের উদ্দেশ্য ছিল-‘শিখতে সাহায্য করুন, আয় করতে কর্মদক্ষতা অজন করুন।’
ইউসেপ নামের এই বিরাট দাতব্য প্রতিষ্ঠানটিকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকতে ঢাকার সেগুন বাগিচার ২৪/৪ সেবা প্রকাশনীর উল্টো দিকের গাজী টিভির ভবনটি দান করেছেন।
তারা সমাজঅর্ন্তভুক্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করেন। ফলে সুবিধাবঞ্চিত ও একেবারেই দরিদ্র মা-বাবার ছেলে, মেয়ে, এতিম, পথশিশুরা থাকা-খাওয়া এবং কারিগরি বা বৃত্তিমূলক শিক্ষা বিনা খরচে লাভ করে।
‘বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস ২০২২’-এ ইউসেপের অনুষ্ঠানটিই সবচেয়ে বড় ও ভালো।
ঢাকার মিরপুরে ইউসেপ অফিসের উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব এম. কামাল হোসেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খালেদ মামুন চৌধুরী, এন.ডিসি।
সাবেক কৃষি সচিব ও বোর্ড মেম্বার অব ইউসেপ অ্যাসোসিয়েশন শ্যামল কান্তি ঘোষ বিশেষ অতিথি ছিলেন।
বোর্ড মেম্বার অব ইউসেপ অ্যাসোসিয়েশন ও প্রাক্তন চেয়ারপারসন ইউসেপ বাংলাদেশ এ. কিউ. সিদ্দিকী অন্যতম অতিথি ছিলেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতি ছিলেন ইউসেপ বাংলাদেশের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন পারভীন মাহমুদ এফ.সি. এ।
প্রধান সমন্বয়ক ছিলেন ইউসেপের নির্বাহী পরিচালক ও প্রধানমন্ত্রী কাযালয়ের প্রাক্তন মুখ্য সচিব ড. এম. আবদুল করিম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব কামাল হোসেন বলেছেন, ‘এই দেশের গরিব ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ছেলে, মেয়েদের বিপুল কমশক্তিকে কাজে লাগানোর জন্য কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। ইউসেপ বাংলাদেশের এই কার্যক্রম দেশের টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রায় বিপুলভাবে সাহায্য এবং অবদান রেখে চলেছে।’ তিনি বরাবরের মতো সরকারের পক্ষ থেকে সকল ধরণের সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেছেন।
সাবেক কৃষি সচিব শ্যামল কান্তি ঘোষ এমন আয়োজনে এসে গর্বিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন।
তাদের শিশু-কিশোর-কিশোরী ছাত্র, ছাত্রীরা খুব ভালো করছে বলে খুশি মনে জানিয়েছেন বোর্ড মেম্বার অব ইউসেপ অ্যাসোসিয়েশন এ. কিউ. সিদ্দিকী ।
ইউসেপের বোর্ড অব ট্রাস্টির চেয়ারপারসন ও প্রখ্যাত নারী চাটার্ড অ্যাকাউনটেন্ট পারভীন মাহমুদ এফ.সি.এ. বলেছেন, ‘ইউসেপ বাংলাদেশ নিরলসভাবে সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোর-কিশোরীদের জীবনকে আলোকিত করতে কাজ করে চলেছে। এজন্য ইউসেপের ভালোবাসা সকলের সহযোগিতা। তাদের জীবনদক্ষতাগুলোও অর্জনে সরকার অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করে চলেছে।’
বিখ্যাত সমাজকর্মী পারভীন মাহমুদ এফ.সি.এ. সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা মানবহিতৈষী অ্যালান চেইনির আত্মার শান্তি কামনা করেন।
ইউসেপ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড.এম. আবদুল করিম বলেছেন, ‘বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস হলো বাংলাদেশের তরুণ ও কিশোর প্রজন্মের দেশের প্রাযুক্তিক চাহিদাগুলোকে পূরণ এবং একত্র হবার ও এই ক্ষেত্রগুলোর সমস্যাগুলোর সমাধানের একটি দারুণ সুযোগ।’
ইউসেপের সব হারানো ছাত্র, ছাত্রীদের মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছে সবার শেষে।

ওএস।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত