মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইমরুল-এনামুল-খালেদকে দলে ভিড়িয়েছে মোহামেডান

সময় যেন বহতা নদী। চলে আপন গতিতে। সময়কে যারা কাজে লাগাতে পারে তারা সফল হয়, যারা পারে না, তারা হয় ব্যর্থ। এ সময়কে কাজে লাগিয়েই এক সময় মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব নিজেদের ইতিহাসে একের পর এক সাফল্য রচনা করেছে। পেয়েছে আকাশচুম্বি জনপ্রিয়তা। ঠাঁই করে নিয়েছিল দর্শক হৃদয়ের মনি কোঠায়। মোহামেডানের সাফল্যে যেমন বাঁধভাঙা জোয়ার তৈরি হতো, তেমনি ব্যর্থতায় তৈরি হতো হতাশার সাগর। ক্লাবের পরাজয়ে মারামারি করে প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে। এক মৌসুম চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলে, তা হোক ফুটবল, ক্রিকেট কিংবা হকি (এ তিনটি খেলায় মোহামেডানের ছিল দাপুটে বিচরণ), পরের মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন হতেই হতো। কদাচিৎ ঘটত এর ব্যতীক্রম। এখন সবই ইতিহাস। বর্তমান মোহামেডান যেন সেই ইতিহাসের কঙ্কাল! নেই কোনো সাফল্য। ‘চ্যাম্পিয়ন’ হওয়া কাকে বলে তা যেন ভুলতে বসেছে। ইদানিং আবার বেশ নড়চড়ে বসেছে ক্লাবটি। সর্বশেষ পরিচালনা পর্ষদ দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ফুটবল ও ক্রিকেটে শক্তিশালী দল গড়ে ধীরে ধীরে আবার আগের ইতিহাসে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছে। বিশেষ করে ক্রিকেটে।

মোহামেডান গত মৌসুমে জাতীয় দলের এক ঝাঁক তারকা ক্রিকেটারকে দলে ভিড়িয়ে রীতিমতো বাজিমাত করেছিল। সাকিব, মুশফিক, মাহমুদউল্লাহ, তাসকিন, মিরাজ, সৌম্যর মতো ক্রিকেটাররা নাম লেখান মোহামেডান। তারায় তারায় ঝিলিক করতে থাকে মতিঝিল পাড়ার ক্লাবটিতে। এ রকম তারকা নির্ভর দল মোহামেডান আগে গড়ত। সাম্প্রতিক সময়ে তা ছিল বিরল। আগের মতো সমর্থকদের সে রকম বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস দেখা না গেলেও এখনও যারা ক্লাবঅন্তঃপ্রাণ সমর্থক, তাদের চোখে-মুখে আনন্দের বাঁধভাঙা জোয়ার তৈরি হয়। দীর্ঘদিন পর আবার তারা শিরোপা জয়ের স্বপ্ন বুনন করতে শুরু করেন। কিন্তু এ সবই ছিল রাজ্যের কল্পনা। কারণ মোহামেডান শিরোপা জেতা দূরে থাকে। আশে-পাশেও থাকতে পারেনি। এমন কী সুপার লিগেও উঠতে পারেনি। লিগে হয়েছিল সপ্তম।

মোহামেডান এক ঝাঁক তারকা খেলোয়াড়দের দলে ভেড়ানো ছিল অনেকটা বিদ্যুৎ চমকানোর মতো ঝিলিক। কারণ জাতীয় দলে ব্যস্ততার কারণে সাকিব-শফিক-মিরাজ মোহামেডানের হয়ে কোনো ম্যাচই খেলতে পারেননি। ইনজুরির কারণে তাসকিন ছিটকে যান। মাহমুদউল্লাহ খেলেন সাতটি ম্যাচ। গতবারের ব্যর্থতা ভুলে শিরোপা জেতার জন্য মোহামেডান এবারও তারকা নির্ভর দল গড়েছে। যদিও পরবর্তী মৌসুমের লিগ শুরুর তারিখ এখনো চূড়ান্ত হয়নি। কিন্তু মোহামেডান দল-বদলের কাজটি সেরে রেখেছে। মোহামেডানের মতো অনেক ক্লাবই নিজেদের কাজটি করে রেখেছে।

মোহামেডানের কর্মকর্তাদের ইচ্ছে ছিল গতবারের দল ধরে রাখার পাশাপাশি কিছু নতুন খেলোয়াড় দলে ভিড়িয়ে গতবারের দুর্বলতা ঢাকার। কিন্তু সে সুযোগ তারা পাননি। গতবার মুশফিক ও মিরাজ মোহামেডানের হয়ে কোনো ম্যাচ না খেলাতে পরে তারা ছাড়পত্র নিয়ে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবে খেলেন। লিগে শেখ জামাল চ্যাম্পিয়নও হয়েছিল। এবার এই দুই ক্রিকেটারকেই শেখ জামাল আর ছাড়েনি। যদিও মিরাজের ব্যাপারে মোহামেডানের আপত্তি আছে বলে ক্লাব সূত্রে জানা গেছে। গতবার শেখ জামালে খেলার জন্য ছাড়পত্র নেওয়ার সময় মোহামেডান থেকে নেওয়া অগ্রিম টাকা মুশফিক সম্পূর্ণ ফেরত দিলেও মিরাজ আংশিক দিতে পেরেছিলেন। বাকি টাকা পরের মৌসুমে মোহামেডানে খেলে সমন্বয় করে দেবেন বলে মিরাজ লিখিত দিয়েছিলেন। মোহামেডানের কর্মকর্তাদের বিশ্বাস মিরাজ তার কথা রাখবেন।

মোহামেডান গতবারের ক্রিকেটারদের মাঝে ধরে রেখেছে মাহমুদউল্লাহ, তাসকিন, সৌম, নাজমুল ইসলাম অপু, আব্দুল মজিদ, শুভাগত হোম, আরিফুল ইসলাম, মুশফিক হাসানকে। ছেড়ে দিয়েছে পারভেজ ইমন, জাহিদুজ্জামান, ইয়াসির আরাফাত, সোহরাওয়ার্দী শুভ, রুবেল মিয়া, হাসান মাহমুদ, সালাহউদ্দিন শাকিলকে।

মোহামেডান নতুন খেলোয়াড় সংগ্রহে চমক দেখিয়েছে ঘরোয়া ক্রিকেটের সফল অধিনায়ক ইমরুল কায়েসকে দলে ভিড়িয়ে। গতবার তার নেতৃত্বেই শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। এ ছাড়া বিপিএলে তার নেতৃত্বই চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। গতবার লিগে ইমরুল কায়েস নেতৃত্বের পাশাপাশি ব্যাট হাতে ১৫ ম্যাচে রান করেছিলেন ৫১৩। একটি সেঞ্চুরি আর তিনটি হাফ সেঞ্চুরি করেছিলেন। লিগে তিনি ছিলেন দশম সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী। এবার তার নেতৃত্ব আর ব্যাটিং দুইটিই পাবে মোহামেডান। ইমরুল কায়েসের মতো মোহামেডান দলে ভিড়িয়েছে আরেক অভিজ্ঞ ক্রিকেটার বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয়ের নায়ক এনামুল হক জুনিয়রকে। গতবার লিগে তিনি রূপগঞ্জ টাইগার্সের হয়ে ১৬ উইকেট নিয়েছিলেন।

মোহামেডান অভিজ্ঞদের পাশাপাশি নিয়েছে তরুণদেরও। যেখানে সর্বাগ্রে নাম আসবে জাতীয় দলে সাদা পোশাকের পেসার সৈয়দ খালেদ আহমেদের। এ ছাড়াও তারা নিয়েছে আরেক তরুণ পেসার রুহেল মিয়াকে। গতবার তিনি লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জে না লেখালেও কোনো ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। মোহামেডানের আগ্রহ ছিল গতবার লিগে বিশ্বের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে হাজার রান করা প্রাইম ব্যাংকের ওপেনার এনামুল হক বিজয়কে নিয়ে। কিন্তু বিজয়কে দলে টেনে নিয়েছে আবাহনী।

মোহামেডানের খেলোয়াড় ধরে রাখা-ছেড়ে দেওয়া আর নিয়ে আসার পর বাকি থাকল সাকিবের বিষয়টি। মোহামেডান সুপার লিগে উঠতে না পারার কারণে গতবার তিনিও মুশফিক-মিরাজের মতো ক্লাবের হয়ে কোন ম্যাচ খেলতে পারেননি। পরে ছাড়পত্র নিয়ে খেলেছিলেন লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জে। এবারও তাকে ধরে রাখতে চায় মোহামেডান। কিন্তু সাকিবের ব্যাপরে আগ্রহ আছে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জে। আবার আবাহনীও তাকে চায়। তাই সাকিবের ঠিকানা কোথায় হবে তা নিশ্চিত নয়! সম্ভাবনা বেশি আবাহনীতে খেলার। একটি সূত্রে জানা গেছে সাকিবেরও ইচ্ছে সে রকমই।

এমপি/এসএন

 

Header Ad

সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে

ছবি: সংগৃহীত

ইসকনের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) হেফাজতে দিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রামে পাঠানো হয়েছে। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) হেফাজতে রয়েছেন। সেখানে তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে বর্তমানে সিএমপি কোতয়ালি থানায় রাখা হয়েছে। চট্টগ্রামে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলা রয়েছে। সেই মামলায় মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম আদালতে তোলা হবে তাকে।

এর আগে, সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

জানা যায়, গত ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে সমাবেশ করে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ। চিন্ময় কৃষ্ণ দাস এই মঞ্চেরও মুখপাত্র। ওই সমাবেশের পরপরই চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ এনে চট্টগ্রামে একটি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করেন বিএনপি নেতা ফিরোজ খান (পরে বহিষ্কৃত)।

