শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অ্যাপলসহ সব স্মার্টওয়াচই সঠিক রিডিং দিতে অক্ষম

বর্তমান সময়ের একটি বহুল জনপ্রিয় প্রযুক্তি স্মার্টওয়াচ। প্রযুক্তি সচেতন মানুষের দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে স্মার্টফোনের পাশাপাশি এটিও একটি অপরিহার্য গেজেট হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাছাড়া স্মার্টওয়াচ এখন ফ্যাশনেরও অংশ। একটি আকর্ষণীয় স্মার্টওয়াচ একজন মানুষের রুচির প্রতিনিধিত্ব করে।

বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির ভিন্ন মাণ ও ভিন্ন দামের স্মার্টওয়াচ আছে। অ্যাপল, স্যামসাং, শাওমি, রিয়েলমিসহ প্রায় সব স্মার্টফোন কোম্পানিই স্মার্টওয়াচ বানায়। ব্র্যান্ড ভ্যালু, মাণ ও ফিচারের ভিত্তিতে এসব স্মার্টওয়াচের দামও ভিন্ন হয়। এ দৌড়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছে অ্যাপলের স্মার্ট ওয়াচ। আরও আছে স্যামসাং এর গ্যালাক্সি ওয়াচ, গুগলের পিক্সেল ওয়াচ, অ্যামাজ ফিট, আসুস জেন ওয়াচসহ আরও অনেক। এসব স্মার্ট ওয়াচের মূল্য ১০০ মার্কিন ডলার থেকে ৮০০ মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি টাকায় ৮ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা) পর্যন্ত হয়ে থাকে। এর বাহিরেও বিশেষভাবে বানানো কিছু স্মার্টওয়াচ রয়েছে যাদের মূল্য প্রায় ১৫০০ মার্কিন ডলার থেকে ১ লাখ ১৫ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত (বাংলাদেশি টাকায় ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা থেকে ১ কোটি ৬০ হাজার টাকা)।

স্মার্টওয়াচের রয়েছে বহুবিধ ব্যবহার। সময় দেখানোর পাশাপাশি স্মার্টফোনের নোটিফিকেশন দেখানো, স্মার্টফোনের বিভিন্ন ফিচার নিয়ন্ত্রণ করা প্রভৃতি। এ ছাড়াও মানবদেহের হার্টরেট, প্রাত্যহিক হাঁটাচলার হিসাব রাখা অর্থাৎ ফিটনেস ট্র্যাকিং করা স্মার্টওয়াচের একটি প্রধান ফিচার। এমনকি স্মার্টফোনে সংযুক্ত অবস্থায় কিছু কিছু স্মার্টওয়াচ দিয়ে কথাও বলা যায়।

যেই স্মার্টওয়াচ নিয়ে এত কথা, সম্প্রতি সেই স্মার্টওয়াচের অন্যতম প্রধান ফিচার 'ফিটনেস ট্র্যাকিং' এর সীমাবদ্ধতা নিয়ে কথা তুলেছেন কিছু প্রযুক্তি বিষারদ। তাদের দাবি, অ্যাপল ওয়াচসহ প্রায় সব স্মার্টওয়াচেরই ফিটনেস ট্র্যাকিং এর রিডিং সঠিক নয়। এবং কোনো স্মার্টওয়াচই সঠিক রিডিং দিতে সক্ষম নয়।

১১ মে এ বিষয়ে একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে স্ট্রংগার বাই সাইন্স নামে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। হার্টরেট এবং ফিটনেস ট্র্যাকিং এ পরিধানযোগ্য ডিভাইসগুলোর কার্যক্ষমতা ও উপযোগিতা আসলে কতটা তা জানতে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে গবেষণা শুরু করে প্রতিষ্ঠানটি। ২২ থেকে ২৭ বছর বয়সী ৬০ জন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী নারী পুরুষকে সঙ্গে নিয়ে এ গবেষণা চালানো হয়। অ্যাপল ওয়াচ সিক্স, পোলার ভিন্টেজ ভি এবং ফিটবিট সেন্স এ তিনটি স্মার্টওয়াচ গবেষণায় ব্যবহার করা হয় ও প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ফলাফল নির্ধারণ করা হয়। গবেষণার রেফারেন্স ডিভাইস হিসাবে, পোলার এইচ টেন চেস্ট স্ট্র্যাপ এবং মেটাম্যাক্স থ্রি বি ব্যবহার করা হয়েছে।

গবেষোণায় ব্যবহৃত তিনটি স্মার্টওয়াচই আন্তর্জাতিক বাজারে সর্বাধিক বিক্রিত। প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে দেখা যায় প্রায় সমস্ত কার্যক্রমে ক্যালোরি ট্র্যাক করার ক্ষেত্রে সবগুলো ডিভাইস বেশ দুর্বল ছিল। ক্যালোরি বার্ন, হাঁটা চলা হার্টরেটসহ সব ফলাফলই ছিল অপ্রত্যাশিত ও তিনটি ভিভাইসই ভিন্ন ভিন্ন ও ভুল তথ্য প্রদর্শন করেছে। গবেষণায় এও দেখা গেছে যে যাদের ক্যালোরি বার্ন গড় ফলাফল অনুযায়ী কম বা বেশি তাদের ক্ষেত্রে স্মার্টওয়াচগুলো আরও বেশি ভুল তথ্য প্রদর্শন করে।

তিনটি ডিভাইসের মধ্যে অ্যাপল ওয়াচ সিক্স হার্ট রেটের ক্ষেত্রে তুলনামূলক গ্রহণযোগ্য ফলাফল প্রদর্শন করছিল। কিন্তু ফিটবিট ও পোলার ভিন্টেজ শারীরিক অনুশীলনের সাথে উঠানামা করছিল।

গবেষণার ফলাফলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী স্মার্টওয়াচ গুলো ক্যালরি বার্ন ও অন্য ফিটনেস ট্র্যাকিং এর ক্ষেত্রে যে ফলাফল দেয় তা খুবই অপ্রত্যাশিত, তবে এসবের মাঝে হার্ট রেট ও স্টেপ কাউন্টিং এর ফলাফল কিছুটা গ্রহণযোগ্য।

এতসব সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও গবেষকরা বলছেন একটি স্মার্টওয়াচ একজন মানুষের জীবনে ভালো প্রভাব ফেলতে পারে। স্মার্টওয়াচ ব্যবহারকারীরা নিজেদের দৈনন্দিন শারীরিক পরিশ্রমের পরিমাণ বৃদ্ধি করার চেষ্টা করে, যা ভালো লক্ষণ।

তথ্যসূত্র: স্ট্রংগারবাইসাইন্স ডট কম

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত