মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বসুন্ধরা কিংসের হ্যাটট্রিক শিরোপা

বসুন্ধরা কিংসের হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারেনি সাইফ স্পোর্টিং ক্লাব। ‍

সোমবার (১৮ জুলাই) মুন্সিগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্টে মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে মতিন মিয়া ও বিপুেলের দুই গোলে হ্যাটট্রিক শিরোপা জয়ের আনন্দে মেতে উঠেন বসুন্ধরা কিংসের ফুটবলাররা। ঢাকার ফুটবলে ইতিহাসে বসুন্ধরা কিংস তৃতীয় ক্লাব যারা হাটট্রিক শিরোপা জিতল।

এর আগে প্রথম বিভাগ ফুটবল লিগে ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৫ সালে আবাহনী প্রথমে এই স্বাদ পেয়েছিল। পরের তিন বছর মোহামেডান চ্যাম্পিয়ন হয়ে নিয়েছিল একই স্বাদ।

গত ২০০৭ সালে লিগের নাম পরিবর্তন করে রাখা রাখা পেশাদার লিগ। প্রথম তিন আসরেই চ্যাম্পিয়ন হয়ে আবাহনী আবারও হ্যাটট্রিক শিরোপা জিতেছিল। তবে আবাহনী ও মোহামেডানের হ্যাটিট্রক শিরোপা জেতার সঙ্গে বসুন্ধরা কিংসের হ্যাটট্রিক শিরোপার পাথর্ক্য আছে । বসুন্ধরা কিংস অভিষেকের পর টানা তিন মৌসুমে জিতেছে শিরোপা। মাঝে ২০১৯-২০২০ মৌসুমে খেলা হয়নি করোনার কারণে।

উৎসবের রংয়ে সাজতে বসুন্ধরা কিংস লাল জার্সি পড়ে খেলেতে নেমেছিল। জিতলেই শিরোপা নিশ্চিত। প্রতিপক্ষ হিসেবে সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবও অনেক শক্তিশালী। তাই জয় পাওয়াটা নিশ্চিত ছিল না। পয়েন্ট হারালেই তা হোক ড্র করে কিংবা হেরে গিয়ে,অপেক্ষা বাড়ত তাদের। কিন্তু গোটা লিগে দারুণ খেলা বসুন্ধরা কিংসকে যেখানে রুখা সম্ভব হয়নি।

বসুন্ধরা কিংস প্রথম ম্যাচ নবাগত স্বাধীনতা সংঘেল কাছে ২-১ গোলে হেরে শুরু করেছিল, সেখান থেকে এই পর্যন্ত এসেছে, আশে-পাশে নেই নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি, তাদের আত্মবিশ্বাস ছিল তুঙ্গে। জয়ের ব্যাপারে ছিলেন শতভাগ আশাবাদী। তাইতো তারা আগে থেকেই তৈরি করে এনেছিল ইংরেজিতে সামনে ‘চিয়ার্স, পেছনে লেখা ত্রি ইয়ার্স ইন এ রো বসুন্ধরা কিংস’ লেখা জার্সি। খেলার শেষ বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গেই তাই জার্সি বদল করে এই জার্সি পরে উৎসবে মেতে উঠেন ফুটবলাররা।

বসুন্ধরার ফুটবলাররা এখন আফসোস করতেই পারে কেন তারা প্রথম ম্যাচে নবাগত স্বাধীনতা সংঘের কাছে হেরেছিল। এই হারের পর তাদের আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক ম্যাচ জিতে উঠে আসে সবার উপরে। যেখানে থেকে তাদেরকে আর নিচে নামানো সম্ভব হয়নি। আবাহনী, শেখ জামাল ও মোহামেডানের সঙ্গে ড্র করে তারা শুধু ছয় পয়েন্ট হারিয়েছিল। কিন্তু ঐ এক হারের তারা অপরাজিত থাকার গৌরব হারায়।

