সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সাকিবের নেতৃত্ব গোড়ায় গলদ!

ক্রিকেটে খেলায় ‘নেতৃত্ব’ খুবই গুরুতপূর্ণ। টি-টোয়েন্টি, ওয়ানডে ক্রিকেটের চেয়ে টেস্ট ক্রিকেটে নেতৃত্ব গুণটা বেশি করে ফুটে উঠে। টস থেকে শুরু করে মাঠে দলকে পরিচালনা করা এসব ক্ষেত্রে দিতে হয় বিচক্ষণতার পরিচয়। কারণ এখানে টানা পাঁচদিন খেলতে হয়। এই পাঁচদিনে নানান উত্তান-পতন মোকবিলা করতে হয়। পরিস্থিতি অনুযায়ী নিতে হয় সিদ্ধান্ত। সেই সিদ্ধান্ত নিতে দিতে হয় বিচক্ষণতার পরিচয়। দলকে রাখতে হয় চাঙ্গা। অনুপ্রাণিত করতে হয়। হতে হয় ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন। থাকতে হয় সূদুরপ্রসারী চিন্তা-ভাবনা। নৈতিকতাও গুরুত্বপূর্ণ। তাই এখানে একজন নেতাকে বহুগুণে গুণান্বিত হতে হয়। পুস্তকের ভাষায় নেতার সঙ্গায় বলা হয়েছে, ‘নেতৃত্ব হলো ব্যক্তির সেই সক্ষমতা, যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জন করার জন্য দল, গোষ্ঠী বা সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত সদস্যদের অনুপ্রেরণা ও দিক নির্দেশনা দিয়ে প্রভাবিত করা ও পরিচালিত করা।’

বাংলাদেশ টেস্ট দলে সাকিব আল হাসানকে আবার ফিরিয়ে আনা হয়েছে। যেখানে একজন নেতার যে সব গুণ থাকা প্রয়োজন তার প্রায় সবই সাকিবের মাঝে বিদ্যমান। কিন্তু তার এতো সব গুণের কোনো মূল্যই থাকে না, যদি না সেই নেতাকে যুদ্ধের ময়দানে নিয়মিত না পাওয়া যায়! টেস্ট ক্রিকেটে সাকিব হচ্ছেন সেই নেতা, যাকে নিয়মিত পাওয়া নিয়ে আছে সংশয়ের এক বিশাল সমুদ্র! এই সংশয় থাকার পরও বিসিবি তাকেই নেতা হিসেবে বেছে নিয়েছে। এ যেন রবীন্দ্রনাথের ‘আমি জেনে-শুনে বিষ করেছি পান।’ এর পাশাপাশি ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব গোপন করে আইসিসি কর্তৃক এক বছরের জন্য সাজা ভোগ করা সাকিবের কাঁধে এই দায়িত্ব তুলে দেওয়াটাও ছিল প্রশ্নবিদ্ধ!

সাকিবের টেস্ট খেলার প্রতি অনীহা নতুন কিছু নয়। এই টেস্ট খেলা না নিয়ে কম নাটক মঞ্চস্থ হয়নি। উদাহরণ ভুরি ভুরি দেওয়া যায়। সর্বশেষ দক্ষিণ আফ্রিকা সফরেও তার যেতে অনাগ্রহ ছিল। পরে জল ঘোলা করে গিয়েছিলেন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজে ব্যর্থতার পর খুব বেশি করে সামনে চলে আসে মুমিনুলের নেতৃত্বের বিষয়টি। তার পরিবর্তে সাকিবকে স্থলাভিষিক্ত করার বিষয়টিও একইভাবে খুব জোরেসোরে সামনে চলে আসে। আর তখনই হঠাৎ করে বিসিবি পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজনের কণ্ঠ দিয়ে বের হয় সাকিবের টেস্ট খেলায় আগ্রহ নেই এটা ঠিক না। সে টেস্ট খেলাই সবচেয়ে বেশি উপভোগ করে- এ রকম নানা ইতিবাচক কথা। মুহূর্তেই তার কাছে অদৃশ্য হয়ে যায় সাকিবের টেস্ট খেলা নিয়ে অতীত কাণ্ড! কেন হঠাৎ করে খালেদ মাহমুদ সুজন এ রকম সাকিব পূজারি হলেন তা তিনিই ভালো বলতে পারবেন।

সাকিব যে টেস্ট খেলার প্রতি কী পরিমাণ অনাগ্রহী ছিল পরিসংখ্যানে চোখ বুলালেই তা স্পষ্ট হয়ে যায় । আইসিসিরি নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার পর বাংলাদেশ ১৩টি টেস্ট খেলেছে। যেখানে সাকিবের সম্পৃক্ততা ছিল মাত্র ৫টি টেস্টে। শুধুমাত্র এই পরিসংখ্যানই নয়; ২০০৭ সালে প্রথম টেস্ট খেলার পর সাকিব এখন পর্যন্ত টেস্ট খেলেছেন ৬১টি, সেখানে তার ছয় বছর পর ২০১৩ সালে প্রথম টেস্ট খেলে মুমিনুলের টেস্ট ম্যাচ খেলার সংখ্যা ৫৩টি। অর্থাৎ সাকিব ১৫ বছরে খেলেছেন ৬১ট, মুমিনুল ৯ বছরে ৫৩টি। আরও উদাহরণ দেওয়া যায়। টেস্ট ক্রিকেটের যাত্রা লগ্নে এখনকার মতো বাংলাদেশ দল এতো বেশি টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ পেত না। তারপরও নিয়মিত খেলার কারণে হাবিবুল বাশার সুমন মাত্র আট বছরে ৫০টি এবং মোহাম্মদ আশরাফুল ১২ বছরে ৬১টি টেস্টে খেলেছেন।

পরিসংখ্যান সব সময় কথা বলে না। মন্দ পরিসংখ্যান ভালো হতে পারে, ভালোটা আবার মন্দ হতে পারে। যদি ধরে নেওয়া যায় সাকিবকে নিয়ে খালেদ মাহমুদ সুজনের বলা কথা আগামীর উদ্দেশে, কিন্তু সেখানেও তো এর সততা খুঁজে পাওয়া যায় না। সাকিবের তৃতীয় দফা নেতৃত্ব শুরু হবে উইন্ডিজ সফর দিয়ে কিন্তু এরপর জিম্বাবুয়ে সফরে আবার তিনি নেই? সাকিব এক রহস্যময় চরিত্র। বিসিবির সভাপতি অতীতে বহুবার জানিয়েছেন সাকিবকে নিয়ে বলা কিছু মুশকিল। সেই মুশকিল কথাটা গতকাল বৃহস্পতিবার সাকিবকে অধিনায়ক ঘোষণার সংবাদ সম্মেলনে তিনি আবার বলেছেন। বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেন, ‘কতেদিন (সাকিব) অধিনায়ক থাকবে বলা মুশকিল।’

যে কারণে তিনি সাকিবের নেতৃত্বের মেয়াদ নিয়ে বলতে বাধ্য হয়েছেন বিসিবি সভাপতি। বলেন, ‘পরবর্তী ঘোষণার আগ পর্যন্ত।’ এই হলো সাকিবের অধিনায়কত্ব নিয়ে সাকিবের লুকোচুরি খেলা।

বিসিবির কোনো কোনো কর্তাদের ভাষ্য অনুযায়ী, সাকিব যদি টেস্ট ক্রিকেট বেশি উপভোগ করে থাকে তাহলে এখন থেকে তিন ফরম্যাটেই নিয়মিত খেলবে, জিম্বাবুয়ে সফরে নেই কেন? এ কেমন টেস্ট উপভোগ? এ কেমন তিন ফরম্যাটে নিয়মিত খেলা। খালেদ মাহমুদ সুজন কী এর ব্যাখ্যা দেবেন?

বাংলাদেশে তিন ফরম্যাটেই অধিনায়ক ঘোষণা করার সময় নির্দিষ্ট করে মেয়াদ উল্লেখ করা না হলেও অলিখিতভাবে বাচন ভঙ্গিতে বুঝিয়ে দেওয়া হয় লম্বা সময়ের জন্য এবং হয়েছেও তাই। যে কারণে দেখা যায় তামিম ইকবালকে আগামী বছরের বিশ্বকাপ ওয়ানডে নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করতে।

মাহমুদউল্লাহ ভাবেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ নিয়ে। তাহলে সাকিব ভাববেন কী নিয়ে? তার ভাবনায় তো জিম্বাবুয়ে সিরিজই নেই তাহলে কী তিনি সিরিজ বাই সিরিজ অধিনায়ক? আর সে কারণেই অন্য দুই ফরম্যাটে কোনো সহ-অধিনায়ক না থাকার পরও শুধুমাত্র টেস্টে লিটন দাসকে সহ-অধিনায়ক করা হয়েছে, যাতে সাকিবের অনুপস্থিতিতে নেতৃত্ব নিয়ে কোনো সমস্যা তৈরি না হয়?

একজন অধিনায়কতো একটি সিরিজ বা আসর খেলার পর দল নিয়ে ভাববেন, সাফল্য-ব্যর্থতার পোস্ট মর্টেম করবেন, পরবর্তি সিরিজ বা আসরের আগে তা সংশোধনের চেষ্টা করবেন। কিন্তু সাকিবের ক্ষেত্রে এটা সম্ভব হচ্ছে না? এটা কী একজন উত্তম অধিনায়কের কাজ? নেতার গুণ? তারও আগে বিসিবির সিদ্ধান্ত সঠিক? তা হলে নেতা আর সৈনিকের মাঝে পার্থক্য থাকল কী? যে তরিতে পানি ঢুকে পড়ার কারণে দলকে বাঁচাতে পারবেন না বলে মুমিনুল সরে দাঁড়ালেন, সেখানে সাকিব কী পারবেন সেই তরি থেকে ঢুকে পড়া পানি সরিয়ে সাফল্য এনে দিতে? এভাবে কী সাকিবকে অধিনায়ক করা বিসিবির যুক্তি সংগত হয়েছে? এর সুফল কী দল পাবে? এর নেগেটিভ প্রভাব কী দলের উপর পড়বে না? বিসিবির কর্তারা যে মাইক বাজিয়ে রাজনৈতিক নেতাদের মতো ঘোষণা দিলেন ‘সাকিব টেস্ট ক্রিকেট বেশি উপভোগ করে। কোথায় গেলো তাদের সেই সব কথা?’

সাকিবকে অধিনায়ক করার মাধ্যমে শুধু সমস্যা এখানেই শেষ নয়, আরো আছে। কারণ জুয়াড়ির কাছ থেকে একাধিকবার ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব গোপন করে আইসিসির কাছ থেকে এক বছরের সাজাপ্রাপ্ত হওয়া সাকিবের নৈতিক পদস্খলনও ঘটেছিল। সাজা ভোগ করে তিনি আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন। কিন্তু এ রকম ঘটনা জেনে-শুনে গোপন করে সাজা পাওয়া ক্রিকেটারের কাঁধেই দলের নেতৃত্ব দেওয়াটা নৈতিকতার প্রশ্নে চলে আসে। কারণ সবাই দেখবে দলের নেতা খাটি নয়, ললাটে কলঙ্কের তিলক, সাজ ভোগ করা আসামির মতো।

স্টিভেন স্মিথ ও ডেভিড ওয়ার্নার সতীর্থ ক্রিকেটারের বল টেম্পারিংয়ের কারণে নিজেরা কোনও অন্যায় না করেও শুধুমাত্র অধিনায়ক ও সহ-অধিনায়ক হওয়াতে সাজা ভোগ করেছিলেন। পরে সাজা শেষে আবার দলে ফিরলেও নেতৃত্ব ফিরিয়ে দেয়নি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু সাকিব সরাসরি জড়িত থাকার পরও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড সেই কাজটি করেছে। এখানেও সাকিবের পক্ষে তাদের যুক্তি আছে। বিসিবির সভাপতির বয়ানে, ‘এগুলো (সাকিবের শাস্তি প্রসঙ্গে) নিয়ে সব আলোচনা করেই আমরা নিয়েছি। সবকিছু আলোচনা করেই নিয়েছি। ওর ব্যাপারটা একটু ভিন্ন ছিল। অন্যদের মতো ছিল না। এটা আমি আজকে এখানে বলতে চাই না। তবে ওর ব্যাপারটা একটু আলাদা ছিল।’

অথচ একটি নির্ভরেযাগ্য সূত্রে জানা গেছে, বিসিবির সভায় সাকিবের শাস্তির বিষয়ে কোনো আলোচনাই হয়নি!