সম্প্রতি বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সংখ্যালঘু জোট নামে দুটি সংগঠন ‘বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের’ ব্যানারে কর্মসূচি পালন শুরু করে। নতুন এই জোটের মুখপাত্র করা হয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে।

Header Ad

মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দেশের বাজারে মুরগীর বাচ্চার অতিরিক্ত দাম স্থিতিশীল করে সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে এক গণ বিবৃতি দেয় পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) এর সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার। তিনি বলেন, দেশের বাজারে মুরগির বাচ্চার অতিরিক্ত দাম রেখে ক্রেতার পকেট থেকে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

সংগঠনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদারের সই করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষায় সরকারের জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি। যদি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয় তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করার কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তিনি আরও জানান, গত ১৫ সেপ্টেম্বর ডিম ও মুরগির দাম বেঁধে দেয় সরকার। তখন একটি মুরগির বাচ্চার দাম ছিল ৩০-৩৫ টাকা। অথচ পরবর্তী সময়ে মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কর্পোরেট কোম্পানিগুলো মুরগির বাচ্চার সংকট তৈরি করে ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে আজ পর্যন্ত ৬০-১১০ টাকায় বিক্রি করছে।

তিনি দাবি মতে, প্রতিদিন সব জাতের মুরগির বাচ্চা ৩০ লাখ উৎপাদন করা হয়। যদি একটি মুরগির বাচ্চায় গড়ে ৩০ টাকা করে বেশি নেওয়া হয় তাহলে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা প্রান্তিক খামারিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত মুনাফা করছে কোম্পানিগুলো। বাংলাদেশের পোল্ট্রি খাত বর্তমানে একটি গভীর সংকটের মধ্যে রয়েছে। দেশের শীর্ষ মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কোম্পানিসহ (কাজী ফার্মস, নাহার অ্যাগ্রো, প্যারাগন গ্রুপ, নারিশ পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি, সিপি বাংলাদেশ) আরও ১০-১২টি কর্পোরেট কোম্পানি সিন্ডিকেট করে পোল্ট্রি সেক্টরে
একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করেছে। এ সিন্ডিকেটের হাত থেকে প্রান্তিক খামারিদের রক্ষা করে বন্ধ খামারগুলোকে উৎপাদনে ফিরিয়ে আনতে হবে।

সুমন হাওলাদার বলেন, সিন্ডিকেটের কারণে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে। যা প্রান্তিক খামারিদের উৎপাদন খরচ ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দিচ্ছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় ডিম ও মুরগির বিক্রয় মূল্য অত্যন্ত কম থাকায় প্রান্তিক খামারিরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। এ সংকটের কারণে বহু প্রান্তিক খামারি তাদের ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছেন। যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।

এ অবস্থায় দেশের পোল্ট্রি শিল্প রক্ষায় বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বেশকিছু দাবিও জানানো হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে–

১. ফিড এবং মুরগির বাচ্চার বাজারে সিন্ডিকেট বন্ধ করে প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

২. কর্পোরেট কোম্পানির বাণিজ্যিক ডিম এবং মুরগি উৎপাদন বন্ধ করতে হবে।

৩. প্রান্তিক খামারিদের জন্য সহজ শর্তে জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা এবং বিশেষ প্রণোদনা চালু করতে হবে।

৪. সরকারকে কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং করতে হবে। যাতে ডিম, মুরগি এবং পোল্ট্রি উপকরণের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫. ফিডের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পোল্ট্রি ফিড উৎপাদনে আরও প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৮৯০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

নতুন এই দাম আজ (২৬ নভেম্বর) থেকেই কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন বাজুস। গতকাল (২৫ নভেম্বর) সোমবার রাতে সংগঠনটি এ তথ্য নিশ্চিত করে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৬ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৫৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৪ হাজার ৩২৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, সোনার বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ২৩ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৮২৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৬ হাজার ৩৯৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৫ হাজার ৬৪৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২৪ নভেম্বর থেকে। আর চলতি মাসের গত ২২ ও ১৯ নভেম্বরও দেশে বাড়ানো হয়েছিল স্বর্ণের দাম। এছড়া গত ১৪, ১২, ৭ ও ৪ নভেম্বর দাম কমানো হয়েছিল।

আর চলতি মাসের গত ২২ ও ১৯ নভেম্বরও দেশে বাড়ানো হয়েছিল স্বর্ণের দাম। এ ছাড়া গত ১৪, ১২, ৭ ও ৪ নভেম্বর দাম কমানো হয়েছিল। এছাড়া, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫৩ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩১ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২২ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে
মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, চার সমুদ্র বন্দরে সতর্কতা জারি
ইসকন নেতা চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ সীমান্তে অবরোধের হুমকি পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
বিশ্ববাজারে ৩ শতাংশেরও বেশি কমলো স্বর্ণের দাম
সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত
৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ইসকন নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
বেনাপোলে টানা ৪ দিন বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার সকল পরিবহন
৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