সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত

অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ক্রিকেটের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠার লড়াইয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে পাত্তাই দেননি বাংলাদেশের যুবারা। বৃষ্টি আইনে ৯ উইকেটের বড় ব্যবধানেই হারিয়ে ‘এ’ গ্রুপ থেকে রানার্সআপ হয়ে শেষ আটে জায়গা করে নিয়েছে।

টস হেরে ব্যাট করতে নামা আরব আমিরাতকে ৪৮ ওভার ৫ বলে ১৪৮ রানে গুটিয়ে দেয় বাংলাদেশ। সেই রান তাড়া করতে গিয়ে বড় জয়ের পথেই ছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ২১ ওভার ২ বলের সময় বৃষ্টি এলে খেলা বন্ধ হয়ে যায়। তখন রান ছিল ১ উইকেটে ৮৬। বৃষ্টি শেষে আবার খেলা শুরু হলে নতুন করে বাংলাদেশের সামনে টার্গেট দেওয়া হয় ৩৫ ওভারে ১০৭ রানের। সেই রানও বাংলাদেশ নির্বিঘ্নে পাড়ি দেয় আর কোনো উইকেট না হারিয়ে ২৪ ওভার ৫ বলে ১১০ রান করে। শেষ আটে বা কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছে ভারতকে। ২৯ জানুয়ারি দুই দল হবে মুখোমুখি। এ ভারতকে হারিয়েই গতবার শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। আবার এবারের বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার আগে এশিয়া কাপের সেমি ফাইনালে ভারতের কাছে হেরেই বাংলাদেশের যুবাদের শিরোপা জেতার স্বপ্ন শেষ হয়ে গিয়েছিল। ভারত পরে জিতেছিল এশিয়া কাপ। বাংলাদেশের গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ইংল্যান্ড। তারা কোয়ার্টার ফাইনাল খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ২৬ জানুয়ারি। অপর দুই কোয়ার্টার ফাইনাল খেলবে শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান ( ২৭ জানুয়ারি) এবং পাকিস্তান ও অস্ট্রেলিয়া ( ২৮ জানুয়ারি)।

বাংলাদেশের যুবাদের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ব্যাটসম্যানদের সামনে টার্গেট ছিল ১৪৯ রান করা। দুই পেনার ইফতেখার হোসেন ও মফিজুল ইসলাম মিলেই দলকে বড় জয়ের রাস্তা দেখাতে থাকেন। তাদের জুটিতে ৮৬ রান আসার পরই একদিকে ভাঙন আসে, অপরদিকে বৃষ্টি শুরু হয়। আগের ম্যাচের হাফ সেঞ্চুরিয়ান ইফতেখার ৩৭৮ রান করে গিয়ানানির বলে সতিশের হাতে ধরা পড়ে বিদায় নেন। এরপর বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ হয়ে যায়। বৃষ্টি থামার পর আবার খেলা শুরু হলে বাংলাদেশের সামনে নতুন টার্গেট দেওয়া হয় ৩৫ ওভারে ১০৭ রানের। তার মানে বাংলাদেশের প্রয়োজন পড়ে ২১ রানের। বাকি ১৩ ওভার ৪ বল। উইকেট ৯টি। মফিজুল ও প্রান্তিক নওরোজ নাবিল মিলে ২১ বলেই ২১ রান সংগ্রহ করে নেন। মফিজুল ৬৯ বলে ২ ছক্কা ও ৬ চারে ৬৪ ও প্রান্তিক ১০ বলে ৫ রান করে অপরাজিত থাকেন।

ম্যাচ সেরা হন মফিজুল। এর আগে সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কে টস জিতে বাংলার সেনাপতি রকিবুল হাসান প্রতিপক্ষকে ব্যাটিংয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। যে আত্মবিশ্বাস নিয়ে তিনি বোলারদের হাতে বল তুলে দিয়েছিলেন, তার শতভাগ প্রতিদান দেন তারা। আগের ম্যাচে কানাডাকে গুড়িয়ে দিয়েছিলেন রিপন মণ্ডল ও মেহরব। এ ম্যাচে মেহরাব কোনো কিছু করতে না পারলেও রিপন মণ্ডল ঠিকই ছড়ি ঘুরান। ৯ ওভার ১ বলে ৩১ রান দিয়ে তুলে নেন ৩ উইকেট। গতবার বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য তানজিম হাসান সাকিব গত ম্যাচে কোনো উইকেট না পেলেও এ ম্যাচে ১০ ওভার বোলিং করে ৩২ রানে নেন ২ উইকেট। ২ উইকেট শিকার ছিল আশিকুর জামানেরও। তিনি ৮ ওভারে ১৪ রানে নেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট ছিল সেনাপতি রকিবুল হাসান ও আরিফুল হকের।

ব্যাট করতে নামা আরব আমিরাতের দুই ওপেনারের উপর একই ওভারে জোড়া আঘাত হানেন আশিকুর জামান। সুরিয়া সতিশ ও কাই স্মিথকে তিনি আউট করেন দলীয় ৬ ও ৮ রানে। দুইজনেরই রান ছিল ২ করে। এরপর মিডল অর্ডারে ধ্রুব পরেশ্বর দলপতি আলিশা শারাফু পুনিয়া মিত্র দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন। পরেশ্বর ও আলিশা জুটি যখন ক্রমেই বড় হচ্ছিল, তখনই আঘাত হানেন তানজিম। তিনি আলিশাকে আউট করেন ২৩ রানে। জুটিতে রান আসে ৪৪। পুনিয়া মেহরার সঙ্গে জুটি গড়ে পরেশ্বরও আবার এগুনের চেষ্টা করেন। এবার তাকে ব্যক্তিগত ৩৩ রানে থামিয়ে দেন দলপতি রকিবুল হাসান। এ জুটি ভেঙে যাবার পর পরবর্তী কালে আর কোনো বড় জুটি গড়ে উঠতে পারেনি। আসলে বাংলাদেশের বোলাররা হতে দেননি। একমাত্র পুনিয়া মেহেরাই একা হাল ধরে ইনিংসে বড় করার চেষ্টা করেন। কিন্তু অপর প্রান্তে তখন শুধুই ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়া। খুব দ্রুত বিদায় নেন কেশওয়ানি (৩) আলী নাসের (৭)। কিন্তু আসল কাজটি করেন রিপন মণ্ডল। তিনি ক্রমেই ইনিংস বড় করতে থাকা পুনিয়া মেহেরাকে ফিরিয়ে দেন ৪৩ রানে। এরপর তিনি ছেঁটে দেন ইনিংসের শেষ ২ উইকেটও। মাঝে একটি উইকেট নেন তানজিম। ফলে ৪৮ ওভার ১ বলে ১৪৮ রানে অলআউট হয় সংযুক্ত আরব আমিরাত।

এমপি/এসএন

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২