এমপি/এসআইএইচ

 

 

 

Header Ad

সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি

ফাইল ছবি

অবশেষে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন নৌরুটে পর্যটকবাহী জাহাজের চলাচল শুরু হতে যাচ্ছে। কক্সবাজার জেলা প্রশাসন কেয়ারি সিন্দাবাদ নামের একটি জাহাজের চলাচলের জন্য অনুমতি দিয়েছে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নিজাম উদ্দিন আহমেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, জেলা প্রশাসকের কাছে শুধুমাত্র চলাচলের জন্য পর্যটকবাহী জাহাজ কেয়ারী সিন্দাবাদ আবেদন করেছিল। তারা সেই জাহাজকে অনুমতি দিয়েছে। তবে কখন দ্বীপে যাবে সেটি চূড়ান্ত করবে মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটি।

মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটির আহ্বায়ক ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নীলুফা ইয়াছমিন চৌধুরী জানান, আগামী ২৭ নভেম্বর তারা কমিটির বৈঠক আহ্বান করেছেন। সেই বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে কোন জায়গা থেকে জাহাজ ছাড়বে। আপাতত কেয়ারি সিন্দাবাদ আবেদন করেছিল। তারা সেই জাহাজকে অনুমতি দিয়েছে।

মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ সংঘাতের কারণে নাফ নদী অনিরাপদ হয়ে উঠেছে। ফলে ইনানী অথবা কক্সবাজার শহরের নুনিয়ারছড়া থেকে সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গেছে।

Header Ad

আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান

মুস্তাফিজুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (আইপিএল) নিলামের প্রথম পর্বে বাংলাদেশের কোনো খেলোয়াড় ছিলেন না। তবে অ্যাক্সিলারেটেড নিলাম বা দ্রুতগতির নিলামে টাইগার পেসার মুস্তাফিজুর রহমানের নাম উঠেছিল। কিন্তু কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজিই তাকে দলে ভেড়াতে আগ্রহ দেখায়নি। ফলে অবিক্রীতই থাকলেন গেল আসরে চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে আইপিএল মাতানো দ্য ফিজ। তার ভিত্তি মূল্য ছিল ২ কোটি রুপি।

আইপিএলের গত আসরে ধোনির চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলেছিলেন মুস্তাফিজ। জাতীয় দলের ব্যস্ততা থাকায় পুরো আসরে খেলতে না পারলেও তার পারফরম্যান্স ছিল নজরকাড়া। মাত্র ৯ ম্যাচে ১৪ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। আর এমন পারফরম্যান্সের পরও ভাবা হচ্ছিল দল পেতে যাচ্ছেন এই পেসার।

২০১৬ সালে সানরাইজার্স হায়দরাবাদের জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল মুস্তাফিজের। এরপর মুম্বাই, রাজস্থান, দিল্লি ও চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলেন ৫৭টি ম্যাচ। বল হাতে নিয়েছেন ৬১ উইকেট। সেরা মৌসুম কাটিয়েছেন ২০১৬ সালে। সেসময় ১৬ ম্যাচে ১৭ উইকেট নিয়ে ইমার্জিং প্লেয়ারের পুরস্কার জেতেন তিনি।

Header Ad

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার। ছবি: সংগৃহীত

হত্যা মামলার অভিযোগে টাঙ্গাইল জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ও ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আজহারুল ইসলাম আজহারকে গ্রেফতার করেছে ভূঞাপুর থানা পুলিশ। সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকালে ভূঞাপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

ভূঞাপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, টাঙ্গাইল সদর থানায় তার ওই আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা থাকায় তাকে গ্রেফতার করা হয়। পরে তাকে টাঙ্গাইল সদর থানায় সোপর্দ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, আজাহার জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ছাড়াও ভূঞাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক, পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি, উপজেলা সিএনজি-অটোরিকশা মালিক ও শ্রমিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ও পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর ছিলেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার
সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত
সংঘর্ষের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে রেকর্ড জয় ভারতের
বদলগাছীতে বাসের ধাক্কায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, আহত ২
মামলা না নিলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত করে দেবো: ডিএমপি কমিশনার
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
বিগ ব্যাশ খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ
শাকিব খানের সঙ্গে আইটেম গানে নুসরাত
রাজধানীর মোল্লা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, শিক্ষার্থীদের দখলে সড়ক
ওয়ানডে সিরিজেও অনিশ্চিত মুশফিক
জানুয়ারিতে আসছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল
বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা
বুবলীকে টয়লেট দিবসের শুভেচ্ছা অপুর