সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

পেলের ক্যারিয়ারের সেরা মুহূর্ত

ফুটবল কতটা সুন্দর তার বাস্তব প্রমাণ পেলে। ফুটবলের জনপ্রিয়তা বাড়াতে তার চেয়ে বেশি অবদান নেই আর কারও। তিনটি বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র ফুটবলার তিনি। স্কোরিংয়ে ইতিহাস সেরা ফরোয়ার্ডদের নেতা। এমনই একজন কিংবদন্তিকে হারিয়ে শোকে আচ্ছন্ন বিশ্ব ক্রীড়াঙ্গন। জেনে নেওয়া যাক পেলের অবিশ্বাস্য ক্যারিয়ারের সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু মুহূর্ত।

দুই অভিষেকেই গোল

পেশাদার ক্যারিয়ারে পেলের অভিষেক ১৯৫৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বর। মাত্র ১৫ বছর বয়সে লিজেন্ডারি ফরোয়ার্ড গায়ে জড়ান সান্তোসের জার্সি। চুক্তির কয়েকমাস পরেই করিন্থিয়ানস সান্তো আন্দ্রের বিপক্ষে অভিষেক হয় তার। ৭-১ গোলে জয়ের ম্যাচে জালের দেখা পান পেলে, ক্লাবে সূচনা হয় তার স্বর্ণযুগের যা ১৮ বছর দীর্ঘ হয়।

১৯৫৭ সালের ৭ জুলাই ঐতিহ্যবাহী মারকানায় আন্তর্জাতিক অভিষেক হয় পেলের। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচটিতে ২-১ ব্যবধানে হারে ব্রাজিল। ওই ম্যাচেই প্রথম আন্তর্জাতিক গোলের দেখা পান পেলে। সেসময় তার বয়স ছিল ১৬ বছর ৯ মাস। তখন থেকে এখন পর্যন্ত ব্রাজিলের সর্বকনিষ্ঠ গোলদাতা পেলে।

একজন সুপারস্টারের উত্থান

বিশ্ব দরবারে পেলে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন ১৯৫৮ সুইডেন বিশ্বকাপে। গ্রুপপর্বে তাকে মাত্র একবার দেখা গেলেও কোয়ার্টার ফাইনালের পর থেকে তার বিস্ফোরক পারফরম্যান্সের সাক্ষী হয় বিশ্ব। ওয়েলসের বিপক্ষে পেলের গোলে ব্রাজিল জিতে ১-০ গোলে। সেমিফাইনালে পেলের হ্যাটট্রিক, ফ্রান্স বিধ্বস্ত হয় ৫-২ গোলে।

ফাইনালে ফের পেলে জাদু। সুইডেনে তার জোড়া গোলে ব্রাজিল জিতে ৫-২ ব্যবধানে এবং প্রথমবারের মতো উঁচিয়ে ধরে বিশ্বকাপ শিরোপা। পেলেও প্রথম অংশগ্রহণে বাজিমাত করেন বিশ্বমঞ্চে। সেখানেই একজন সুপারস্টারের উত্থান। এরপর আর কখনোই পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি পেলেকে।

মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়ন

পেলের সফরসূচি তাকে ব্রাজিলের হয়ে জিততে দেয়নি কোপা আমেরিকা। মাত্র একবারই টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছেন তিনি। ১৯৫৯ সালে সেই সংস্করণে চ্যাম্পিয়ন না হতে পারলেও গোল্ডেন বুট নিয়ে ফিরেছিলেন ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার। তবে ক্লাবপর্যায়ে মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করেছেন প্রয়াত এই ফরোয়ার্ড।

১৯৬২ সালে পেনারোলের বিপক্ষে কোপা লিবার্তাদোরেসের ফাইনালে দুই লেগ শেষ হয় সমতায়। পরে নিরপেক্ষ ভেন্যু এস্তাদিও মনুমেন্টালে প্লে-অফে সান্তোসকে জেতান পেলে। সান্তোসকে প্রথমবার দক্ষিণ আমেরিকার শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট পড়ানোর মিশনে জোড়া গোল করেন ব্রাজিলিয়ান গ্রেট। এক বছর পর, আলভিনেগ্রোরা মুকুট ধরে রাখে। বোকা জুনিয়র্সের বিপক্ষে ফাইনালে গোল করেন পেলে। এই দুই জয় ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপে ইউরোপিয়ান প্রতিপক্ষের বিপক্ষে সান্তোসকে জায়গা করে দেয়। উভয় বছরে জ্বলে উঠে ক্লাবটি, প্রথমে পরাজিত বেনফিকাকে- পেলে দুই পায়ে করেছিলেন পাঁচ গোল। তারপর আরেক প্লে-অফে তাদের চেয়ে ভালো করে এসি মিলান।

টানা পাঁচবার

১৯৬০ এর দশক জুড়ে পেলে সান্তোসের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ দলের নেতৃত্বে ছিলেন। তখন তার ডাকনাম ছিল ‘ওস সান্তাস্টিকোস’। ক্লাবটির সোনালি প্রজন্মের কৃতিত্বের তালিকা বিশাল এবং তারা সব সময় সবকিছুর কেন্দ্রে ছিল। ১৯৬১ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত টানা ব্রাজিলিয়ান সিরি’আয় চ্যাম্পিয়ন হওয়া ছিল সান্তোসের সেরা অর্জন।
ওই পাঁচ আসরের তিনটিতে সর্বোচ্চ গোলদাতার পুরস্কার উঠে পেলের হাতে। ১৯৬২ সালে বিশ্বে প্রথম ট্রেবল শিরোপা জয়ের স্বাদ পান তারা। ওই বছর পেলে ও তার বাহিনী জিতেছিল কোপা লিবা কাপা লিবার্তাদোরেস, ক্যাম্পেওনাতো পাওলিস্তা এবং টাসা ব্রাসিল।

একটি গৃহযুদ্ধ বন্ধ?

পেলের উত্থানের পরপরই সান্তোস ট্রফির লোভ ভুলে ‘লাভজনক’ ইন্টারন্যাশনাল ট্যুরকে অগ্রাধিকার দিতে শুরু করে। বিদেশ ভ্রমণগুলোর মধ্যে একটিতে, সান্তাস্টিকোস নাইজেরিয়ায় যায় যখন দেশটিতে চলছিল নৃশংস গৃহযুদ্ধ। পেলে এবং তার সতীর্থরা যখন লোগেস প্রবেশ করেন তখন সেখানে ৪৮ ঘণ্টার জন্য থেমেছিল বন্দুকযুদ্ধ।

যুদ্ধে বিরতি পড়ায় সফরকারীদের সঙ্গে সুপার ঈগলের ম্যাচ উপভোগ করতে পেরেছিল সবাই, যা অমীমাংসিত থেকে যায় ২-২ গোলে। বলা বাহুল্য যে সান্তোসের হয়ে দুটো গোলই করেন পেলে। প্রায় ৬০ বছর পরে, এই গল্পের সত্যতা এখনো বির্তকিত।

কেউ কেউ দাবি করেন, পেলেরা পৌঁছানোর একরাত আগেই থামানো হয় যুদ্ধ। অনেকে নাকি আবার ম্যাচ চলাকালীন স্টেডিয়ামের বাইরে গুলির শব্দ শুনেছেন। পেলে নিজেও মনে করতে পারেননি কী ঘটেছিল, কারণ প্রতিবছর ঘুরে-ফিরে ১০০টিরও বেশি ক্লাব ম্যাচ খেলতে হতো তাকে।

এক হাজার গোল!

পেলের ব্যস্ত সফরসূচিতে ‘প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ’ নিয়ে বিতর্কের কারণে, পেলের সঠিক গোলসংখ্যা বিতর্কিত। যাই হোক, ১৯৬৯ সালে ১৯ নভেম্বর সান্তোস এবং ভাস্কো দ্য গামার ভক্তরা যৌথভাবে দাঁড়িয়ে পেলেকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন যখন তিনি ১০০০তম গোলের দেখা পেয়েছিলেন।

অবিশ্বাস্যভাবে পেলের বয়স ৩০ বছর না হলেও তখন তিনি সেই মাইলফলকে পৌঁছান। ২০১৫ সালে ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি নিজেই দাবি করেছিলেন যে তিনি ১ হাজার ২৮৩টি গোল করেছেন।

এসজি

Header Ad
Header Ad

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলায় নিহত যুবক নাহিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতি পাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত বিমান বাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজারের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে। এ ঘটনায় নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিমান ঘাঁটি সংলগ্ন সমিতিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত যুবকের নাম শিহাব কবির নাহিদ। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী। নাহিদ কক্সবাজার পিটিআই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অবসরপ্রাপ্ত সুপারিনটেনডেন্ট নাসির উদ্দীন ও কক্সবাজার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আমেনা খাতুনের একমাত্র সন্তান।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সালাউদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে, বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

নিহত শিহাবের মা আমেনা খাতুন হাসপাতালে আহাজারি করছিলেন। সেখানে তিনি বলছিলেন, বিমান বাহিনী আমার ছেলের মাথায় গুলি করেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা মুজাহিদুল ইসলাম জানান, বিমানবন্দর সম্প্রসারণের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ বিষয়ে বৈঠকে অংশ নিতে এলাকাবাসীর কয়েকজন প্রতিনিধি জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে যাচ্ছিলেন।পথে বিমান বাহিনীর চেকপোস্টে তাদের বহনকারী ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা আটকে দেওয়া হয়। এ সময় অটোরিকশায় থাকা জাহেদকে জোর করে তুলে নেওয়া চেষ্টা করা হয়। খবর পেয়ে স্থানীয়রা বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালায়। একপর্যায়ে বিমান বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয়।

সংঘর্ষের সময় বিমান বাহিনীর সদস্যরা ফাঁকা গুলি ছোঁড়ে। এতে কয়েকজন অন্তত হন। স্থানীয়রা আহতদের হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন।

এর আগে সোমবার দুপুরে আইএসপিআর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, কক্সবাজার বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বিমানবাহিনী ঘাঁটি কক্সবাজার সংলগ্ন সমিতিপাড়ার কিছু দুর্বৃত্ত এ হামলা চালিয়েছে। এ ব্যাপারে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে শাহাদাৎ নামে ৪ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার অর্জুনা ইউনিয়নের বলরামপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শাহাদাৎ একই গ্রামের জুয়েলের ছেলে।

পরিবার ও স্থানীয়রা জানায়, যমুনার দুর্গম চরাঞ্চল থেকে বলরামপুর এলাকায় জুয়েল মিয়া নতুন বাড়ি নির্মাণের কাজ করছে। বাড়ি করার জন্য বাড়ির পাশে ডোবা তৈরি করে মাটি উত্তোলন করেছিল। সেই ডোবায় সেচপাম্পের পানি জমে ভরাট হয়।

সোমবার সকালে শাহাদাৎ সেই ডোবার পানিতে পড়ে যায়। বিষয়টি পরিবারের কেউ জানতো না। একপর্যায়ে শাহাদাৎকে খুঁজে না পেয়ে ডোবায় খুঁজে পান। পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্মরত চিকিৎসক শাহাদাৎ কে মৃত ঘোষণা করেন।

এ ব্যাপারে ভূঞাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) একেএম রেজাউল করিম জানান, পানিতে পড়ে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় কেউ জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের মধ্যে রাজনৈতিক রেষারেষি দৃশ্যমান হয়েছে। তবে ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের মধ্যে রাজনৈতিক রেষারেষি কোনোভাবেই কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।

সোমবার দুপুরে পল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী রিকশাভ্যান অটোচালক দল।

ছাত্রশিবিরের করা মধুর ক্যান্টিনের সংবাদ সম্মেলন নিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, জামায়াতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ছাত্রশিবির বলে, ছাত্রদলের মধ্যে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের প্রতিচ্ছবি দেখছি। কে কখন নিষিদ্ধ হয় আমরা জানি না। এখন ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ কি না আমরা জানি না। ছাত্রশিবিরকেও আমরা নিষিদ্ধ হতে দেখেছি একসময়। আমরা এটাও জানি, ছাত্রশিবিরের এখনকার অনেক নেতা ছাত্রলীগের মধ্যে অবস্থান করে অনেক পদ-পদবিও পেয়েছেন। অনেকেই ছাত্র শিবিরকে বলে গুপ্ত ছাত্রলীগ এর উত্তর তারা কি করে দিবেন? এগুলোর তো অনেক প্রমাণ অনেক তালিকা অনেক নাম আমাদের কাছে আছে। অবান্তর কথা কেন আপনারা বলছেন? কিসের জন্য এ সমস্ত কথা বলে আজকে গণতান্ত্রিক শক্তির মধ্যে এই বিভাজন তৈরি করছেন? আপনারা এই কারণে করছেন যে নিজেরা কিছু করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা করা যায় কিনা। কিন্তু এটা হবে না।

জিয়াউর রহমান কিংস পার্টি গঠন করেছেন- কেউ এমন কথা বলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাধীনভাবে সংবাদপত্র পাঠ করা যদি গণতন্ত্রের অপরিহার্য শর্ত হয়ে থাকে তাহলে সেটির মহানায়ক জিয়াউর রহমান। জিয়াউর রহমানের প্রতি সিপাহী এবং জনগণের সমর্থন ছিল। যিনি রাজনৈতিক দল গঠন করেছিলেন গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করার জন্য।গণতন্ত্রের মহানায়ক ছিলেন জিয়াউর রহমান। যারা একাত্তরের পরবর্তী সময়ে নিষিদ্ধ ছিলেন, তার উদারতার কারণে রাজনীতি করার সুযোগ পেয়েছেন। এই রাজনৈতিক দলটি যখনই সুযোগ পেয়েছে বিএনপিকে পেছন থেকে ছুরিকাঘাত করার চেষ্টা করেছে। এটা আমরা প্রতিনিয়ত দেখেছি।

বিএনপির এই মুখপাত্র বলেন, সরকার প্রধান বললেন ছাত্ররা দল করতেই পারে। হ্যাঁ, আমরা যদি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে বিশ্বাস করি তাহলে করতে পারে। কিন্তু যাদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে কথাগুলো বলা হচ্ছে তাদের রক্তের ঋণ পরিশোধ করা উচিত। তিনি আরও বলেন, এই দেশে যেমন ইসলামী সংস্কৃতি কালচার আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস এটাকে যেমন মুছে দেয়া যাবেনা যেটার চেষ্টা শেখ হাসিনা বার বার করেছেন। ইসলামী সংস্কৃতি, ইসলামের প্রতি বিশ্বাস আল্লাহর উপর বিশ্বাস এটাতো জিয়াউর রহমান নিয়ে এসেছিলেন সংবিধানে। শেখ হাসিনা নানাভাবে চেষ্টা করেছেন এটা মুছে ফেলার। আবার এটাও মনে রাখতে হবে আমাদের দেশের জাতীয় সংস্কৃতির নানা অঙ্গ আছে নানা বৈচিত্র আছে এটাকেও মুছে ফেলা যাবে না।কেন চট্টগ্রামে বসন্ত বরণ বন্ধ করা হয়েছে কার নির্দেশে হয়েছে? নাটক বন্ধ করে দেয়া হয়েছে চট্টগ্রামে।আমাদের পার্টি হচ্ছে প্রত্যেকটি ধর্মের সবাই তার মত প্রকাশ করবেন প্রত্যেকটি ধর্ম সম্প্রদায় তার ধর্মের মত চর্চা করবেন।

আগামীতে সংস্কৃতিচর্চায় কোনো বাঁধা আসবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের যতো সাংস্কৃতিক কর্মসূচি রয়েছে, সবই পালিত হবে। কোনটাই বন্ধ হবে না। পরিকল্পিতভাবে আমাদের সংস্কৃতি বন্ধ করা যাবে না৷

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আব্দুস সালাম।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন, পুড়ে ছাই কাপড় ও কার্টন
বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন মেহজাবীন চৌধুরী
রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: সিইসি
যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিতেন বিশ্বনবী (স.)
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যে নির্দেশনা দিলেন সেনাপ্রধান
সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী(ভিডিও)
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার
বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত
এমসি কলেজ শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় জামায়াত আমিরের দায় স্বীকার  
লালমনিরহাটে জামাত-শিবিরের কলেজ দখলের চেষ্টা
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার