শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

এমবাপ্পেহীন ফ্রান্সকে রুখে দিলো নেদারল্যান্ডস

ছবি: সংগৃহীত

ভাবা হয়েছিল উত্তেজক ম্যাচ হবে। আদতে তা হয়ে দাঁড়াল নিরামিষ একটি ম্যাচ। শুক্রবার ইউরো কাপে নেদারল্যান্ডসের বিরুদ্ধে গোলশূন্য ড্র করল ফ্রান্স। নাকে চোটের কারণে খেলেননি কিলিয়ান এমবাপ্পে। তার অভাব গোটা ম্যাচেই অনুভব করল ফ্রান্স।

বেশ কিছু ভালো গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল তারা। কিন্তু সঠিক স্ট্রাইকারের অভাবে দু’পয়েন্ট রেখে আসতে হলো মাঠেই। নেদারল্যান্ডসের একটি গোল বাতিল হলো অফসাইডের কারণে। যদিও তা থেকে আগামী দিনে বিতর্ক হতেই পারে।

ম্যাচের শুরুর সুযোগটি অবশ্য পায় নেদারল্যান্ডসই। প্রথম মিনিটেই ফ্রিমপংয়ের করা শটটা আলতো ছোঁয়ায় বাইরে পাঠিয়ে দেন ফ্রেঞ্চ গোলরক্ষক মাইক মাইগনান। এর তিন মিনিট বাদেই নেদারল্যান্ডসের গোলমুখে শট শানান ফ্রেঞ্চ অধিনায়ক আঁতোয়ান গ্রিজমান। কিন্তু দেয়াল হয়ে দাঁড়ান ভারব্রুগেন। দশ মিনিট বাদেই আবারও দুই সুযোগ আসে গ্রিজমানের সামনে। কিন্তু থুরামের কাছ থেকে বক্সের মধ্যে পাওয়া সহজ বলটা নিয়ন্ত্রণে রাখতেই ব্যর্থ হলেন তিনি। কয়েক সেকেন্ড বাদেই কান্তের কাছ থেকে পেয়ে যান আরও এক দারুণ পাস। এবারও বলটাকে গোলপোস্টের বাঁ দিক দিয়ে বাইরে পাঠালেন গ্রিজমান। মাত্র দশ মিনিটের মধ্যে তিনটা সহজ সুযোগ মিস। স্বাভাবিকভাবেই প্রথম ম্যাচে এমবাপ্পের নাকে পাওয়া চোটটা হয়তো তখন জ্বালা ধরাচ্ছিল দিদিয়ের দেশমের বুকে।

এর কিছুক্ষণ বাদেই ১৭তম মিনিটে ফ্রেঞ্চ রক্ষণে দারুণ এক আক্রমণ নেদারল্যান্ডসের। বাঁ প্রান্ত থেকে বক্সের কোণায় ঢুকে ডান পায়ে দারুণ এক বাঁকানো শট নেন গাকপো। বলটা প্রতিপক্ষের গোলবারের ডান দিকটার নিচের কোণাটা দিয়ে ঢুকতেই যাবে; তখনই মাইগনানের হাত। ক্লাসিক এই সেইভে যেন ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়লো ফ্রেঞ্চ শিবিরে।

এরপর আবারো বল দখলে রেখে আক্রমণ গোছানোর চেষ্টা ফ্রান্সের। কিন্তু এমবাপ্পের মতো তেড়েফুড়ে দৌঁড়ে যে ডাচ রক্ষণভাগ এলোমেলো করে দেবে সেরকম কেউ তো নেই আর। মাঝে গোলের সম্ভাবনা বলতে ২৮ তম মিনিটে থুরামের এক লক্ষ্যভ্রষ্ট শট। পুরো প্রথমার্ধে ৫৮ শতাংশ বল দখলে রেখেও গোল মিসের মহড়ায় শূন্য হাতেই মাঠ ছাড়তে হয় গ্রিজমান, ডেম্বেলে, থুরামদের। বরং ১৭ তম মিনিটে মাইগনানের ওই দারুণ সেইভটা না হলে লিড নিয়েই প্রথমার্ধ শেষ করতে পারতো কোম্যানের শিষ্যরা।

দ্বিতীয়ার্ধে যেন আরও গোছালো ফ্রান্স। বল দখলে আরও মনযোগী, কিন্তু তৈরি করতে পারছিলো না কোনো ভালো সুযোগ; আর ফিনিশিং তো যাচ্ছেতাই। দ্বিতীয়ার্ধে প্রথম সুযোগটা আসে থুরামের কাছে, ৬০তম মিনিটে। কিন্তু রেবিওটের কাছ থেকে পাওয়া বলটা এবারও কাজে লাগাতে ব্যর্থ লিলিয়ান থুরামের উত্তরসূরী। তিন মিনিট বাদে ডাচ গোলমুখের কাছে আরেকটি সুযোগ মিস করেন শুয়ামেনি।

দুই মিনিট বাদেই ফ্রান্সের হয়ে আরেকটি অপূর্ব সুযোগ পান গ্রিজমান। কিন্তু গোলমুখের খুব কাছ থেকে নেওয়া তার নিচু শটটা দারুণ দক্ষতায় বাঁ পায়ে আটকে দেন ভারব্রুগেন।

ম্যাচের সবচেয়ে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্তটি এসে হাজির হয় ৬৯তম মিনিটে। ফ্রেঞ্চ ডি বক্সের সামান্য বাইরে থেকে পাওয়া একটি বলে জোরালো এক নিচু শট করেন ডাচ মিডফিল্ডার জাভি সিমন্স। মাইগনান পরাস্তও হন তাতে; ডান কোণা দিয়ে বল ঢুকে যায় ফ্রান্সের জালে। পুরো স্টেডিয়াম ফেটে পড়ে ডাচ সমর্থকদের জয়োধ্বনিতে। আর মাঠে সিমন্সকে ঘিরে বাঁধভাঙা উল্লাস ডাচ খেলোয়াড়দের। কিন্তু সব থেমে যায় সাইডলাইন থেকে রেফারির অফসাইডের পতাকা তোলাতে। ভিএআর দেখে বোঝা যায়, সিমন্স যখন শটটা নেন মাইগনানের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন ডামফ্রিজ। আর তাই বলটা সেইভ করার জন্য ডাইভ দেওয়ার সুযোগ পাননি মাইগনান।

এরপর বাকি ২০ মিনিটে বলার মতো আর কোনো সুযোগ তৈরি করতে পারেনি কোনো পক্ষই। উল্টো শেষের দিকে লক্ষ্য করা যায়, যেন ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারলেই খুশি দুদল। হয়তো আগ্রাসী খেলতে গিয়ে শেষ মূহুর্তে কোনো প্রতি আক্রমণে গোল খাওয়ার ঝুঁকি নিতে চাচ্ছিলো না কেউই। ফলে আসরের ২১তম ম্যাচে এসে প্রথম শূন্য-শূন্য (০-০) স্কোর দেখলো এবারের ইউরো।

অবশ্য ম্যাচের এই ফলাফলে লাভবান হয়েছে দুদলই। দুই ম্যাচ শেষে চার পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ ডি-এর প্রথম স্থানে অবস্থান করছে নেদারল্যান্ডস। আর সমান ম্যাচে একই পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে ফ্রান্স। গ্রুপপর্বে চার পয়েন্ট অর্জন করার পর বাদ পড়ার নজির নেই ইউরোর ইতিহাসে।

গ্রুপের শেষ ম্যাচে ফেভারিট ফ্রান্সের সামনে দুর্বল পোল্যান্ড। ফলে ম্যাচটা অনায়াসেই জেতার কথা তাদের। এমনকি ড্র হলেও সমস্যা নেই তেমন। আর শেষ ম্যাচে অস্ট্রিয়াকে সামনে পাচ্ছে নেদারল্যান্ডস। তাদেরও অনেকটা স্বস্তিতেই থাকার কথা। কারণ, ম্যাচটা ড্র করতে পারলেই শেষ ষোলোর টিকিট কাটা নিশ্চিত হয়ে যাবে ডাচদের।

Header Ad
Header Ad

দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী

প্রার্থনা ফারদিন দীঘি (বামে) এবং পূজা চেরী। ছবি: সংগৃহীত

নতুন বছরের শুরুতেই নির্মাতা আলোক হাসান ‘টগর’ সিনেমার মোশন পোস্টার প্রকাশ করে চলচ্চিত্রপ্রেমীদের মধ্যে হইচই ফেলে দেন। মোশন পোস্টারে আদর আজাদ এবং প্রার্থনা ফারদিন দীঘির নাম ঘোষণা করা হলেও, এবার পরিবর্তন এসেছে।

জানা গেছে, দীঘির পরিবর্তে সিনেমায় নায়িকার ভূমিকায় অভিনয় করবেন চিত্রনায়িকা পূজা চেরী।

চলচ্চিত্রের পরিচালক আলোক হাসান জানিয়েছেন, ১ জানুয়ারি সিনেমার অ্যানাউন্সমেন্ট টিজারে দীঘির নাম থাকলেও, কিছু কারণবশত নায়িকা পরিবর্তন করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে চাননি তিনি। আলোক হাসান বলেন, “আমরা মনে করি, পূজা চেরীকে যুক্ত করতে পারাটা আমাদের জন্য সৌভাগ্যের ব্যাপার। এখন দ্রুত কাজটি শেষ করতে চাই।”

‘টগর’-এর শুটিং শুরু হবে আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি, এবং পুরো ইউনিট শুটিংয়ের জন্য ঢাকা ছাড়বে দুদিন আগে। সিনেমাটি প্রযোজনা করছে এ আর মুভি নেটওয়ার্ক, যেখানে আদর আজাদ, পূজা চেরী ছাড়াও অভিনয় করছেন আজাদ আবুল কালাম, রোজী সিদ্দিকী, সুমন আনোয়ার, জোযন, এল আর খান সীমান্ত, শরিফুল প্রমুখ।

অভিনেতা আদর আজাদ বলেন, “গত চার মাস ধরে এই প্রজেক্টের সঙ্গে জড়িত। তবে মাঝখানে ‘পিনিক’-এর শুটিং করেছি। এখন অবশেষে ক্যামেরা ওপেন হচ্ছে, এবং আমরা সবাই প্রোডাকশন ও কাজটি নিয়ে আশাবাদী।”

পূজা চেরী বলেন, “আলোক হাসান ও আদর আজাদের সঙ্গে এর আগে কাজ করেছি। প্রথমে এনাউন্সমেন্ট টিজারে ভিন্ন কাস্টিং দেখার কারণে আমি সিনেমাটি করতে চাচ্ছিলাম না, তবে পরবর্তীতে টিম আমাকে গল্পটি বোঝালে এবং স্ক্রিপ্টের ডক্টরিং ও রিডিং সেশনে এটি ভিন্ন মাত্রা পাওয়ার পর আমি রাজি হয়ে যাই।”

সিনেমাটির কাহিনী ও চিত্রনাট্য এ আর মুভি নেটওয়ার্কের, এবং সংলাপ লিখেছেন মামুনুর রশিদ তানিম। নির্মাতারা জানিয়েছেন, সিনেমাটি আগামী ঈদুল আযহায় মুক্তি দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস

নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস। ছবি: সংগৃহীত

দুই ঠিকাদার কর্মীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে ভারতের তৃতীয় সর্বোচ্চ নৌঘাঁটির গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নিয়েছে পাকিস্তান। এতে পাচার হয়েছে ঘাঁটির সংবেদনশীল এলাকার ছবি, ভিডিও, নথিসহ বিভিন্ন ভবনের নকশা।

এমন অভিযোগ উঠেছে পাকিস্তানের জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (আইএসআই) বিরুদ্ধে। ভারতীয় জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনআইএ) দাবি, নারী গোয়েন্দাকে ব্যবহার করে সুকৌশলে হাতিয়ে নেয়া হয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। এ ঘটনায় গত মঙ্গলবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) এ পর্যন্ত দুই জনকে আটক করেছে দেশটির এনআইএ।

জানা যায়, ১১ হাজারেরও বেশি একর জায়গা নিয়ে ভারতের ওয়েস্টার্ন ফ্রন্টে অবস্থিত নৌঘাঁটি- ‛আইএনএস কদম্ব’। বর্তমানে এটিই দেশটির তৃতীয় সর্বোচ্চ নৌঘাঁটি। তবে, সম্প্রসারণ কাজ শেষ হলে পূর্ব গোলার্ধ্বের সবচেয়ে বড় নৌঘাঁটিতে পরিণত হবে। ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে ভারতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটিগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে আইএনএস কদম্বকে। সামরিক ও প্রতিরক্ষাখাতে কৌশলগত ব্যাপক অবদান রয়েছে। তবে, চতুর্দিক নিরাপত্তায় মোড়া এই ঘাঁটির সংবেদনশীল তথ্য হাতিয়ে নিয়েছে পাকিস্তান। এমন অভিযোগ উঠেছে দেশটির প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বিরুদ্ধে।

এদিকে, ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর দাবি- ঐ নৌঘাঁটিতে কর্মরত দুই সিভিলিয়ান ঠিকাদার কর্মীদের হানিট্র্যাপে ফেলে তথ্য হাতিয়ে নেয় নাফিসা জান্নাত নামের এক পাকিস্তানি নারী গোয়েন্দা। যার সাথে ২০২৩ সাল থেকে পরিচয় ছিল ঐ দুই কর্মীর। মেরিন ইঞ্জিনিয়ার পরিচয়ে হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক এবং টেলিগ্রামে ভিন্ন নামের তাদের সাথে শখ্যতা গড়ে তোলেন ঐ নারী।

গণমাধ্যমে বলা হচ্ছে, ঐ দুই ঠিকাদার কর্মীর মাধ্যমে আইএনএস কদম্বের খুবই সংরক্ষিত স্থানের ছবি, ভিডিও, গুরুত্বপূর্ণ নথি, নির্মাণাধীন স্থাপনার নকশা, সিমুলেটর বিল্ডিং এরিয়ার ছবি সুকৌশলে হাতিয়ে নেন ঐ পাকিস্তানি গোয়েন্দা। এমনকি কোন জাহাজ কখন কোথায় টহল দেয়, কোনটি অপারেশনাল কিংবা রেডি টু এনগেজ মুডে থাকে এসব তথ্য রয়েছে আইএসআই’র কাছে।

তবে, আটক দুই ব্যক্তির ভাষ্যমতে, প্রতি মাসে তাদের ৫ হাজার রুপি করে দেয়া হত। টানা ৮মাস টাকা দিয়ে, প্রেমের ফাঁদে ফেলে তাদের বিশ্বাস অর্জন করে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা। সম্প্রতি, তাদের মাধ্যমে পাচার হয় ভারতীয় নৌবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের

নিহতদের বিচারের দাবি স্বজনদের। ছবি: সংগৃহীত

আগামী সংসদ নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন নিহতদের পরিবার। শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত ‘জুলাই ২৪ শহীদ পরিবার সোসাইটি’ নামের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি উঠে আসে।

সংবাদ সম্মেলনে নিহতদের স্বজনরা বলেন, একদল রাজনৈতিক দল গঠন করে ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছে। আরেক দল ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচন চাচ্ছে। কিন্তু এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন দেওয়া যাবে না।

তারা বলেন, এই দুই হাজার হত্যাকাণ্ডের বিপরীতে একজন হত্যাকারী পুলিশ কিংবা হেলমেট বাহিনীর সদস্যদের গ্রেপ্তার করা হলেও দুই হাজার জন গ্রেপ্তার হতো। কিন্তু নগণ্য কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের সবাইকে দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।

যাত্রাবাড়ী এলাকায় পুলিশের গুলিতে নিহত মো. সিয়ামের ভাই মো. রাশেদ বলেন, এই সরকারের কাছে বেশি কিছু চাই না, ভাই হত্যার বিচার চাই। দেশে কোনো নির্বাচন দেওয়ার আগে ভাই হত্যার বিচার করুন।

নিহত সিফাতের বাবা কামাল হাওলাদার বলেন, আমাদের সন্তানরা জীবন দিয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন দল নির্বাচন নিয়ে রাজনীতি করছে। অথচ আমাদের সন্তান হত্যার বিচারের কথা কেউ বলছে না।

নিহত সাজ্জাত হোসেন সজলের মা শাহিনা বেগম বলেন, পুলিশ আমার ছেলেকে আশুলিয়ায় আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। সাত মাস হয়ে গেল আমি আমার ছেলের হত্যার বিচার পেলাম না। কান্না করতে করতে এখন চোখের জল শুকিয়ে গেছে। তবুও ছেলে হত্যার বিচার পাচ্ছি না।

সংবাদ সম্মেলনে তিনজন উপদেষ্টা নিয়ে ৩০ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী পরিষদ কমিটি গঠন করা হয়। সংগঠনের উপদেষ্টা পরিষদে আছেন মো. মহিউদ্দিন, শহিদুল ইসলাম ভুইয়া এবং মো. মীর মোস্তাফিজুর রহমান। নির্বাহী পরিষদ কমিটিতে চেয়ারম্যান হয়েছেন মো. গোলাম রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবুল হাসান এবং সাধারণ সম্পাদক রবিউল আউয়াল ভুইয়া। কমিটিতে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হয়েছে আব্দুল্লাহ আল মারুফ ও জান্নাতুল ফেরদৌস সাফা। সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সেলিম মাহমুদ, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল হাওলাদার ও সহ সাধারণ সম্পাদক সাবিনা আক্তার রিমা।

এছাড়া কোষাধক্ষ্য হয়েছেন জারতাজ পারভীন ও সহকোষাধক্ষ্য আবু হোসেন, জনসংযোগ সম্পাদক শিল্পী আক্তার, দপ্তর সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম ও সহদপ্তর সম্পাদক আব্দুল মান্নান। আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন রাহাত আহম্মেদ খান, ক্রিয়া সংস্কৃতি ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক কবির হোসেন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক শাহরিয়ার খান পলাশ এবং সহ শিক্ষা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক সাবরিনা আফরুজ সেবন্ধী।

নির্বাহী সদস্য হয়েছেন সামছি আরা জামান, মো. সাইদুল ইসলাম, মো. অব্দুল বাসার অনিক, স্বর্ণা আক্তার, রাজু আহমেদ, শাহিনা বেগম, ফারহানা ইসলাম পপি, খালেদ সাইফুল্লাহ, রাজু আহমেদ, মো. সুমন মিয়া, আহমেদ লামিয়া, পাপিয়া আক্তার শমী এবং এম. এ. মতিন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দীঘি নয়, ‘টগর’ সিনেমায় নায়িকা হচ্ছেন পূজা চেরী
নারী গোয়েন্দার প্রেমের ফাঁদে পড়ে ভারতের গোপন তথ্য ফাঁস
নির্বাচনের আগেই জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারের দাবি নিহতদের পরিবারের
চলন্ত বাসে ডাকাতি-যৌন নিপীড়ন: মির্জাপুর থানার এএসআই বরখাস্ত
ছাত্রদের নতুন দলে যোগ দিচ্ছেন সশস্ত্র বাহিনীর সাবেক সদস্যরা
চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: পুলিশ সুপার
ময়মনসিংহে দেড় শতাধিক বিড়ালের মিলনমেলা
বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
১৩ দিনের চীন সফরে যাচ্ছেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির
২৯ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা পেয়েছে ২ সদস্যের একটি অপরিচিত বাংলাদেশি ফার্ম: ট্রাম্প
ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলা: প্রাণে বাঁচলেন দিতি কন্যা লামিয়া
ফাগুনের দুপুরে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
‘আমাদের অনেক বয়স হয়েছে, নবীন-তরুণরা দেশকে নতুন করে চিন্তা করছেন’
ভেঙে পড়া রাষ্ট্রকে গঠন বিএনপির পক্ষেই সম্ভব: তারেক রহমান
চলন্তবাসে বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ৩
আমরা কারো দাবার গুটি হবো না: জামায়াত আমির
গরমে স্যুট পরে এসির তাপমাত্রা কমানো বন্ধ করুন: জ্বালানি উপদেষ্টা
সেনাবাহিনীতে চাকরির সুযোগ, আবেদন শুরু ২৮ ফেব্রুয়ারি
নতুন দলের শীর্ষ ছয়টি পদ নিয়ে ‘সমঝোতা’
মিঠাপুকুরে তোপের মুখে পালিয়ে গেলেন সাব রেজিস্ট্রার