বসুন্ধরার অপেক্ষা বাড়ানোর সুযোগ পেয়েছিল সাইফ স্পোর্টিং। ৫৫ মিনিট পর্যন্ত ১০ জনের বসুন্ধরাকে পেয়েও তারা কোনো গোল করতে পারেনি। উল্টো আরেকটি গোল হজম করে। ২৯ মিনিটে মিগুয়েলের পাসে সাইফের গোলরক্ষক পাপ্পু হোসেনকে কোনো সুযোগ না দিয়ে ডানদিকে কোনাকুনি শটে বল মতিন মিয়া গোলে এগিয়ে যায়। এর আগেই অবশ্য তারা এগিয়ে যেতে পারতে। কিন্তু ২৪ মিনিটে ব্রাজিলিয়ান মিগুয়েল ফিগুয়েরোর চমৎকার শট ক্রসবার লেগে ফিরে আসে। এদিকে প্রথম গোল দেয়ার পর ৩৫ মিনিটে বসুন্ধরা কিংস ১০ জনের দলে পরিণত হয়েছিল।

রহিম উদ্দিনকে দুইবার ফাউল করে দুইবার হলুদ কার্ড দেখে লাল কার্ড পেয়ে মাঠের বাইরে চলে যেতে হয়েছিল তাকে। ম্যাচের বাকি ৫৫ মিনিট ১০ জনের দলকে পেয়েও তার ফায়দা নিতে পারেনি সাইফ স্পোর্টিং। এ সময় বিশেষ করে দ্বিতীয়ার্ধে তারা বেশ চেপে ধরেছিল বসুন্ধরা কিংসকে। কিন্তু গোলের দেখা পাচ্ছিল না। উল্টো গোল আরেকটি হজম করে হার মানে ২-০ গোলে। ৮১ বক্সের ভেতর থেকে বাম পায়ের প্লেসিং শটে চমৎকারভাবে দ্বিতীয় গোলটি করেন বিপুল।

খেলায় সাইফ স্পোটিং ক্লাবও বেশ কয়েকটি সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু বসুন্ধরার গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকোর দৃঢ়তায় তা আর সম্ভব হয়নি। আবার খেলায় দুই দলের খেলোয়াড়দের মাঝে বেশ উত্তেজনাও বিরাজ করেছিল। ইয়াসিনের দুইটি হলুদ কার্ড দেখে লাল কার্ড পাওয়া ছাড়াও রেফারিকে আরও কয়েকবার হলুদ কার্ড দেখাতে হয়েছে। দুই দলের খেলোয়াড়দের বেশ কয়েকবার মেজাজও হারাতে দেখা গেছে। সব কিছুর অবসান ঘটে রেফারি শেষ বাঁশি বাজানোর সঙ্গে সঙ্গেই। এরপর মুন্সিগঞ্জের স্টেডিয়াম ছিল শুধু লাল বর্ণের আবহ।

এমপি/এমএমএ/

Header Ad

কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত

ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার কালিকাপুর এলাকায় ট্রেনের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৩ জন।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টায় উপজেলার কালিকাপুর রেল ক্রসিংয়ে এ দুর্ঘনা ঘটে।

বুড়িচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিজুল হক জানিয়েছেন, চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে আসা চট্টলা এক্সপ্রেস বুড়িচং উপজেলার কালিকাপুর এলাকায় একটি অবৈধ ক্রসিং দিয়ে পার হওয়ার সময় যাত্রীবাহী অটোরিকশাকে ধাক্কা দেয়। এতে অটোরিকশার চার যাত্রী ঘটনাস্থলেই নিহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরেক যাত্রীর মৃত্যু হয়। আহত হয়েছেন আরো অন্তত তিনজন।

নিহতরা হলেন- বুড়িচং উপজেলার বাকশিমুল গ্রামের রফিক মিয়া, লুৎফা বেগম, সানু মিয়া, সফরজান বেগম ও সাজু মিয়া।

ওসি আরো জানান, ট্রেনের ধাক্কায় নিহতদের দেহ ছিন্ন-ভিন্ন হয়ে গেছে। রেলওয়ে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়েছে। তারা এসে আইনি প্রক্রিয়া শেষ করবেন।

Header Ad

সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে

ছবি: সংগৃহীত

ইসকনের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) হেফাজতে দিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) রেজাউল করিম মল্লিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে চট্টগ্রামে পাঠানো হয়েছে। তিনি বর্তমানে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) হেফাজতে রয়েছেন। সেখানে তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে বর্তমানে সিএমপি কোতয়ালি থানায় রাখা হয়েছে। চট্টগ্রামে তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের একটি মামলা রয়েছে। সেই মামলায় মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রাম আদালতে তোলা হবে তাকে।

এর আগে, সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীকে রাজধানীর বিমানবন্দর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ।

জানা যায়, গত ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে সমাবেশ করে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ। চিন্ময় কৃষ্ণ দাস এই মঞ্চেরও মুখপাত্র। ওই সমাবেশের পরপরই চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ এনে চট্টগ্রামে একটি রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করেন বিএনপি নেতা ফিরোজ খান (পরে বহিষ্কৃত)।

সম্প্রতি বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চ ও বাংলাদেশ সম্মিলিত সংখ্যালঘু জোট নামে দুটি সংগঠন ‘বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের’ ব্যানারে কর্মসূচি পালন শুরু করে। নতুন এই জোটের মুখপাত্র করা হয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে।

Header Ad

মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দেশের বাজারে মুরগীর বাচ্চার অতিরিক্ত দাম স্থিতিশীল করে সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে এক গণ বিবৃতি দেয় পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) এর সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার। তিনি বলেন, দেশের বাজারে মুরগির বাচ্চার অতিরিক্ত দাম রেখে ক্রেতার পকেট থেকে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

সংগঠনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদারের সই করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষায় সরকারের জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি। যদি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয় তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করার কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তিনি আরও জানান, গত ১৫ সেপ্টেম্বর ডিম ও মুরগির দাম বেঁধে দেয় সরকার। তখন একটি মুরগির বাচ্চার দাম ছিল ৩০-৩৫ টাকা। অথচ পরবর্তী সময়ে মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কর্পোরেট কোম্পানিগুলো মুরগির বাচ্চার সংকট তৈরি করে ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে আজ পর্যন্ত ৬০-১১০ টাকায় বিক্রি করছে।

তিনি দাবি মতে, প্রতিদিন সব জাতের মুরগির বাচ্চা ৩০ লাখ উৎপাদন করা হয়। যদি একটি মুরগির বাচ্চায় গড়ে ৩০ টাকা করে বেশি নেওয়া হয় তাহলে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা প্রান্তিক খামারিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত মুনাফা করছে কোম্পানিগুলো। বাংলাদেশের পোল্ট্রি খাত বর্তমানে একটি গভীর সংকটের মধ্যে রয়েছে। দেশের শীর্ষ মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কোম্পানিসহ (কাজী ফার্মস, নাহার অ্যাগ্রো, প্যারাগন গ্রুপ, নারিশ পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি, সিপি বাংলাদেশ) আরও ১০-১২টি কর্পোরেট কোম্পানি সিন্ডিকেট করে পোল্ট্রি সেক্টরে
একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করেছে। এ সিন্ডিকেটের হাত থেকে প্রান্তিক খামারিদের রক্ষা করে বন্ধ খামারগুলোকে উৎপাদনে ফিরিয়ে আনতে হবে।

সুমন হাওলাদার বলেন, সিন্ডিকেটের কারণে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে। যা প্রান্তিক খামারিদের উৎপাদন খরচ ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দিচ্ছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় ডিম ও মুরগির বিক্রয় মূল্য অত্যন্ত কম থাকায় প্রান্তিক খামারিরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। এ সংকটের কারণে বহু প্রান্তিক খামারি তাদের ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছেন। যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।

এ অবস্থায় দেশের পোল্ট্রি শিল্প রক্ষায় বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বেশকিছু দাবিও জানানো হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে–

১. ফিড এবং মুরগির বাচ্চার বাজারে সিন্ডিকেট বন্ধ করে প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

২. কর্পোরেট কোম্পানির বাণিজ্যিক ডিম এবং মুরগি উৎপাদন বন্ধ করতে হবে।

৩. প্রান্তিক খামারিদের জন্য সহজ শর্তে জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা এবং বিশেষ প্রণোদনা চালু করতে হবে।

৪. সরকারকে কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং করতে হবে। যাতে ডিম, মুরগি এবং পোল্ট্রি উপকরণের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫. ফিডের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পোল্ট্রি ফিড উৎপাদনে আরও প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে
মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, চার সমুদ্র বন্দরে সতর্কতা জারি
ইসকন নেতা চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ সীমান্তে অবরোধের হুমকি পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
বিশ্ববাজারে ৩ শতাংশেরও বেশি কমলো স্বর্ণের দাম
সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত
৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ইসকন নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
বেনাপোলে টানা ৪ দিন বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার সকল পরিবহন
৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান