শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪ | ২৩ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এমবাপ্পেহীন ফ্রান্সকে রুখে দিলো নেদারল্যান্ডস

ছবি: সংগৃহীত

ভাবা হয়েছিল উত্তেজক ম্যাচ হবে। আদতে তা হয়ে দাঁড়াল নিরামিষ একটি ম্যাচ। শুক্রবার ইউরো কাপে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে গোলশূন্য ড্র করল ফ্রান্স। নাকে চোটের কারণে খেলেননি কিলিয়ান এমবাপ্পে। তার অভাব গোটা ম্যাচেই অনুভব করল ফ্রান্স।

বেশ কিছু ভালো গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল তারা। কিন্তু সঠিক স্ট্রাইকারের অভাবে দু’পয়েন্ট রেখে আসতে হলো মাঠেই। নেদারল্যান্ডসের একটি গোল বাতিল হলো অফসাইডের কারণে। যদিও তা থেকে আগামী দিনে বিতর্ক হতেই পারে।

ম্যাচের শুরুর সুযোগটি অবশ্য পায় নেদারল্যান্ডসই। প্রথম মিনিটেই ফ্রিমপংয়ের করা শটটা আলতো ছোঁয়ায় বাইরে পাঠিয়ে দেন ফ্রেঞ্চ গোলরক্ষক মাইক মাইগনান। এর তিন মিনিট বাদেই নেদারল্যান্ডসের গোলমুখে শট শানান ফ্রেঞ্চ অধিনায়ক আঁতোয়ান গ্রিজমান। কিন্তু দেয়াল হয়ে দাঁড়ান ভারব্রুগেন। দশ মিনিট বাদেই আবারও দুই সুযোগ আসে গ্রিজমানের সামনে। কিন্তু থুরামের কাছ থেকে বক্সের মধ্যে পাওয়া সহজ বলটা নিয়ন্ত্রণে রাখতেই ব্যর্থ হলেন তিনি। কয়েক সেকেন্ড বাদেই কান্তের কাছ থেকে পেয়ে যান আরও এক দারুণ পাস। এবারও বলটাকে গোলপোস্টের বাঁ দিক দিয়ে বাইরে পাঠালেন গ্রিজমান। মাত্র দশ মিনিটের মধ্যে তিনটা সহজ সুযোগ মিস। স্বাভাবিকভাবেই প্রথম ম্যাচে এমবাপ্পের নাকে পাওয়া চোটটা হয়তো তখন জ্বালা ধরাচ্ছিল দিদিয়ের দেশমের বুকে।

এর কিছুক্ষণ বাদেই ১৭তম মিনিটে ফ্রেঞ্চ রক্ষণে দারুণ এক আক্রমণ নেদারল্যান্ডসের। বাঁ প্রান্ত থেকে বক্সের কোণায় ঢুকে ডান পায়ে দারুণ এক বাঁকানো শট নেন গাকপো। বলটা প্রতিপক্ষের গোলবারের ডান দিকটার নিচের কোণাটা দিয়ে ঢুকতেই যাবে; তখনই মাইগনানের হাত। ক্লাসিক এই সেইভে যেন ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়লো ফ্রেঞ্চ শিবিরে।

এরপর আবারো বল দখলে রেখে আক্রমণ গোছানোর চেষ্টা ফ্রান্সের। কিন্তু এমবাপ্পের মতো তেড়েফুড়ে দৌঁড়ে যে ডাচ রক্ষণভাগ এলোমেলো করে দেবে সেরকম কেউ তো নেই আর। মাঝে গোলের সম্ভাবনা বলতে ২৮ তম মিনিটে থুরামের এক লক্ষ্যভ্রষ্ট শট। পুরো প্রথমার্ধে ৫৮ শতাংশ বল দখলে রেখেও গোল মিসের মহড়ায় শূন্য হাতেই মাঠ ছাড়তে হয় গ্রিজমান, ডেম্বেলে, থুরামদের। বরং ১৭ তম মিনিটে মাইগনানের ওই দারুণ সেইভটা না হলে লিড নিয়েই প্রথমার্ধ শেষ করতে পারতো কোম্যানের শিষ্যরা।

দ্বিতীয়ার্ধে যেন আরও গোছালো ফ্রান্স। বল দখলে আরও মনযোগী, কিন্তু তৈরি করতে পারছিলো না কোনো ভালো সুযোগ; আর ফিনিশিং তো যাচ্ছেতাই। দ্বিতীয়ার্ধে প্রথম সুযোগটা আসে থুরামের কাছে, ৬০তম মিনিটে। কিন্তু রেবিওটের কাছ থেকে পাওয়া বলটা এবারও কাজে লাগাতে ব্যর্থ লিলিয়ান থুরামের উত্তরসূরী। তিন মিনিট বাদে ডাচ গোলমুখের কাছে আরেকটি সুযোগ মিস করেন শুয়ামেনি।

দুই মিনিট বাদেই ফ্রান্সের হয়ে আরেকটি অপূর্ব সুযোগ পান গ্রিজমান। কিন্তু গোলমুখের খুব কাছ থেকে নেওয়া তার নিচু শটটা দারুণ দক্ষতায় বাঁ পায়ে আটকে দেন ভারব্রুগেন।

ম্যাচের সবচেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্তটি এসে হাজির হয় ৬৯তম মিনিটে। ফ্রেঞ্চ ডি বক্সের সামান্য বাইরে থেকে পাওয়া একটি বলে জোরালো এক নিচু শট করেন ডাচ মিডফিল্ডার জাভি সিমন্স। মাইগনান পরাস্তও হন তাতে; ডান কোণা দিয়ে বল ঢুকে যায় ফ্রান্সের জালে। পুরো স্টেডিয়াম ফেটে পড়ে ডাচ সমর্থকদের জয়োধ্বনিতে। আর মাঠে সিমন্সকে ঘিরে বাঁধভাঙা উল্লাস ডাচ খেলোয়াড়দের। কিন্তু সব থেমে যায় সাইডলাইন থেকে রেফারির অফসাইডের পতাকা তোলাতে। ভিএআর দেখে বোঝা যায়, সিমন্স যখন শটটা নেন মাইগনানের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন ডামফ্রিজ। আর তাই বলটা সেইভ করার জন্য ডাইভ দেওয়ার সুযোগ পাননি মাইগনান।

এরপর বাকি ২০ মিনিটে বলার মতো আর কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি কোনো পক্ষই। উল্টো শেষের দিকে লক্ষ্য করা যায়, যেন ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারলেই খুশি দুদল। হয়তো আগ্রাসী খেলতে গিয়ে শেষ মূহুর্তে কোনো প্রতি আক্রমণে গোল খাওয়ার ঝুঁকি নিতে চাচ্ছিলো না কেউই। ফলে আসরের ২১তম ম্যাচে এসে প্রথম শূন্য-শূন্য (০-০) স্কোর দেখলো এবারের ইউরো।

অবশ্য ম্যাচের এই ফলাফলে লাভবান হয়েছে দুদলই। দুই ম্যাচ শেষে চার পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ ডি-এর প্রথম স্থানে অবস্থান করছে নেদারল্যান্ডস। আর সমান ম্যাচে একই পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে ফ্রান্স। গ্রুপপর্বে চার পয়েন্ট অর্জন করার পর বাদ পড়ার নজির নেই ইউরোর ইতিহাসে।

গ্রুপের শেষ ম্যাচে ফেভারিট ফ্রান্সের সামনে দুর্বল পোল্যান্ড। ফলে ম্যাচটা অনায়াসেই জেতার কথা তাদের। এমনকি ড্র হলেও সমস্যা নেই তেমন। আর শেষ ম্যাচে অস্ট্রিয়াকে সামনে পাচ্ছে নেদারল্যান্ডস। তাদেরও অনেকটা স্বস্তিতেই থাকার কথা। কারণ, ম্যাচটা ড্র করতে পারলেই শেষ ষোলোর টিকিট কাটা নিশ্চিত হয়ে যাবে ডাচদের।

Header Ad

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব প্রথা বাতিল হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ডে জন্মগ্রহণ করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেশটির নাগরিকত্বপ্রাপ্তির যে আইন বা বিধি এতদিন প্রচলিত ছিল, তা বাতিলের ঘোষণা দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী ডোনাল্ড ট্রাম্প। ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্সের প্রচারাভিযান সংক্রান্ত দাপ্তরিক সাইটে জানানো হয়েছে এ তথ্য।

তিনি বলেছেন, নতুন প্রশাসন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে সেইসব ভূমিষ্ঠ শিশুদেরই স্বয়ংক্রিয় নাগরিকত্ব প্রদান করা হবে, যাদের পিতা কিংবা মাতা- অর্থাৎ অন্তত একজন অভিভাবকের মার্কিন নাগরিকত্ব বা দেশটিতে বসবাসের বৈধ অনুমোদন রয়েছে।

দাপ্তরিক সাইটে এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ডে জন্ম নেওয়া কোনো শিশুর স্বয়ংক্রিয়ভাবে নাগরিকত্ব প্রাপ্তির জন্য ওই শিশুর পিতা কিংবা মাতা- যে কোনো এক জনের নাগরিক হওয়া বা যুক্তরাষ্ট্রে বৈধভাবে বসবাসের অনুমোদন থাকা জরুরি। অবিলম্বের দেশের কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলোকে এই নির্দেশনা পাঠানো হবে।

আগামী ২০ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং জে ডি ভ্যান্স। ওই দিন থেকেই এই নির্দেশনা কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে সাইটে।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন সংক্রান্ত আইনজীবীরা জানিয়েছেন, ট্রাম্পের এই নির্দেশনা মার্কিন সংবিধানবিরোধী এবং যদি ক্ষমতা গ্রহণের পর সত্যিই এই নির্দেশনা কার্যকর হয়, তাহলে সংবিধান লঙ্ঘনের মতো গুরুতর ঘটনা ঘটবে।

মার্কিন অভিবাসন আইনজীবী গ্রেগ সিসকাইন্ড সাংবাদিকদের বলেন, এই নির্দেশনা যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীর সরাসরি লঙ্ঘন। যদি সত্যিই এটি কার্যকরের পদক্ষেপ নেওয়া হয়, তাহলে সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে।

২০২২ সালে পিউ রিসার্চ সেন্টার পরিচালিত শুমারি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যা ৩৩ কোটি ৪৯ লাখ। এই জনসমষ্টির একটি বিশাল অংশ বৈধ-অবৈধ অভিবাসী। এদের মধ্যে লাখ লাখ বাংলাদেশিও রয়েছেন। অন্যান্য দেশের অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মতো তাদেরও একমাত্র লক্ষ্য যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব ও গ্রিনকার্ড অর্জন।

মার্কিন নাগরিকত্ব-গ্রিনকার্ড অর্জনের একটি সহজ এবং জনপ্রিয় পথ মার্কিন ভূখণ্ডে সন্তান জন্মদান। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী কোনো শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়া মাত্র তাকে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে গণ্য করা হয় এবং ওই শিশুর বয়স ১৮ পার হওয়ার আগ পর্যন্ত তাকে বড় করা এবং দেখাশোনা করার জন্য তার পিতা-মাতাকে বৈধভাবে বসবাসের অনুমতি দেওয়া হয়। আর একবার বৈধ বসবাসের অনুমতি পেলে নাগরিকত্ব ও গ্রিনকার্ড প্রাপ্তির পথও অনেক সহজ হয়। ফলে ট্রাম্পের এই নির্দেশনা যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী বৈধ কাগজপত্র ও নথিবিহীন অভিবাসীদের জন্য একটি বড় ধাক্কা।

পিউ রিসার্চ সেন্টারের শুমারির তথ্য বলছে, যুক্তরাষ্ট্রে বর্তমানে বাসব করছেন ১১ লাখ ৮৭ হাজার ৮১৬ জন অভিবাসী। এই অভিবাসীদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশেরই বৈধ নথি নেই। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া

Header Ad

বাংলাদেশে এখন গণতন্ত্র ছাড়া অন্য কিছু চলবে না: মির্জা ফখরুল

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে এখন গণতন্ত্র ছাড়া অন্য কিছু চলবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার (৮ নভেম্বর) নয়াপল্টনে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত র‌্যালি শুরুর আগে দলীয় কার্যালয়ের সামনে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

র‌্যালি শুরুর আগে কোরআন তেলাওয়াত, দোয়া ও মোনাজাত করেন ওলামা দলের আহ্বায়ক কাজী মো. সেলিম রেজা।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, শেখ হাসিনা তার সহকর্মীদের নিয়ে লুটপাট করেছেন। এই ১৭ বছরে অনেক মানুষ জীবন দিয়েছেন। হাজার হাজার মানুষ কারাবরণ করেছেন। বিএনপির ৬০ হাজার নেতাকর্মীর নামে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে।

ফখরুল বলেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা পালালেও তার দোসররা এখনো ঘাঁপটি মেরে আছে। তারা সুযোগ পেলে হামলা করবে। আমরা জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি করে তাদের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দেব।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের মহান বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আজকের এই র‌্যালি। এই র‌্যালিতে আমরা এটাই প্রমাণ করব যে বাংলাদেশে সব থেকে বড় রাজনৈতিক শক্তি হচ্ছে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। ৭ নভেম্বর বিপ্লবী গণসংহতি আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিল বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক জিয়াউর রহমান।

মির্জা ফখরুল বলেন, আপনারা জানের ৭ নভেম্বর আগে খালেদ মোশাররফ এক অভ্যুত্থান করেছিল। তার পরই জিয়াউর রহমান দেশের সার্বভৌমত্বকে ফিরিয়ে আনতে ৭ নভেম্বর সিপাহি জনতাকে নিয়ে এই আন্দোলন করে দেশকে মুক্ত করেছেন।

তিনি বলেন, যেভাবে ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের হাল ধরেছিল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, তারপর হাল ধরেছিল বেগম খালেদা জিয়া। আর এখন হাল ধরেছেন তারেক রহমান।

র‌্যালিতে ভার্চুয়ালি থেকে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্যরা ও জাতীয় নেতৃবৃন্দ।

Header Ad

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসলেও হাসিনার আসার সুযোগ নেই: মাহমুদুর রহমান

মাহমুদুর রহমান। ছবি : সংগৃহীত

ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় এলেও শেখ হাসিনার ক্ষমতায় আসার সুযোগ নেই। কারণ ক্ষমতার পরিবর্তন হলেও তাদের (আমেরিকা) বিদেশি নীতি পরিবর্তন হয় না বলে মন্তব্য করেছেন দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক ও খালেদা জিয়া সরকারের সাবেক জ্বালানি উপদেষ্টা মাহমুদুর রহমান।

শুক্রবার (০৮ নভেম্বর) রাজধানীতে গভর্নেন্স অ্যান্ড পলিসি রিসার্চের এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

মাহমুদুর রহমান বলেন, ভারতের আধিপত্য থেকে আমরা মুক্ত হতে পারিনি। আমলাদের মধ্যে এখনও ভারতের দোসররা আছে।

তিনি আরও বলেন, আবারও ৫ আগস্টের মতো ঐক্য দরকার। শ্রমিক, ছাত্র, তরুণ, সেনাবাহিনীসহ সবার সঙ্গে ঐক্য হতে হবে, যাতে আর কেউ ফ্যাসিস্ট হতে না পারে। ভারতের আধিপত্য রুখতে এই ঐক্য প্রতিষ্ঠা জরুরি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব প্রথা বাতিল হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
বাংলাদেশে এখন গণতন্ত্র ছাড়া অন্য কিছু চলবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসলেও হাসিনার আসার সুযোগ নেই: মাহমুদুর রহমান
বেনাপোল বন্দরে ভারতীয় ট্রাক ড্রাইভার এর মৃত্যু
শোভাযাত্রায় যোগ দিতে নয়াপল্টনে বিএনপির নেতাকর্মীদের ঢল
কুড়িল বিশ্বরোডে বিআরটিসি বাসে আগুন
তিনটি পর্বতারোহণে রেকর্ড গড়লেন পাবনার তৌকির
ইসরায়েলি হামলায় গাজা ও লেবাননে আরও শতাধিক নিহত
আবারও এমবাপ্পেকে ছাড়াই ফ্রান্সের দল ঘোষণা
চিফ অফ স্টাফ হিসেবে সুসি ওয়াইলসকে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প
নারী ফুটবলারের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুমার নামাজ ছেড়ে দেয়ার ভয়াবহ শাস্তি
স্বস্তি নেই নিত্যপণ্যের বাজারে, সরবরাহ বাড়ানোর তাগিদ
সুইজারল্যান্ডে হেনস্তার শিকার উপদেষ্টা আসিফ নজরুল
দুপুরে রাজধানীতে বিএনপির র‍্যালি, বক্তব্য রাখবেন তারেক রহমান
ঝিনাইদহ-২ আসনের সাবেক এমপি তাহজীব গ্রেফতার
হামাস-হিজবুল্লাহর হাতেই ইসরায়েলি দখলদারিত্বের সমাপ্তি হবে: খামেনি
শহীদ নাফিজের দেহ বহনকারী সেই রিকশাটি গণভবনের জাদুঘরে
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৭ জনের মৃত্যু
পদত্যাগ করলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান